১. অন্যান্য যুদ্ধ তাগুতের পথে হয় পক্ষান্তরে জিহাদ হয় আল্লাহর পথে ।
২. অন্যান্য যুদ্ধ হয় মানুষের উপর নির্যাতনের ষ্টিম রোলার চালাবার জন্য এবং পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য। পূর্বের ইতিহাসও আজকের বাস্তবতা এর জাজ্বল্যমান প্রমান। অপরদিকে জিহাদ হয়ে থাকে ন্যায়ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার জন্য। জিহাদ ও মুজাহিদগণের সোনালী ইতিহাস এরই সাক্ষ্য দেয়।
৩. জিহাদের উদ্দেশ্য-যা ইতিমধ্যে স্পষ্ট হয়ে গেছে- তাহল- মানুষকে মুক্ত করা মানুষের দাসত্ব থেকে আল্লাহর দাসত্বের প্রতি, দুনিয়ার সংকীর্ণতা থেকে এর প্রশস্ততার প্রতি, অন্ধকার সমূহ থেকে আলোর প্রতি এবং সকল মত ও ধর্মের নিপীড়ন থেকে ইসলামের ইনসাফের প্রতি। অথচ অন্যান্য যুদ্ধের উদ্দেশ্যই হল, মানুষের উপর মানুষের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা, অত্যাচার ও অনাচারের পুঞ্জিভূত অন্ধকারে পৃথিবীকে নিমজ্জিত করা।
8. অন্যান্য যুদ্ধের উদ্দেশ্য হল, সম্রাজ্য বিস্তার করা। অপরদিকে জিহাদের উদ্দেশ্য হল, ভূমিকে তার হকদারের নিকট প্রত্যার্পণ করা। ভূমির মালিক আল্লাহ তা'আলা। তিনি নেককার মুমিনগণকেই এর হকদার সাব্যস্ত করেছেন। যারা এতে আদল ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করবে,
যথাযথ ভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে।
৫. অন্যান্য যুদ্ধ হল, বিনা উদ্দেশ্যে বা হীন উদ্দেশ্যে নিরপরাধ মানুষের জান-মান, ইজ্জত আব্রূর উপর আঘাত হানার নাম। পক্ষান্তরে জিহাদে ইসলামী শুধু তাদের সাথেই হয়ে থাকে যারা নিজেদের অপরাধের কারণে হত্যাযোগ্য হয়ে গিয়েছে।
৬. অন্যান্য যুদ্ধ সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য মৃত্যু বিভীষিকার নামান্তর। পক্ষান্তরে জিহাদে ইসলামী সমাজকে দান করে নবজীবন, কিসাস যোগ্য ব্যক্তির উপর কিসাস কার্যকর করা সমাজকে নব জীবনদানেরই নামান্তর।
৭. অন্যান্য যুদ্ধ লাগামহীন হত্যাযজ্ঞের নাম, অপরদিকে জিহাদে ইসলামীর জন্য রয়েছে বহুশর্ত, বহুবিধি-নিষেধ এবং নির্ধারিত সীমা-রেখা। এজন্য জিহাদে ইসলামী কর্ম পন্থার দিক দিয়ে ও অন্যান্য যুদ্ধের চেয়ে ভিন্নতর। কেননা জিহাদে ইসলামীর উদ্দেশ্যই হল পৃথিবীতে শান্তি স্থাপন করা এবং অত্যাচার ও অনাচারের মূলোৎপাটন করা। মোট কথা শুধু এবং শুধু ইসলামী যুদ্ধকেই “জিহাদ” বলা হয়, যা উদ্দেশ্য ও কর্মপন্থা উভয় দিক দিয়ে অন্যান্য যুদ্ধ থেকে পুরোপুরি ভিন্নতর। এবং শুধু মুত্তাকী মুমিনই এ কাজের উপযুক্ত কেননা ইনসাফ ও ইসলাহের ঝান্ডা বহনের অধিকার একমাত্র তাদেরই আছে এবং একমাত্র তারাই পৃথিবীর উত্তরাধিকারী। মানব সমাজের নেতৃত্ব দানের যোগ্যতা এবং মানবতার শিক্ষক হবার গৌরব ও শুধু তাদেরই প্রাপ্য।
