মুজাহিদ ভাইয়েরা প্রায়ই আমার নিকট এসে জিজ্ঞেস করে , কমিউনিস্টদের সাথে যে সব মুসলমান সেনা আছে আমরা তাদের বিরুদ্ধে কীভাবে যুদ্ধ করব!
তাদের শিবির থেকে আযানের আওয়াজ ভেসে আসতে শুনি, তাদেরকে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করতে দেখি।
সুতরাং কিভাবে এসব শিবিরে আক্রমণ করব?
যতক্ষণ পর্যন্ত একশ'ভাগ নিশ্চয়তার সাথে এ মাসআলাটির উত্তর জানা না যাবে যে ,
তাদের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ করা ফরয , ততক্ষণ পর্যন্ত অন্তত একটা দ্বিধা থেকেই যাবে ।
তাই আমি বলছি , যদি কমিউনিস্ট শিবিরের সবাই মুসলমান হয় , তবুও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা ফরজ।
কারণ , তারা ইসলাম বিদ্রোহী। তারা মুসলমানদের উপর আক্রমণ করে তাদের ধন - সম্পদ ছিনিয়ে নিচ্ছে ।
নির্বিচারে তাদের হত্যা করছে। মুসলিম নারীদের কৌমার্য ছিন্ন করছে নামে মুসলমান হলেও
এ ধরনের আক্রমণকারী মুরতাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা অধিকাংশ ফিকাহবিদের মতে ওয়াজিব ।
কতিপয়ের নিকট শুধু জায়েয।
এখন বলা যেতে পারে যে ,
তারা তো বাধ্য হয়ে অনিচ্ছাকৃতভাবে সেখানে আছে এবং যা করছে তা বাধ্য হয়েই করছে।
তাহলে আমি বলব ,
তাদের কাজ কি?
তাদের কাজ হল কুফরী শক্তির সহায়তা করা ।
রুশ বাহিনীর শিবির হেফাজত করা , মুজাহিদদের চলাচলের পথে বিঘ্ন সৃষ্টি করা , পথ ছিন্ন করা , তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা। সুতরাং তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই নির্দ্বিধায় যুদ্ধ করতে হবে।
আমি এ বিষয়ে যুদ্ধের সপক্ষে নয়টি দলীল উপস্থাপন করেছি।
আচ্ছা , যদি তাদের মোকাবেলায় যুদ্ধ না করি , তাহলে তাদের কারণে মুসলমানদের অমুসলিম শত্রুদের সাথে যুদ্ধ পরিহার করতে হবে ।
ফলে এই শত্রুরা , এই কমিউনিস্টরা নিরাপদে থেকে একের পর এক জনপদ ধ্বংসস্তূপে পরিণত করবে।
তাই ঐসব মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা ছাড়া কোন উপায় নেই।
এজন্য আল্লামা ইবনে তাইমিয়া
( রহঃ ) তাতারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে দ্বিধাদ্বন্ধে নিপতিত মুসলমানদের লক্ষ্য করে বলেছিলেন ,
যদিও তাতারীদের মধ্যে মুসলমান রয়েছে , তারা নামায আদায় করে , রোযা রাখে , তবুও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে।
শুনে রাখ , যদি তোমরা আমাকেও তাতারীদের সাথে দেখ , আর আমার মাথায় তখন কুরআনও থাকে ,
তবুও তোমরা আমাকে হত্যা করবে ।
এভাবেই তিনি এ মাসআলাটি মুসলমানদের নিকট সাহসের সাথে স্পষ্ট করে তুলে ধরেছিলেন ।
আর যদি শত্রুরা মুসলমান নারী , শিশু ও বন্দীদের রণক্ষেত্রে ঢালরূপে ব্যবহার করে , তবুও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে।
এতে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহৃত মুসলমানদের ক্ষতি , এমনকি হত্যারও পরওয়া করা যাবে না।
এক্ষেত্রে মুসলমানরা নিহত হলে দিয়্যাত বা কাফফারা কিছুই ওয়াজিব হবে না ।
—তাফসীরে সুরা তাওবা
তাদের শিবির থেকে আযানের আওয়াজ ভেসে আসতে শুনি, তাদেরকে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করতে দেখি।
সুতরাং কিভাবে এসব শিবিরে আক্রমণ করব?
