Tweet
🌻জান্নাতের সবুজ পাখি🌻
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কালামে মাজিদে বলেন, و لا تقولوا لمن يقتل في سبيل الله اموات بل احياء و لكن لا تشعرون. অর্থাৎ, "যারা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে শাহাদাত বরন করেছেন, তোমরা তাদেরকে মৃত বল না। তারা তো জিবিত। কিন্তু তোমার তা অনুভব করতে পার না।" উক্ত আয়াতে কারিমাতে আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিচ্ছেন, শহিদরা আলমে বরযখে জিবিত থাকবে, এবং তাদেরকে রিজিকও দেয়া হবে। যেমন,সহিহ মুসলিমে বর্ণিত আছে, ان ارواح الشهداء في حواصل طير خضر تسرح في الجنة حيث شاءت ثم تاوي الي قناديل معلقة تحت العرش. فاطلع عليهم ربك اطلاعة. فقال: ماذا تبغون ؟ فقالوا: يا ربنا. و اي شيء نبغي. و قد اعطيتنا ما لم تطع احدا من خلقك؟ ثم عاد اليهم بمثل هذا. فلما رءوا انهم لا يتركون من ان يسالوا. قالوا، نريد ان تردنا الي الدار الدنيا. فقاتل في سبيلك حتي نقتل فيك مرة اخري، لما يرون من ثواب الشهادة فيقول الرب، جل جلا له: اني كتبت انهم اليهم لا يرجعون. অর্থাৎ, নিশ্চয় শহিদানের রুহ সবুজ পাখির মধ্যে থাকবে,সে জান্নাতের যেখানে ইচ্ছা সেখানে বিচরণ করতে পারবে। তারপর আরশের নিচে ঝুলন্ত মোমবাতির নিকটে এসে অবস্থান করবে। অতপর,আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে জিজ্ঞেস করবেন, তোমাদের কি লাগবে আমার কাছে চাও? তারা বলবে,আমরা আর কি চাইব,আপনি তো আমাদেরকে সব কিছু দিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা আবার তাদেরকে একই কথা জিজ্ঞেস করবেন। যখন তারা বুঝতে পারবে যে, কিছু না চাইলে তাদেরকে ছাড়বে না। তখন তারা বলবে, আমরা আবার দুনিয়াতে ফিরে গিয়ে আপনার রাস্তায় আবার জিহাদ করে আবার শহীদ হতে চায়। [এমনটা এ জন্য বলবে যে, তারা শাহাদাতের মর্যাদা ও পুরষ্কার জান্নাতে দেখবে] আল্লাহ তায়ালা বলবেন,আমি তোমাদের জন্য নির্ধারণ করে রেখেছি যে, তোমরা আর দুনিয়াতে ফিরে যেতে পারবে না। এটাই তোমাদের চুড়ান্ত জায়গা। সুবহানাল্লাহ! জান্নাতি সবুজ পাখি হওয়ার সুযোগ মারা গেলে আর সম্ভব নয়। মানুষের জিবন একটা, দ্বিতীয় কোনো জিবন নেই। তাই এই সুযোগ আমরা হাত ছাড়া না করে সময় থাকতেই আল্লাহর রাস্তায় বের হয়ে শাহাদাতের অমিয় সুধা পান করে এই অসীম পুরষ্কারের ভাগি হই। শহীদদেরকে দুনিয়ায় বাহ্যিকভাবে মৃত দেখা গেলেও তারা আলমে বরযখে জিবিত থাকে আর আল্লাহর পক্ষ থেকে রিজিকও পায়। ভাই! চারিদিকে যুদ্ধের দামামা বেজে গিয়েছে। সুযোগ আমাদের হাতের লাগালে এসেছে। তাই আসুন ভাই! যুদ্ধের ময়দানে ছুটে আসুন আর শাহাদাতের অমিয় সুধা পান করে মহা মূল্যবান পুরষ্কারের মালিক হয়ে যান।
---------------------------
