Announcement

Collapse
No announcement yet.

শায়েখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ বলেছেন- ততক্ষণ পর্যন্ত আমেরিকা ও এর অধিবাসীরা কখনোই নিজেদের নিরাপদ বলে চিন্তাও করতে পারবেনা, যতক্ষণ পর্যন্ত ফিলিন্তিনি বাসির নিরাপত্তা নিশ্চিত না হবে এবং মুহাম্মাদ (সঃ) এর ভূমি থেকে সকল কুফফার বাহিনী বের হয়ে না যাবে

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • শায়েখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ বলেছেন- ততক্ষণ পর্যন্ত আমেরিকা ও এর অধিবাসীরা কখনোই নিজেদের নিরাপদ বলে চিন্তাও করতে পারবেনা, যতক্ষণ পর্যন্ত ফিলিন্তিনি বাসির নিরাপত্তা নিশ্চিত না হবে এবং মুহাম্মাদ (সঃ) এর ভূমি থেকে সকল কুফফার বাহিনী বের হয়ে না যাবে


    শায়েখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ বলেছেন-
    ততক্ষণ পর্যন্ত আমেরিকা ও এর অধিবাসীরা কখনোই নিজেদের নিরাপদ বলে চিন্তাও করতে পারবেনা, যতক্ষণ পর্যন্ত ফিলিন্তিনি বাসির নিরাপত্তা নিশ্চিত না হবে। এবং মুহাম্মাদ (সঃ)এর ভূমি থেকে সকল কুফফার বাহিনী বের হয়ে না যাবে।
    ………………………………………………………………………………………………

