বিজয় আসছে.......
আল্লাহ তাঁর কিতাব ও দ্বীনকে সাহায্য করবেন, কিন্তু আমাদেরও উচিৎ তাদের সাহায্য করা।
মনে করা উচিত যে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে, সে যেন আপনারই সন্তান, যে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে সেটি আপনারই বোন, ঐ মা আপনারই মা আর ঐ বৃদ্ধ লোকটি আপনারই পিতা। তাদের দুঃখে আমাদেরও দুঃখিত হওয়া উচিৎ, তাদের ব্যথায় আমাদের ব্যথিত হওয়া উচিৎ, তাদের বেদনায় আমাদেরও বেদনাক্রান্ত হওয়া উচিৎ। "নিশ্চয় মুমিনগণ পরস্পর ভাই"(সূরা হুজুরাত,১০)
আমরা কি আয়াতটি শুধু পড়েই যাই? আমাদের জীবনে, সম্পদে এবং জিহাদের ক্ষেত্রে বাস্তবায়ন না করেই?? কোথায় 'ইসলামী ভ্রাতৃত্ব'!!?? দ্বীনকে মর্যাদা দেয়ার সেই আকাঙ্ক্ষা কোথায় গেলো? মুসলিমদের সাহায্য করার সেই প্রবল আগ্রহ কোথায় গেলো?? মুসলমানের উপর মুসলমানের হক কোথায় গেলো? কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা বান্দাকে বলবেন, হে আমার বান্দা! আমি অসুস্থ হয়েছিলাম অথচ তুমি আমার সেবা করনি। সে বলবে, আপনার সেবা কীভাবে করব আপনি তো পুরো পৃথিবীর প্রতিপালক? তিনি বলবেন আমার অমুক বান্দা অসুস্থ হয়েছিলো, অথচ তুমি তার সেবা করনি। তুমি যদি তার সেবা করতে তাহলে তার মাঝে আমাকে পেতে।
যখন আল্লাহ তায়ালা বান্দাকে তিরস্কার করে বলবেন, সে যখন অসুস্থ হয়েছিলো তুমি তাকে কেন দেখতে যাওনি, তার পাশে কেন দাঁড়াওনি? তখন কেমন হবে যখন তাকে হত্যা করা আর টুকরো টুকরো করা হবে, তার মেয়েদেরকে ধর্ষণ করা হবে এবং তার সম্পদ ছিনিয়ে নেয়া হবে, তার এবং তার দ্বীনের মাঝে বাঁধা সৃষ্টি করা হবে? তখন কেমন হবে!! মুসলিম শাসকরা আজ কোথায়? কোথায় তাদের অস্ত্র-শস্ত্র, কোথায় তাদের যুদ্ধ-বিমান? কোথায় তাদের সৈন্য বাহিনী? কোথায় তাদের একতা?? কোথায় তাদের আত্মমর্যাদা? কোথায় তাদের ভাইদের পাশে দাঁড়ানো? আমরা কি খ্রিষ্টারা তাদের সাহায্য করার জন্য অপেক্ষা করছি? আমরা কি প্রতিদিন ন্যাটো এবং অন্যান্য প্রতিরক্ষা বাহিনীর সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছি?
ইসলামকে (বিজয়ী করার সেই) সহযোগিতা কোথায়? শাসকরা আমাদের প্রভুর সামনে কি জবাব দেবে? যখন তাদের কে সন্তানহারা নারী, এতিম শিশু এবং ধর্ষিত মেয়ে সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে, তখন তারা তাদের প্রভুর সামনে কি জবাব দেবে? যখন তাদের জিজ্ঞাসা করা হবে কোথায় তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র? কোথায় তোমাদের যুদ্ধবিমান? কোথায় তোমাদের সম্পর্ক? কোথায় তোমাদের সিদ্ধান্ত? কেন তোমরা কিছুই করনি? তারা কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালাকে কি জবাব দেবে?
