Announcement

Collapse
No announcement yet.

জিহাদি আন্দোলনের সীমাবদ্ধতাঃ "প্রস্তুতির প্যারাডক্স"

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জিহাদি আন্দোলনের সীমাবদ্ধতাঃ "প্রস্তুতির প্যারাডক্স"

    একটি প্রশ্ন উপস্থাপনের মাধ্যমে শুরু করতে চাচ্ছি। প্রশ্নটি হচ্ছে,
    "যে জাতি তার অতীত থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে না; যে জাতি তার বর্তমানকে পর্যালোচনা করতে আগ্রহী না - সে জাতির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ভিত্তি কি?"
    দুই'শ বছরের উপনিবেশবাদী শাসনের দাসত্বের ফলে ভারতীয় উপমহাদেশের জনসাধারণের মস্তিষ্কে 'যে কোন পরিস্থিতি মেনে নেওয়ার' এক ধরনের পরাজিত মানসিকতা তৈরি হয়েছে।
    যার ফলে আজ আমরা শাসকের শোষণ, সমাজের ক্ষমতাসীনদের অত্যাচার খুব সহজেই মেনে নেই। আর এই দাসত্বের ক্ষতিকারক প্রভাবের অন্যতম হচ্ছে, ভারতীয় উপমহাদেশে উঁচু মানের নেতৃত্বের তীব্র সংকট। তাই যারাই সামান্য কিছু নেতৃত্বের গুণাবলীও প্রদর্শন করতে পেরেছে- তা ভুল হোক আর সঠিক, তাদের পেছনে সমগ্র জাতি ঘুরপাক খেতে থাকে। এধরণের মানসিকতার কারণেই উপমহাদেশের জনসাধারণ একটি নির্দিষ্ট ধাঁচের বাইরে গিয়ে কাজ করতে আগ্রহী না। উপমহাদেশে জাতীয়তাবাদীরা যেমন মুজিব, নেহরু, জিন্নাহ-এর দেখানো পথের বাইরে চিন্তা করতে পারে না। অনুরুপভাবে, ইসলামী দলগুলোও অনেকটা এমনই।

    শুধুমাত্র দেশের জনসাধারণ নয় বরং সাংগঠনিক পরিসরেও এর প্রতিফলন দেখা যায়। তারা যেমন তাদের পূর্ববর্তী তানজিমগুলোর ত্রুটি-বিচ্যুতি ও ভুল সিদ্ধান্ত থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে চান না; অনুরূপভাবে দেশে চলমান অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থান পর্যালোচনার মাধ্যমে নিজেদের কর্মপদ্ধতি নির্ধারণ করতেও আগ্রহী না। এদেশে প্রায় প্রত্যেকটি তানজিম একটি নির্দিষ্ট গণ্ডির ভিতর থেকে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাদের কার্যক্রম একটা দুষ্টচক্রের মাঝে আবদ্ধ।

    দাওয়াতি কার্যক্রমের মাধ্যমে জনসমর্থন তৈরি করা; সেই জনসমর্থন ব্যবহার করে সংগঠনের অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম গোছানো এবং ফান্ড কালেক্ট করা। আর যখন ফসল ঘরে তোলার সময় হবে তখন জনবিচ্ছিন্ন অপারেশনাল কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজেদের গ্রহণযোগ্যতা নষ্ট করা। আর এভাবে দুষ্টচক্রটি চলতে থাকে।
    এই দুষ্টচক্র থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হচ্ছে, জিহাদী কার্যক্রম ও পদ্ধতির মাঝে ব্যাপক পরিবর্তন ও বৈচিত্র্য আনয়ন। সংগঠনগুলোকে যত বেশি সম্ভব জণগণমুখী হতে হবে। এজন্য প্রয়োজনে জনআন্দোলন ও আক্রোশকে নির্দিষ্ট একটি রূপরেখা প্রদান করার মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে প্রাসঙ্গিকতা অর্জন করতে হবে।

    প্রশ্ন উপস্থাপিত হয়,
    বাংলাদেশকে কি আমরা যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করবো?
    - এটা তো আমাদের রাজনৈতিক ও সামরিক কৌশলের দাবি না।

