Announcement

Collapse
No announcement yet.

লোহা নিয়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • লোহা নিয়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা।

    (লেখাটিতে ভুল ত্রুটি থাকলে ভুলগুলো ধরিয়ে দিবেন)
    মহান আল্লাহ বলেন,

    یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِنۡ تَنۡصُرُوا اللّٰہَ یَنۡصُرۡکُمۡ وَ یُثَبِّتۡ اَقۡدَامَکُمۡ ﴿۷﴾

    হে মুমিনগণ, যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য কর তবে আল্লাহও তোমাদেরকে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা সুদৃঢ় করে দেবেন। সূরা ৪৭. মুহাম্মাদ
    আয়াত নং ৭

    মহান আল্লাহ এ আয়াতে বলেছেন যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য করো তাহলে আল্লাহও তোমাদের সাহায্য করবেন।
    আগে আমরা সাহায্য করতে হবে। তাহলে আল্লাহ আমাদের সাহায্য করবেন। এখন প্রশ্ন হলো কিভাবে সাহায্য করবো?

    আল্লাহ বলেছেনঃ
    لَقَدۡ اَرۡسَلۡنَا رُسُلَنَا بِالۡبَیِّنٰتِ وَاَنۡزَلۡنَا مَعَہُمُ الۡکِتٰبَ وَالۡمِیۡزَانَ لِیَقُوۡمَ النَّاسُ بِالۡقِسۡطِ ۚ وَاَنۡزَلۡنَا الۡحَدِیۡدَ فِیۡہِ بَاۡسٌ شَدِیۡدٌ وَّمَنَافِعُ لِلنَّاسِ وَلِیَعۡلَمَ اللّٰہُ مَنۡ یَّنۡصُرُہٗ وَرُسُلَہٗ بِالۡغَیۡبِ ؕ اِنَّ اللّٰہَ قَوِیٌّ عَزِیۡزٌ ٪

    বস্তুত আমি আমার রাসূলগণকে সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলীসহ পাঠিয়েছি এবং তাদের সঙ্গে নাযিল করেছি কিতাব ও তুলাদণ্ড, যাতে মানুষ ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকে এবং আমি অবতীর্ণ করেছি লোহা, যার ভেতর রয়েছে রণশক্তি এবং মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যাণ। এটা এই জন্য যে, আল্লাহ জানতে চান, কে তাকে না দেখে তাঁর (দীনের) ও তাঁর রাসূলগণের সাহায্য করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাশক্তিমান ও সর্বময় ক্ষমতার মালিক।

    এ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে আমি অবতীর্ণ করেছি লোহা। যার ভেতর রয়েছে রনশক্তি ও মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যান। এটা এ জন্য যে,আল্লাহ জানতে চান কে তাকে না দেখে তার ও রাসূলগনের সাহায্য করে।

    আল্লাহ লোহাকে নাযিল করার উদ্দেশ্য হলো তিনি জানতে চান কে আল্লাহকে ও রাসূল সাঃ কে সাহায্য করে।
    তাহলে পূর্ববর্তী আয়াতে বলা হয়েছে আল্লাহকে সাহায্য করলে আল্লাহও সাহায্য করবেন। আর পরবর্তী আয়াতে বলা হয়েছে লোহাকে নাযিল করা হয়েছে আল্লাহ ও রাসূল সাঃ কে লোহা দিয়ে কারা সাহায্য করে এটা জানতে চান।

