বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। আসসালামু আলাইকুম। দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে আপনাকে স্বাগতম।
আপনার আসল ইমেইল এড্রেস দিয়ে এখানে আইডি খুলবেন না। আগে আসল ইমেইল আইডী দিয়ে থাকলে সেটাও পরিবর্তন করুন।
পাসওয়ার্ড ও ইমেইল এড্রেস পরিবর্তনের জন্য Settings - Edit Email and Password এ ক্লিক করুন।
আমাদের বর্তমান আইপি এড্রেসঃ https://82.221.139.185
***
বাংলা না দেখা গেলে, এখানে ক্লিক করুন
*****
ফোরামে সদস্য হতে চাইলে এখানে রেজিষ্টার করুন
*****
ফোরামের অনিওন এড্রেসঃ dawah4m4pnoir4ah.onion
*****
জাযাকাল্লাহ ভাই। সুন্দর প্রশ্ন করেছেন। বিস্তারিত উত্তর আমি দিচ্ছি না। কেউ দিবেন ইনশআল্লাহ। আমি একটি কথা বলি: কাফের কখনো নিরাপরাধ হয় না। কাফেরকে নিরাপরাধ বলা মানে মূল ঈমান ও আকিদার মধ্যই সমস্যা আছে। এটা ঈমানের মৌলিকত্বের খেলাফ। কাফের দুনিয়া ও আখেরাতে নিকৃষ্ট অপরাধী। জন্মগতভাবেই ইসলাম কাফেরদেরকে ঘৃণা করতে শিখায়, সকল কাফেরদের সাথে শত্রুতা করতে শিখায়, কাফেরদেরকে হত্যা করতে বলে। ইসলাম এসেছেই কাফেরদেরকে হত্যা করতে। কারণ কাফেররা এই মুহূর্তেই অপরাধী। তাই এখনই শাস্তি প্রাপ্য। আর শাস্তি প্রদানের আগে সতর্ক হলে, ইসলাম গ্রহণ করলে শাস্তি মাফ হবে। কিন্তু তাদের চলমান অবস্থার প্রথম দাবি শাস্তি। কারণ ইসলাম আসার আগেও ঈমান আনা ফরজ ছিল। তাওহিদে বিশ্বাস করা ফরজ ছিল। এখণ সতর্ক করাটা হল অনুগ্রহ, যদিও এই অনুগ্রহটা ফরজ।
জাযাকাল্লাহ ভাই। সুন্দর প্রশ্ন করেছেন। বিস্তারিত উত্তর আমি দিচ্ছি না। কেউ দিবেন ইনশআল্লাহ। আমি একটি কথা বলি: কাফের কখনো নিরাপরাধ হয় না। কাফেরকে নিরাপরাধ বলা মানে মূল ঈমান ও আকিদার মধ্যই সমস্যা আছে। এটা ঈমানের মৌলিকত্বের খেলাফ। কাফের দুনিয়া ও আখেরাতে নিকৃষ্ট অপরাধী। জন্মগতভাবেই ইসলাম কাফেরদেরকে ঘৃণা করতে শিখায়, সকল কাফেরদের সাথে শত্রুতা করতে শিখায়, কাফেরদেরকে হত্যা করতে বলে। ইসলাম এসেছেই কাফেরদেরকে হত্যা করতে। কারণ কাফেররা এই মুহূর্তেই অপরাধী। তাই এখনই শাস্তি প্রাপ্য। আর শাস্তি প্রদানের আগে সতর্ক হলে, ইসলাম গ্রহণ করলে শাস্তি মাফ হবে। কিন্তু তাদের চলমান অবস্থার প্রথম দাবি শাস্তি। কারণ ইসলাম আসার আগেও ঈমান আনা ফরজ ছিল। তাওহিদে বিশ্বাস করা ফরজ ছিল। এখণ সতর্ক করাটা হল অনুগ্রহ, যদিও এই অনুগ্রহটা ফরজ।
কোন কাফেরকে কিতাল করার আগে কি ইসলামের দাওয়াত পৌঁছানো জরুরী ভাই?