    আসলে এখানে আমরা একটা বিষয়কে অন্য আরেকটি বিষয়ের সাথে গুলিয়ে ফেলছি। কোনো ভূমিতে প্রতিরোধ গড়ে তোলা বা আন্দোলনের তীব্রতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আমাদের দাওয়াহ ও গ্রহণযোগ্যতা ব্যাপক করা আর উক্ত ভূমিকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করা; সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি বিষয়। লক্ষণীয়, শায়খ উসামা (রাহিঃ)-কে জিহাদের ময়দানে এত সম্মানের অধিকারী করেছিল তার 'দূরদৃষ্টি'। তিনি এমন এক সময় উম্মাহর সবচেয়ে বড় শত্রুকে চিহ্নিত করতে পেরেছিলেন যখন কেউ তা কল্পনাই করতে পারছিল না। আর দাওয়াহ ও জিহাদের সমন্বয়ে সুদৃঢ় সাংগঠনিক কর্মসূচীর মাধ্যমে আফগানিস্তান, ইয়েমেন, সোমালিয়া ও পশ্চিম আফ্রিকার ইতিহাসের গতিপথ শায়খ উসামার জামাত নিজেদের মতো পাল্টে নিয়েছেন। যদিও ইরাক ও সিরিয়াতে আশানুরূপ ফলাফল মিলেনি, তথাপি সেখানেও অর্জন কম নয়।

    কিন্তু আমাদের ইমামদের চিন্তার বিপরীতে আমাদের চিন্তাধারা কেমন? আমাদের বাস্তব প্রস্তুতি আসলেই বা কতটুকু? স্বাভাবিকভাবে আমাদের চিন্তা হলো, সমস্যা সামনে আসলে তা নিয়ে পরে চিন্তা করা যাবে। আমার মনে হয়- এদেশে কোনো জিহাদি তানজিমই দাবি করতে পারবে না যে, তাদের হাতে বাংলাদেশের জিহাদের সংক্রান্ত দীর্ঘমেয়াদি অন্ততপক্ষে ৫ বছর মেয়াদি কোন পরিকল্পনা আছে। যা বড়ই দুঃখজনক।

    অথচ, নিদেনপক্ষে ৫০ বছর মেয়াদি পরিকল্পনা ব্যাতীত কয়েকশ বছরের সৃস্ট বিষবৃক্ষের মূল উৎপাটন কিভাবে সম্ভব বলে আমরা চিন্তাও করতে পারি?!

    আমাদের মনে রাখা জরুরী, উইঘুরে মুসলিমদের অবস্থা একদিনে এই পর্যায়ে পৌছায়নি। কিন্তু উইঘুরের ভাইয়েরা প্রতিরোধের কোন ব্যবস্থা নিতে পারেননি। তাই শেষ দিকে চীন সরকারের অত্যাচার-নির্যাতন খুব দ্রুতগতি বৃদ্ধি পেয়েছে। যা আমরা সকলে দেখতে পারছি। ঠিক একই অবস্থা আসামেরও।

    যারা ভারত বা আসামের ইতিহাসের সামান্য জ্ঞান রাখেন তারাও জানেন, আসামে মুসলিম নিধন নতুন কিছু না। বহু দশক থেকে এই পরিকল্পনা আঞ্জামে ব্যাস্ত ভারত। কিন্তু এই দীর্ঘ সময়ে আসামের মুসলিমরা প্রতিরোধে গড়তে ব্যার্থ হয়েছেন। যার ফলে আজ হিন্দু মুশরিকরা আমাদের ভাইদের লাশের উপর লাফানো সাহস পায়। এখানেও দেখুন, এমনও না যে, আসামে মুসলিমরা প্রতিরোধ তৈরির চেষ্টা করলে তা আসামের জন্য নতুন কিছু হতো। কেননা, আসামের পাহাড়ি অঞ্চলে কয়েকটি সশস্ত্র বিদ্রোহীগোষ্ঠী বহু আগে থেকেই তাদের আন্দোলন জারি রেখেছে। অথচ, আসামমের জাতিগোষ্ঠীসমূহের মধ্যে মুসলিমরা নিপীড়িত ও প্রভাব বিস্তারে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও দূরদৃষ্টি ও প্রস্তুতির অভাবে পিছিয়ে আছে।

    স্বাভাবিকভাবেই আমরা কেউই বাংলাদেশে একই অবস্থার পুনরাবৃত্তি দেখতে চাই না। কিন্তু এজন্য আমাদের প্রস্তুতি কি? সমাধান হিসেবে ছোট পরিসরের একটি আন্দোলনকে আমরা উদাহরণ হিসেবে আনতে পারি। আর তা হলো ২০১৫-১৬ সালের "খতমে মুলহেদিন আন্দোলন"। এই আন্দোলন তানজিম কায়দাতুল জিহাদের মানহাযকে এতটাই জনসম্পৃক্ত করেছিল যে, তানজিমের কার্যক্রমের উপর খোদ সংসদে বিতর্কের তৈরি করে। কিন্তু এখন, ফেকবুকে কমেন্ট করার অপরাধেও তাওহীদবাদী ভাইদের জেল জুলুমের সম্মুখীন হতে হতে হচ্ছে। কারণ, হিন্দুত্ববাদী তাগুত সরকার জানে তাদের আর আক্রান্ত হওয়ার ভয় নেই।

