Announcement

Collapse
No announcement yet.

কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর চাই

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর চাই

    আস্সালামুয়ালাইকুম প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা।এই গ্রুপে জয়েন করতে পারার কারনে খোদার দরবারে লাখো শুকরিয়া জানাই।আমি এ গ্রুপে নতুন।দয়া করে আমার মধ্যে জন্ম নিয়েছে।এ সম্পর্কে দয়া করে ভাইয়েরা উত্তর দিবেন।
    ১)শাইখ উসামা বিন লাদিন (রহ) কি টুইন টাওয়ার হামলার সাথে সত্তই জড়িত?আজকাল অনেক ভাইয়েরা বলে বেড়াচ্ছেন এটা ইলুমিনাতিরা করে শাইখ উসামা কে ফাঁসাতে চেষ্টা করেছে।আবার আমিরুল মু'মিনিন মোল্লাহ মুহাম্মদ উমর (রহ) ও বলেছিলেন যে যদি আমেরিকা প্রমাণ করতে পারে যে এর সাথে শাইখ উসামা জড়িত তবে তিনি তাঁকে আমেরিকার হাতে তুলে দিবেন।কোনটা সত্ত?
    ২)আমাদের দেশ কি সত্তই জিহাদের উপযুক্ত,নাকি জিহাদের জন্য আমরা কেবল আফগানিস্তানেই যাবো?
    ৩)আমাদের নিকটবর্তী কাফের কারা?আর আমরা তাদের সাথে কিভাবে কোথায় জিহাদ করবো?
    ৪)ইসলামে কি জিহাদের জন্য শক্তি সঞ্চয় করা কি হারাম?যদি শক্তি সঞ্চয় করতে গিয়ে কোনো খারাপ পৃরিস্থিতির স্বীকার হতে হয় তবে আমরা কি করবো?যেমন যদি কোনো পুলিশ সেটা জানতে পারে তবে প্রয়োজনে তাকে হত্যা করাটা কি ইসলাম জিহাদের বৈধতা দেয় যখন সেও একজন মুসলিম পুলিশ?আর যদি না দেয় তবে আমার করণীয় কি?

  • #2
    আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা।এই গ্রুপে জয়েন করতে পারার কারনে খোদার দরবারে লাখো শুকরিয়া জানাই।আমি এ গ্রুপে নতুন।দয়া করে আমার মধ্যে জন্ম নিয়েছে।এ সম্পর্কে দয়া করে ভাইয়েরা উত্তর দিবেন।

    আস-সালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লহি ওয়াবারাকাতুহু।
    বিসমিল্লাহির-রহমানির-রহিম।
    আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন। ওয়াসসলাতু ওয়াসসালামু আলা রাসুলুহিল আমিন ওয়া আলা আলিহি ওয়া আসহাবিহি আজমায়ীন।
    আম্মা বা'দঃ
    >>প্রিয় ভাই! জাযাকাল্লহু খইরান আহসানাল জাযা... প্রিয় ভাই! আপনি তানজিমুল কায়িদাতিল জিহাদের ভারত উপমহাদেশ শাখাভিত্তিক ফোরাম ভিজিটর হওয়ার জন্য "জাযাকাল্লহু খইরান আহসানাল জাযা" আমার অনুরোধ আপনি নিয়মিত ফোরামটি ভিজিট করবেন এবং আপনার ইলমের পরিধি আরো প্রসার করবেন, এবং মুল্যবান পোষ্ট ও কমেন্ট করে আপনার ইলম থেকেও আমাদের উপকৃত করবেন ইনশাআল্লাহ!
    নিন্মে আপনার প্রশ্নগুলোর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ!

    ১) শাইখ উসামা বিন লাদিন (রহ) কি টুইন টাওয়ার হামলার সাথে সত্তই জড়িত?আজকাল অনেক ভাইয়েরা বলে বেড়াচ্ছেন এটা ইলুমিনাতিরা করে শাইখ উসামা কে ফাঁসাতে চেষ্টা করেছে।
    >>জ্বী মুহতারাম কুফ্ফারদের মাথায় এই মহা আক্রমন "শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহিমাহুল্লাহু তায়ালার"-ই অবদান। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালার ইচ্ছায় তিনিই অত্যন্ত বিচক্ষনতা বুদ্ধিমত্বা ও সাহসিকতার সাথে তিনার শিংহশার্দূল মুজাহিদিনদের কে সাথে নিয়ে আল্লাহ তায়ালার "নুসরত"এ টুইন টাওয়ার [09/11] এর সফল অভিজান পরিচালনা করেন। তিনি জড়িত নয় বরং নায়ক ছিলেন সে অভিজানের।

