জীবন-ব্যবসায় কীভাবে লাভবান হবেন?
-শাইখ তামিম আল-আদনানী হাফিযাহুল্লাহ
আপনি কী জানেন আপনার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান বস্তুটি কি? আপনি কী জানেন কিসের অভাবে আপনার দুনিয়া ও অাখেরাত উভয় জীবনে ব্যর্থ হয়ে যাবে? আর অভাব ও দারিদ্রতা সত্যেও কোন সম্পদের মালিক হওয়ার কারণে আপনি উভয় জীবনে সফল ও কামিয়াব হতে পারনে? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জান্তে আমরা আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিব প্রিয় নবী ﷺমের একজন মহান সাহাবির সাথে যার নাম সুহাইব বিন সিনান রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু।
মক্কায় যখন রাসূল ﷺইসলামের দাওয়াত দিতে শুরু করেন তখন প্রথম দিকে যে সব সৌভাগ্যবান সাহাবি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন সুহাইব বিন রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু তাদেরই একজন, ইসলাম গ্রহনের কারণে তাকে অনেক দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে হয় তাঁর হিজরতের গঠনা ইসলামের ইতিহাসে উজ্জল তারার নেয় বাশ্যর হয়ে আছে।
রবিউল অাউয়াল মাসের মাঝামাঝির সময়ের কথা রাসূল ﷺ মক্কা থেকে হিজরত করে তখনো মদিনায় প্রবেশ করেননি পতিমধ্যে যাত্রা বিরতি দিয়ে কুবায় অবস্থান করেছিলেন, এমন সময় সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু মদিনায় হিজরত করার সিদ্ধান্ত নেন নিজের দ্বীন ঈমান বাঁচানোর জন্য মক্কা ছড়ে হিজরত করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিলনা, তিনি যখন মদিনার দিকে রওয়ানা হন কাফিরদের একটি দল তাঁর পিছু দাওয়া করে অবশেষে পতিমধ্যে তাকে পেয়ে যায়, কাফেরদের উপস্থিতি টের পেয়ে সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু থেমে যান এবং তুনির থেকে তীর বের করে হুংকার দিয়ে বলেন 'হে কুরাইশের লোকেরা! তোমরা ভালো করেই জান আমি তোমাদের শেষ্ঠ তীরন্দাজদের একজন আল্লাহর কসম আমার তুনিরের সবগুলো তীর শেষ না হওয়া পর্যন্ত তোমরা আমার কাছেও ঘেষতে পারবেনা তীর শেষ হয়েগেলে আমি তলোয়ার নিয়ে তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ব।
যতখন না আমার শক্তি থাকে আমি প্রাণপণ লড়াই করব, উত্তরে কাফিররা বলল তুমি মক্কায় খালি হাতে এসেছিলে তারপর অনেক সম্পদের মালিক হয়েছ এখন তুমি তোমার জীবনও সম্পদ টুকুই নিয়ে পালাতে চাচ্ছ আল্লাহর কসম! তা কখনো হতে পারেনা সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু বললেন আমি যদি আমার অর্থ সম্পদ তোমাদের দিয়ে দেই তোমরা আমার পথ ছেড়ে দিবে? কাফিররা বলল হ্যাঁ সম্পদ দিয়ে দিলে আমরা তোমাকে যেতে দিব সুহাইব রাদিঅাল্লাহু আনহুর কাছে সবচেয়ে বড় সম্পদ ছিল তাঁর ঈমান এবং তার দ্বীন, এই ঈমানের হিফাজতের জন্য এই দ্বীনের প্রতিরক্ষার জন্য তিনি কেবল সম্পদ কেন? নিজের জীবনটাকেও কুরবান করতে পারেন তিনি কাফিরদের বললেন ঠিক আছে আমি মক্কার অমুক স্থানে আমার সকল সম্পদ পুঁতে রেখেছি তোমরা সেখান থেকে তুলে নিয়ে নেও আর আমার হিজরতের পথ ছেড়ে দেও, কাফিররা সম্পদ পেয়ে তাকে ছেড়ে দিল, পরনের কাপড় ছাড়া সম্পদ বলতে তাঁর হাতে আর কিছুই রইলনা।