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কালামে মাজিদে বলেন, و لا تقولوا لمن يقتل في سبيل الله اموات بل احياء و لكن لا تشعرون. অর্থাৎ, "যারা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে শাহাদাত বরন করেছেন, তোমরা তাদেরকে মৃত বল না। তারা তো জিবিত। কিন্তু তোমার তা অনুভব করতে পার না।" উক্ত আয়াতে কারিমাতে আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিচ্ছেন, শহিদরা আলমে বরযখে জিবিত থাকবে, এবং তাদেরকে রিজিকও দেয়া হবে। যেমন,সহিহ মুসলিমে বর্ণিত আছে, ان ارواح الشهداء في حواصل طير خضر تسرح في الجنة حيث شاءت ثم تاوي الي قناديل معلقة تحت العرش. فاطلع عليهم ربك اطلاعة. فقال: ماذا تبغون ؟ فقالوا: يا ربنا. و اي شيء نبغي. و قد اعطيتنا ما لم تطع احدا من خلقك؟ ثم عاد اليهم بمثل هذا. فلما رءوا انهم لا يتركون من ان يسالوا. قالوا، نريد ان تردنا الي الدار الدنيا. فقاتل في سبيلك حتي نقتل فيك مرة اخري، لما يرون من ثواب الشهادة فيقول الرب، جل جلا له: اني كتبت انهم اليهم لا يرجعون. অর্থাৎ, নিশ্চয় শহিদানের রুহ সবুজ পাখির মধ্যে থাকবে,সে জান্নাতের যেখানে ইচ্ছা সেখানে বিচরণ করতে পারবে। তারপর আরশের নিচে ঝুলন্ত মোমবাতির নিকটে এসে অবস্থান করবে। অতপর,আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে জিজ্ঞেস করবেন, তোমাদের কি লাগবে আমার কাছে চাও? তারা বলবে,আমরা আর কি চাইব,আপনি তো আমাদেরকে সব কিছু দিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা আবার তাদেরকে একই কথা জিজ্ঞেস করবেন। যখন তারা বুঝতে পারবে যে, কিছু না চাইলে তাদেরকে ছাড়বে না। তখন তারা বলবে, আমরা আবার দুনিয়াতে ফিরে গিয়ে আপনার রাস্তায় আবার জিহাদ করে আবার শহীদ হতে চায়। [এমনটা এ জন্য বলবে যে, তারা শাহাদাতের মর্যাদা ও পুরষ্কার জান্নাতে দেখবে] আল্লাহ তায়ালা বলবেন,আমি তোমাদের জন্য নির্ধারণ করে রেখেছি যে, তোমরা আর দুনিয়াতে ফিরে যেতে পারবে না। এটাই তোমাদের চুড়ান্ত জায়গা। সুবহানাল্লাহ! জান্নাতি সবুজ পাখি হওয়ার সুযোগ মারা গেলে আর সম্ভব নয়। মানুষের জিবন একটা, দ্বিতীয় কোনো জিবন নেই। তাই এই সুযোগ আমরা হাত ছাড়া না করে সময় থাকতেই আল্লাহর রাস্তায় বের হয়ে শাহাদাতের অমিয় সুধা পান করে এই অসীম পুরষ্কারের ভাগি হই। শহীদদেরকে দুনিয়ায় বাহ্যিকভাবে মৃত দেখা গেলেও তারা আলমে বরযখে জিবিত থাকে আর আল্লাহর পক্ষ থেকে রিজিকও পায়। ভাই! চারিদিকে যুদ্ধের দামামা বেজে গিয়েছে। সুযোগ আমাদের হাতের লাগালে এসেছে। তাই আসুন ভাই! যুদ্ধের ময়দানে ছুটে আসুন আর শাহাদাতের অমিয় সুধা পান করে মহা মূল্যবান পুরষ্কারের মালিক হয়ে যান।
---------------------------
Comment