আল্লাহ তায়ালা সম্পদশালীদের জিজ্ঞাসা করবেন, কেন তোমরা সেখানে তোমাদের ভাইদের সহযোগিতা করনি? কেন তোমরা তাদের জালেম শাসকের বিরুদ্ধে জিহাদে সহযোগিতা করনি? কেন তোমরা তোমাদের জান-মাল দিয়ে তাদের সহযোগিতা করনি? যে একটি ( সহযোগিতা করার) পন্থা বের করার চেষ্টা করবে, সে একটি পন্থা পাবেই। "আল্লাহ অবশ্যই তাকে সাহায্য করবেন যে আল্লাহকে (ধর্মের) সাহায্য করবে" (সূরা হজ্জ, ৪০) আল্লাহর শপথ, আমরা বিশ্বাস করি যে আল্লাহ তাদেরকে বিজয় দিবেন। নিশ্চয় আল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করবেন। আমি এখন যেন আমার দুচোখ দিয়ে দেখতে পাচ্ছি, এই পাপাচারী বাশার ও তার দল হয়ত নিহত হবে অথবা পালাবে অথবা বন্দী হবে। আল্লাহর শপথ, আমি এখন আমার দুচখের সামনে তা দেখতে পাচ্ছি। আমি আল্লাহর কসম করে বলছি ইনশাআল্লাহ তা হবেই।
ইবনে তায়মিয়াহ (রহিমাহুল্লাহ) বলেন আল্লাহ তায়া'লা যখন কোনো শাসকের পতন চান তখন তিনি প্রথমে জনগণের সামনে তার মর্যাদার হানি ঘটান। এখন তার অবস্থা দেখুন তার সম্মান বিনষ্ট হয়েছে তাকে মানুষ শূকর, অশ্লীল এবং পাপাচারী বলে ডাকে। মানুষ সিরিয়ার ভিতরে পর্যন্ত এই নামগুলো দিয়ে তাকে ডাকে। আমি সবাইকে আহবান করছি যারা তার সৈন্য বাহিনিতে আছে তারা যেন তাকে এই জুলুমে সহযোগিতা না করে। অবৈধ রক্তপাত কর না, আল্লাহর নিকট একজন মুসলিমকে অন্যায়ভাবে হত্যা করার চেয়ে আসমান জমিন ধ্বংস করে দেওয়া অধিক সহজ। আমি সবাইকে আহবান করছি 'ফ্রি সিরিয়ান আর্মি' তে যোগ দেওয়ার জন্য। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, অনেক ব্রিগেডিয়ার, জেনারাল, কর্নেল এবং উচ্চ পদস্ত আর্মিরা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদে যোগ দিচ্ছেন। আমি সিরিয়ার প্রত্যেক স্বাধীন ব্যাক্তিকে আহ্বান করছি তারা যেন এই নিষ্ঠুর শাসন থেকে বেরিয়ে আসে এবং তাকে যাতে সহযোগিতা না করে।
তারা যেন তাদের ভাইদের প্রত্যেক অঞ্চলে সহযোগিতা করার জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়। তোমাদের সম্মান রক্ষার জন্য প্রতিরোধ কর, তোমাদের নিজেদের রক্ষা কর, তোমাদের সম্পদ রক্ষা কর, শত্রুর মুখে সহজে শিকার হয়ো না। সে যদি পারস্য, শিয়া, বিশ্বাসঘাতক এবং হিজবুল লাত এর সহযোগিতা চায়। আমরা সহযোগিতা চাই আমাদের মহান প্রভুর কাছে, যিনি চিরঞ্জীব, যার মৃত্যু নেই, সমস্ত রাজত্ব তাঁর, সমস্ত প্রশংসা তাঁর, এবং তিনি সমস্ত শক্তির অধিকারী
সংগৃহীত....
আল্লাহ তাঁর কিতাব ও দ্বীনকে সাহায্য করবেন, কিন্তু আমাদেরও উচিৎ তাদের সাহায্য করা।
মনে করা উচিত যে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে, সে যেন আপনারই সন্তান, যে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে সেটি আপনারই বোন, ঐ মা আপনারই মা আর ঐ বৃদ্ধ লোকটি আপনারই পিতা। তাদের দুঃখে আমাদেরও দুঃখিত হওয়া উচিৎ, তাদের ব্যথায় আমাদের ব্যথিত হওয়া উচিৎ, তাদের বেদনায় আমাদেরও বেদনাক্রান্ত হওয়া উচিৎ। "নিশ্চয় মুমিনগণ পরস্পর ভাই"(সূরা হুজুরাত,১০)
আমরা কি আয়াতটি শুধু পড়েই যাই? আমাদের জীবনে, সম্পদে এবং জিহাদের ক্ষেত্রে বাস্তবায়ন না করেই?? কোথায় 'ইসলামী ভ্রাতৃত্ব'!!?? দ্বীনকে মর্যাদা দেয়ার সেই আকাঙ্ক্ষা কোথায় গেলো? মুসলিমদের সাহায্য করার সেই প্রবল আগ্রহ কোথায় গেলো?? মুসলমানের উপর মুসলমানের হক কোথায় গেলো? কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা বান্দাকে বলবেন, হে আমার বান্দা! আমি অসুস্থ হয়েছিলাম অথচ তুমি আমার সেবা করনি। সে বলবে, আপনার সেবা কীভাবে করব আপনি তো পুরো পৃথিবীর প্রতিপালক? তিনি বলবেন আমার অমুক বান্দা অসুস্থ হয়েছিলো, অথচ তুমি তার সেবা করনি। তুমি যদি তার সেবা করতে তাহলে তার মাঝে আমাকে পেতে।
যখন আল্লাহ তায়ালা বান্দাকে তিরস্কার করে বলবেন, সে যখন অসুস্থ হয়েছিলো তুমি তাকে কেন দেখতে যাওনি, তার পাশে কেন দাঁড়াওনি? তখন কেমন হবে যখন তাকে হত্যা করা আর টুকরো টুকরো করা হবে, তার মেয়েদেরকে ধর্ষণ করা হবে এবং তার সম্পদ ছিনিয়ে নেয়া হবে, তার এবং তার দ্বীনের মাঝে বাঁধা সৃষ্টি করা হবে? তখন কেমন হবে!! মুসলিম শাসকরা আজ কোথায়? কোথায় তাদের অস্ত্র-শস্ত্র, কোথায় তাদের যুদ্ধ-বিমান? কোথায় তাদের সৈন্য বাহিনী? কোথায় তাদের একতা?? কোথায় তাদের আত্মমর্যাদা? কোথায় তাদের ভাইদের পাশে দাঁড়ানো? আমরা কি খ্রিষ্টারা তাদের সাহায্য করার জন্য অপেক্ষা করছি? আমরা কি প্রতিদিন ন্যাটো এবং অন্যান্য প্রতিরক্ষা বাহিনীর সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছি?
