সম্প্রতি দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতিতে। সবকিছুর দর রেকর্ড ভেঙে ছড়িয়ে যাচ্ছে। মুরতাদ ওবায়দুল কাদের ইঙ্গিত দিয়েছে যে, দেশ দ্রুতই দেউলিয়াত্বের দিকে আগাচ্ছে। আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে!!!
জানিনা এদেশ সত্যিই দেউলিয়া হয়ে যাবার পরে জনগণের প্রতিক্রিয়া কি হবে। জনগন কি সত্যিই ক্ষেপে উঠবে বিলাদুশ শামের মুসলিমদের মতো, নাকি ইংরেজ শাসন আমলের দুর্ভিক্ষের ন্যায় দলে দলে না খেয়ে মারা যাবে তবুও জুলুমশাহীর বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরবে না?!
কিন্তু জিহাদপ্রেমি ভাইয়ারা, হে আসন্ন ভবিষ্যতের শার্দুল মুজাহিদরা, প্রস্তুতি নিন! জনগণের প্রতিক্রিয়াকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে। যেমনটা করেছিলেন বিলাদুশ শামের মুজাহিদরা। তারা সফলভাবে জনগণের প্রতিক্রিয়াকে ইসলামের দিকে ঠেলে দিতে সক্ষম হন।
সফল হন শামের জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত বিদ্রোহকে একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে কোরবানিময় জিহাদে রূপান্তর করতে।
হে ভাইয়ারা! আপনাদের স্মরণ আছে? মোহাম্মাদ আল জাওলানি(হাদাহুল্লাহ) যখন শামের বিদ্রোহকে জিহাদে রূপান্তর দিতে ইরাক থেকে রওয়ানা হন, তার সাথে ছিলেন মাত্র ১৩ জন।
হ্যা, আমরাও সংখ্যায় অল্প, কিন্তু আমাদের সাথে রয়েছে আমাদের আল্লাহর প্রতিশ্রুতি, সুস্পষ্ট বিজয়ের।
আল্লাহর কাছে, দোয়া করুন। বুক ভাসান মধ্যরাত্রির প্রার্থনায়,
"হে আমাদের রব! আমাদের জিহাদের দৌলতে ভূষিত করো, যেভাবে তুমি বিলাদুশ শাম কিংবা আফগানিস্তানের মুসলিমদেরকে সৌভাগ্যবান করেছো।
হে রববে কারীম, আমাদের কাছে এই ভূমিতে ত্বাগুতী শক্তির চেয়ে বড় দুশমন আর কেউ নাই, যারা তোমারও দুশমন।
হে আল্লাহ, আমরা তোমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের আস্ফালন সহ্য করতে পারছিনা তুমি আমাদের হাতকে শক্তিশালী করো। যেনো আমরা তার গলাটিপে ধরতে পারি।
হে কাহহার, হে মালিকুল মূলক, তোমাকে কথা দিচ্ছি, জিহাদের কারণে যদি আমাদের পেটে যদি ভাতও না থাকে, আমরা অভিযোগ করবো না। হাসিমুখে বরণ করবো।
শত বিপর্যয়েও তোমার অমীয় বিধান জিহাদের রজ্জুকে দাঁত কামড়ে ধরে রাখবো, তবুও তোমার দ্বীনকে প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কোনো পিছু হটবো না।
আমিন। আমিন। ইয়া কাহহার, ইয়া ওয়াহহাব, ইয়া জাববার। ইয়া মালিকুল্ মূলক। ইয়া রাব্বাল আলামীন।
জানিনা এদেশ সত্যিই দেউলিয়া হয়ে যাবার পরে জনগণের প্রতিক্রিয়া কি হবে। জনগন কি সত্যিই ক্ষেপে উঠবে বিলাদুশ শামের মুসলিমদের মতো, নাকি ইংরেজ শাসন আমলের দুর্ভিক্ষের ন্যায় দলে দলে না খেয়ে মারা যাবে তবুও জুলুমশাহীর বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরবে না?!
কিন্তু জিহাদপ্রেমি ভাইয়ারা, হে আসন্ন ভবিষ্যতের শার্দুল মুজাহিদরা, প্রস্তুতি নিন! জনগণের প্রতিক্রিয়াকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে। যেমনটা করেছিলেন বিলাদুশ শামের মুজাহিদরা। তারা সফলভাবে জনগণের প্রতিক্রিয়াকে ইসলামের দিকে ঠেলে দিতে সক্ষম হন।
সফল হন শামের জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত বিদ্রোহকে একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে কোরবানিময় জিহাদে রূপান্তর করতে।
হে ভাইয়ারা! আপনাদের স্মরণ আছে? মোহাম্মাদ আল জাওলানি(হাদাহুল্লাহ) যখন শামের বিদ্রোহকে জিহাদে রূপান্তর দিতে ইরাক থেকে রওয়ানা হন, তার সাথে ছিলেন মাত্র ১৩ জন।
হ্যা, আমরাও সংখ্যায় অল্প, কিন্তু আমাদের সাথে রয়েছে আমাদের আল্লাহর প্রতিশ্রুতি, সুস্পষ্ট বিজয়ের।
আল্লাহর কাছে, দোয়া করুন। বুক ভাসান মধ্যরাত্রির প্রার্থনায়,
"হে আমাদের রব! আমাদের জিহাদের দৌলতে ভূষিত করো, যেভাবে তুমি বিলাদুশ শাম কিংবা আফগানিস্তানের মুসলিমদেরকে সৌভাগ্যবান করেছো।
হে রববে কারীম, আমাদের কাছে এই ভূমিতে ত্বাগুতী শক্তির চেয়ে বড় দুশমন আর কেউ নাই, যারা তোমারও দুশমন।
হে আল্লাহ, আমরা তোমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের আস্ফালন সহ্য করতে পারছিনা তুমি আমাদের হাতকে শক্তিশালী করো। যেনো আমরা তার গলাটিপে ধরতে পারি।
হে কাহহার, হে মালিকুল মূলক, তোমাকে কথা দিচ্ছি, জিহাদের কারণে যদি আমাদের পেটে যদি ভাতও না থাকে, আমরা অভিযোগ করবো না। হাসিমুখে বরণ করবো।
শত বিপর্যয়েও তোমার অমীয় বিধান জিহাদের রজ্জুকে দাঁত কামড়ে ধরে রাখবো, তবুও তোমার দ্বীনকে প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কোনো পিছু হটবো না।
আমিন। আমিন। ইয়া কাহহার, ইয়া ওয়াহহাব, ইয়া জাববার। ইয়া মালিকুল্ মূলক। ইয়া রাব্বাল আলামীন।
Comment