২. অন্যান্য যুদ্ধ হয় মানুষের উপর নির্যাতনের ষ্টিম রোলার চালাবার জন্য এবং পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য। পূর্বের ইতিহাসও আজকের বাস্তবতা এর জাজ্বল্যমান প্রমান। অপরদিকে জিহাদ হয়ে থাকে ন্যায়ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার জন্য। জিহাদ ও মুজাহিদগণের সোনালী ইতিহাস এরই সাক্ষ্য দেয়।
৩. জিহাদের উদ্দেশ্য-যা ইতিমধ্যে স্পষ্ট হয়ে গেছে- তাহল- মানুষকে মুক্ত করা মানুষের দাসত্ব থেকে আল্লাহর দাসত্বের প্রতি, দুনিয়ার সংকীর্ণতা থেকে এর প্রশস্ততার প্রতি, অন্ধকার সমূহ থেকে আলোর প্রতি এবং সকল মত ও ধর্মের নিপীড়ন থেকে ইসলামের ইনসাফের প্রতি। অথচ অন্যান্য যুদ্ধের উদ্দেশ্যই হল, মানুষের উপর মানুষের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা, অত্যাচার ও অনাচারের পুঞ্জিভূত অন্ধকারে পৃথিবীকে নিমজ্জিত করা।
8. অন্যান্য যুদ্ধের উদ্দেশ্য হল, সম্রাজ্য বিস্তার করা। অপরদিকে জিহাদের উদ্দেশ্য হল, ভূমিকে তার হকদারের নিকট প্রত্যার্পণ করা। ভূমির মালিক আল্লাহ তা'আলা। তিনি নেককার মুমিনগণকেই এর হকদার সাব্যস্ত করেছেন। যারা এতে আদল ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করবে,
যথাযথ ভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে।
৫. অন্যান্য যুদ্ধ হল, বিনা উদ্দেশ্যে বা হীন উদ্দেশ্যে নিরপরাধ মানুষের জান-মান, ইজ্জত আব্রূর উপর আঘাত হানার নাম। পক্ষান্তরে জিহাদে ইসলামী শুধু তাদের সাথেই হয়ে থাকে যারা নিজেদের অপরাধের কারণে হত্যাযোগ্য হয়ে গিয়েছে।
৬. অন্যান্য যুদ্ধ সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য মৃত্যু বিভীষিকার নামান্তর। পক্ষান্তরে জিহাদে ইসলামী সমাজকে দান করে নবজীবন, কিসাস যোগ্য ব্যক্তির উপর কিসাস কার্যকর করা সমাজকে নব জীবনদানেরই নামান্তর।
৭. অন্যান্য যুদ্ধ লাগামহীন হত্যাযজ্ঞের নাম, অপরদিকে জিহাদে ইসলামীর জন্য রয়েছে বহুশর্ত, বহুবিধি-নিষেধ এবং নির্ধারিত সীমা-রেখা। এজন্য জিহাদে ইসলামী কর্ম পন্থার দিক দিয়ে ও অন্যান্য যুদ্ধের চেয়ে ভিন্নতর। কেননা জিহাদে ইসলামীর উদ্দেশ্যই হল পৃথিবীতে শান্তি স্থাপন করা এবং অত্যাচার ও অনাচারের মূলোৎপাটন করা। মোট কথা শুধু এবং শুধু ইসলামী যুদ্ধকেই “জিহাদ” বলা হয়, যা উদ্দেশ্য ও কর্মপন্থা উভয় দিক দিয়ে অন্যান্য যুদ্ধ থেকে পুরোপুরি ভিন্নতর। এবং শুধু মুত্তাকী মুমিনই এ কাজের উপযুক্ত কেননা ইনসাফ ও ইসলাহের ঝান্ডা বহনের অধিকার একমাত্র তাদেরই আছে এবং একমাত্র তারাই পৃথিবীর উত্তরাধিকারী। মানব সমাজের নেতৃত্ব দানের যোগ্যতা এবং মানবতার শিক্ষক হবার গৌরব ও শুধু তাদেরই প্রাপ্য।
Comment