মুজাহিদগণের পরিবারের মর্যাদা
الحمد لله مُعِز الإسلام بنصره, ومُذِل الشرك بقَهره , ومُصرف الأمور بأمره ,
ومُستدرج الكافرين بمَكره , الذي قَدَّرَ الأيام دولاً بعَدلِه , والصلاة والسلام على من أعلى منار الإسلام بسيفه أما بعد ..
বর্তমান ফিতনার যুগে সবকিছুই উল্টে গেছে। আর উল্টে যাবে বলেই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
إنَّ مِنْ أَعْلامِ الساعَةِ وَأَشْراطِها أنْ يُؤْتَمَنَ الخائِنُ وأن يُخَوَّنَ الأَمِينُ [وأن يُصَدَّقَ الكاذِبُ وأنْ يُكَذَّبَ الصادِقُ
কিয়ামতের আলামতগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, খেয়ানতকারীকে বিশ্বস্ত, বিশ্বস্তকে খিয়ানতকারী, মিথ্যাবাদীকে সত্যবাদী, সত্যবাদীকে মিথ্যাবাদী বলা হবে। [মাজমাউয যাওয়ায়েদ ৭/৩২৪]
তদ্রুপ, মুজাহিদকে সন্ত্রাস-সন্ত্রাসকে মুজাহিদ, মূর্খকে আলেম-আলেমকে মূর্খ, দ্বীনদারকে বদকার-বদকারকে দ্বীনদার, এভাবে সব বিষয় উল্টে যাবে।
আল্লাহ যাদের সম্মানিত করেছেন, তারা হয়ে যাবে লাঞ্ছিত, আল্লাহ যাদের পুরস্কৃত করবেন, তারা সম্মুখীন হবে শাস্তির, অপরাধী পাবে সাফল্যের স্বীকৃতি, নির্দোষ পাবে শ্রেষ্ঠ সন্ত্রাসীর লকব। এসবের ফলে মানুষ সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করতে পড়ে যাবে বিপাকে।
মহা এই ফিতনায় বাঁচতে হলে আমাদের ফিরে আসতে হবে কুরআন সুন্নাহের দিকে। তবেই আমরা প্রকৃত সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করতে পারব ইনশাআল্লাহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
فعليكم بما عرفتُم من سُنَّتي، وسُنَّةِ الخلفاءِ الراشدين المهديِّينَ، عضُّوا عليها بالنواجذِ،
তোমাদের উপর আবশ্যক হলো, আমার ও পথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশিদীনের সুপরিচিত সুন্নাহকে চোয়ালের দাঁত দিয়ে আঁকড়ে ধরো। [আবু দাউদ ৪৬০৭]
ব্যস, আমরা কুরআন সুন্নাহের যে বিধানগুলো সুস্পষ্ট পাব, সেগুলো আঁকড়ে ধরব ইনশাআল্লাহ। এসব ব্যাপারে যদি পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিও উল্টা বলে, তাহলেও আমি কুরআন সুন্নাহর সুস্পষ্ট বিষয় থেকে নড়ব না। ইহুদী-খৃস্টান জাতি এক্ষেত্রেই সবচে বড় ভুলটা করেছিল। তারা এক্ষেত্রে তাদের আলেম ও নেতাদের অনুসরণ করেছিল। আল্লাহ আমাদের হিফাজত করুন, আমীন।
শিরোনামের দিকে ফিরে যাই, শরীয়ত মুজাহিদকে যেমন সম্মান দিয়েছে, মুজাহিদের পরিবারকেও সম্মান দিয়েছে। অথচ আজ মুজাহিদ ও তাঁর পরিবার উভয়েই মানুষের কাছে লাঞ্ছিত হচ্ছে। এই লাঞ্ছনার জন্য আল্লাহর কাছে কঠিন পাকড়াওয়ের সম্মুখীন হতে হবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
من لم يَغزُ أو يُجهِّزْ غازيًا أو يَخلُفْ غازيًا في أهلِه بخيرٍ أصابه اللهُ بقارعةٍ قبلَ يومِ القيامة -أبو داود – ٢٥٠٣
যে যুদ্ধ করেনি, যুদ্ধাকে সজ্জিতও করে দেয়নি, উত্তমরূপে মুজাহিদের পরিবারের দেখাশোনাও করেনি, সে কিয়ামতের পূর্বে [দুনিয়াতে] কঠিন বিপদের মুখোমুখী হবে। [ আবু দাউদ ২৫০৩]