    এবার আমরা যদি বদর যুদ্বের দিকে তাকাই তাহলে দেখবে যে,সাহাবীরা যখন লোহার তলোয়ার ও অন্যান্য লোহার সামান্য হাতিয়ার নিয়ে দ্বীনকে সাহায্য করার জন্য বদর প্রান্ত অবতীর্ণ হন তখন আল্লাহ একজন বা দুইজন নয় বরং পাচহাজার ফেরেশতা দ্বারা সাহায্য করেছেন। সুবহানাল্লাহ।
    কিন্তু প্রশ্ন হলো লোহা দিয়ে কি করেছিলো বদর যুদ্বে?
    আল্লাহ তা,য়ালা বলেনঃ
    فَقَاتِلُوۡۤا اَئِمَّۃَ الۡکُفۡرِ ۙ اِنَّہُمۡ لَاۤ اَیۡمَانَ لَہُمۡ لَعَلَّہُمۡ یَنۡتَہُوۡنَ ﴿۱۲﴾
    তাহলে তোমরা কুফরের নেতাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর, নিশ্চয় তাদের কোন কসম নেই, যেন তারা বিরত হয়। -(সুরা তাওবা ১২)

    দেখুন বদর যুদ্বে পাচ হাজার ফেরেশতা ও সাথে সাহাবীরা মিলে সব কাফেরকে মেরে ফেলতে পারতো। কিন্তু না। বাচাই করে করে কুফরের নেতাদেরকেই হত্যা করা হলো৷ কারন এই কুফরের নেতারাই মক্কার সাধারন মানুষের দ্বীনের পথে আসার প্রধান বাধা ছিলো।সুতরাং আজও দ্বীনের দাওয়াত প্রসারিত করতে হলে এই কুফরের ইমামদের হত্যা করতে হবে। কেননা এটা আল্লাহরই আদেশ।

    এরপরে দেখুন, রাসূল সাঃ মক্কাতে তেরো বছর দ্বীনের দাওয়াত দিয়েছেন। কিন্তু মাত্র সামান্য কয়জন ইসলাম গ্রহন করেছেন কিন্তু যখন লোহার তলোয়ার নিয়ে মক্কা বিজয়ের জন্য গেলেন তখন দলে দলে ইসলাম গ্রহন করতে লাগলো। এবার চিন্তা করুন লোহা দ্বারা আল্লাহকে সাহায্য করলে আল্লাহর সাহায্য কি পরিমান নাযিল হয়।
    এই লোহার অস্ত্র নিয়ে যখন ইহুদিদের দূর্গ গুলো জয় করা হলো তখন মদীনার খেজুরের অভাব কেটে গেলে। একেকজন সাহাবী বিশাল বিশাল খেজুরের বাগানের মালিক হয়ে গেলেন।সাহাবীরা তৃপ্তিসহ খেজুর খেতে পারতেন।

    লোহার ব্যাপারে আল্লাহ বলেছেন
    فِیۡہِ بَاۡسٌ شَدِیۡدٌ وَّمَنَافِعُ لِلنَّاسِ

    যার ভেতর রয়েছে রণশক্তি এবং মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যাণ।
    এখানে লোহা সম্পর্কে বলেছেন এটাতে মানুষের জন্য রয়েছে কল্যান।
    এখানে মুমিনদের জন্য কল্যান এটা বলেল নি। বরং মানুষের জন্য বলেছেন। তার মানে হলে এই লোহা যারাই ব্যবহার করবে তারাই এটা থেকে উপকার পাবে।
    সে যদি অমুসলিমও হয়।
    তবে মুসলমান জিহাদের জন্য ব্যাবহার করলে সাথে সাথে আল্লাহর সাহায্য ও পাবে। যেটা কাফেররা পাবে না।
    আর এজন্য মুসলিমরা লোহার হাতিয়ার কম হলেও কাফেরদের উপর বিজয় লাভ করে।

    وَاَعِدُّوۡا لَہُمۡ مَّا اسۡتَطَعۡتُمۡ مِّنۡ قُوَّۃٍ وَّمِنۡ رِّبَاطِ الۡخَیۡلِ تُرۡہِبُوۡنَ بِہٖ عَدُوَّ اللّٰہِ وَعَدُوَّکُمۡ وَاٰخَرِیۡنَ مِنۡ دُوۡنِہِمۡ ۚ لَا تَعۡلَمُوۡنَہُمۡ ۚ اَللّٰہُ یَعۡلَمُہُمۡ ؕ وَمَا تُنۡفِقُوۡا مِنۡ شَیۡءٍ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰہِ یُوَفَّ اِلَیۡکُمۡ وَاَنۡتُمۡ لَا تُظۡلَمُوۡنَ