    উক্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানতে

    উক্ত লিংকে যান! এখানে এ বিষয়ে প্রয়োজনিয় অনেক বই - আলোচনা পাবেন ইনশাআল্লাহ।


    আবার আমিরুল মু'মিনিন মোল্লাহ মুহাম্মদ উমর (রহ) ও বলেছিলেন যে যদি আমেরিকা প্রমাণ করতে পারে যে এর সাথে শাইখ উসামা জড়িত তবে তিনি তাঁকে আমেরিকার হাতে তুলে দিবেন।কোনটা সত্ত?
    >> প্রিয় ভাই এ বিষয়টি আমার জানা নেই, এ বিষয়ে অবশ্যই অন্যান্য ভায়েরা আলোচনা করবেন ইনশাআল্লাহ! আপনি কমেন্টে চোখ রাখুন ইনশাআল্লাহ!

    ২)আমাদের দেশ কি সত্তই জিহাদের উপযুক্ত,নাকি জিহাদের জন্য আমরা কেবল আফগানিস্তানেই যাবো?
    >> আসলে আমাদের দেশ কি উপযুক্ত কিনা এ বিষয়টি বড় ভাইদের আলোচ্য বিষয়,
    তবে আপনি জিহাদ করতে আফগানিস্তান যেতে হবে এটা আপনার ভুল ধারনা, আফগানিস্তানের যে আমিরের অধিনে আপনি জিহাদ করতে চান, উনি আসলে আপনার থেকে কি আশা করেন তা জানার চেষ্টা করুন! আমরা সকলেই জানি হিন্দে যুদ্ধ হবে আর হিন্দ হিসেবে আমরা এক পার্শে আছি, আমরা এখানের অন্চল গুলো কে মুজাহিদিনের জন্য উপযুক্ত করতে সচেষ্ট হতে হবে। আনসারের ভুমিকা পালনের জন্য নিয়ে নিজের ভুমিকে প্রস্তুত করতে হবে। আর আফগানিস্তানের ইমারার হাতে বায়াহবদ্ধ যে শাখা আমাদের এখানে কাজ করছেন তাদের সাথে মিলে আমাদের চলতে হবে। এ বিষয়ের বিস্তারিত আলোচনা ও বড়ভাইদের উপর ছেড়ে দিলাম, আমি জানি এ বিষয়ে একটি বয়ান আছে বা একাধিক তবে সে গুলো এ মুহুর্তে আমার নাগালের বাহিরে.।

    ৩)আমাদের নিকটবর্তী কাফের কারা? আর আমরা তাদের সাথে কিভাবে কোথায় জিহাদ করবো?
    >> এটার উত্তর ও বড়ভাইদের থেকে আশা করছি।

    ৪) ইসলামে কি জিহাদের জন্য শক্তি সঞ্চয় করা হারাম?
    >> আস্তাগফিরুল্লহ হারাম নয় বরং ফরজ!

