بسم الله الرحمن الرحيم
প্রাথমিক গেরিলা যুদ্ধ পাঠ-৬
আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
আজকে আমরা গেরিলা যুদ্ধ শুরু করার মৌলিক উপাদান নিয়ে জানার চেস্টা করব। যে উপাদানগুলো নিরিক্ষণ করে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করা উচিত। আগে (১৯৬০-২০০০সাল) অনেক মুজাহিদ ভাই চেস্টা করেছেন অনেক দেশে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করার। কিন্তু দেখা গিয়েছে যুদ্ধ শুরু করে দেয়ার পর দেখা গিয়েছে এই উপাদান অনুপস্থিত ওই উপাদান অনুপস্থিত আর শেষে দেখা গিয়েছে পুরো ব্যর্থতা। হয়ত মনে হবে তখন শুরু করাটাই ভুল ছিল। বিশেষ করে আমেরিকা তার কথিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের আগে মুজাহিদদের জন্য অনেক সহজ ছিল যে উনারা যেকোন জায়গায় খুব সহজেই একটি মুআস্কার (প্রশিক্ষনকেন্দ্র) স্থাপন করল আর এক জায়গায় অবস্থান করল। কিন্তু ৯-১১এর পর এটি প্রায় অসম্ভব হয়ে গিয়েছে।
আমি এখন যে উপাদানগুলো নিয়ে কথা বলব ইনশাআল্লাহ তা আপ্নারা শায়েখ ইউসুফ আল উয়াইরি র. এর হারবুল ইসাবাতে পাবেন।
শায়েখ ছয়টি মৌলিক উপাদানের কথা বলেছেন,
১. শারিয়ি
২. রাজনৈতিক
৩. ভৌগলিক
৪. অর্থনৈতিক
৫. জনসমথর্ন
৬. সীমান্তগত
১. শারিয়ি: প্রথমে দেখা লাগবে যে শারিয়িভাবে জায়েয কিনা যার সাথে যুদ্ধ করছি। পরে দেখা লাগবে এখনি যুদ্ধ শুরুর মাসলাহা আছে কিনা।
একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এখানে বলা উচিত বলে মনে করছি আর তাহল, শায়েখ আবু মুসাব তার দাওয়াতুল মুকাওয়ামাতে বলেছেন,
শারিয়ি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের তিনটি দিক বিবেচনা করতে হয়:
""একজন মুসলমানকে তার সমস্ত সিদ্ধান্ত, চালচলন, তার জীবনের বিভিন্ন কার্যকলাপ এবং তার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ কাজসমুহ তিনটি মৌলিক পরীক্ষা করে নেয়া উচিত। যা:
১. শরিয়ার দিক বিবেচনা (হালাল-হারাম, জায়েয বা না জায়েয)
২. মাসলাহা-মাফসাদার জন্য সিয়াসি বা রাজনৈতিক দিক বিবেচনা। --উপকার বা ক্ষতি
৩. সম্ভাবনা ও বাস্তবতা বিবেচনা। (সম্ভব বা সম্ভব নয়)।""
(দাওয়াতুল মুকাওয়ামাহ এর রাজনৈতিক মতবাদ অধ্যায় থেকে)
