হে উম্মাহ! মুজাহিদীনরা আপনাকে আকিদা শেখায়। আর ওরা আপনাদেরকে শেখায় অসভ্যতা। মুজাহিদরা আপনাদেরকে আমলে সালেহ শেখায়। আর ওরা আপনাদেরকে শেখায় বর্বরতা আর নিষ্ঠুরতা। মুজাহিদরা আপনাদেরকে উত্তম আখলাক ও চরিত্র শেখায়। আর ওরা আপনাদেরকে শেখায় অশ্লীলতা ও অনৈতিকতা। তবে কে আপনার বন্ধু???
ওরা আপনাদেরকে গণতন্ত্র শিখিয়ে আপনাদের তাওহীদ নষ্ট করেছে। সমাজতন্ত্র শিখিয়ে ইসলাম নষ্ট করেছে। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ শিখিয়ে ঈমান বরবাদ করেছে। জাতীয়তাবাদ শিখিয়ে আপনাদের পবিত্র বিশ্বাসকে অপবিত্র করেছে। আর মুজাহিদীনে কেরাম আপনাদেরকে সতর্কবাণী দিয়ে বলেছে, সাবধান হে উম্মাহ! গণতন্ত্রের চটকদার বুলিতে কখনো কান দেবেন না। এই গণতন্ত্র আপনার পবিত্র তাওহীদকে অপবিত্র করবে। এই সমাজতন্ত্র আপনার ইসলামকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে। চটকদার ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ আপনার ঈমানকে কুঁড়ে কুঁড়ে খেয়ে সাবাড় করে দেবে। এই জাতীয়তাবাদ আপনার পবিত্র বিশ্বাসকে বালিতে পরিণত করবে। এখন ভেবে দেখুন, আসলে কারা আপনার বন্ধু???
ওরা খেলাফতকে মধ্যযুগীয় আখ্যা দিয়ে আপনাদেরকে বলেছিল, খেলাফত নামের এই ইসলামি শাসন এই যুগে চলে না। বলেছিল, সালাতের জন্য কাউকে বাধ্য করা যাবে না। সুদভিত্তিক অর্থব্যবস্থা চাপিয়ে দিয়ে ওরা আপনাদেরকে বলেছিল, যাকাতভিত্তিক অর্থব্যবস্থার কথা মুখেও আনা যাবে না। জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ আখ্যা দিয়ে ওরা আপনাদেরকে পড়িয়েছিল যে, জিহাদ নামে কোনো আমলের চর্চা এখন করা যাবে না। ওরা আপনাদের ই'দাদ নষ্ট করেছে। ওরা আপনাদের হিজরত নষ্ট করেছে। ওরা আপনাদের তাহাজ্জুদ নষ্ট করেছে। কুরআনের তেলাওয়াতকে অনর্থক সাব্যস্ত করেছে। ইলমে দ্বীন অর্জনের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু আল্লাহু আকবর! এমন দুর্দিনে মুজাহিদীনে কেরাম আপনাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন।
আল্লাহর বান্দারা যখন দেখলেন, আল্লাহর এই জমিনে মুসলমানদেরকে আমলে সালেহ থেকে রুখে দেওয়া হচ্ছে, গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ইসলামের সেই পবিত্র প্রাসাদের পিলার-ছাদ আর দরজা-জানালাগুলো এক এক করে খুলে ফেলা হচ্ছে, আল্লাহর সিংহরা যখন দেখলেন, মুসলিমদের জমিন থেকে শান্তি-শৃঙ্খলার প্রতীক আল্লাহর শাসনকে উৎখাত করে গণতন্ত্রের শাসনকে প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে, ঈমানের পর সবচে' বড় নেয়ামত সৌভাগ্যের প্রতীক জিহাদের পথের শাহাদাত থেকে মুসলিম যুবকদেরকে বঞ্চিত করা হচ্ছে, মুসলিম যুবকদের হাতে ব্যাট-বল আর গোল-ছক্কা ধরিয়ে দিয়ে তাদেরকে আল্লাহর যিকির আর ইলমে দ্বীন থেকে গাফেল রাখা হচ্ছে, তখনই উম্মাহদরদী এই লোকগুলো আর বউ-বাচ্চা নিয়ে ঘরে বসে থাকতে পারেন নি।
হে উম্মাহ! মুজাহিদরা তো সেই সব লোক, যারা গহীন অরণ্যের গুহায় থেকেও আপনার চরিত্রের চিন্তা করে। যারা জনবিচ্ছিন্ন চারদেয়ালে আটকে থেকেও আপনাদের নৈতিকতার ফিকির করে। আরে এরা তো তারাই, যারা জালেমের কারা প্রকোষ্ঠে অসহ্য খোঁচা খেয়েও এই ভেবে আঁতকে উঠে যে, না জানি এরা উম্মাহর চরিত্রের কী অবস্থা করেছে! তাহলে এবার ভেবে দেখুন, কারা আপনাকে বেশি ভালবাসে???
