ফ্রান্সের পণ্য বয়কট আন্দোলনের পরপর আমার ব্যাক্তিগত পর্যবেক্ষণে দেখতে পাচ্ছি ফরাসি এলপি গ্যাস কোম্পানি “টোটাল গ্যাসের” চাহিদা বেড়ে গেছে! প্রায় প্রত্যেক দোকানে প্রতিষ্ঠানটি আরো নতুন নতুন সিলিন্ডার সরবরাহ করেছে। এমনটা ঘটার কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে বুঝতে পারলাম;
১. হয়তো কোম্পানির পক্ষ থেকে দোকানদেরকে আগের তুলনায় কিছু বেশি কমিশন দেয়া হচ্ছে। যেন কাষ্টমারের হাতে “টোটাল গ্যাসের” সিলিন্ডারটিই তুলে দেয় দোকানি।
২. মুসলমান, হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ যাই বলুন না কেন আমরা কেউই জানতাম না যে “টোটাল গ্যাস” ফ্রান্সের প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এখন সব ধর্মের মানুষই জানে এটা ফ্রান্সের প্রডাক্ট। শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু… এই নীতিতে এদেশীয় কুফফাররা এখন অন্য সিলিন্ডার বাদ দিয়ে “টোটাল গ্যাস” দিয়েই তাদের রান্না সাড়বে এটা নিশ্চিত। তাই কুফফারদের ১০০% মার্কেট এখন টোটাল গ্যাসের কাভারেজে এসে গেছে। অথচ আমরা আমাদের মুসলিম ব্যবসায়ীদেরকে কনভিন্স করতে পারিনি। কিছু অতিরিক্ত কমিশনের আশায় মুসলিম দোকানীরাও “টোটাল গ্যাস” বিক্রি করা অব্যাহত রেখেছে।
আমি শুধু টোটাল গ্যাসের প্রেক্ষাপটে আমার পর্যবেক্ষণ তুলে ধরলাম। অন্যান্য ফরাসি ব্যান্ডের ব্যাপারেও একই ঘটনা ঘটার কথা।
আমার সিদ্ধান্তঃ আমার ব্যাক্তিগত পর্যবেক্ষণ হিসেবে ; বয়কটের আন্দোলন সাধারণ মুসলিমদের ঈমানী চেতনা জাগ্রত করেছে কিন্তু স্বল্প মেয়াদে আর্থিক বিবেচনায় ফ্রান্স লাভবান হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ফান্সের ক্ষতির পাল্লা ভারী হবে ইনশাআল্লাহ যদি ফ্রান্সের বিরুদ্ধে জিহাদের প্রেরণা আমরা বুঝাতে সক্ষম হই। হ্যা তবে বয়কট তখন ফলপ্রস্যু হতো যদি তা রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত হতো। যেহেতু রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত নয় সেহেতু সাধারণ জনগণ বয়কট করে কুলিয়ে উঠতে পারবে না বরং উল্টো কুফফাররা পণ্যটি তাদের জন্য ডিফল্ট প্রডাক্ট বা ফিক্সড প্রডাক্ট বানিয়ে নিয়েছে। আমাদের যা করা উচিত তা হলো; তাদের অর্থনৈতিক স্বার্থে সরাসরি আঘাত হানা এবং ধ্বংস করে দেয়া বিইজনিল্লাহ।
## উল্লেখ্যঃ বয়কটের আগ পর্যন্ত টোটাল গ্যাস বাংলাদেশের সার্বিক এলপি গ্যাসের চাহিদার ৫% যোগান দিতো।
১. হয়তো কোম্পানির পক্ষ থেকে দোকানদেরকে আগের তুলনায় কিছু বেশি কমিশন দেয়া হচ্ছে। যেন কাষ্টমারের হাতে “টোটাল গ্যাসের” সিলিন্ডারটিই তুলে দেয় দোকানি।
২. মুসলমান, হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ যাই বলুন না কেন আমরা কেউই জানতাম না যে “টোটাল গ্যাস” ফ্রান্সের প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এখন সব ধর্মের মানুষই জানে এটা ফ্রান্সের প্রডাক্ট। শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু… এই নীতিতে এদেশীয় কুফফাররা এখন অন্য সিলিন্ডার বাদ দিয়ে “টোটাল গ্যাস” দিয়েই তাদের রান্না সাড়বে এটা নিশ্চিত। তাই কুফফারদের ১০০% মার্কেট এখন টোটাল গ্যাসের কাভারেজে এসে গেছে। অথচ আমরা আমাদের মুসলিম ব্যবসায়ীদেরকে কনভিন্স করতে পারিনি। কিছু অতিরিক্ত কমিশনের আশায় মুসলিম দোকানীরাও “টোটাল গ্যাস” বিক্রি করা অব্যাহত রেখেছে।
আমি শুধু টোটাল গ্যাসের প্রেক্ষাপটে আমার পর্যবেক্ষণ তুলে ধরলাম। অন্যান্য ফরাসি ব্যান্ডের ব্যাপারেও একই ঘটনা ঘটার কথা।
আমার সিদ্ধান্তঃ আমার ব্যাক্তিগত পর্যবেক্ষণ হিসেবে ; বয়কটের আন্দোলন সাধারণ মুসলিমদের ঈমানী চেতনা জাগ্রত করেছে কিন্তু স্বল্প মেয়াদে আর্থিক বিবেচনায় ফ্রান্স লাভবান হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ফান্সের ক্ষতির পাল্লা ভারী হবে ইনশাআল্লাহ যদি ফ্রান্সের বিরুদ্ধে জিহাদের প্রেরণা আমরা বুঝাতে সক্ষম হই। হ্যা তবে বয়কট তখন ফলপ্রস্যু হতো যদি তা রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত হতো। যেহেতু রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত নয় সেহেতু সাধারণ জনগণ বয়কট করে কুলিয়ে উঠতে পারবে না বরং উল্টো কুফফাররা পণ্যটি তাদের জন্য ডিফল্ট প্রডাক্ট বা ফিক্সড প্রডাক্ট বানিয়ে নিয়েছে। আমাদের যা করা উচিত তা হলো; তাদের অর্থনৈতিক স্বার্থে সরাসরি আঘাত হানা এবং ধ্বংস করে দেয়া বিইজনিল্লাহ।
## উল্লেখ্যঃ বয়কটের আগ পর্যন্ত টোটাল গ্যাস বাংলাদেশের সার্বিক এলপি গ্যাসের চাহিদার ৫% যোগান দিতো।
Comment