এখানে আপনি একটি মুলনীতি পাবেন জীবনে প্রতিটি সিদ্ধান্তের জন্য। ধরুন আপনি কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে তখন আগে আপনি চিন্তা করবেন আল্লাহ এটা জায়েয করেছেন বা না জায়েয করেছেন, পরের ধাপে চিন্তা করবেন এটা করলে লাভ বা ক্ষতি কি। যদি এটা ব্যক্তিকেন্দ্রিক লাভ হয় তাহলে চিন্তা করবে ব্যক্তিগত মাসলাহা আর যদি সামস্টিক বা উম্মাহ কেন্দ্রিক হয় তাহলে উম্মাহ সামস্টিক লাভ ক্ষতি দেখবেন। তখন আবার শুধু গুটিকয়েক জনের লাভ দেখা যাবে না। যদি কাজটি জায়েয, মাসলাহা ও মুমকিন (সম্ভব) হয় তাহলে করা (মাশওয়ারা ও ইস্তিখারা করে)।
উদাহরন: ব্যবসা করবেন আগে দেখবেন হালাল পন্য কিনা। পরে যখন দেখবেন হালাল তখন দেখবেন লাভ কেমন, এর পর দেখবেন যে আমি কি আসলে সক্ষম বা সম্ভব এটা? ব্যবসার জন্য (আরথিক, মানসিক, অবস্থান ইত্যাদি)। কোথাও হামলা করতেসেন আগে দেখেন জায়েয কিনা যদি দেখেন জায়েয এরপর দেখেন মাসলাহা উম্মাহ পাবে কিনা এরপর দেখেন যে এর সম্ভবনা কি এর বাস্তবতা কি। ধরেন বাস্তবতা খুব খারাপ হবে বা আপনার পক্ষে সম্ভব নয় তখন সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসা। (হামলার বিষয়টি শুধু উদাহরণ মাত্র, আপনি উপরুক্ত বিষয়ের পাশাপাশি উপমহাদেশে মুজাহিদ উমারাহদের নির্দেশিকা অবশ্যই মানার চেস্টা করবেন)।
উপরুক্ত বিষয়গুলো জায়েয, মাসলাহা ও মুমকিন (সম্ভব) হয় তাহলে মুসলিম ভাই সিদ্ধান্ত নেয়া।
বি: দ্র: মাশওয়ারা ও ইস্তিখারা খুবই মৌলিক তাই এটি আর উল্লেখ করার প্রয়োজন পরেনি।
২. রাজনৈতিক উপাদান :
উত্তেজনা আছে কিনা দেখা লাগবে। যেসব দেশের সরকার ব্যবস্থা দুর্বল তারা বিভিন্ন অঞ্চলে খুব দ্রুত নিয়ন্ত্রণ হারায়। সেসব দেশে খুব সহজে যুদ্ধ শুরু করা সম্ভব।
৩. অর্থনৈতিক উপাদান:
যুদ্ধ শুরু হলে আপনার অর্থ কিভাবে আসবে, কিভাবে পরিবহন করবেন, কিভাবে খরচ করবেন। আপনার অবশ্যই যুদ্ধ শুরুর বা মাঝখানে কোন নিরদিস্ট ব্যক্তি বা স্থানের সাথে নিজের অর্থকে নির্ভরশীল করবেন না। আপনার খেয়াল রাখা লাগবে বিভিন্ন অঞ্চলের এজেন্সিগুলো যুদ্ধে আপনাকে টাকা দিয়ে কিনতে চাচ্ছে কিনা। কারা আপনাকে যুদ্ধে অর্থ দিতে চাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য কি।
৪. ভৌগলিক
পানির উৎস থাকা লাগবে, যদি পাহাড় ও বন এক সাথে থাকে তাহলে ভাল। দেশটিকে অবরুদ্ধ করতে পারবে না, এর পাশ বেশ কয়েকটি দেশ থাকলে ভাল যাতে এক দেশ যুদ্ধ অবস্থায় বেশ হস্তক্ষেপ না করতে পারে। যদি শহুরে গেরিলা হয় তাহলে অপরিকল্পিত শহর হওয়া। অসমতল ভুমি থাকলে ভাল। খাদ্য সাপ্লাই আছে এমন ভুমি সিলেক্ট করা।
৫. জনসমথর্ন
এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গেরিলা যুদ্ধে জনসমথর্ন ব্যতিত ব্যর্থ হয়। নিজের রাজনৈতিক, দাওয়াতি, মিডিয়ার, সামরিক কাজগুলোর মাধ্যমে যাতে সমর্থন বাড়ে এই দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। জনগণ ধোয়াশা বা সংশয় হতে পারে এসব থেকে দূরে থাকা। উম্মাহকে নিয়ে আগানোর ফিকির করতে হবে। উম্মাহকে দীনে নিয়ে আসতে হবে।
৬. সীমান্ত
অনেক দেশের সীমান্ত আছে এমন দেশ সিলেক্ট করা। ২-১টি দেশের সাথে সীমান্ত আছে এমন জায়গা রিস্কি। বড় সীমান্ত থাকলে উত্তম।
যুদ্ধ শুরুর আগে যুদ্ধের উপাদানগুলো যোগান দেয়ার চেস্টা করতে হবে বা উপাদানগুলো থাকতে হবে। যেগুলো উল্লেখ করা হল এগুলো একেবারেই মৌলিক। আরও বেশ কিছু বিষয় আছে যেমন অস্ত্র যোগান ও সাপ্লাই, যোদ্ধা প্রশিক্ষণ ইত্যাদি। প্রাথমিক গেরিলা পাঠ প্রায় শেষ। আল্লাহ যদি হায়াত ও সামর্থ্য দান করেন এরপর ইনশাআল্লাহ সামনে এটার আরেকটু বিস্তারিত আলোচনার ইচ্ছা রয়েছে।
সম্মানিত ভাইদের নিক্ট অনুরোধ থাকবে এটা যদি আপ্নারা মুনাসিব মনে করেন তাহলে যে ভাইয়েরা জানেন না তাদের নিকট পৌছে দেয়ার অনুরোধ। সোশাল মিডিয়াতেও নিরাপত্তা বজায় রেখে শেয়ার করতে পারেন যদি মুনাসিব মনে করেন। আপনার মাধ্যমে এটা যে ভাইয়েরা আমল করবেন ও সঠিক বুঝ পাবে আপনিও তার থেকে সওয়াব পাবেন। আজকে এতটুকু রাখছি। আল্লাহ আমাদের প্রস্তুতির তাওফিক দান করুক। অধমের জন্য দুয়ার দরখাস্ত।
প্রাথমিক গেরিলা যুদ্ধ পাঠ-৬
আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
আজকে আমরা গেরিলা যুদ্ধ শুরু করার মৌলিক উপাদান নিয়ে জানার চেস্টা করব। যে উপাদানগুলো নিরিক্ষণ করে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করা উচিত। আগে (১৯৬০-২০০০সাল) অনেক মুজাহিদ ভাই চেস্টা করেছেন অনেক দেশে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করার। কিন্তু দেখা গিয়েছে যুদ্ধ শুরু করে দেয়ার পর দেখা গিয়েছে এই উপাদান অনুপস্থিত ওই উপাদান অনুপস্থিত আর শেষে দেখা গিয়েছে পুরো ব্যর্থতা। হয়ত মনে হবে তখন শুরু করাটাই ভুল ছিল। বিশেষ করে আমেরিকা তার কথিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের আগে মুজাহিদদের জন্য অনেক সহজ ছিল যে উনারা যেকোন জায়গায় খুব সহজেই একটি মুআস্কার (প্রশিক্ষনকেন্দ্র) স্থাপন করল আর এক জায়গায় অবস্থান করল। কিন্তু ৯-১১এর পর এটি প্রায় অসম্ভব হয়ে গিয়েছে।
আমি এখন যে উপাদানগুলো নিয়ে কথা বলব ইনশাআল্লাহ তা আপ্নারা শায়েখ ইউসুফ আল উয়াইরি র. এর হারবুল ইসাবাতে পাবেন।
শায়েখ ছয়টি মৌলিক উপাদানের কথা বলেছেন,
১. শারিয়ি
২. রাজনৈতিক
৩. ভৌগলিক
৪. অর্থনৈতিক
৫. জনসমথর্ন
৬. সীমান্তগত