একসময় মুজাহিদরা চেয়েছিল, অশ্লীলতার এ নগ্ন জোয়ার ছেয়ে যাবার আগেই তাঁরা আপনাদেরকে ঘরে ঘরে গিয়ে সতর্ক করবে। অনৈতিকতার ভয়াল থাবা থেকে প্রকাশ্যে আপনাদেরকে নসিহা দেবে, কিন্তু এই ত্বাগুত সরকার তো ঢালিউড-টালিউডকে মুমিনের মাঝে অশ্লীলতা ছড়ানোর লাইসেন্স দিয়েছে, কিন্তু মুজাহিদদের উপর জারি করেছে নিষেধাজ্ঞা। জুলহাস মান্নান-তনয়দের মতো সমকামীদেরকে তো এরা ভাড়া করে এনে এদেশে থাকার সুযোগ দিয়েছে, আর যারা এই বদমাশদেরকে অশ্লীলতার পাওনা বুঝিয়ে দিয়েছে, তাদেরকে এরা আখ্যা দিয়েছে অশান্তি সৃষ্টিকারী-রাষ্ট্রদ্রোহী। আজ উম্মাহ নেটওয়ার্কের উম্মাহদরদী মানুষগুলো এই ত্বাগুতের কাছে অপরাধী, আর নষ্ট-ভ্রষ্ট লম্পট নায়ক-নায়িকা আর সমকামী পশুগুলো এদের ভাষায় বীর সেলিব্রেটি।
যখন উম্মাহর রক্ত ঝরে, তখন মুজাহিদরা কাঁদে। আর ওরা উল্লাস করে। যখন উম্মাহর অশ্রু ঝরে, তখন মুজাহিদরা অস্থির হয়ে উঠেন। আর ওরা খুশিতে ফেটে পড়ে। যখন আফিয়া আর ফাতিমারা হায়েনার নির্মমতা সহ্য করতে না পেরে "বাঁচাও ভায়েরা" বলে আর্তনাদ করে উঠে, তখন সব মায়ামমতা ভুলে অস্ত্রহাতে মুজাহিদরাই তাঁদের ডাকে সাড়া দেয়। আর তখন ওরা...??!