    রাত যতো গভীর হয় প্রভাত রবি ততই নিকটে আসে। তরবারি-ই পারে লাঞ্ছনার জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটাতে।
    কেউ যদি কোনদিন সামান্য পরিমাণও জুলুম করে, তবে কোষমুক্ত একদিন তাকে উচিৎ শিক্ষা দিবে।
    মাজলুম অবশ্যই তার অধিকার আদায় করে নিবে, যদিও জালিমের অত্যাচারে পিষ্ট হয়ে ইহকালে সে মৃত্যুবরণ করে ।
    তাগুত-শয়তানরা যখনই দ্বীন ও শরিয়াতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করেছে, মুজাহিদদের দুর্বার প্রতিরোধ সেগুলোকে দমিয়ে দিয়েছে ।
    পারস্য জাতি তাদের শ্রেষ্ঠ সেনাদের নিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এঁচেছিল, সুনিপুনভাবে আমারা তাদেরকে মৃত্যুর পেয়েলা পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছি, ফলে তারা চিরদিনের জন্য নিদ্র্যয় গিয়েছে।
    তারপর আমারা চীনের দিকে মাথা ঘুরিয়ে দাঁড়িয়েছি , তখন আত্মরক্ষার জন্য তারাও আমাদের কে মুক্তিপণ দিতে বাধ্য হয়েছে।
    আরব,অনারব সহ পৃথিবীর যে প্রান্তেই কাফেররা মাথাতুলে দাড়াতে চেয়েছে , আমারা তাদের হাঁটু ভেঙ্গে দিয়েছি।
    পৃথিবীর পূর্ব কিংবা পশ্চিমের বিস্তীর্ণ সমতল ভূমি ও উঁচু পর্বতমালা, আজও আমাদের এই বিজয়গাঁথা গায়ছে।
    রোমানরাও ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে চেয়েছিল,কিন্তু তাদের ষড়যন্ত্র তাদের জন্যই ধ্বংস দেকে এনেছে,ফলে তারাও মর্মান্তিক ভাবে পদদলিত হয়ছে।
    আজ রোমানরা তাদের অস্তিত্তে আঘাত হানা অপদস্ততার কথা ভুলতে বসেছে, তবে ইতিহাসে প্রত্যেক শিক্ষা গ্রহণ কারির জন্য শিক্ষা রয়েছে ।
    পরাজয় ও অপদস্ততার গ্লানিতে আমারা তাদের ডুবিয়ে দিয়েছি,উঠে দাঁড়ানোর মতো তাদের শেষ শক্তিটুকুও চূর্ণবিচূর্ণ করে দেয়া হয়ছে।
    পরাজয়ের সেই আতঙ্ক নিয়ে আজ রোমান রা ভাবছে,তারা আমাদেরও সন্মান ন্যস্ত করবে।তারা মনে করছে আমাদের অশ্বারোহীরা ঝিমিয়ে পরেছে,তারা চাই- কুকুরের ঘেউ ঘেউ সিংহকে আবার জাগিয়ে তুলতে।
    আমরাই তো ইয়ারমুকে তোমাদের আমন ভাবে ধূলিসাৎ করে রেখে এসেছিলাম যে,চিল-শকুন তোমাদের কে ছিঁড়ে- কুড়ে খেয়েছিল ।
    সিংহশাবক মু’হতাসিম ও খলিফা হারুন তোমাদের বিরুদ্ধে লড়ায় করেছিল, এর হিত্তিনের যুদ্ধে সালাউদ্দিন আইয়ুবী তোমাদেরকে পিষিয়ে দিয়েছিল ।
    আমেরিকার টুইন টাওয়ার আমারই চূর্ণ –বিচূর্ণ করে দিয়েছি,অস্বীকার করবে? আমন সতঃসিদ্ধ বিষয় তো আর অস্পষ্ট থাকার কথা নয় ।
    মৃত্যুর দানায় চড়ে আমারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়ায় করেছি যা তোমরা স্বপ্নেও ভাবতে পারনি ।
    আমাদের অশ্বপৃষ্ঠে এখনো রয়েছে এমন সুদৃঢ় অশ্বারোহী , মৃত্যুর আলিঙ্গন জাদের কাছে চির শান্তির ।আর তারা আমেরিকার টাওয়ারকে এমন ক্রোধান্বিত আলিঙ্গন করেছে যে, তার কন কিছুই আর বাকি নেই।
    আল্লাহর অনুগ্রহে আমারা সেটিকে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছি , তখন তোমাদের প্রচুর মানুষ আহত বা নিহত হয়েছে।
    তোমাদের সেনানিবাস সেদিন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল, আমারা তোমাদের বাহু ভেঙ্গে দিয়েছি এবং উচ্চাভিলাষ দমিয়ে দিয়েছি ।
    আর দাগকাটা সাপ , সেতো লন্ডনে আমাদের পরাক্রম দেখেছিলো,আর সেদিন তারা চরমভাবে আত্ম-চিৎকার করেছিলো।
    বাগদাদের যুদ্ধেও আমারা তোমাদের দলবদ্ধ বাহিনীর মুখোমুখি হয়েছিলাম,তখনও তোমরা চরমভাবে পরাজিত হয়েছিলে।
    তোমাদের বাহিনীর হাজার হাজার সৈন্য আমার হত্যা করেছিলাম ,তাই এখন তোমার যেখানেই লুকিয়ে থাকো না কেন, তোমাদের পরাজয় লাঞ্ছনা সুস্পষ্টও।
    তোমাদের কতো দাপটশীল নেতা প্রকাশ্য দিবালোকে আমাদের হাতে পরাজিত হয়েছে, তখন তোমাদের বিলাপ ধ্বনি আমাদেরকে আনন্দিত করেছিলো।
    বুশের কথাই ধরো,চরম অপদস্ততা আর লাঞ্ছনা তাকে পেয়ে বসেছিল ।
    সে এক ভীষণ ঝড়ের মুখোমুখি হয়েছিল, সে ঝড়ের মোকাবেলা করতে বুশ বার্থ হয়েছে।
    তোমাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঘাত-প্রতিঘাত তো বে-হিসাব,আর তোমাদের আত্তসন্মান ও আব্রু তো আমাদের জন্য হালাল।
    অচিরেই তোমাদের মাথার খুলি দিয়ে আমারা প্রাসাদ গড়বো ,আর যুদ্ধ জয়ের গর্বই তো শ্রেষ্ঠ গর্ব ।
    কুফরের শেষ পরিণতি পরাজয় অতঃপর জাহান্নাম,
    • আর আল্লাহভিরু মুমিনদের শেষ পুরস্কার চির সফলতা।
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 06-11-2022, 04:07 PM.
Working...
X