জাযাকাল্লাহ ভাই। সুন্দর প্রশ্ন করেছেন। বিস্তারিত উত্তর আমি দিচ্ছি না। কেউ দিবেন ইনশআল্লাহ। আমি একটি কথা বলি: কাফের কখনো নিরাপরাধ হয় না। কাফেরকে নিরাপরাধ বলা মানে মূল ঈমান ও আকিদার মধ্যই সমস্যা আছে। এটা ঈমানের মৌলিকত্বের খেলাফ। কাফের দুনিয়া ও আখেরাতে নিকৃষ্ট অপরাধী।
ভাই সঠিক কথাই বলেছেন। যে লোক নিজের স্রষ্টাকেই স্বীকার করে না তার চাইতে আর বড় অপরাধী আর কে হতে পারে। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দিন। আমিন।
জাযাকাল্লাহ ভাই। সুন্দর প্রশ্ন করেছেন। বিস্তারিত উত্তর আমি দিচ্ছি না। কেউ দিবেন ইনশআল্লাহ। আমি একটি কথা বলি: কাফের কখনো নিরাপরাধ হয় না। কাফেরকে নিরাপরাধ বলা মানে মূল ঈমান ও আকিদার মধ্যই সমস্যা আছে। এটা ঈমানের মৌলিকত্বের খেলাফ। কাফের দুনিয়া ও আখেরাতে নিকৃষ্ট অপরাধী। জন্মগতভাবেই ইসলাম কাফেরদেরকে ঘৃণা করতে শিখায়, সকল কাফেরদের সাথে শত্রুতা করতে শিখায়, কাফেরদেরকে হত্যা করতে বলে। ইসলাম এসেছেই কাফেরদেরকে হত্যা করতে। কারণ কাফেররা এই মুহূর্তেই অপরাধী। তাই এখনই শাস্তি প্রাপ্য। আর শাস্তি প্রদানের আগে সতর্ক হলে, ইসলাম গ্রহণ করলে শাস্তি মাফ হবে। কিন্তু তাদের চলমান অবস্থার প্রথম দাবি শাস্তি। কারণ ইসলাম আসার আগেও ঈমান আনা ফরজ ছিল। তাওহিদে বিশ্বাস করা ফরজ ছিল। এখণ সতর্ক করাটা হল অনুগ্রহ, যদিও এই অনুগ্রহটা ফরজ।
জাযাকাল্লাহ প্রিয় ভাই।এখানে আমি প্রশ্ন খুবই সংক্ষিপ্ত করে ফেলেছি।তাই বুঝতে সমস্যা হওয়ার কথা।কাফির কখনো নিরাপরাধ হতে পারে না।ইমান না আনা, অর্থাৎ কুফরের চেয়ে বড় অপরাধ নেই।আলহামদুলিল্লাহ এই বিষয়টা ক্লিয়ার।এখানে আমি প্রশ্নটা আরেকটু বিস্তারিত ভাবে বলছি।
যে কাফেররা চুক্তিবদ্ধ নয় তাদের কি ঢালাওভাবে হত্যা করা জায়েয আছে?অর্থাৎ ইচ্ছে হলেই আমি যেকোনো যে কোনো কাফেরকে হত্যা করতে পারবো যারা ইসলামের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ না?
আর এ ব্যাপারে কায়েদাতুল জিহাদের অবস্থান কি?
"যে ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করলো অথচ জিহাদ করেনি এমনকি জিহাদের আকাঙ্ক্ষাও ব্যক্ত করে নি, সে মুনাফিকের ন্যায় মৃত্যুবরণ করলো।"{সহিহ মুসলিমঃ৪৭৭৯,নাসায়ীঃ৩০৯৯}
Comment