সুবহানাল্লাহ! কতো মর্যাদা মুজাহিদের পরিবারের!! তাদের দেখাশোনা না করলেও কতো কঠিন শাস্তির ধমকি দিয়ে গেছেন রাসূলুল্লাহর পবিত্র জবানিতে। এরচেয়ে বড় মর্যাদা আর কী হতে পারে। আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের দেখাশোনার দায়িত্ব দেয়া হলো মুসলিম উম্মাহকে।
অথচ আজ কিছু অবুঝ ব্যক্তি অজ্ঞতাবশত বলে ফেলেন, মুজাহিদরা বাড়াবাড়ি করে। তারা পরিবারের হক আদায় করেনা, তাদের দেখাশোনা করেনা, তাদের হাজত পুরা করেনা। যদি কাউকে এমন বলতে শোনেন, তাকে এই হাদিস মুবারক উল্লেখ করে বলবেন, হযরত ! মুজাহিদরা জিহাদের কাজে ব্যস্ত থাকায় পরিবারের যথাযথ দেখভাল করতে পারবে না বলেই তো আল্লাহ তায়ালা তাদের দেখাশোনার জিম্মাদারি জিহাদে যায়নি এমন ব্যক্তিদের উপর দিয়েছেন।
বাস্তবে তো তিরস্কার পাওয়ার যোগ্য সে লোকেরা, যারা জিহাদও করেনি, মুজাহিদকে সজ্জিতও করেনি, মুজাহিদের পরিবারের উত্তমরূপে দেখাশোনাও করেনি। কিন্তু ফিতনার যামানায় সব উল্টে যাওয়ায় উল্টা মুজাহিদকেই তিরস্কার করা হচ্ছে। আল্লাহ আমাদের বোঝার তাওফীক দান করুন, আমীন।
অপর এক হাদিসে তো আরো কঠিনভাবে বলা হয়েছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
عن بريدة بن الحصيب الأسلمي: حُرْمَةُ نِساءِ المُجاهِدِينَ على القاعِدِينَ كَحُرْمَةِ أُمَّهاتِهِمْ، وما مِن رَجُلٍ مِنَ القاعِدِينَ يَخْلُفُ رَجُلًا مِنَ المُجاهِدِينَ في أهْلِهِ فَيَخُونُهُ فيهم، إلّا وُقِفَ له يَومَ القِيامَةِ، فَيَأْخُذُ مِن عَمَلِهِ ما شاءَ، فَما ظَنُّكُمْ؟ وفي روايةٍ: فَخُذْ مِن حَسَناتِهِ ما شِئْتَ، فالْتَفَتَ إلَيْنا رَسولُ اللهِ ﷺ، فقالَ: فَما ظَنُّكُمْ؟
مسلم (ت ٢٦١)، صحيح مسلم ١٨٩٧
মুজাহিদগণের স্ত্রীদের মর্যাদা জিহাদে না গিয়ে উপবিষ্ট ব্যক্তিদের মায়েদের মর্যাদার ন্যায়। উপবিষ্ট কোন ব্যক্তি যদি মুজাহিদ পরিবারের জিম্মাদারি গ্রহণের পর খেয়ানত করে, আল্লাহ তাকে কিয়ামতের দিন আটকাবেন। মুজাহিদ তার আমল থেকে যা ইচ্ছা নিয়ে নিবেন। সুতরাং তোমাদের কি ধারণা? অপর রেওয়ায়েতেঃ আল্লাহ মুজাহিদকে বলবেন, তুমি তার নেক আমল থেকে যা ইচ্ছা নিয়ে নাও। অতঃপর রাসূল আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন, তোমাদের কি ধারণা? [মুসলিম ১৮৯৭]
আল্লাহু আকবার ! আল্লাহু আকবার ! রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রীগণের মর্যাদা উম্মতের মায়েদের মতো। আবার মুজাহিদদের স্ত্রীদের মর্যাদাও উম্মতের মায়েদের মতো। সুবহানাল্লাহ!!! [উল্লেখ্য, রাসুলের স্ত্রীদেরকে বিবাহ করা উম্মতের জন্য সর্বাবস্থায় হারাম। কিন্তু মুজাহিদের স্ত্রী মুজাহিদ মারা গেলে বা স্ত্রীকে তালাক দিলে উম্মতের অন্য কেউ বিবাহ করা জায়েজ]
“হে উম্মাহর একনিষ্ঠ অনুসারীরা! সাবধান!! মুজাহিদ ও তাঁর পরিবারের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করুন। আল্লাহ প্রদত্ত তাদের মর্যাদাকে বোঝার চেষ্টা করুন। তাদের প্রাপ্য মর্যাদা দেয়ার প্রতি মনোনিবেশ করুন। নয়তো, আল্লাহর কঠিন আযাবের অপেক্ষা করুন, মুজাহিদ সেদিন আপনাদের সকল নেক আমল নিয়ে যাওয়ার অপেক্ষা করুন!”