১. শারিয়ি: প্রথমে দেখা লাগবে যে শারিয়িভাবে জায়েয কিনা যার সাথে যুদ্ধ করছি। পরে দেখা লাগবে এখনি যুদ্ধ শুরুর মাসলাহা আছে কিনা।
একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এখানে বলা উচিত বলে মনে করছি আর তাহল, শায়েখ আবু মুসাব তার দাওয়াতুল মুকাওয়ামাতে বলেছেন,
শারিয়ি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের তিনটি দিক বিবেচনা করতে হয়:
""একজন মুসলমানকে তার সমস্ত সিদ্ধান্ত, চালচলন, তার জীবনের বিভিন্ন কার্যকলাপ এবং তার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ কাজসমুহ তিনটি মৌলিক পরীক্ষা করে নেয়া উচিত। যা:
১. শরিয়ার দিক বিবেচনা (হালাল-হারাম, জায়েয বা না জায়েয)
২. মাসলাহা-মাফসাদার জন্য সিয়াসি বা রাজনৈতিক দিক বিবেচনা। --উপকার বা ক্ষতি
৩. সম্ভাবনা ও বাস্তবতা বিবেচনা। (সম্ভব বা সম্ভব নয়)।""
(দাওয়াতুল মুকাওয়ামাহ এর রাজনৈতিক মতবাদ অধ্যায় থেকে)
এখানে আপনি একটি মুলনীতি পাবেন জীবনে প্রতিটি সিদ্ধান্তের জন্য। ধরুন আপনি কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে তখন আগে আপনি চিন্তা করবেন আল্লাহ এটা জায়েয করেছেন বা না জায়েয করেছেন, পরের ধাপে চিন্তা করবেন এটা করলে লাভ বা ক্ষতি কি। যদি এটা ব্যক্তিকেন্দ্রিক লাভ হয় তাহলে চিন্তা করবে ব্যক্তিগত মাসলাহা আর যদি সামস্টিক বা উম্মাহ কেন্দ্রিক হয় তাহলে উম্মাহ সামস্টিক লাভ ক্ষতি দেখবেন। তখন আবার শুধু গুটিকয়েক জনের লাভ দেখা যাবে না। যদি কাজটি জায়েয, মাসলাহা ও মুমকিন (সম্ভব) হয় তাহলে করা (মাশওয়ারা ও ইস্তিখারা করে)।
উদাহরন: ব্যবসা করবেন আগে দেখবেন হালাল পন্য কিনা। পরে যখন দেখবেন হালাল তখন দেখবেন লাভ কেমন, এর পর দেখবেন যে আমি কি আসলে সক্ষম বা সম্ভব এটা? ব্যবসার জন্য (আরথিক, মানসিক, অবস্থান ইত্যাদি)। কোথাও হামলা করতেসেন আগে দেখেন জায়েয কিনা যদি দেখেন জায়েয এরপর দেখেন মাসলাহা উম্মাহ পাবে কিনা এরপর দেখেন যে এর সম্ভবনা কি এর বাস্তবতা কি। ধরেন বাস্তবতা খুব খারাপ হবে বা আপনার পক্ষে সম্ভব নয় তখন সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসা। (হামলার বিষয়টি শুধু উদাহরণ মাত্র, আপনি উপরুক্ত বিষয়ের পাশাপাশি উপমহাদেশে মুজাহিদ উমারাহদের নির্দেশিকা অবশ্যই মানার চেস্টা করবেন)।
উপরুক্ত বিষয়গুলো জায়েয, মাসলাহা ও মুমকিন (সম্ভব) হয় তাহলে মুসলিম ভাই সিদ্ধান্ত নেয়া।
বি: দ্র: মাশওয়ারা ও ইস্তিখারা খুবই মৌলিক তাই এটি আর উল্লেখ করার প্রয়োজন পরেনি।
২. রাজনৈতিক উপাদান :
