আমাদের মধ্যে অনেকের এমন একটা ধারনা আছে
- যে জি হা দের বিজয় শুধু নিষ্পাপ মাছুম ব্যক্তিদের মাধ্যমেই আসে।
যে কারনে আমাদের অনেকের মাঝে একটা বেপরোয়া ভাব চলে আসে। কাউকে জমা না দেয়ার।
ব্যক্তি জীবনে আমরা নিজেরা কতটা গুনাহমুক্ত সে ব্যাপারে নজর না দিয়েই এক শ্রেনীর লোক মনে করে জি হা দ করে ফেরেশতা টাইপের লোকেরা।
তারা যেমন তাদের মত কিতাব থেকে আকিদা মুখস্ত করে নিয়েছে তেমনি তারা নিষ্পাপও বটে!
. অথচ এটা একটা গলদ চিন্তা।
. আ ফ গা ন রা যে আজকে বিজয় হচ্ছে এই আ ফ গা নে যখন আরব উলামাগন হিজরত করেছে তখন তা ছিলো একটা মুর্খ ও দরিদ্র জনগোষ্ঠী
যারা নামাজ রোজাও ঠিক মত করতে পারতো না।
অধিকাংশ লোক কোর'আন পড়তে জানতো না।
মুফতি আবু যর আ য যা ম হাফি. তার দরসে বলতেছিলেন
উ জি রি স্থা নে (যেখানে মু জা হি দ রা ২০০১ সালে আমেরিকার হামলার পর হিজরত করেছিলো এবং টিটিপি গঠন করেছিলো) এমন এমন হালত সামনে আসছে অনেক লোক এমন ছিলো যারা খৎনা পর্যন্ত করতো না।
এটা যে ইসলামের বিধান এটাও জানতো না।
গলায় হতো বিশাল তাবিজ ঝুলানো থাকতো।
কেউ হয়তো মু হা জি র দের সামনে বসেই বিড়ি খেতো।
. কিন্তু তাদের কোরবানি দেখুন- তারা নিজের বাড়ি ঘর মু হা জি র দের জন্য ছেড়ে দিয়েছে।
মু হা জি র দের জন্য নিজের বুকগুলোকে ঢাল বানিয়েছে। আমেরিকান শত্রুর ড্রোনে নিজের পরিবার শহীদ করেছে কিন্তু এরপরেও তারা মু হা জি রদের প্রতি ভালোবাসা ও তাদের সাহায্য করা ত্যাগ করেনি।
. বাস্তবতা হলো- আজ সারা বিশ্বে যে জি হা দ ছড়িয়েছে -
যত মু জা হি দ তৈরি হয়েছে তার পিছনে সবচেয়ে বড় কোরবানি পেশ করেছে এই আ ফ গা ন জনগোষ্ঠী।
যারা মুর্খ ও দ্বীনের ব্যাপারে যারা বেইলম।
. আজকে ফেসবুকে অমুক শাইখের একটা কিতাব পড়েই পুরো উম্মাহর সাথে আমরা যেভাবে বার'আ ঘোষনা করি-
তাদের সাহায্য সহযোগীতা অস্বীকার করি এই ধরনের চিন্তাচেতনা যদি আ ফ গা ন মু হা জি ররা করতেন তাহলে নিশ্চিত তারা এমন জনগোষ্ঠীর মাঝে থেকে জি হা দের মত মোবারক কাজ করতে পারতেন না।
.. এমনকি আজকেও যারা অমুক তমুক দল বা পীরের মুরিদদের মুশরিক কাফের বলে বার'আ ঘোষনা করে বিশাল ফেসবুক জি হা দের আঞ্জাম দিতাছে তারা আ ফ গা ন জাতী দেখেই তাদের মুশরিক ফতওয়া দিয়ে চলে আসতো -
এমনকি শাইখ আ য যা ম রহ.
থাকা অবস্থাতেই এমন ঘটনা ঘটছে। .
