১৩ সালে যখন এদেশে নাস্তিকদের আস্ফালন তুঙ্গে উঠে তখন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের একদল যুবক শুরু করেন নাস্তিক কিলিং মিশন। ১৩ সালে ব্লগার রাজিব হায়দারকে হত্যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই মিশন।
এরপর প্রায় প্রতি বছরই শাতিমদেরকে হত্যা করা হচ্ছিলো। ২০১৫ সালে মুজাহিদীন অত্যন্ত ভয়ংকর এক অপারেশন পরিচালনা করেন। তারা পুলিশের বেষ্টনীতে বইমেলায় ঢুকে অভিজিৎ রায়কে হত্যা করেন।
অভিজিৎ রায়ের হত্যার পরে নাস্তিকরা জ্ঞানশূন্য হয়ে দিগ্বিদিক পালিয়ে যায়। থেমে যায় গণজাগরণ মঞ্চ।
মুসকান ইস্যুর পরে হিন্দুত্ববাদীদের আস্ফালন এদেশে এতটাই বেড়েছে যে তারা এখন মুসলিমদের কলিজায় হাত দেয়ার সাহস করছে। সুনামগঞ্জ থেকে শুরু করে নওগাঁ বাংলাদেশের একপ্রান্ত থেকে ওপর প্রান্তে তাদের আস্ফালন মারাত্মকভাবে বেড়েছে। এইতো ১৮ জন বোনকে পিটালো হিন্দু মালউন শিক্ষিকা।
আমরা মুসলিম যুবক। শিরায় প্রবাহমান ঈমানী রক্ত। আমরা খৃষ্টানদের মত না যে তাদের সামনে কেউ ঈসা (আ) কে গালি দিলে আত্মমর্যাদায় লাগবে না। কি দরকার কোটি কোটি মুসলিম যুবক থেকে যদি এদেশে সামান্য হিন্দুত্ববাদীরা আমাদের আহকামগুলোর ওপর হাত দেয়ার সাহস করে!?
সুতরাং নাস্তিকদের ন্যায় মালাউনদের ওপর ফিদায়ী হামলা চালানোর ব্যাপারে আমাদের সম্মানিত আমীরদের কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। এই ফিদায়ী চাপাতি হামলা শুধু যে হিন্দুত্ববাদীদের ভিতর কাঁপন ধরিয়ে দিবে শুধু তাই নয়, এদেশের যুবকদের মধ্যে বৈশ্বিক জিহাদের বার্তা পৌঁছিয়ে দিতেও সাহায্য করবে, বিইযনিল্লাহ।
এরপর প্রায় প্রতি বছরই শাতিমদেরকে হত্যা করা হচ্ছিলো। ২০১৫ সালে মুজাহিদীন অত্যন্ত ভয়ংকর এক অপারেশন পরিচালনা করেন। তারা পুলিশের বেষ্টনীতে বইমেলায় ঢুকে অভিজিৎ রায়কে হত্যা করেন।
অভিজিৎ রায়ের হত্যার পরে নাস্তিকরা জ্ঞানশূন্য হয়ে দিগ্বিদিক পালিয়ে যায়। থেমে যায় গণজাগরণ মঞ্চ।
মুসকান ইস্যুর পরে হিন্দুত্ববাদীদের আস্ফালন এদেশে এতটাই বেড়েছে যে তারা এখন মুসলিমদের কলিজায় হাত দেয়ার সাহস করছে। সুনামগঞ্জ থেকে শুরু করে নওগাঁ বাংলাদেশের একপ্রান্ত থেকে ওপর প্রান্তে তাদের আস্ফালন মারাত্মকভাবে বেড়েছে। এইতো ১৮ জন বোনকে পিটালো হিন্দু মালউন শিক্ষিকা।
আমরা মুসলিম যুবক। শিরায় প্রবাহমান ঈমানী রক্ত। আমরা খৃষ্টানদের মত না যে তাদের সামনে কেউ ঈসা (আ) কে গালি দিলে আত্মমর্যাদায় লাগবে না। কি দরকার কোটি কোটি মুসলিম যুবক থেকে যদি এদেশে সামান্য হিন্দুত্ববাদীরা আমাদের আহকামগুলোর ওপর হাত দেয়ার সাহস করে!?
সুতরাং নাস্তিকদের ন্যায় মালাউনদের ওপর ফিদায়ী হামলা চালানোর ব্যাপারে আমাদের সম্মানিত আমীরদের কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। এই ফিদায়ী চাপাতি হামলা শুধু যে হিন্দুত্ববাদীদের ভিতর কাঁপন ধরিয়ে দিবে শুধু তাই নয়, এদেশের যুবকদের মধ্যে বৈশ্বিক জিহাদের বার্তা পৌঁছিয়ে দিতেও সাহায্য করবে, বিইযনিল্লাহ।
Comment