    (আল আনফাল-৬০)
    (হে মুসলিমগণ!) তোমরা তাদের (মুকাবিলার) জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-ছাউনি প্রস্তুত কর, যা দ্বারা তোমরা আল্লাহর শত্রু ও নিজেদের (বর্তমান) শত্রুদেরকে সন্ত্রস্ত করে রাখবে এবং তাদের ছাড়া সেই সব লোককেও, যাদেরকে তোমরা এখনও জান না; (কিন্তু) আল্লাহ তাদেরকে জানেন। তোমরা আল্লাহর পথে যা-কিছু ব্যয় করবে, তা তোমাদেরকে পরিপূর্ণরূপে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।

    এ আয়াতে বলা হয়েছে সামর্থ অনুযায়ী শক্তি ও অশ্ব প্রস্তুত করতে। অমুসলিমদের যত শক্তি আছে তত শক্তি লাগবে এটা বলা হয় নি। বরং যতটুকু সামর্থ্য আছে ততটুকু নিয়েই প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
    তাহলেই আল্লাহ বদর যুদ্বের মত ফেরেশতা দ্বারা সাহায্য করবেন।

    যেমনটি আমরা আফগানেও দেখেছি।আকাশ থেকে বোমা ফেলা হলে সেই বোমা ফেরেশতারা নিয়ে পানিতে চুবিয়ে দিতো। কেননা আকাশ থেকে সেই বোমা গুলো প্রতিরোধ করার ব্যবস্থাতো তালেবানের ছিলো না।

    দ্বীতিয় আয়াত থেকে আমরা আরো যে শিক্ষা পাই তা হলো, তাফসীরে মারেফুল কোরআনে বলা হয়েছে {[এখানে আরো একটি প্রণিধানযোগ্য বিষয় হলো এই যে, আলোচ্য আয়াতে পয়গম্বর ও কিতাব প্রেরন এবং ন্যায়নীতি দাঁড়িপাল্লা আবিষ্কার ও ব্যবহারের আসল লক্ষ বর্ননা প্রসঙ্গে বলা হয়েছেঃ لِیَقُوۡمَ النَّاسُ بِالۡقِسۡطِ
    অর্থাৎ মানুষ যাতে ইনসাফের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। এরপর লৌ সৃষ্টির করার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে৷ এর লক্ষ্যও প্রকৃতপক্ষে ন্যায় ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা। কেননা পয়গম্বরগনও আসমানী কিতাব সমুহ ন্যায় সুবিচার প্রতিষ্ঠা করার সুষ্পষ্ট প্রমানাদি দেন এবং যারা সুবিচার প্রতিষ্ঠা করে না তাদেরকে পরকালের ভয় দেখান। মীযান ইনসাফের সীমা ব্যক্ত করে। কিন্তু যারা অবাধ্য ও হঠকারী, তারা কোন প্রমান মানে না এবং ন্যায়নীতি অনুযায়ী কাজ করতে সম্মত হয় না। তাদেরকে স্বাধীন ছেড়ে দেওয়া হলে দুনিয়াতে ন্যায় ইনসাফ কায়েম করা সুদূরপরাহত। তাদের কে বশে আনা লৌহা ও তরবারির কাজ। যা শাসক বর্গ অবশেষে বেগতিক হয়ে ব্যবহার করে }]

