দ্বীনি ইলম অর্জন করা।
-শাইখ তামিম আল-আদনানী হাফিযাহুল্লাহ
সহিহ বুখারীতে এসেছে রাসূল ﷺইরশাদ করেন,
طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيْضَةٌ عَلَی كُلِّ مُسّلِمْ
" ইলম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। '(সহিহুল বুখারি, ৫৮৮৯)
ইলম ছাড়া একজন মুসলিম মুসলিম হিসাবে জীবনযাপন করতে পারেনা, তাই ইসলামে ইলমুল হাল অর্জনকরা ফরজ করা হয়েছে। শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়্যা রহিমাহুল্লাহ বলেন, দ্বীনি ইলম বলতে তিন ধরনের ইলমকে বুঝানো হয়। [১] আল্লাহ তা'য়ালা সম্পর্কিত ইলম এবং তাঁর অাসমাউ সিফাতের ইলম। [২] অতিত বর্তমান ভবিষ্যতের যে সব খবর আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের জানিয়েছেন তার ইলম। [৩] আল্লাহ তা'য়ালার আদেশ নিষেধের ইলম অন্তরের আমল এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গের আমল সম্পর্কিত সব ইলম এর অন্তর্ভূক্ত। যেটুকু ইলম না হলে মানুষ তার যাবতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলামের বিধান অনুযায়ী চলতে পারেনা, অটুকু ইলম শিক্ষা করা ফরজে আইন।
ব্যবসায়ীর জন্য ব্যবসার সম্পর্কিত ইলম, হাজির জন্য হজ সম্পর্কৃত ইলম, শিক্ষকের জন্য শিক্ষকতার সম্পর্কিতত ইলম এভাবে সবাইকে তার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দ্বীনি ইলম অর্জন করতে হবে। তবে দ্বীনের মৌলিক ও শাখাগত সব বিষয়ে বিস্তৃত জ্ঞান অর্জন করা ফরজে কিফায়া। আফসোস! অনেক মুসলিম পরিবার এমন আছে যারা সন্তানদেরকে কোনো ধরণের দ্বীনি ইলম শিখার ব্যবস্থা করেনা দ্বীনের কোনো হুকুম আহকাম না শিখায়েই তারা বড় হয় এভাবে দ্বীনকে সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করা শরিয়ার ইলম বিলকুল না শিখা এটি একটি কুফরি কাজ, এটি মানুষকে ঈমানের সীমানা থেকে বের করে দেয় এটি কুফরে আমলি আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের হিফাজত করুন।
প্রিয় ভাই! যাদের ইলম আছে, আর যাদের ইলম নেই তাদের মধ্যে আছে মর্যাদার বিশাল ফারাদ, ইলম মানুষকে মর্যাদার সুউচ্চ আসনে সমাসীন করে আল্লাহ তা'য়ালা বলেন,
هَل يستوي الَّذِينَ يَعْلَمُونَ وَالَّذِينَ لَا يَعْلَمُونَ إِنَّمَا يَتَذَ كََّرُ أُولُو الْأَلْبَاب
"যারা জানে এবং যারা জানে না ; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।(সূরা জুমার:৯)
সফওয়ান বিন আসসাল মুরাদী রাদিঅাল্লাহু আনহু বলেন, আমি নবী কারিমﷺএর নিকট আসলাম তখন নবী করিমﷺ মসজিদে চাদর অাবৃত হয়ে বসেছিলেন, এসে বললাম হে আল্লাহর রাসূল! আমি ইলম শিখতে এসেছি তিনি বললেন স্বাগতম হে তালিবুল ইলম! তালিবুল ইলমের সম্মানে ফেরেশতারা তাদের ডানা বিছিয়ে দেয় এবং তাদের পাখা দিয়ে তাকে ছায়া দান করে। তারপর ইলম অন্বেষণকারীর ইলমের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শনআর্থে তারা একে উপরের উপর ছাওয়ার হয়ে দুনিয়ার আসমান পর্যন্ত পৌঁছে যায়
সুবাহানাল্লাহ! তালিবুল ইলমের কত সম্মান আল্লাহ আমাদেরও তালিবে ইলমদের জামাতে অন্তর্ভূক্ত করুন আমাদের উপর ইলম অর্জনের যে ফরিজা আছে তা যথাযথ ভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন,আমি
