একজন মুসলিম সবসময় সব জ্ঞান পাবে না।অনেকের অনেক ইলম অর্জন করার ইচ্ছে থাকলেও ইলম অর্জন করার সময় সুযোগ থাকে না।যেমন আজ থেকে বিশ ত্রিশ বছর আগে এত বই ও এত ওয়াজ নসীহাহও ছিলো না। কিন্তু প্রশ্ন হলো এমন পরিস্থিতিতে কিভাবে আমরা হক্ব খুজে পাবো?মাঝে মাঝে এমন অনেক ফেতনা আসে যে ফেতনার ব্যাপারে নুন্যতম খারাপ ধারনা থাকে না। যেমন আই এস ফেতনার যখন আবির্ভাব হলো তখন অনেক মানুষ ই সে ফেতনার জালে জড়িয়ে পড়লো। এই ফেতনাকে কেউ ফেতনাই মনে করে নি।
আর এরকম সময় মাঝে মাঝে আসে। যেমন আজ থেকে বিশ বছর আগে যখন তালেবানের করুন অবস্থা ছিলো তাদের পক্ষে কোন মিডিয়াও ছিলো না।বরং তাদের বিপক্ষে নানা মিথ্যা তথ্য মিডিয়ায় চলতে লাগলো তখন অনেক ধার্মিক মুসলমানও গোলক ধাঁধায় পড়ে গেলো। এরকম সময় সামনেও হয়ত আসতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হলো একজন মুসলমান এ রকম পরিস্থিতিতে কিভাবে সঠিক পথের দিশা পাবে? কিভাবে সত্যকে চিনবে? পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেনঃ
﴿ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِنْ تَتَّقُوا اللَّهَ يَجْعَلْ لَكُمْ فُرْقَانًا وَيُكَفِّرْ عَنْكُمْ سَيِّئَاتِكُمْ وَيَغْفِرْ لَكُمْ وَاللَّهُ ذُو الْفَضْلِ الْعَظِيمِ ﴾ [الأنفال: 29]
অর্থঃ হে মু'মিনগণ! যদি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে আল্লাহ তোমাদের জন্য ফোরকান সৃষ্টি করে দিবেন ( তোমাদের অন্তরে হক বাতিল পার্থক্য করার নূর তৈরি করে দিবেন), এবং তোমাদের গুনাহ সমূহ মিটিয়ে দিবেন, ও তোমাদের ক্ষমা করে দিবেন। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহ পরায়ণ। (সূরা আনফাল-২৯)
যে যত বেশি তাকওয়াবান হবে সে ততবেশি হক্ব বাতিল চিনবে। অবস্থা যতই খারাপ হোক বা হক্ব বাতিল চিনা যতই কঠিন হোক আল্লাহ তাকওয়াবানদের সামনে হক্ব বাতিল স্বষ্ট করে দিবেন।
দেখুন হযরত ওমর রাঃ এমন কিছু কাজ করেছেন যে কাজ গুলো সঠিক নাকি ভুল এ ব্যাপারে কাজগুলো করার পূর্বে কোন দিক নির্দেশনা ছিলো না। বরং কাজগুলো করার পর সে কাজের পক্ষে বিধান নাযিল হয়েছে। ইহুদী ও মুনাফিকের বিষয়ে তিনি যখন মুনাফিককে হত্যা করলেন তখন হত্যার পরে হত্যার পক্ষে বিধান নাযিল হলো।উমর (রাঃ) ছিলেন তাকওয়া বান। ফলে আল্লাহ উনার কাছে সঠিকটা আগেই স্বষ্ট করে দিলেন। এছাড়াও ইহুদীদের বিষয় হযরত সাদ বিন মুয়াজ রাঃ যে রায় দিলেন আল্লাহও সাত আসমানের উপর থেকে সে রায় দিলেন। অথচ সাদ বিন মুয়াজ (রাঃ) রায় দেওয়ার আগে জানতেন না উনার রায় আল্লাহ পছন্দ করেছেন কিনা। আল্লাহ আমাদের তাকওয়াবান হওয়ার তাওফীক দান করুন।
আর এরকম সময় মাঝে মাঝে আসে। যেমন আজ থেকে বিশ বছর আগে যখন তালেবানের করুন অবস্থা ছিলো তাদের পক্ষে কোন মিডিয়াও ছিলো না।বরং তাদের বিপক্ষে নানা মিথ্যা তথ্য মিডিয়ায় চলতে লাগলো তখন অনেক ধার্মিক মুসলমানও গোলক ধাঁধায় পড়ে গেলো। এরকম সময় সামনেও হয়ত আসতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হলো একজন মুসলমান এ রকম পরিস্থিতিতে কিভাবে সঠিক পথের দিশা পাবে? কিভাবে সত্যকে চিনবে? পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেনঃ
﴿ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِنْ تَتَّقُوا اللَّهَ يَجْعَلْ لَكُمْ فُرْقَانًا وَيُكَفِّرْ عَنْكُمْ سَيِّئَاتِكُمْ وَيَغْفِرْ لَكُمْ وَاللَّهُ ذُو الْفَضْلِ الْعَظِيمِ ﴾ [الأنفال: 29]
অর্থঃ হে মু'মিনগণ! যদি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে আল্লাহ তোমাদের জন্য ফোরকান সৃষ্টি করে দিবেন ( তোমাদের অন্তরে হক বাতিল পার্থক্য করার নূর তৈরি করে দিবেন), এবং তোমাদের গুনাহ সমূহ মিটিয়ে দিবেন, ও তোমাদের ক্ষমা করে দিবেন। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহ পরায়ণ। (সূরা আনফাল-২৯)
যে যত বেশি তাকওয়াবান হবে সে ততবেশি হক্ব বাতিল চিনবে। অবস্থা যতই খারাপ হোক বা হক্ব বাতিল চিনা যতই কঠিন হোক আল্লাহ তাকওয়াবানদের সামনে হক্ব বাতিল স্বষ্ট করে দিবেন।
দেখুন হযরত ওমর রাঃ এমন কিছু কাজ করেছেন যে কাজ গুলো সঠিক নাকি ভুল এ ব্যাপারে কাজগুলো করার পূর্বে কোন দিক নির্দেশনা ছিলো না। বরং কাজগুলো করার পর সে কাজের পক্ষে বিধান নাযিল হয়েছে। ইহুদী ও মুনাফিকের বিষয়ে তিনি যখন মুনাফিককে হত্যা করলেন তখন হত্যার পরে হত্যার পক্ষে বিধান নাযিল হলো।উমর (রাঃ) ছিলেন তাকওয়া বান। ফলে আল্লাহ উনার কাছে সঠিকটা আগেই স্বষ্ট করে দিলেন। এছাড়াও ইহুদীদের বিষয় হযরত সাদ বিন মুয়াজ রাঃ যে রায় দিলেন আল্লাহও সাত আসমানের উপর থেকে সে রায় দিলেন। অথচ সাদ বিন মুয়াজ (রাঃ) রায় দেওয়ার আগে জানতেন না উনার রায় আল্লাহ পছন্দ করেছেন কিনা। আল্লাহ আমাদের তাকওয়াবান হওয়ার তাওফীক দান করুন।