ইসলামকে (বিজয়ী করার সেই) সহযোগিতা কোথায়? শাসকরা আমাদের প্রভুর সামনে কি জবাব দেবে? যখন তাদের কে সন্তানহারা নারী, এতিম শিশু এবং ধর্ষিত মেয়ে সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে, তখন তারা তাদের প্রভুর সামনে কি জবাব দেবে? যখন তাদের জিজ্ঞাসা করা হবে কোথায় তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র? কোথায় তোমাদের যুদ্ধবিমান? কোথায় তোমাদের সম্পর্ক? কোথায় তোমাদের সিদ্ধান্ত? কেন তোমরা কিছুই করনি? তারা কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালাকে কি জবাব দেবে?
আল্লাহ তায়ালা সম্পদশালীদের জিজ্ঞাসা করবেন, কেন তোমরা সেখানে তোমাদের ভাইদের সহযোগিতা করনি? কেন তোমরা তাদের জালেম শাসকের বিরুদ্ধে জিহাদে সহযোগিতা করনি? কেন তোমরা তোমাদের জান-মাল দিয়ে তাদের সহযোগিতা করনি? যে একটি ( সহযোগিতা করার) পন্থা বের করার চেষ্টা করবে, সে একটি পন্থা পাবেই। "আল্লাহ অবশ্যই তাকে সাহায্য করবেন যে আল্লাহকে (ধর্মের) সাহায্য করবে" (সূরা হজ্জ, ৪০) আল্লাহর শপথ, আমরা বিশ্বাস করি যে আল্লাহ তাদেরকে বিজয় দিবেন। নিশ্চয় আল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করবেন। আমি এখন যেন আমার দুচোখ দিয়ে দেখতে পাচ্ছি, এই পাপাচারী বাশার ও তার দল হয়ত নিহত হবে অথবা পালাবে অথবা বন্দী হবে। আল্লাহর শপথ, আমি এখন আমার দুচখের সামনে তা দেখতে পাচ্ছি। আমি আল্লাহর কসম করে বলছি ইনশাআল্লাহ তা হবেই।
ইবনে তায়মিয়াহ (রহিমাহুল্লাহ) বলেন আল্লাহ তায়া'লা যখন কোনো শাসকের পতন চান তখন তিনি প্রথমে জনগণের সামনে তার মর্যাদার হানি ঘটান। এখন তার অবস্থা দেখুন তার সম্মান বিনষ্ট হয়েছে তাকে মানুষ শূকর, অশ্লীল এবং পাপাচারী বলে ডাকে। মানুষ সিরিয়ার ভিতরে পর্যন্ত এই নামগুলো দিয়ে তাকে ডাকে। আমি সবাইকে আহবান করছি যারা তার সৈন্য বাহিনিতে আছে তারা যেন তাকে এই জুলুমে সহযোগিতা না করে। অবৈধ রক্তপাত কর না, আল্লাহর নিকট একজন মুসলিমকে অন্যায়ভাবে হত্যা করার চেয়ে আসমান জমিন ধ্বংস করে দেওয়া অধিক সহজ। আমি সবাইকে আহবান করছি 'ফ্রি সিরিয়ান আর্মি' তে যোগ দেওয়ার জন্য। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, অনেক ব্রিগেডিয়ার, জেনারাল, কর্নেল এবং উচ্চ পদস্ত আর্মিরা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদে যোগ দিচ্ছেন। আমি সিরিয়ার প্রত্যেক স্বাধীন ব্যাক্তিকে আহ্বান করছি তারা যেন এই নিষ্ঠুর শাসন থেকে বেরিয়ে আসে এবং তাকে যাতে সহযোগিতা না করে।
তারা যেন তাদের ভাইদের প্রত্যেক অঞ্চলে সহযোগিতা করার জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়। তোমাদের সম্মান রক্ষার জন্য প্রতিরোধ কর, তোমাদের নিজেদের রক্ষা কর, তোমাদের সম্পদ রক্ষা কর, শত্রুর মুখে সহজে শিকার হয়ো না। সে যদি পারস্য, শিয়া, বিশ্বাসঘাতক এবং হিজবুল লাত এর সহযোগিতা চায়। আমরা সহযোগিতা চাই আমাদের মহান প্রভুর কাছে, যিনি চিরঞ্জীব, যার মৃত্যু নেই, সমস্ত রাজত্ব তাঁর, সমস্ত প্রশংসা তাঁর, এবং তিনি সমস্ত শক্তির অধিকারী
সংগৃহীত....
Comment