তাই ভাইদের বলবো-
ভাই চিন্তায় উদারতা আনুন। যতক্ষন কেউ ইসলামের সীমানার মধ্যে থাকবে ততক্ষন পর্যন্ত তাদেরকে পরিত্যাগ করার সুযোগ নেই।
তালিম তরবিয়ত এবং ইসলাহ এর মাধ্যমে এই জাহেল জনগোষ্ঠীকেই আমাদের সংশোধন করতে হবে।
আর এই কাজটা করতে হবে ধীরে ধীরে - ধৈর্যের সাথে।
ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি করতে হবে উম্মাহর সাথে।
✍️ এক মুয়াহিদ
- যে জি হা দের বিজয় শুধু নিষ্পাপ মাছুম ব্যক্তিদের মাধ্যমেই আসে।
যে কারনে আমাদের অনেকের মাঝে একটা বেপরোয়া ভাব চলে আসে। কাউকে জমা না দেয়ার।
ব্যক্তি জীবনে আমরা নিজেরা কতটা গুনাহমুক্ত সে ব্যাপারে নজর না দিয়েই এক শ্রেনীর লোক মনে করে জি হা দ করে ফেরেশতা টাইপের লোকেরা।
তারা যেমন তাদের মত কিতাব থেকে আকিদা মুখস্ত করে নিয়েছে তেমনি তারা নিষ্পাপও বটে!
. অথচ এটা একটা গলদ চিন্তা।
. আ ফ গা ন রা যে আজকে বিজয় হচ্ছে এই আ ফ গা নে যখন আরব উলামাগন হিজরত করেছে তখন তা ছিলো একটা মুর্খ ও দরিদ্র জনগোষ্ঠী
যারা নামাজ রোজাও ঠিক মত করতে পারতো না।
অধিকাংশ লোক কোর'আন পড়তে জানতো না।
মুফতি আবু যর আ য যা ম হাফি. তার দরসে বলতেছিলেন
উ জি রি স্থা নে (যেখানে মু জা হি দ রা ২০০১ সালে আমেরিকার হামলার পর হিজরত করেছিলো এবং টিটিপি গঠন করেছিলো) এমন এমন হালত সামনে আসছে অনেক লোক এমন ছিলো যারা খৎনা পর্যন্ত করতো না।
এটা যে ইসলামের বিধান এটাও জানতো না।
গলায় হতো বিশাল তাবিজ ঝুলানো থাকতো।
কেউ হয়তো মু হা জি র দের সামনে বসেই বিড়ি খেতো।
. কিন্তু তাদের কোরবানি দেখুন- তারা নিজের বাড়ি ঘর মু হা জি র দের জন্য ছেড়ে দিয়েছে।
মু হা জি র দের জন্য নিজের বুকগুলোকে ঢাল বানিয়েছে। আমেরিকান শত্রুর ড্রোনে নিজের পরিবার শহীদ করেছে কিন্তু এরপরেও তারা মু হা জি রদের প্রতি ভালোবাসা ও তাদের সাহায্য করা ত্যাগ করেনি।
. বাস্তবতা হলো- আজ সারা বিশ্বে যে জি হা দ ছড়িয়েছে -
যত মু জা হি দ তৈরি হয়েছে তার পিছনে সবচেয়ে বড় কোরবানি পেশ করেছে এই আ ফ গা ন জনগোষ্ঠী।
যারা মুর্খ ও দ্বীনের ব্যাপারে যারা বেইলম।
. আজকে ফেসবুকে অমুক শাইখের একটা কিতাব পড়েই পুরো উম্মাহর সাথে আমরা যেভাবে বার'আ ঘোষনা করি-
তাদের সাহায্য সহযোগীতা অস্বীকার করি এই ধরনের চিন্তাচেতনা যদি আ ফ গা ন মু হা জি ররা করতেন তাহলে নিশ্চিত তারা এমন জনগোষ্ঠীর মাঝে থেকে জি হা দের মত মোবারক কাজ করতে পারতেন না।
.. এমনকি আজকেও যারা অমুক তমুক দল বা পীরের মুরিদদের মুশরিক কাফের বলে বার'আ ঘোষনা করে বিশাল ফেসবুক জি হা দের আঞ্জাম দিতাছে তারা আ ফ গা ন জাতী দেখেই তাদের মুশরিক ফতওয়া দিয়ে চলে আসতো -
এমনকি শাইখ আ য যা ম রহ.
থাকা অবস্থাতেই এমন ঘটনা ঘটছে। .
তাই ভাইদের বলবো-
ভাই চিন্তায় উদারতা আনুন। যতক্ষন কেউ ইসলামের সীমানার মধ্যে থাকবে ততক্ষন পর্যন্ত তাদেরকে পরিত্যাগ করার সুযোগ নেই।
তালিম তরবিয়ত এবং ইসলাহ এর মাধ্যমে এই জাহেল জনগোষ্ঠীকেই আমাদের সংশোধন করতে হবে।
আর এই কাজটা করতে হবে ধীরে ধীরে - ধৈর্যের সাথে।
ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি করতে হবে উম্মাহর সাথে।
✍️ এক মুয়াহিদ
Comment