ইতিহাস সাক্ষী, যখন কাশ্মীর পরাধীন হল, তখন জাকির মূসারা তো উম্মাহকে আজাদী ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আর ওরা এটিকে ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয় বলে উম্মাতকে দানব মোদীর হায়েনা সেনাদের হাতে ছেড়ে দিয়েছে। যখন দিল্লীতে কসাই মোদী মুসলমানদের রক্ত নিয়ে হোলিখেলায় মেতে উঠল, তখন মুজাহিদরা তো এই রক্তের প্রতিশোধ নেবে বলে উম্মাহকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আর ওরা তখনও নির্দয় নির্লজ্জের মতো ঈমানদারের রক্তের এই বন্যাকে আভ্যন্তরীণ বিষয় বলে ফুঁ মেরে উড়িয়ে দিয়েছে।
এরা উম্মাহর রক্ত দেখে হাসে। উম্মাহর কান্নায় উল্লসিত হয়। উম্মাহর আর্তনাদ এদের কানে যেন বাঁশি হয়ে বাজে। ও আমার জাতি! রবের কসম, ওরা আমাদের বন্ধু নয়। ও আমার জাতি! মহিমান্বিত সত্তার কসম, কসম খোদার! ওরা আমাদের কল্যাণকামী নয়। "আপনার কল্যাণ দেখলে এদের খারাপ লাগে। আর যদি আপনার উপর কোনো বিপদ এসে পড়ে, বলে উঠে, আমরা তো পূর্বেই আমাদের কর্মনীতি ঠিক করে নিয়েছি। অতপর খুশিতে বাগবাগ হয়ে মুখ ঘুরে ফিরে যায়"।
হে উম্মাহ! এই ত্বাগুতি লোকগুলো তো এমন এক জাতি, যারা কোনোদিন আপনাদেরকে 'উম্মাহ' বলে ডাকে নি। অথচ মুজাহিদীন কত দরদ নিয়ে আপনাদেরকে 'উম্মাহ' বলে সম্বোধন করে। আর কতো প্রমাণ দিয়ে বলবো যে, ওরা আপনার বন্ধু নয় শত্রু? বন্ধুত্বের আর কোন দাবি অবশিষ্ট আছে, যা পালন করা গেলেই বলা যাবে যে, মুজাহিদিনে কেরামই আপনার প্রকৃত বন্ধু। আপনার সুখ-দুঃখের অবিচ্ছিন্ন সঙ্গী?
হে আমার জাতি! কী হল তোমাদের? তোমরা বন্ধুকে শত্রু মনে করছো আর শত্রুকে বন্ধু মনে করছো? আর কতকাল তোমরা এভাবে বন্ধুর গায়ে ব্লেডের খোঁচা বসিয়েই যাবে? আহ! মুজাহিদরা তো সেই জাতি, যারা প্রতিনিয়ত তোমাদের ব্লেডের খোঁচা খায় আর রহমানুর রহিমের দরবারে দুহাত তুলে দোয়া করে,
ওরা আপনাদেরকে গণতন্ত্র শিখিয়ে আপনাদের তাওহীদ নষ্ট করেছে। সমাজতন্ত্র শিখিয়ে ইসলাম নষ্ট করেছে। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ শিখিয়ে ঈমান বরবাদ করেছে। জাতীয়তাবাদ শিখিয়ে আপনাদের পবিত্র বিশ্বাসকে অপবিত্র করেছে। আর মুজাহিদীনে কেরাম আপনাদেরকে সতর্কবাণী দিয়ে বলেছে, সাবধান হে উম্মাহ! গণতন্ত্রের চটকদার বুলিতে কখনো কান দেবেন না। এই গণতন্ত্র আপনার পবিত্র তাওহীদকে অপবিত্র করবে। এই সমাজতন্ত্র আপনার ইসলামকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে। চটকদার ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ আপনার ঈমানকে কুঁড়ে কুঁড়ে খেয়ে সাবাড় করে দেবে। এই জাতীয়তাবাদ আপনার পবিত্র বিশ্বাসকে বালিতে পরিণত করবে। এখন ভেবে দেখুন, আসলে কারা আপনার বন্ধু???