এক কালে সম্পদশালী সুহাইব রুমি খালি হাতে হিজরতের বন্ধুরপ পথে রওয়ানা হলেন ঈমান রক্ষার তাগিতে দ্বীনের হিফাজতের জন্য তিনি সব কিছুকে কুরবান করে দিলেন সুবাহানাল্লাহ! একজন মুমিনের কাছে সবচেয়ে দামি সম্পদ হল তার ঈমান ও তার দ্বীন, ঈমান ও দ্বীনের হিফাজতের জন্য সে তার সবকিছু বিলিয়ে দিতে দ্বিতীয় বার চিন্তা করার প্রয়োজনও বোধ করেনা সুহাইব রাদিঅাল্লাহু আনহু কুবাই গিয়ে রাসূলﷺএর সঙ্গে মিলিত হলেন রাসূল ﷺতাকে দেখেই বলে উঠলেনرَبِحَ الْبَيْعُ أَبَا يَحْيَیআবু ইয়াহয়া! ব্যবসায় তুমি লাভবান হয়েছ। রাসূলﷺএই কথাটি তিনবার বললেন সুহাইব রাদিঅাল্লাহু আনহু বললেন ইয়া রাসূলুল্লাহ! পতিমধ্যে আমাকে পাশ কাটিয়ে আমর আগে মক্কা থেকে কেউও আপনার কাছে আসেনি নিশ্চিত জিবরাঈল অালাইহি সাল্লাম আপনাকে আমার কথা জানিয়ে দিয়েছেন তারপর সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু এর শানে এই আয়াত নাজিল হয়,
وَمِنَ الْنَّسِ مَن يَشْرِی نَفْسَهُ ابْتِغَآءَ مَرْضَاتِ اللهِ وَاللهُ رَءُوف بِالْعِبَادِ
" মানুষের মধ্যে এমন এক শ্রেণির লোকও আছে যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজেদের বিলিয়ে দেয়; আর আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি অত্যন্ত মেহেরবান।' (সূরা বাকারা, ২:২০৭)
প্রিয় ভাই! সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু এর ঈমানের কুওয়াত দেখুন তাঁর সিদ্ধান্তের শক্তি দেখুন কোনো দ্বিধা নেই কোনো সংশয় নেই তখন তাকে তাঁর দ্বীন ও সম্পদের মধ্যে যে কোনো একটিকে বেছে নিতে বলা হল তিনি দ্বীনকেই বেঁছে নিলেন।
প্রিয় ভাই! এখন আপনাকেও আমরা প্রশ্ন করি আপনাকে যখন বলা হবে ই'দাদ হিজরত ও জিহাদের জন্য আপনাকে আপনার দুনিয়া ও স্বপ্নের কেরিয়ার বিসর্জন দিতে হবে তখন আপনি কি করবেন? দ্বীনের জন্য যখন আপনাকে আপনার সম্পদ কুরবানি করতে বলা হবে তখন আপনি কি করবেন?
প্রিয় ভাই! নিজের দ্বীন ও ঈমান বরবাদ করে আপনি তুচ্ছ এই দুনিয়া দিয়ে কি করবেন? এতে আপনার জন্য কি কল্যাণ আছে। অপর দিকে যদি দ্বীন ও ঈমানের হিফাজত করতে গিয়ে আপনার থেকে দুনিয়ার সবকিছু হাত ছাড়া হয়ে যায় তাহলে এতে আপনার কি ক্ষতি হবে? যখন আপনাকে দুনিয়া ছেড়ে দ্বীনের সাহায্যে এগিয়ে আসার কথা বলা হবে ক্ষণস্থায়ী দুনিয়াকে ব্যয়করে চিরস্থায়ী জান্নাত ক্রয়ের কথা বলা হবে তখন আপনি সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহুকে দেয়া প্রিয় নবী ﷺমের এই সুসংবাদের কথা সরণ করুন رَبِحَ الْبَيْعُ أَبَا يَحْيَیআবু ইয়াহয়া! ব্যবসায় তুমি লাভবান হয়েছ।
প্রিয় ভাই! সুহাইব রুমির এই ঈমানি চেতনা যেন আপনার অস্তীত্বে মিশে যায় আপনার মন-মানসে অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিনতি হয় তাঁর মত আপনিও যেন জীবনের ব্যবসায় লাভবান হতে পারেন জীবনের কঠিন পরিস্থিতিতেও যেন আপনি সুহাইব রুমির এই আদর্শ থেকে বিচ্যুত না হন আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে দ্বীন ও ঈমান আপনার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ যদি দ্বীনের জন্য সবকিছু কুরবান করতে হয় তবে আপনি তাই করুন।