    ২০১৩ সালের হেফাজত আন্দোলন থেকে কুমিল্লায় কুরআন অবমাননা (নাউযুবিল্লাহ) পর্যন্ত কয়েকটি বিক্ষোভে শত শত মুসলিম ভাইয়রা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। (আল্লাহ তাদের শহীদের মর্যাদা দান করুন)। কিন্তু ফলাফল কি? প্রত্যেকটি আন্দোলন বিক্ষিপ্ত দৌড়ঝাপে পরিণত হয়েছে। যার না কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্য আছে; আর না কোনো গতি।!

    ভালোভাবে লক্ষ্য করুন, অন্যান্য আন্দোলনের মত কুমিল্লার আন্দোলনের পর কিন্তু ব্যাপক ধরপাকড় বা প্রশাসনিক চাপ তৈরি হয়নি। কেননা, হেফাজত আন্দোলন থেকে শুরু করে মোদী বিরোধী বিক্ষোভ পর্যন্ত প্রত্যেক বিক্ষোভে এককভাবে মুসলিমরা মার খেয়েছে। কিন্তু, ২০১৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম ইসলামকে কেন্দ্র করে তৈরি হওয়া কোন বিক্ষোভ অনেকটা দাঙ্গার রূপ নিয়েছে। এই প্রথম রাজনৈতিক কারণ ছাড়া শুধুমাত্র ইসলাম অবমাননার অপরাধে হিন্দুদের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। যা এই আন্দোলনকে অন্যান্য আন্দোলন থেকে আলাদা রূপ দিয়েছে। কুমিল্লা বা রংপুরের আন্দোলন প্রমাণ করে, মুসলমানদের নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে হলেও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে; অন্তত পক্ষে চেষ্টা করতে হবে। যাতে করে যারা মুসলমানদের উপর আগ্রাসন চালাতে চায় বা যাদের ব্যবহার করে ইসলামবিরোধী অপশক্তি মুসলমানদের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে চায়, তাদের প্রতিহত করা যায়। মনে রাখতে হবে যে,
    "বস্তুগত শক্তি অর্জন আধ্যাত্মিকতা বিকাশের কারণ; এর পরিপন্থী কোনো বিষয় নয়।"
    বাংলাদেশে জনবিক্ষোভ বা জনআক্রোশকে গণআন্দোলনকে পরিণত করার এই চিন্তাকে আমরা এই ভূমিতে যুদ্ধক্ষেত্র তৈরির পরিকল্পনা হিসেবে না দেখি। বরং এটাকে আমরা তানজিম আল-কায়দার বিখ্যাত সমরনীতি হিসেবে দেখতে পারি। আর তা হচ্ছে, প্রশংসনীয় অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে ভ্যক্সেসনের ক্ষেত্র প্রস্তুতকরণ। যারা গ্লোবাল দাওয়াহ ও জিহাদের নীতিমালাকে মেনে চলার চেষ্টা করেন তারা বাংলাদেশের ভুমিকে সাপোর্টিং ল্যান্ড হিসেবে গন্য করেন। তবে গ্লোবাল জিহাদের কনসেপ্ট অনুসারে কোন অঞ্চলের স্ট্যাটাস পরিবর্তন হতে পারে। অর্থাৎ, অগ্রগণ্য থেকে সাপোর্টিং বা সাপোর্টিং থেকে অগ্রগণ্যে। তবে তার জন্য যথাযথ উপসর্গ, অনুষঙ্গ ও নিয়ামক দরকার। স্বাভাবিকভাবে আমেরিকার পতন ও হিন্দুত্ববাদী ভারতের উত্থানের সাথে সাথে বিশ্ব রাজনীতি, অর্থনীতি, সমরনীতি এবং আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে বা সাধিত হতে যাচ্ছে। আমাদের দেখতে হবে, পরিবর্তনশীল আর্থ-সামাজিক পেক্ষাপটে বাংলাদেশের স্ট্যাটাস পরিবর্তনের সুযোগ আছে কি না? কিংবা আমরা সেই সুযোগ হেলায় হাতছাড়া করছি কিনা? রুট লেভেলের অবস্থা যাচাই করার এটাই সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। এই দীর্ঘ সময়ে নিস্ক্রিয়তার মধ্যে আমরা কি সক্রিয়তার উপাদান যোগাড় করতে পেরেছি; নাকি আরো বেশি সক্রিয়তা হারিয়েছি? আমাদের দেখতে হবে আগামীতে কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আমার প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি কিনা? গ্রহণ করে থাকলে তা কতটুকু? আর স্বাভাবিকভাবে এক্ষেত্রে আমার বিশ্লেষণে- পরিস্থিতির দাবী অনুযায়ী চলমান বাস্তবতায় নিজেদের প্রস্তুতি যাচাইকরণ এবং ব্যাপকভাবে নিজেদের প্রাসঙ্গিক করার সম্ভাব্যতা কাগজে কলমে হিসাব করা সম্ভব না। এজন্য দরকার জনসম্পৃক্ততা মূলক অপারেশনাল কার্যক্রম। আর এপ্রশ্নগুলোর উত্তর পেতে আমাদের, জিহাদি তানজিমগুলোর এবং জণসাধাণের যা প্রয়োজন তা হলো, এমন এক নেতৃত্ব যাদের এই মূলনীতিগুলোর উপর ব্যাপক জ্ঞান রয়েছে, যিনি বিক্ষিপ্ত আন্দোলনগুলোকে নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আগ্রগামী হবেন। কিন্তু এক্ষেত্রে একটি কথা বারবার আসছে, নেতৃস্থানীয়দের জনসম্মুখে আসার ফলে নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হবে। পরবর্তীতে বাস্তবতার আয়নায় আলোচনা করা হবে, কিভাবে নেতৃস্থানীয়রা তাদের নিরাপত্তা ঠিক রেখে উম্মাহর খেদমতে আরো সক্রিয় হতে পারেন এবং তাদের দূরদৃষ্টি দ্বারা "ইসলাম বিদ্বেষী আগ্রাসন" প্রতিরোধে আমাদের প্রস্তুতি গ্রহণে সাহায্য করতে পারেন।
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 11-30-2021, 11:59 AM.