-শাইখ তামিম আল-আদনানী হাফিযাহুল্লাহ
সহিহ বুখারীতে এসেছে রাসূল ﷺইরশাদ করেন,
طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيْضَةٌ عَلَی كُلِّ مُسّلِمْ
" ইলম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। '(সহিহুল বুখারি, ৫৮৮৯)
ইলম ছাড়া একজন মুসলিম মুসলিম হিসাবে জীবনযাপন করতে পারেনা, তাই ইসলামে ইলমুল হাল অর্জনকরা ফরজ করা হয়েছে। শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়্যা রহিমাহুল্লাহ বলেন, দ্বীনি ইলম বলতে তিন ধরনের ইলমকে বুঝানো হয়। [১] আল্লাহ তা'য়ালা সম্পর্কিত ইলম এবং তাঁর অাসমাউ সিফাতের ইলম। [২] অতিত বর্তমান ভবিষ্যতের যে সব খবর আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের জানিয়েছেন তার ইলম। [৩] আল্লাহ তা'য়ালার আদেশ নিষেধের ইলম অন্তরের আমল এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গের আমল সম্পর্কিত সব ইলম এর অন্তর্ভূক্ত। যেটুকু ইলম না হলে মানুষ তার যাবতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলামের বিধান অনুযায়ী চলতে পারেনা, অটুকু ইলম শিক্ষা করা ফরজে আইন।
ব্যবসায়ীর জন্য ব্যবসার সম্পর্কিত ইলম, হাজির জন্য হজ সম্পর্কৃত ইলম, শিক্ষকের জন্য শিক্ষকতার সম্পর্কিতত ইলম এভাবে সবাইকে তার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দ্বীনি ইলম অর্জন করতে হবে। তবে দ্বীনের মৌলিক ও শাখাগত সব বিষয়ে বিস্তৃত জ্ঞান অর্জন করা ফরজে কিফায়া। আফসোস! অনেক মুসলিম পরিবার এমন আছে যারা সন্তানদেরকে কোনো ধরণের দ্বীনি ইলম শিখার ব্যবস্থা করেনা দ্বীনের কোনো হুকুম আহকাম না শিখায়েই তারা বড় হয় এভাবে দ্বীনকে সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করা শরিয়ার ইলম বিলকুল না শিখা এটি একটি কুফরি কাজ, এটি মানুষকে ঈমানের সীমানা থেকে বের করে দেয় এটি কুফরে আমলি আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের হিফাজত করুন।
প্রিয় ভাই! যাদের ইলম আছে, আর যাদের ইলম নেই তাদের মধ্যে আছে মর্যাদার বিশাল ফারাদ, ইলম মানুষকে মর্যাদার সুউচ্চ আসনে সমাসীন করে আল্লাহ তা'য়ালা বলেন,
هَل يستوي الَّذِينَ يَعْلَمُونَ وَالَّذِينَ لَا يَعْلَمُونَ إِنَّمَا يَتَذَ كََّرُ أُولُو الْأَلْبَاب
"যারা জানে এবং যারা জানে না ; তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা বুদ্ধিমান।(সূরা জুমার:৯)
সফওয়ান বিন আসসাল মুরাদী রাদিঅাল্লাহু আনহু বলেন, আমি নবী কারিমﷺএর নিকট আসলাম তখন নবী করিমﷺ মসজিদে চাদর অাবৃত হয়ে বসেছিলেন, এসে বললাম হে আল্লাহর রাসূল! আমি ইলম শিখতে এসেছি তিনি বললেন স্বাগতম হে তালিবুল ইলম! তালিবুল ইলমের সম্মানে ফেরেশতারা তাদের ডানা বিছিয়ে দেয় এবং তাদের পাখা দিয়ে তাকে ছায়া দান করে। তারপর ইলম অন্বেষণকারীর ইলমের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শনআর্থে তারা একে উপরের উপর ছাওয়ার হয়ে দুনিয়ার আসমান পর্যন্ত পৌঁছে যায়
সুবাহানাল্লাহ! তালিবুল ইলমের কত সম্মান আল্লাহ আমাদেরও তালিবে ইলমদের জামাতে অন্তর্ভূক্ত করুন আমাদের উপর ইলম অর্জনের যে ফরিজা আছে তা যথাযথ ভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন,আমি
Comment