-শাইখ তামিম আল-আদনানী হাফিযাহুল্লাহ
আপনি কী জানেন আপনার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান বস্তুটি কি? আপনি কী জানেন কিসের অভাবে আপনার দুনিয়া ও অাখেরাত উভয় জীবনে ব্যর্থ হয়ে যাবে? আর অভাব ও দারিদ্রতা সত্যেও কোন সম্পদের মালিক হওয়ার কারণে আপনি উভয় জীবনে সফল ও কামিয়াব হতে পারনে? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জান্তে আমরা আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিব প্রিয় নবী ﷺমের একজন মহান সাহাবির সাথে যার নাম সুহাইব বিন সিনান রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু।
মক্কায় যখন রাসূল ﷺইসলামের দাওয়াত দিতে শুরু করেন তখন প্রথম দিকে যে সব সৌভাগ্যবান সাহাবি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন সুহাইব বিন রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু তাদেরই একজন, ইসলাম গ্রহনের কারণে তাকে অনেক দুঃখ কষ্ট সহ্য করতে হয় তাঁর হিজরতের গঠনা ইসলামের ইতিহাসে উজ্জল তারার নেয় বাশ্যর হয়ে আছে।
রবিউল অাউয়াল মাসের মাঝামাঝির সময়ের কথা রাসূল ﷺ মক্কা থেকে হিজরত করে তখনো মদিনায় প্রবেশ করেননি পতিমধ্যে যাত্রা বিরতি দিয়ে কুবায় অবস্থান করেছিলেন, এমন সময় সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু মদিনায় হিজরত করার সিদ্ধান্ত নেন নিজের দ্বীন ঈমান বাঁচানোর জন্য মক্কা ছড়ে হিজরত করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিলনা, তিনি যখন মদিনার দিকে রওয়ানা হন কাফিরদের একটি দল তাঁর পিছু দাওয়া করে অবশেষে পতিমধ্যে তাকে পেয়ে যায়, কাফেরদের উপস্থিতি টের পেয়ে সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু থেমে যান এবং তুনির থেকে তীর বের করে হুংকার দিয়ে বলেন 'হে কুরাইশের লোকেরা! তোমরা ভালো করেই জান আমি তোমাদের শেষ্ঠ তীরন্দাজদের একজন আল্লাহর কসম আমার তুনিরের সবগুলো তীর শেষ না হওয়া পর্যন্ত তোমরা আমার কাছেও ঘেষতে পারবেনা তীর শেষ হয়েগেলে আমি তলোয়ার নিয়ে তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ব।
যতখন না আমার শক্তি থাকে আমি প্রাণপণ লড়াই করব, উত্তরে কাফিররা বলল তুমি মক্কায় খালি হাতে এসেছিলে তারপর অনেক সম্পদের মালিক হয়েছ এখন তুমি তোমার জীবনও সম্পদ টুকুই নিয়ে পালাতে চাচ্ছ আল্লাহর কসম! তা কখনো হতে পারেনা সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু বললেন আমি যদি আমার অর্থ সম্পদ তোমাদের দিয়ে দেই তোমরা আমার পথ ছেড়ে দিবে? কাফিররা বলল হ্যাঁ সম্পদ দিয়ে দিলে আমরা তোমাকে যেতে দিব সুহাইব রাদিঅাল্লাহু আনহুর কাছে সবচেয়ে বড় সম্পদ ছিল তাঁর ঈমান এবং তার দ্বীন, এই ঈমানের হিফাজতের জন্য এই দ্বীনের প্রতিরক্ষার জন্য তিনি কেবল সম্পদ কেন? নিজের জীবনটাকেও কুরবান করতে পারেন তিনি কাফিরদের বললেন ঠিক আছে আমি মক্কার অমুক স্থানে আমার সকল সম্পদ পুঁতে রেখেছি তোমরা সেখান থেকে তুলে নিয়ে নেও আর আমার হিজরতের পথ ছেড়ে দেও, কাফিররা সম্পদ পেয়ে তাকে ছেড়ে দিল, পরনের কাপড় ছাড়া সম্পদ বলতে তাঁর হাতে আর কিছুই রইলনা।