    ন্যায় ও ইনসাফ কায়েম করতে হলে লোহার প্রয়োজন। কেননা রাসূল সাঃ সুদীর্ঘ তেরোটি বছর কিতাব দ্বারা মানুষকে দাওয়াত দিয়েছেন। সামান্য কিছু সংখ্যক ইমান এনেছিলো। রাসূল সাঃ এই সামান্য সংখ্যক সাহাবীকে নিয়ে মদীনায় চলে আসেন। কিন্তু আবু জাহেলরা তাতেও শান্ত হলো না। তারা বদর প্রন্তরে চলে আসলো রাসূল সাঃ ও মুসলিমদের কষ্ট দেওয়ার জন্য। কিন্তু বদর প্রান্তরে লোহা দ্বারাই ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্টার প্রধান বাধাগুলোর পতন হলো।
    যুগে যুগে এরকম আবু জাহেলের মত কুফরের ইমাম থাকবেই। আর তাদের সাথে এক ছাদের নিচে বসে মিলেমিশে দ্বীন প্রতিষ্ঠা করার চিন্তা করা সম্পূর্ন ভুল।


    যুগের আবু জাহেলরা কখনও ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হতে দিবে না।
    তারা সবসময় বাঁধা দিবে এটাই চরম বাস্তবতা।
    কয়দিন পর যখন হিন্দুে অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য বাংলাদেশে আক্রমণ করবে তখন মুসলিম এই লোহার প্রয়োজনীয়তা ভালোভাবে টের পাবে। যখন নিজের মা বোনের উপর আক্রমন করবে তখন বুজবে লোহার কত গুরুত্ব ।
    মহান আল্লাহ বলেনঃ

    وَدَّ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَوۡ تَغۡفُلُوۡنَ عَنۡ اَسۡلِحَتِکُمۡ وَاَمۡتِعَتِکُمۡ فَیَمِیۡلُوۡنَ عَلَیۡکُمۡ مَّیۡلَۃً وَّاحِدَۃً ؕ وَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ اِنۡ کَانَ بِکُمۡ اَذًی مِّنۡ مَّطَرٍ اَوۡ کُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَنۡ تَضَعُوۡۤا اَسۡلِحَتَکُمۡ ۚ وَخُذُوۡا حِذۡرَکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ اَعَدَّ لِلۡکٰفِرِیۡنَ عَذَابًا مُّہِیۡنًا

    কাফিরগণ কামনা করে, তোমরা যেন তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও আসবাবপত্র সম্বন্ধে অসতর্ক হও, যাতে তারা অতর্কিতে তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। যদি বৃষ্টির কারণে তোমাদের কষ্ট হয় অথবা তোমরা পীড়িত থাক, তবে নিজেদের অস্ত্র রেখে দিলেও তোমাদের কোনও গুনাহ নেই; কিন্তু আত্মরক্ষার সামগ্রী সাথে রাখবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন।

    এ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, কাফেররা কামনা করে অস্ত্র ও আসবাব পত্র সম্পর্কে অসতর্ক হও। যাতে তারা অতর্কিত তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে৷
    আজও কাফেররা নানা রকম নীতি বানীর আড়ালে ধৌকা দিয়ে মুসলিমদের অস্ত্র সম্পর্কে অসতর্ক করে রেখেছে। তারা বলে ইসলাম মানে শুধু শান্তি আর শান্তি। তারবারীর জোরে ইসলাম কায়েম হয় নি। ইসলাম ভালোবাসা দিয়ে কায়েম হয়েছে। তারা মুসলিমদের বুজাতে চায় কেউ রাসূল সাঃ কে গালি দিলে তাকে বুজাতে হবে। তাকে তাওবা করাতে হবে। অথচ ইসলাম কি বলে? শাতিমরা তাওবা করলেও তাদের হত্যা করা হবে। এব্যপারে সকল ইমাম একমত।
    কাফেররা আজ জঙ্গি জঙ্গি বলে মুসলিমদের থেকে অস্র কেড়ে নিয়েছে। আর মুসলিমরাও তাদের সাথে তাল মিলিয়ে লোহা থেকে গাফেল হয়ে আছে।
    আর বিশেষ করে বাংলাদেশের মুসলমানদের যত আবেগ আমার মনে হয় সারা পৃথিবীর অন্য কোন দেশের মানুষের এত আবেগ নেই। তারা আবেগ দিয়ে লোহা কাটতে চায়। তারা ভুলে গেছে যে, লোহা দিয়েই লোহা কাটতে হয়। তারা বুলেটের বদলে ফুল উপহার দিতে চায়।
    শেষ প্রশ্ন হলো যখন ভারত বাংলাদেশের উপর আক্রমন করবে মা বোনদের ইজ্জত নষ্ট করবে তখনও কি ফুল দেওয়া হবে?আজ ভারতের মোকাবেলা করার জন্য কোন প্রস্তুতি কি আছে?তারা যখন অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য বাংলাদেশ দখল করবে তখন কি দিয়ে প্রতিরোধ করা হবে?