الحمد لله مُعِز الإسلام بنصره, ومُذِل الشرك بقَهره , ومُصرف الأمور بأمره ,
ومُستدرج الكافرين بمَكره , الذي قَدَّرَ الأيام دولاً بعَدلِه , والصلاة والسلام على من أعلى منار الإسلام بسيفه أما بعد ..
বর্তমান ফিতনার যুগে সবকিছুই উল্টে গেছে। আর উল্টে যাবে বলেই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
إنَّ مِنْ أَعْلامِ الساعَةِ وَأَشْراطِها أنْ يُؤْتَمَنَ الخائِنُ وأن يُخَوَّنَ الأَمِينُ [وأن يُصَدَّقَ الكاذِبُ وأنْ يُكَذَّبَ الصادِقُ
কিয়ামতের আলামতগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, খেয়ানতকারীকে বিশ্বস্ত, বিশ্বস্তকে খিয়ানতকারী, মিথ্যাবাদীকে সত্যবাদী, সত্যবাদীকে মিথ্যাবাদী বলা হবে। [মাজমাউয যাওয়ায়েদ ৭/৩২৪]
তদ্রুপ, মুজাহিদকে সন্ত্রাস-সন্ত্রাসকে মুজাহিদ, মূর্খকে আলেম-আলেমকে মূর্খ, দ্বীনদারকে বদকার-বদকারকে দ্বীনদার, এভাবে সব বিষয় উল্টে যাবে।
আল্লাহ যাদের সম্মানিত করেছেন, তারা হয়ে যাবে লাঞ্ছিত, আল্লাহ যাদের পুরস্কৃত করবেন, তারা সম্মুখীন হবে শাস্তির, অপরাধী পাবে সাফল্যের স্বীকৃতি, নির্দোষ পাবে শ্রেষ্ঠ সন্ত্রাসীর লকব। এসবের ফলে মানুষ সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করতে পড়ে যাবে বিপাকে।
মহা এই ফিতনায় বাঁচতে হলে আমাদের ফিরে আসতে হবে কুরআন সুন্নাহের দিকে। তবেই আমরা প্রকৃত সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করতে পারব ইনশাআল্লাহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
فعليكم بما عرفتُم من سُنَّتي، وسُنَّةِ الخلفاءِ الراشدين المهديِّينَ، عضُّوا عليها بالنواجذِ،
তোমাদের উপর আবশ্যক হলো, আমার ও পথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশিদীনের সুপরিচিত সুন্নাহকে চোয়ালের দাঁত দিয়ে আঁকড়ে ধরো। [আবু দাউদ ৪৬০৭]
ব্যস, আমরা কুরআন সুন্নাহের যে বিধানগুলো সুস্পষ্ট পাব, সেগুলো আঁকড়ে ধরব ইনশাআল্লাহ। এসব ব্যাপারে যদি পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিও উল্টা বলে, তাহলেও আমি কুরআন সুন্নাহর সুস্পষ্ট বিষয় থেকে নড়ব না। ইহুদী-খৃস্টান জাতি এক্ষেত্রেই সবচে বড় ভুলটা করেছিল। তারা এক্ষেত্রে তাদের আলেম ও নেতাদের অনুসরণ করেছিল। আল্লাহ আমাদের হিফাজত করুন, আমীন।
শিরোনামের দিকে ফিরে যাই, শরীয়ত মুজাহিদকে যেমন সম্মান দিয়েছে, মুজাহিদের পরিবারকেও সম্মান দিয়েছে। অথচ আজ মুজাহিদ ও তাঁর পরিবার উভয়েই মানুষের কাছে লাঞ্ছিত হচ্ছে। এই লাঞ্ছনার জন্য আল্লাহর কাছে কঠিন পাকড়াওয়ের সম্মুখীন হতে হবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
من لم يَغزُ أو يُجهِّزْ غازيًا أو يَخلُفْ غازيًا في أهلِه بخيرٍ أصابه اللهُ بقارعةٍ قبلَ يومِ القيامة -أبو داود – ٢٥٠٣
যে যুদ্ধ করেনি, যুদ্ধাকে সজ্জিতও করে দেয়নি, উত্তমরূপে মুজাহিদের পরিবারের দেখাশোনাও করেনি, সে কিয়ামতের পূর্বে [দুনিয়াতে] কঠিন বিপদের মুখোমুখী হবে। [ আবু দাউদ ২৫০৩]