এক কালে সম্পদশালী সুহাইব রুমি খালি হাতে হিজরতের বন্ধুরপ পথে রওয়ানা হলেন ঈমান রক্ষার তাগিতে দ্বীনের হিফাজতের জন্য তিনি সব কিছুকে কুরবান করে দিলেন সুবাহানাল্লাহ! একজন মুমিনের কাছে সবচেয়ে দামি সম্পদ হল তার ঈমান ও তার দ্বীন, ঈমান ও দ্বীনের হিফাজতের জন্য সে তার সবকিছু বিলিয়ে দিতে দ্বিতীয় বার চিন্তা করার প্রয়োজনও বোধ করেনা সুহাইব রাদিঅাল্লাহু আনহু কুবাই গিয়ে রাসূলﷺএর সঙ্গে মিলিত হলেন রাসূল ﷺতাকে দেখেই বলে উঠলেনرَبِحَ الْبَيْعُ أَبَا يَحْيَیআবু ইয়াহয়া! ব্যবসায় তুমি লাভবান হয়েছ। রাসূলﷺএই কথাটি তিনবার বললেন সুহাইব রাদিঅাল্লাহু আনহু বললেন ইয়া রাসূলুল্লাহ! পতিমধ্যে আমাকে পাশ কাটিয়ে আমর আগে মক্কা থেকে কেউও আপনার কাছে আসেনি নিশ্চিত জিবরাঈল অালাইহি সাল্লাম আপনাকে আমার কথা জানিয়ে দিয়েছেন তারপর সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু এর শানে এই আয়াত নাজিল হয়,
وَمِنَ الْنَّسِ مَن يَشْرِی نَفْسَهُ ابْتِغَآءَ مَرْضَاتِ اللهِ وَاللهُ رَءُوف بِالْعِبَادِ
" মানুষের মধ্যে এমন এক শ্রেণির লোকও আছে যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজেদের বিলিয়ে দেয়; আর আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি অত্যন্ত মেহেরবান।' (সূরা বাকারা, ২:২০৭)
প্রিয় ভাই! সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহু এর ঈমানের কুওয়াত দেখুন তাঁর সিদ্ধান্তের শক্তি দেখুন কোনো দ্বিধা নেই কোনো সংশয় নেই তখন তাকে তাঁর দ্বীন ও সম্পদের মধ্যে যে কোনো একটিকে বেছে নিতে বলা হল তিনি দ্বীনকেই বেঁছে নিলেন।
প্রিয় ভাই! এখন আপনাকেও আমরা প্রশ্ন করি আপনাকে যখন বলা হবে ই'দাদ হিজরত ও জিহাদের জন্য আপনাকে আপনার দুনিয়া ও স্বপ্নের কেরিয়ার বিসর্জন দিতে হবে তখন আপনি কি করবেন? দ্বীনের জন্য যখন আপনাকে আপনার সম্পদ কুরবানি করতে বলা হবে তখন আপনি কি করবেন?
প্রিয় ভাই! নিজের দ্বীন ও ঈমান বরবাদ করে আপনি তুচ্ছ এই দুনিয়া দিয়ে কি করবেন? এতে আপনার জন্য কি কল্যাণ আছে। অপর দিকে যদি দ্বীন ও ঈমানের হিফাজত করতে গিয়ে আপনার থেকে দুনিয়ার সবকিছু হাত ছাড়া হয়ে যায় তাহলে এতে আপনার কি ক্ষতি হবে? যখন আপনাকে দুনিয়া ছেড়ে দ্বীনের সাহায্যে এগিয়ে আসার কথা বলা হবে ক্ষণস্থায়ী দুনিয়াকে ব্যয়করে চিরস্থায়ী জান্নাত ক্রয়ের কথা বলা হবে তখন আপনি সুহাইব রুমি রাদিঅাল্লাহু আনহুকে দেয়া প্রিয় নবী ﷺমের এই সুসংবাদের কথা সরণ করুন رَبِحَ الْبَيْعُ أَبَا يَحْيَیআবু ইয়াহয়া! ব্যবসায় তুমি লাভবান হয়েছ।
প্রিয় ভাই! সুহাইব রুমির এই ঈমানি চেতনা যেন আপনার অস্তীত্বে মিশে যায় আপনার মন-মানসে অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিনতি হয় তাঁর মত আপনিও যেন জীবনের ব্যবসায় লাভবান হতে পারেন জীবনের কঠিন পরিস্থিতিতেও যেন আপনি সুহাইব রুমির এই আদর্শ থেকে বিচ্যুত না হন আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে দ্বীন ও ঈমান আপনার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ যদি দ্বীনের জন্য সবকিছু কুরবান করতে হয় তবে আপনি তাই করুন।
Comment