ওরা খেলাফতকে মধ্যযুগীয় আখ্যা দিয়ে আপনাদেরকে বলেছিল, খেলাফত নামের এই ইসলামি শাসন এই যুগে চলে না। বলেছিল, সালাতের জন্য কাউকে বাধ্য করা যাবে না। সুদভিত্তিক অর্থব্যবস্থা চাপিয়ে দিয়ে ওরা আপনাদেরকে বলেছিল, যাকাতভিত্তিক অর্থব্যবস্থার কথা মুখেও আনা যাবে না। জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ আখ্যা দিয়ে ওরা আপনাদেরকে পড়িয়েছিল যে, জিহাদ নামে কোনো আমলের চর্চা এখন করা যাবে না। ওরা আপনাদের ই'দাদ নষ্ট করেছে। ওরা আপনাদের হিজরত নষ্ট করেছে। ওরা আপনাদের তাহাজ্জুদ নষ্ট করেছে। কুরআনের তেলাওয়াতকে অনর্থক সাব্যস্ত করেছে। ইলমে দ্বীন অর্জনের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু আল্লাহু আকবর! এমন দুর্দিনে মুজাহিদীনে কেরাম আপনাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন।
আল্লাহর বান্দারা যখন দেখলেন, আল্লাহর এই জমিনে মুসলমানদেরকে আমলে সালেহ থেকে রুখে দেওয়া হচ্ছে, গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ইসলামের সেই পবিত্র প্রাসাদের পিলার-ছাদ আর দরজা-জানালাগুলো এক এক করে খুলে ফেলা হচ্ছে, আল্লাহর সিংহরা যখন দেখলেন, মুসলিমদের জমিন থেকে শান্তি-শৃঙ্খলার প্রতীক আল্লাহর শাসনকে উৎখাত করে গণতন্ত্রের শাসনকে প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে, ঈমানের পর সবচে' বড় নেয়ামত সৌভাগ্যের প্রতীক জিহাদের পথের শাহাদাত থেকে মুসলিম যুবকদেরকে বঞ্চিত করা হচ্ছে, মুসলিম যুবকদের হাতে ব্যাট-বল আর গোল-ছক্কা ধরিয়ে দিয়ে তাদেরকে আল্লাহর যিকির আর ইলমে দ্বীন থেকে গাফেল রাখা হচ্ছে, তখনই উম্মাহদরদী এই লোকগুলো আর বউ-বাচ্চা নিয়ে ঘরে বসে থাকতে পারেন নি।
হে উম্মাহ! মুজাহিদরা তো সেই সব লোক, যারা গহীন অরণ্যের গুহায় থেকেও আপনার চরিত্রের চিন্তা করে। যারা জনবিচ্ছিন্ন চারদেয়ালে আটকে থেকেও আপনাদের নৈতিকতার ফিকির করে। আরে এরা তো তারাই, যারা জালেমের কারা প্রকোষ্ঠে অসহ্য খোঁচা খেয়েও এই ভেবে আঁতকে উঠে যে, না জানি এরা উম্মাহর চরিত্রের কী অবস্থা করেছে! তাহলে এবার ভেবে দেখুন, কারা আপনাকে বেশি ভালবাসে???
একসময় মুজাহিদরা চেয়েছিল, অশ্লীলতার এ নগ্ন জোয়ার ছেয়ে যাবার আগেই তাঁরা আপনাদেরকে ঘরে ঘরে গিয়ে সতর্ক করবে। অনৈতিকতার ভয়াল থাবা থেকে প্রকাশ্যে আপনাদেরকে নসিহা দেবে, কিন্তু এই ত্বাগুত সরকার তো ঢালিউড-টালিউডকে মুমিনের মাঝে অশ্লীলতা ছড়ানোর লাইসেন্স দিয়েছে, কিন্তু মুজাহিদদের উপর জারি করেছে নিষেধাজ্ঞা। জুলহাস মান্নান-তনয়দের মতো সমকামীদেরকে তো এরা ভাড়া করে এনে এদেশে থাকার সুযোগ দিয়েছে, আর যারা এই বদমাশদেরকে অশ্লীলতার পাওনা বুঝিয়ে দিয়েছে, তাদেরকে এরা আখ্যা দিয়েছে অশান্তি সৃষ্টিকারী-রাষ্ট্রদ্রোহী। আজ উম্মাহ নেটওয়ার্কের উম্মাহদরদী মানুষগুলো এই ত্বাগুতের কাছে অপরাধী, আর নষ্ট-ভ্রষ্ট লম্পট নায়ক-নায়িকা আর সমকামী পশুগুলো এদের ভাষায় বীর সেলিব্রেটি।
যখন উম্মাহর রক্ত ঝরে, তখন মুজাহিদরা কাঁদে। আর ওরা উল্লাস করে। যখন উম্মাহর অশ্রু ঝরে, তখন মুজাহিদরা অস্থির হয়ে উঠেন। আর ওরা খুশিতে ফেটে পড়ে। যখন আফিয়া আর ফাতিমারা হায়েনার নির্মমতা সহ্য করতে না পেরে "বাঁচাও ভায়েরা" বলে আর্তনাদ করে উঠে, তখন সব মায়ামমতা ভুলে অস্ত্রহাতে মুজাহিদরাই তাঁদের ডাকে সাড়া দেয়। আর তখন ওরা...??!