সুবহানাল্লাহ! কতো মর্যাদা মুজাহিদের পরিবারের!! তাদের দেখাশোনা না করলেও কতো কঠিন শাস্তির ধমকি দিয়ে গেছেন রাসূলুল্লাহর পবিত্র জবানিতে। এরচেয়ে বড় মর্যাদা আর কী হতে পারে। আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের দেখাশোনার দায়িত্ব দেয়া হলো মুসলিম উম্মাহকে।
অথচ আজ কিছু অবুঝ ব্যক্তি অজ্ঞতাবশত বলে ফেলেন, মুজাহিদরা বাড়াবাড়ি করে। তারা পরিবারের হক আদায় করেনা, তাদের দেখাশোনা করেনা, তাদের হাজত পুরা করেনা। যদি কাউকে এমন বলতে শোনেন, তাকে এই হাদিস মুবারক উল্লেখ করে বলবেন, হযরত ! মুজাহিদরা জিহাদের কাজে ব্যস্ত থাকায় পরিবারের যথাযথ দেখভাল করতে পারবে না বলেই তো আল্লাহ তায়ালা তাদের দেখাশোনার জিম্মাদারি জিহাদে যায়নি এমন ব্যক্তিদের উপর দিয়েছেন।
বাস্তবে তো তিরস্কার পাওয়ার যোগ্য সে লোকেরা, যারা জিহাদও করেনি, মুজাহিদকে সজ্জিতও করেনি, মুজাহিদের পরিবারের উত্তমরূপে দেখাশোনাও করেনি। কিন্তু ফিতনার যামানায় সব উল্টে যাওয়ায় উল্টা মুজাহিদকেই তিরস্কার করা হচ্ছে। আল্লাহ আমাদের বোঝার তাওফীক দান করুন, আমীন।
অপর এক হাদিসে তো আরো কঠিনভাবে বলা হয়েছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
عن بريدة بن الحصيب الأسلمي: حُرْمَةُ نِساءِ المُجاهِدِينَ على القاعِدِينَ كَحُرْمَةِ أُمَّهاتِهِمْ، وما مِن رَجُلٍ مِنَ القاعِدِينَ يَخْلُفُ رَجُلًا مِنَ المُجاهِدِينَ في أهْلِهِ فَيَخُونُهُ فيهم، إلّا وُقِفَ له يَومَ القِيامَةِ، فَيَأْخُذُ مِن عَمَلِهِ ما شاءَ، فَما ظَنُّكُمْ؟ وفي روايةٍ: فَخُذْ مِن حَسَناتِهِ ما شِئْتَ، فالْتَفَتَ إلَيْنا رَسولُ اللهِ ﷺ، فقالَ: فَما ظَنُّكُمْ؟
مسلم (ت ٢٦١)، صحيح مسلم ١٨٩٧
মুজাহিদগণের স্ত্রীদের মর্যাদা জিহাদে না গিয়ে উপবিষ্ট ব্যক্তিদের মায়েদের মর্যাদার ন্যায়। উপবিষ্ট কোন ব্যক্তি যদি মুজাহিদ পরিবারের জিম্মাদারি গ্রহণের পর খেয়ানত করে, আল্লাহ তাকে কিয়ামতের দিন আটকাবেন। মুজাহিদ তার আমল থেকে যা ইচ্ছা নিয়ে নিবেন। সুতরাং তোমাদের কি ধারণা? অপর রেওয়ায়েতেঃ আল্লাহ মুজাহিদকে বলবেন, তুমি তার নেক আমল থেকে যা ইচ্ছা নিয়ে নাও। অতঃপর রাসূল আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন, তোমাদের কি ধারণা? [মুসলিম ১৮৯৭]
আল্লাহু আকবার ! আল্লাহু আকবার ! রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রীগণের মর্যাদা উম্মতের মায়েদের মতো। আবার মুজাহিদদের স্ত্রীদের মর্যাদাও উম্মতের মায়েদের মতো। সুবহানাল্লাহ!!! [উল্লেখ্য, রাসুলের স্ত্রীদেরকে বিবাহ করা উম্মতের জন্য সর্বাবস্থায় হারাম। কিন্তু মুজাহিদের স্ত্রী মুজাহিদ মারা গেলে বা স্ত্রীকে তালাক দিলে উম্মতের অন্য কেউ বিবাহ করা জায়েজ]
“হে উম্মাহর একনিষ্ঠ অনুসারীরা! সাবধান!! মুজাহিদ ও তাঁর পরিবারের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করুন। আল্লাহ প্রদত্ত তাদের মর্যাদাকে বোঝার চেষ্টা করুন। তাদের প্রাপ্য মর্যাদা দেয়ার প্রতি মনোনিবেশ করুন। নয়তো, আল্লাহর কঠিন আযাবের অপেক্ষা করুন, মুজাহিদ সেদিন আপনাদের সকল নেক আমল নিয়ে যাওয়ার অপেক্ষা করুন!”
Comment