  • #2
    অথচ, নিদেনপক্ষে ৫০ বছর মেয়াদি পরিকল্পনা ব্যাতীত কয়েকশ বছরের সৃস্ট বিষবৃক্ষের মূল উৎপাটন কিভাবে সম্ভব বলে আমরা চিন্তাও করতে পারি?!
    আসলে এটি নতুন কোন সমস্যা নয়; ৪৭ এর সমস্যা। বরং অবিচ্ছিন্ন বৈশ্বিক সমস্যার অন্তর্গত বিষয়। কেননা, ৪৭ এ শুধু হিন্দ-ই ভাগ হয় নি, এসময় পতন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে গ্রেট ব্রিটেনের। শুরুর কথা বলতে গেলে, ৫০ বছরের পরিকল্পনার প্রধান কাজ ছিল হিন্দের বিভক্তির বিপক্ষে বিপুলসংখ্যক মুসলিম জনমত অর্জন এবং সাথেসাথে জিহাদ ও প্রতিরোধের চিন্তাভাবনার বিকাশ! কিন্তু এটা সহজেই অনুমেয় যে তখনকার মুসলিমদের দৈন্য পরিস্থিতি এর অনুকূলে ছিল না বরং মুনাফিক স্বার্থবাজ ও দূর্বল নেতৃত্বের হাতেই ছিল জাতির স্পর্শকাতর দায়িত্বের তদারকিভার! আর বিভক্তি পরবর্তী দায়িত্বের কথা বললে, এটা চিরন্তন যে, বিভক্তি- সেটা মুসলিমদের মধ্যকার হোক আর, কাফিরদের অমোঘ ষড়যন্ত্রের ফসলই হোক- এটা যেকোন অবস্থায় ক্ষতিকর ও ক্ষত সৃষ্টিকারী। এ ক্ষতিই ৫০ বছর মেয়াদী পরিকল্পনার জন্য প্রতিবন্ধক ছিল। তবে আলহামদুলিল্লাহ, যদিও মনে করা হত কাফিররা ভীষণ পরিকল্পক তবে বিদ্যমান ঘটনাপ্রবাহে এটা পরিষ্কার হয়েছে মূল পরিকল্পক স্বয়ং আল্লাহ আযযা ওয়া যাল, যিনি ঘুমান না এবং তিনি সব কিছুর জন্যই সুনির্দিষ্ট পরিমাপ করে রেখেছেন।

    Comment


    • #3
      ভাই চিন্তা করার মতো লেখা। জাযাকাল্লাহু খাইর। কিন্তু লেখার মাঝে স্পেসিং ও প্যারাগ্রাফ ঠিকমতো দেয়া দরকার ছিল। পড়তে কস্ট হয়।

      Comment

      Working...
      X