    যদি শক্তি সঞ্চয় করতে গিয়ে কোনো খারাপ পরিস্থিতির স্বীকার হতে হয় তবে আমরা কি করবো?
    >> সর্বপ্রথম আপনাকে শরিয়াহ আওতাধিন শরীয়ার চাহিদা হিসেবে মধ্যম পন্হার পূর্ণ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তার পর যদি কেহ ফরজ পালনে বাঁধা দিতে আসে আর সে কোন তাগুতের গোলাম হয় যে আপনাকে তাগুতের কাছে নিয়ে অপদস্হ করবে, হত্যা পর্যন্ত করতে তাগুতকে সহযোগিতা করবে, বা সো নিজেই এমন কাজ করতে পারে বলে আপনার ধারনা হয় তো তাকে দিয়ে প্রথম জিহাদ শুরু করুন! কারন সে ফরজ ইবাদত পালন করতে আপনাকে বাঁধা দিচ্ছে এবং এর কারনে ইসলামের বড় ক্ষতি হচ্ছে.. তাকে টুকরো টুকরো করে ফেলুন! তার দেহ ছিন্নভিন্ন করে ফেলুন! তাকেদিয়ে আপনি কিটপতঙ্গের একটু আহারের বেবস্হা করুন! ইনশাআল্লাহ!
    এখানে আপনি মাথায় রাখবেন আপনি ইচ্ছাকৃত বন্দি হলেন মানে আপনি ইসলামকে অপমানিত করলেন, কারন আল্লাহ তায়ালা বলেছেন মুমিনদের উপর কাফেরদের কোন কর্তৃত্ম নেই। আর আপনি নিজেকে (মুমিন) তার হাতে তুলে দিলেন মানে মিমিনের উপর কর্তৃত্মের পারমিশন দিলেন!
    আরো মাথায় রাখবেন এ লড়াইয়ে আপনি মরলে শহিদ যে মৃত্যুর আগেই জান্নাতের সুখ পেতে থাকে যাকে মৃত্যু ছুঁতে পারেনা, যার মর্যাদা লাভের তামান্না স্বয়ং আমাদের সর্দার করেছেন! আর যদি আপনি জয়ীহন তাহলে আপনি গাজি! আপনি কাফেরদের ক্ষতি করে ইসলামকে সাহায্য করতে পেরে ধন্য! তাই এমন পরিস্হিতিতে পড়লে ভাববেন যে আল্লাহ তায়ালা আপনার উপর রহমতের দুয়ার খুব জলদিই খুলে দিয়েছেন! ইমানের পরিক্ষা দেওয়ার সময় হয়ে গেছে। আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে তার উপর নেকড়ের মত হামলে পড়ুন!
    আর আপনি বন্দি হওয়া মানে হলো অপমান লান্ছনা লান্ছনার পর আরো লান্ছনা তার পরেও *আরো লান্ছনা। >>

    যেমন যদি কোনো পুলিশ সেটা জানতে পারে তবে প্রয়োজনে তাকে হত্যা করাটা কি ইসলাম জিহাদের বৈধতা দেয় যখন সেও একজন মুসলিম পুলিশ?আর যদি না দেয় তবে আমার করণীয় কি?
    >> এখানেও আপনি নিজেকে সতর্ক রাখুন! যদি মুখোমুখি না হয়ে থাকপন তো আপনি নিরাপদ অবস্হানে চলে যান! তাদের থেকে আড়াল হয়ে যান!

    আর যদি মুখোমুখি হয়েই যান অবস্হা বেগতিল দেখেন তো মনে রাখবেন সে পুলিশ! এর অর্থ হলো সে জেনে বা না জেনে কুফুরি সংবিধানের রক্ষক মানে সে কুফুরকে নিরাপদ রাখতে পাহাড়া দেয়! আবার সে ফরজ বিধানে বাঁধা দিচ্ছে আর তার হাতে পূর্ন ক্ষমতা আছে আপনাকে কাফেরদের হাতে হস্তান্তর করার তাই তাকে খুন করুন! তার রক্তের বন্যা বইয়েদিন! হয় মারুন নয় মরুন, ৩য় আর কোন পথ নয়। কারন সে নিজের অজান্তেই কাফের। আর এখানে আপনি দয়া দেখানো মানে জিহাদের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্নাহর বিরুদ্ধে শত্রুতা করা।

    আর আপনার এ বরকতময় হামলার কথা আমাদের কেও জানিয়ে আনন্দি করবেন ইনশাআল্লাহ।

    বিশেষ অনুরোধঃ আপনি অধ্যায়নে মনোযুগী হোন. জিহাদকে পূর্ন রুপে জানুন! জিহাদের মাসআলা গুলো স্পষ্ট ভাবে মাথায় রাখুন! আর মাথায় রাখুন! মৃত্যু এক অনিশ্চিত জিনিস সে কখন কোথায় আসবে সেটা আল্লাহই ভালো জানেন! তাই মৃত্যুর ভয়ে হক্ব থেকে সরে আসবেননা।

    আমার ভুলত্রুটি গুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ইনশাআল্লাহ।

    হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

    Comment


    • #3
      ধন্যবাদ প্রিয় মুসলিম ভাই,আমার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি চেষ্টা করেছেন এবং অনেক গুলো উত্তরও পেয়ে গেলাম। উত্তরের জন্য ধন্যবাদ।আল্লাহু আকবার।নিশ্চয় বিজয় মুমিনদের কে হাতছানি দিয়ে ডাকছে ।