যতক্ষণ পর্যন্ত একশ'ভাগ নিশ্চয়তার সাথে এ মাসআলাটির উত্তর জানা না যাবে যে ,
তাদের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ করা ফরয , ততক্ষণ পর্যন্ত অন্তত একটা দ্বিধা থেকেই যাবে ।
তাই আমি বলছি , যদি কমিউনিস্ট শিবিরের সবাই মুসলমান হয় , তবুও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা ফরজ।
কারণ , তারা ইসলাম বিদ্রোহী। তারা মুসলমানদের উপর আক্রমণ করে তাদের ধন - সম্পদ ছিনিয়ে নিচ্ছে ।
নির্বিচারে তাদের হত্যা করছে। মুসলিম নারীদের কৌমার্য ছিন্ন করছে নামে মুসলমান হলেও
এ ধরনের আক্রমণকারী মুরতাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা অধিকাংশ ফিকাহবিদের মতে ওয়াজিব ।
কতিপয়ের নিকট শুধু জায়েয।
এখন বলা যেতে পারে যে ,
তারা তো বাধ্য হয়ে অনিচ্ছাকৃতভাবে সেখানে আছে এবং যা করছে তা বাধ্য হয়েই করছে।
তাহলে আমি বলব ,
তাদের কাজ কি?
তাদের কাজ হল কুফরী শক্তির সহায়তা করা ।
রুশ বাহিনীর শিবির হেফাজত করা , মুজাহিদদের চলাচলের পথে বিঘ্ন সৃষ্টি করা , পথ ছিন্ন করা , তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা। সুতরাং তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই নির্দ্বিধায় যুদ্ধ করতে হবে।
আমি এ বিষয়ে যুদ্ধের সপক্ষে নয়টি দলীল উপস্থাপন করেছি।
আচ্ছা , যদি তাদের মোকাবেলায় যুদ্ধ না করি , তাহলে তাদের কারণে মুসলমানদের অমুসলিম শত্রুদের সাথে যুদ্ধ পরিহার করতে হবে ।
ফলে এই শত্রুরা , এই কমিউনিস্টরা নিরাপদে থেকে একের পর এক জনপদ ধ্বংসস্তূপে পরিণত করবে।
তাই ঐসব মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা ছাড়া কোন উপায় নেই।
এজন্য আল্লামা ইবনে তাইমিয়া
( রহঃ ) তাতারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে দ্বিধাদ্বন্ধে নিপতিত মুসলমানদের লক্ষ্য করে বলেছিলেন ,
যদিও তাতারীদের মধ্যে মুসলমান রয়েছে , তারা নামায আদায় করে , রোযা রাখে , তবুও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে।
শুনে রাখ , যদি তোমরা আমাকেও তাতারীদের সাথে দেখ , আর আমার মাথায় তখন কুরআনও থাকে ,
তবুও তোমরা আমাকে হত্যা করবে ।
এভাবেই তিনি এ মাসআলাটি মুসলমানদের নিকট সাহসের সাথে স্পষ্ট করে তুলে ধরেছিলেন ।
আর যদি শত্রুরা মুসলমান নারী , শিশু ও বন্দীদের রণক্ষেত্রে ঢালরূপে ব্যবহার করে , তবুও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে।
এতে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহৃত মুসলমানদের ক্ষতি , এমনকি হত্যারও পরওয়া করা যাবে না।
এক্ষেত্রে মুসলমানরা নিহত হলে দিয়্যাত বা কাফফারা কিছুই ওয়াজিব হবে না ।
—তাফসীরে সুরা তাওবা