আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, একটি হাদিসে নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন— “জান্নাতে প্রবেশকারী এই অগ্রবর্তী দলটি জি'হাদ ও জ্ঞানসাধনায় এতটাই ব্যতিব্যস্ত থাকবে, তাদের কাছে ন্যূনতম জীবনোপকরণও পাওয়া যাবে না (হাশরের ময়দানে) যার হিসাব গ্রহণের প্রয়োজন হবে। হাদিসের ভাষায়— ‘তুমি কি জানো, আমার উম্মতের মধ্যে সর্বপ্রথম কারা জান্নাতে যাবে? আমি বলি, আল্লাহ এবং তাঁর রাসুলই ভালো জানেন। তিনি বলেন, তারা হলো দরিদ্র মুহাজির। কিয়ামতের দিন তারা জান্নাতের দরজায় এসে কড়া নাড়বে। রক্ষীরা তাদের জিজ্ঞেস করবে, তোমাদের কি হিসাব গ্রহণ করা হয়েছে? তারা বলবে, আমাদের আবার কীসের হিসাব নেওয়া হবে? আমাদের কাঁধে তো কেবল তর'বা'রি থাকত। সেটা দিয়ে আমরা আল্লাহর রাস্তায় জি'হাদ করতাম। সে অবস্থায়ই আমরা মৃ'ত্যুব'রণ করেছি। তখন তাদের জন্য জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হবে। তারা সেখানে ৪০ বছর বিশ্রাম করবে। অন্যরা প্রবেশ করবে।”
[১] [১] মুস্তাদরাকুল হাকিম : ২৩৮৯, ইমাম হাকিম সনদটিকে সহিহ বলেছন, যাহাবিও সহিহ বলেছেন বইঃ জান্নাত জাহান্নাম, পৃষ্ঠা : ২৩-২৪
"পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষই ব্রেনওয়াসড। কেউ কোরআনের আলোয়, আর কেউ শয়তানের ধোঁকায়। সচেতন মনে মানুষ কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াসড হয়। আর অবচেতন মনে শয়তানের ধোঁকায়”
[১] [১] মুস্তাদরাকুল হাকিম : ২৩৮৯, ইমাম হাকিম সনদটিকে সহিহ বলেছন, যাহাবিও সহিহ বলেছেন বইঃ জান্নাত জাহান্নাম, পৃষ্ঠা : ২৩-২৪
"পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষই ব্রেনওয়াসড। কেউ কোরআনের আলোয়, আর কেউ শয়তানের ধোঁকায়। সচেতন মনে মানুষ কোরআনের আলোয় ব্রেনওয়াসড হয়। আর অবচেতন মনে শয়তানের ধোঁকায়”
Comment