      Comment


      • #4
        প্রিয় ভাই! আমাদের ফোরামে আপনাকে স্বাগতম।

        Comment


        • #5
          Originally posted by Muhammad Al 'Umar View Post
          ধন্যবাদ প্রিয় মুসলিম ভাই,আমার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি চেষ্টা করেছেন এবং অনেক গুলো উত্তরও পেয়ে গেলাম। উত্তরের জন্য ধন্যবাদ।আল্লাহু আকবার।নিশ্চয় বিজয় মুমিনদের কে হাতছানি দিয়ে ডাকছে ।
          সবরের সাথে অপেক্ষায় থাকার জন্য "জাযাকাল্লহু খাইরান আহসানাল জাযা..... "
          চোখ রাখুন কমেন্টে ইনশাআল্লাহ, বড়রা সময় পেলেই বাকি প্রশ্ন গুলোর উত্তর পেয়ে যাবেন!
          হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

          Comment


          • #6

            বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
            ALQALAM ভাই আপনার প্রশ্নের উত্তর অনেকটা দিয়ে দিয়েছেন। আমি আরো একটু পরিষ্কার করছি ইনশাআল্লাহ।

            ১) শাইখ উসামা বিন লাদিন (রহ) কি টুইন টাওয়ার হামলার সাথে সত্তই জড়িত? আজকাল অনেক ভাইয়েরা বলে বেড়াচ্ছেন এটা ইলুমিনাতিরা করে শাইখ উসামা কে ফাঁসাতে চেষ্টা করেছে।

            আবার আমিরুল মু'মিনিন মোল্লাহ মুহাম্মদ উমর (রহ) ও বলেছিলেন যে যদি আমেরিকা প্রমাণ করতে পারে যে এর সাথে শাইখ উসামা জড়িত তবে তিনি তাঁকে আমেরিকার হাতে তুলে দিবেন। কোনটা সত্ত?


            উত্তর:


            টুইন টাওয়ারের বরকতময় হামলা শায়খ উসামা রহ. করিয়েছেন। এটা সকলের জানা। তবে হাল যামানায় কিছু আলেম আছেন যারা কাফেরদের দাপট দেখে ভড়কে গেছেন।

            তারা একেতো জিহাদকে সন্ত্রাস মনে করেন, তাই এত বিশাল একটা হামলা যেখানে কয়েক হাজার মানুষ মারা গেছে এটাকে তারা সন্ত্রাসী কাজই মনে করে থাকেন।

            দ্বিতীয়ত কাফেরদের দেশে গিয়ে এত বড় একটা হামলা মুসলমানরা করতে পারে এটা তাদের মাথায় ধরে না।


            তাই তারা তাদের ক্ষুদ্র দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী এ হামলার সাথে ইসলাম ও মুসলমানদের কোনো সম্পর্ক নেই প্রমাণ করতে চেয়েছেন। আর এটি করতে গিয়েই তারা বিভিন্ন যুক্তি তর্কের আশ্রয় নিয়েছেন। যার কাছ থেকে যা-ই শোনেছেন তাহকিক করা ছাড়াই বলে দিয়েছেন।


            আর আপনি যে ভাই শুনেছেন,

            (আমিরুল মু'মিনিন মোল্লাহ মুহাম্মদ উমর (রহ) ও বলেছিলেন যে যদি আমেরিকা প্রমাণ করতে পারে যে এর সাথে শাইখ উসামা জড়িত তবে তিনি তাঁকে আমেরিকার হাতে তুলে দিবেন)

            এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। বরং বাস্তব হলো, আমেরিকা মোল্লা উমর রহ. এর কাছে শায়খ উসামাকে তুলে দেয়ার আবেদন করে। মোল্লা উমার রহ. তখন সম্পূর্ণ অস্বীকৃতি জানান যে, একজন মুমিনকে কিভাবে কাফেরের হাতে তুলে দেয়া যায়?


            কিছু কিছু অদূরদর্শী আলেম পর্যন্ত মোল্লা উমর রহ. এর কাছে আবেদন করে যে, একজন ব্যক্তির জন্য কি আপনি একটি রাষ্ট্র হারাবেন? তখন তিনি অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে বলেছিলেন যে, রাষ্ট্র হারাতে পারি তবুও একজন মুমিন, যিনি আমার রাষ্ট্রের মেহমান, তাকে আমি কাফেরের হাতে তুলে দিতে পারি না। পারলে আপনারা এর স্বপক্ষে কোন শরয়ী দলীল দেখান।

            তালেবানদের কিছু সাধারণ লোক অবশ্য একটু দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন যে, আমেরিকা হামলা করলে তখন কি হবে? মোল্লা উমর রহ. তাদেরকে ধমক দিয়ে বলেন, আল্লাহ তাআলা আমেরিকার চেয়েও বড় সুপার পাওয়ার রাশিয়াকে আমাদের হাতে লাঞ্চিত করেছেন আর তোমরা আমেরিকাকে ভয় পাচ্ছ?