    রাসূল সাঃ যখন মদীনার রাষ্টপ্রতি ছিলেন তখন সাতটি তলোয়ার ছিলো। কিন্তু সুন্নাহহিসেবে আমাদেন আমীরদের কয়টি অস্ত্র আছে?বদর ওহুদ যুদ্বের সময় মদীনা ও তার আশ পাশে যত মুসলিম ছিলো আজ একেকটি দলে মনে হয় তার চাইতে কয়েকগুন বেশি মুসলিম আছে কিন্তু আমীরদের হাতে কোন অস্ত্র আছে?
    মনে রাখবেন বাংলাদেশের বাহিনী আপনার পক্ষে দাড়াবে না৷ গাজওয়াতুল হিন্দের হাদিস সমুহ ভালোভাবে পড়ুন৷

    মনে রাখবেন যখন ভারত আক্রমণ করবে তখন যেই ইসলামী দলের নিকট মানুষ অস্ত্র পাবে। যেই ইসলাম দল মুসলিমদের পক্ষে অস্ত্র নিয়ে দাড়াবে মুসলিমরা তাদের পিছনেই ছুটবে।

    আল্লাহ আমাদের সঠিক বুজ দান করুন।আমীন।

  • #2
    আস ছালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু ;
    মা শা আল্লাহ গঠন মূলক আলোচনা
    আল্লাহ আপনার এলেম কে আরো
    বৃদ্ধি করে দিক ইন শা-আল্লাহ
    বন্দী ভাই ও তাদের পরিবারের জন্য আপনার সাহায্যের হাতকে প্রসারিত করুন

    Comment


    • #3
      আমিন ইয়া রাব্বাল আলামিন 🤲
      💐💐নিরাপত্তা নামক রাস্তাটির সূচনা হয় আগ্রাসন উঠিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে।।💐💐

      _______❣️শহিদ শাইখ ওসামা বিন লাদেন রাহিমাহুল্লাহ❣️_______

      Comment


      • #4
        গাছ যেমন তার ফল তেমন । সাপের পরিচর্যা করলে তার থেকে বিষ পাওয়া যায় আর গরুর পরিচর্যা করলে তার থেকে দুধ পাওয়া যায় । এভাবে সৎ লোককে ভালোবাসা দিলে তার থেকে ভালো কাজ পাওয়া যায় আর অসৎ লোককে ভালোবাসা দিলে তার থেকে খারাপ কাজ পাওয়া যায় জ্ঞানীরা ঠিকই বলেছেন যে অপাত্রে দয়া করা অন্যায় এবং আল্লাহ তাআলা বলেন যে
        كَيفَ وَإِن يَظهَروا عَلَيكُم لا يَرقُبوا فيكُم إِلًّا وَلا ذِمَّةً ۚ يُرضونَكُم بِأَفوٰهِهِم وَتَأبىٰ قُلوبُهُم وَأَكثَرُهُم فٰسِقونَ

        [8] কিরূপে? তারা তোমাদের উপর জয়ী হলে তোমাদের আত্নীয়তার ও অঙ্গীকারের কোন মর্যাদা দেবে না। তারা মুখে তোমাদের সন্তুষ্ট করে, কিন্তু তাদের অন্তরসমূহ তা অস্বীকার করে, আর তাদের অধিকাংশ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারী।
        পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

        Comment

        Working...
        X