উত্তেজনা আছে কিনা দেখা লাগবে। যেসব দেশের সরকার ব্যবস্থা দুর্বল তারা বিভিন্ন অঞ্চলে খুব দ্রুত নিয়ন্ত্রণ হারায়। সেসব দেশে খুব সহজে যুদ্ধ শুরু করা সম্ভব।
৩. অর্থনৈতিক উপাদান:
যুদ্ধ শুরু হলে আপনার অর্থ কিভাবে আসবে, কিভাবে পরিবহন করবেন, কিভাবে খরচ করবেন। আপনার অবশ্যই যুদ্ধ শুরুর বা মাঝখানে কোন নিরদিস্ট ব্যক্তি বা স্থানের সাথে নিজের অর্থকে নির্ভরশীল করবেন না। আপনার খেয়াল রাখা লাগবে বিভিন্ন অঞ্চলের এজেন্সিগুলো যুদ্ধে আপনাকে টাকা দিয়ে কিনতে চাচ্ছে কিনা। কারা আপনাকে যুদ্ধে অর্থ দিতে চাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য কি।
৪. ভৌগলিক
পানির উৎস থাকা লাগবে, যদি পাহাড় ও বন এক সাথে থাকে তাহলে ভাল। দেশটিকে অবরুদ্ধ করতে পারবে না, এর পাশ বেশ কয়েকটি দেশ থাকলে ভাল যাতে এক দেশ যুদ্ধ অবস্থায় বেশ হস্তক্ষেপ না করতে পারে। যদি শহুরে গেরিলা হয় তাহলে অপরিকল্পিত শহর হওয়া। অসমতল ভুমি থাকলে ভাল। খাদ্য সাপ্লাই আছে এমন ভুমি সিলেক্ট করা।
৫. জনসমথর্ন
এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গেরিলা যুদ্ধে জনসমথর্ন ব্যতিত ব্যর্থ হয়। নিজের রাজনৈতিক, দাওয়াতি, মিডিয়ার, সামরিক কাজগুলোর মাধ্যমে যাতে সমর্থন বাড়ে এই দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। জনগণ ধোয়াশা বা সংশয় হতে পারে এসব থেকে দূরে থাকা। উম্মাহকে নিয়ে আগানোর ফিকির করতে হবে। উম্মাহকে দীনে নিয়ে আসতে হবে।
৬. সীমান্ত
অনেক দেশের সীমান্ত আছে এমন দেশ সিলেক্ট করা। ২-১টি দেশের সাথে সীমান্ত আছে এমন জায়গা রিস্কি। বড় সীমান্ত থাকলে উত্তম।
যুদ্ধ শুরুর আগে যুদ্ধের উপাদানগুলো যোগান দেয়ার চেস্টা করতে হবে বা উপাদানগুলো থাকতে হবে। যেগুলো উল্লেখ করা হল এগুলো একেবারেই মৌলিক। আরও বেশ কিছু বিষয় আছে যেমন অস্ত্র যোগান ও সাপ্লাই, যোদ্ধা প্রশিক্ষণ ইত্যাদি। প্রাথমিক গেরিলা পাঠ প্রায় শেষ। আল্লাহ যদি হায়াত ও সামর্থ্য দান করেন এরপর ইনশাআল্লাহ সামনে এটার আরেকটু বিস্তারিত আলোচনার ইচ্ছা রয়েছে।
সম্মানিত ভাইদের নিক্ট অনুরোধ থাকবে এটা যদি আপ্নারা মুনাসিব মনে করেন তাহলে যে ভাইয়েরা জানেন না তাদের নিকট পৌছে দেয়ার অনুরোধ। সোশাল মিডিয়াতেও নিরাপত্তা বজায় রেখে শেয়ার করতে পারেন যদি মুনাসিব মনে করেন। আপনার মাধ্যমে এটা যে ভাইয়েরা আমল করবেন ও সঠিক বুঝ পাবে আপনিও তার থেকে সওয়াব পাবেন। আজকে এতটুকু রাখছি। আল্লাহ আমাদের প্রস্তুতির তাওফিক দান করুক। অধমের জন্য দুয়ার দরখাস্ত।
Comment