‘বিসমিল্লাহ হিররাহমানির রাহিম’
কাফিরদের বিরুদ্ধে দুই ধরনের জিহাদ
১/আক্রমণাত্নক জিাদহ,*
২/আত্নরক্ষামূলক জিহাদ,
আক্রমণাত্বক জিহাদ, ( যেখানে শত্রুকে তার নিজ এলাকায় আক্রমন করা হয় )
এক্ষে্ত্রে কাফিররা মু্সলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য একত্রিত হয়না।এই জিহাদ তখন ফরযে কিফায়া হয়, যার জন্য প্রয়োজন হয় স্বল্প সংক্ষক [ যথেষ্ট ] মু’মিনদের,যাতে তারা সীমানা রক্ষা এবং কুফফারদের ভূমি আক্রমন করতে পারে। আল্লাহর [ দ্বীনের ] শত্রুদের অন্তরকে ভীত-সন্ত্রস্ত করার জন্য বছরে একবার একটি সৈন্যদলকে শত্রুদের ভূমিতে প্রেরণ করা উচিত।
এটি হল ইমামের ( খলিফার ) দায়িত্ব যে,তিনি বছরে এক অথবা দু’ বার জিহাদের উদ্দেশ্যে একটি সৈন্যদল গঠন করবেন এবং তাদেরকে জিহাদের ময়দানে প্রেরণ করবেন।সর্বপোরি,এটি হল মুসলিম জনগোষ্ঠির উপর একটি দায়িত্ব যে,তারা এই কাজে ইমামকে সহযোগীতা করবে আর তিনি যদি এই সৈন্যদল না প্রেরণ করেন;তাহলে তিনি গুনাহের মধ্যে লিপ্ত হবেন।
(হাসিয়াত বিন আবেদীনঃ৩/২৩৮)
এ ধরনের জিহাদের ব্যাপারে আলিমগণ বলেছেন,আক্রমনাত্নক জিহাদ হল জিযিয়া ( জিযিয়া ইসলামী রাষ্ট্রে কাফিরদের নিরাপত্তার জন্য দেয়া কর বিশেষ ) আদায়ের জন্য। যে সকল আলিমগণ দ্বীনের শারিয়া সম্প্রকে ইলম রাখেন তারাও বলেছেন, জিহাদ হল এমন একটা দাওয়াহ যার মধ্যে শক্তি আছে এবং এটি হল একটি আবশ্যক দায়িত্ব যা সকল সম্ভাব্য উপায়ে বাস্তবায়ন করতে হবে, যতক্ষন পর্যন্ত না সেখানে শুধু মাত্র মুসলিমরা অথবা যারা আল্লাহর নিকট আত্নসমর্পন করে তারাই অবস্থান করে ।[ হাসিয়াহ আশ শিরওয়ানী এবং ইবনে আল কাসিম ( তুহফা আল মুহতায আলাল-মিনহাজ ৯/২১৩)
আত্নরক্ষামূলক জিহাদ,
এটি হল আমাদের ভূমি হতে কাফিরদের বের করে দেয়া,ফারজ আইন, অর্থাৎ সবার জন্য আবশ্যকীয় কর্তব্য। সকল প্রকার আবশ্যকীয় কর্তব্যগুলোর মধ্যে এটি হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যদি নিম্নের অবস্থাগুলো ফুটে ওঠে ;
(ক) যদি কাফিররা মুসলিমদের ভুমিতে প্রবেশ করে।
(খ) যদি দু’টি বাহিনী যুদ্ধের ময়দানে মুখোমুখি এসে দাঁড়ায় এবং একে অপরকে আহ্বান করতে শুরু করে।
(গ) যদি খলিফা কোন ব্যক্তি অথবা জনগনকে আহ্বান জানায় তাহলে অবশ্যই জিহাদে বেরিয়ে পরতে হবে।
(ঘ) যদি কাফিররা মুসলিমদের মধ্য থেকে কিছু মানুষকে বন্দী করে ফেলে।
‘ এই চারটি শর্ত পাওয়া গেলে শরিয়াহ যাদেরকে মাজুর বলে সাব্যস্ত করেছে তারা ব্যতিত সকলের উপর জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায়।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সকলকে জিহাদের জন্য কবুল করুন।