            মোল্লা উমর রহ. এর এ তেজদীপ্ত ঈমান দেখে সে প্রতিনিধি দলের কেউ কেউ কাঁদতে পর্যন্ত শুরু করেছিল যে, এ ধরণের ঈমানওয়ালা লোক তো সাহাবিদের যামানায় এসেছিল। এখনও তাহলে এমন ঈমানওয়ালা লোক আছে।

            এ সম্পর্ক আপনি আবু মুসআব সূরি- ফাক্কাল্লাহু আসরাহ- এর أفغانستان والطالبان ومعركة الإسلام اليوم- কিতাবটি দেখতে পারেন।



            একজন লিখেছেন যে, মোল্লা উমর রহ. এতটুকু বলেছিলেন, টুইন টাওয়ারের হামলা যে শায়খ উসামা করেছে আমেরিকা এর প্রমাণ দেখাক। বস্তুত আমেরিকার হাতে কোনো প্রমাণ ছিল না। এটা মোল্লা উমরের রাজনৈতিক দূরদর্শীতা যে, তিনি সরাসরি আমেরিকার বিরুদ্ধে কথা না বলে তাদেরকে প্রমাণ পেশ করতে বলেছে। কিন্তু তাদের কাছে প্রমাণ কিছু ছিল না। শায়খ উসামা হামলার পরিকল্পনাটি এতই গোপনে করেছিলেন যে, যাদের সাথে হামলার কথা আলোচনা করেছেন তারাও জানতো যে, হামলাটা আমেরিকার একেবারে কলবের ভিতরে হবে। তারা মনে করেছিলেন, হয়তো মুসলিম কোনো দেশে আমেরিকার কোনো দূতাবাসে হবে। এব্যাপারে আপনি এ ভিডিওটি দেখতে পারেন,

            https://emaad.net/%D9%82%D8%B5%D8%A9-%D8%BA%D8%B2%D9%88%D8%A9-%D9%85%D9%86%D9%87%D8%A7%D8%AA%D9%86-%D8%A7%D9%84%D8%B9%D9%84%D9%85-%D9%84%D9%84%D8%B9%D9%85%D9%84/


            বাকি প্রশ্নগুলোর উত্তর ইনশাআল্লাহ অন্য সময় দিচ্ছি।

            Comment


            • #7
              ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর উপাস্থাপনার জন্য আশা করি আপনি সাধ্যমতো আরো উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবেন।আর আমি এ তথ্যটি পেয়ে ছিলাম উইকিপিডিয়া থেকে, ওখানে হয়তো সত্য মিথ্যা থাকতে পারে।

              Comment


              • #8
                Originally posted by Muhammad Al 'Umar View Post
                ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর উপাস্থাপনার জন্য আশা করি আপনি সাধ্যমতো আরো উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবেন।আর আমি এ তথ্যটি পেয়ে ছিলাম উইকিপিডিয়া থেকে, ওখানে হয়তো সত্য মিথ্যা থাকতে পারে।
                >> জি মুহতারাম উইকিপিডিয়া তো কাফির কর্তৃক পরিচালিত তাই সেখানে তাদেরই সাফাই গাওয়া হবে এটাই সাভাবিক। কারন কাফেররা কখনো মুসলিমদের সফলতায় সন্তুষ্ট নয়।
                হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

                Comment


                • #9
                  জ্বী ভাই, আমাদের ফোরামে আপনাকে স্বাগতম।
                  আল্লাহ তায়ালা আপনার সকল কাজে বারাকাহ দান করুন,আমিন।
                  ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                  Comment


                  • #10
                    আলহামদুলিল্লাহ, কত সুন্দর উপস্থাপনা।
                    আল্লাহু আকবার।
                    “তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় বের হও এবং জিহাদ কর আল্লাহর পথে নিজেদের মাল ও জান দিয়ে। এটি তোমাদের জন্যে অতি উত্তম, যদি তোমরা বুঝতে পারো”। [সূরা তওবা, আয়াত ৪১]

                    Comment

                    Working...
                    X