ইতিহাস সাক্ষী, যখন কাশ্মীর পরাধীন হল, তখন জাকির মূসারা তো উম্মাহকে আজাদী ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আর ওরা এটিকে ভারতের আভ্যন্তরীণ বিষয় বলে উম্মাতকে দানব মোদীর হায়েনা সেনাদের হাতে ছেড়ে দিয়েছে। যখন দিল্লীতে কসাই মোদী মুসলমানদের রক্ত নিয়ে হোলিখেলায় মেতে উঠল, তখন মুজাহিদরা তো এই রক্তের প্রতিশোধ নেবে বলে উম্মাহকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আর ওরা তখনও নির্দয় নির্লজ্জের মতো ঈমানদারের রক্তের এই বন্যাকে আভ্যন্তরীণ বিষয় বলে ফুঁ মেরে উড়িয়ে দিয়েছে।
এরা উম্মাহর রক্ত দেখে হাসে। উম্মাহর কান্নায় উল্লসিত হয়। উম্মাহর আর্তনাদ এদের কানে যেন বাঁশি হয়ে বাজে। ও আমার জাতি! রবের কসম, ওরা আমাদের বন্ধু নয়। ও আমার জাতি! মহিমান্বিত সত্তার কসম, কসম খোদার! ওরা আমাদের কল্যাণকামী নয়। "আপনার কল্যাণ দেখলে এদের খারাপ লাগে। আর যদি আপনার উপর কোনো বিপদ এসে পড়ে, বলে উঠে, আমরা তো পূর্বেই আমাদের কর্মনীতি ঠিক করে নিয়েছি। অতপর খুশিতে বাগবাগ হয়ে মুখ ঘুরে ফিরে যায়"।
হে উম্মাহ! এই ত্বাগুতি লোকগুলো তো এমন এক জাতি, যারা কোনোদিন আপনাদেরকে 'উম্মাহ' বলে ডাকে নি। অথচ মুজাহিদীন কত দরদ নিয়ে আপনাদেরকে 'উম্মাহ' বলে সম্বোধন করে। আর কতো প্রমাণ দিয়ে বলবো যে, ওরা আপনার বন্ধু নয় শত্রু? বন্ধুত্বের আর কোন দাবি অবশিষ্ট আছে, যা পালন করা গেলেই বলা যাবে যে, মুজাহিদিনে কেরামই আপনার প্রকৃত বন্ধু। আপনার সুখ-দুঃখের অবিচ্ছিন্ন সঙ্গী?
হে আমার জাতি! কী হল তোমাদের? তোমরা বন্ধুকে শত্রু মনে করছো আর শত্রুকে বন্ধু মনে করছো? আর কতকাল তোমরা এভাবে বন্ধুর গায়ে ব্লেডের খোঁচা বসিয়েই যাবে? আহ! মুজাহিদরা তো সেই জাতি, যারা প্রতিনিয়ত তোমাদের ব্লেডের খোঁচা খায় আর রহমানুর রহিমের দরবারে দুহাত তুলে দোয়া করে,
اللهم اهد قومي فإنهم لا يعلمون
" আল্লাহ! আমার জাতিকে হেদায়ত দিয়ে দিন। কারণ, তাঁরা জানে না! "এসো না জিহাদের পথে"
"এসো বন্ধুর পানে"
"শাহাদাত ভাগাভাগি করে নিয়ে"
"চলি জান্নাত পানে!?"
"এসো বন্ধুর পানে"
"শাহাদাত ভাগাভাগি করে নিয়ে"
"চলি জান্নাত পানে!?"
Comment