আমিন
কাফিরদের বিরুদ্ধে দুই ধরনের জিহাদ
১/আক্রমণাত্নক জিাদহ,*
২/আত্নরক্ষামূলক জিহাদ,
আক্রমণাত্বক জিহাদ, ( যেখানে শত্রুকে তার নিজ এলাকায় আক্রমন করা হয় )
এক্ষে্ত্রে কাফিররা মু্সলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য একত্রিত হয়না।এই জিহাদ তখন ফরযে কিফায়া হয়, যার জন্য প্রয়োজন হয় স্বল্প সংক্ষক [ যথেষ্ট ] মু’মিনদের,যাতে তারা সীমানা রক্ষা এবং কুফফারদের ভূমি আক্রমন করতে পারে। আল্লাহর [ দ্বীনের ] শত্রুদের অন্তরকে ভীত-সন্ত্রস্ত করার জন্য বছরে একবার একটি সৈন্যদলকে শত্রুদের ভূমিতে প্রেরণ করা উচিত।
এটি হল ইমামের ( খলিফার ) দায়িত্ব যে,তিনি বছরে এক অথবা দু’ বার জিহাদের উদ্দেশ্যে একটি সৈন্যদল গঠন করবেন এবং তাদেরকে জিহাদের ময়দানে প্রেরণ করবেন।সর্বপোরি,এটি হল মুসলিম জনগোষ্ঠির উপর একটি দায়িত্ব যে,তারা এই কাজে ইমামকে সহযোগীতা করবে আর তিনি যদি এই সৈন্যদল না প্রেরণ করেন;তাহলে তিনি গুনাহের মধ্যে লিপ্ত হবেন।
(হাসিয়াত বিন আবেদীনঃ৩/২৩৮)
এ ধরনের জিহাদের ব্যাপারে আলিমগণ বলেছেন,আক্রমনাত্নক জিহাদ হল জিযিয়া ( জিযিয়া ইসলামী রাষ্ট্রে কাফিরদের নিরাপত্তার জন্য দেয়া কর বিশেষ ) আদায়ের জন্য। যে সকল আলিমগণ দ্বীনের শারিয়া সম্প্রকে ইলম রাখেন তারাও বলেছেন, জিহাদ হল এমন একটা দাওয়াহ যার মধ্যে শক্তি আছে এবং এটি হল একটি আবশ্যক দায়িত্ব যা সকল সম্ভাব্য উপায়ে বাস্তবায়ন করতে হবে, যতক্ষন পর্যন্ত না সেখানে শুধু মাত্র মুসলিমরা অথবা যারা আল্লাহর নিকট আত্নসমর্পন করে তারাই অবস্থান করে ।[ হাসিয়াহ আশ শিরওয়ানী এবং ইবনে আল কাসিম ( তুহফা আল মুহতায আলাল-মিনহাজ ৯/২১৩)
আত্নরক্ষামূলক জিহাদ,
এটি হল আমাদের ভূমি হতে কাফিরদের বের করে দেয়া,ফারজ আইন, অর্থাৎ সবার জন্য আবশ্যকীয় কর্তব্য। সকল প্রকার আবশ্যকীয় কর্তব্যগুলোর মধ্যে এটি হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যদি নিম্নের অবস্থাগুলো ফুটে ওঠে ;
(ক) যদি কাফিররা মুসলিমদের ভুমিতে প্রবেশ করে।
(খ) যদি দু’টি বাহিনী যুদ্ধের ময়দানে মুখোমুখি এসে দাঁড়ায় এবং একে অপরকে আহ্বান করতে শুরু করে।
(গ) যদি খলিফা কোন ব্যক্তি অথবা জনগনকে আহ্বান জানায় তাহলে অবশ্যই জিহাদে বেরিয়ে পরতে হবে।
(ঘ) যদি কাফিররা মুসলিমদের মধ্য থেকে কিছু মানুষকে বন্দী করে ফেলে।
‘ এই চারটি শর্ত পাওয়া গেলে শরিয়াহ যাদেরকে মাজুর বলে সাব্যস্ত করেছে তারা ব্যতিত সকলের উপর জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায়।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সকলকে জিহাদের জন্য কবুল করুন।
আমিন
Comment