জিহাদ হচ্ছে ইসলামের সুউচ্চ চূড়া:
মুআয বিন জাবাল রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
অতঃপর তিনি বললেন, আমি কি তোমাকে সকল ভালো কাজের দরজাসমূহ বাতলে দিবো না? রোযা হচ্ছে (জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য) ঢালস্বরূপ। সাদাকা গুণাহকে শেষ করে দেয়, যেভাবে পানি আগুন নিভিয়ে দেয়। আর (তৃতীয়টি হচ্ছে) মধ্য রাতের নামায (তাহাজ্জুদের নামায)। অতঃপর তিনি তিলাওয়াত করেন,
অতঃপর বললেন, আমি কি তোমাকে পূর্ণ দীনের ভিত্তি, খুঁটি এবং তার সর্বোচ্চ শিখর বাতলে দিবো না? আমি বললাম, জি, হে আল্লাহর রাসূল। তিনি বললেন, দীনের ভিত্তি হচ্ছে ইসলাম, খুঁটি হচ্ছে নামায আর সর্বোচ্চ শিখর হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা।
অতঃপর বললেন, আমি কি তোমাকে এ সব কিছুর আয়ত্বকারী বাতলে দিবো না? আমি বললাম, জি, হে আল্লাহর রাসূল। তিনি তাঁর জিহ্বা ধরে বললেন, এটিকে সংযত রাখো। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল, আমরা যা কথাবার্তা বলি সে কারণেও কি আমরা পাকড়াও হবো? তিনি বললেন, তোমার মা তোমাকে হারিয়ে ফেলুক, হে মুআয। যবানের কামাই ছাড়া অন্য কোন কারণে কি মানুষ অধঃমুখে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে!”[1]
হাদীসের তাৎপর্য ও গুরোত্বের প্রতি লক্ষ্য রেখে পূর্ণ হাদীসটি উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যথায় আমাদের মূল উদ্ধেশিত অংশ হচ্ছে, “দীনের সর্বোচ্চ শিখর হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা”।
হাদীসের উক্ত অংশের ব্যাখ্যায় ইবনে মালাক হানাফী রহ. (৮৫৪ হি.) বলেন,
জালালুদ্দীন সুয়ূতী শাফেয়ী রহ. (৯১১ হি.) বলেন,
রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী রহ. (১৩২৩ হি.) বলেন,
আবু হুরায়রা রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
আবু যর রাদি. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন,
ফাযালা বিন উবাইদ আনসারী রাদি. বলেন,
[1] জামে’ তিরমিযী: ২৬১৬, সুনানে ইবনে মাজাহ: ৩৯৭৩, মুসনাদে আহমদ: ২২০১৬, মুসতাদরাকে হাকিম: ২/৪৪৭। ইমাম তিরমিযী রহ. হাদীসটি হাসান সহীহ বলেছেন।
[2] শরহুল মাসাবীহ লিবনি মালাক: ১/৬৫। আরও দেখুন: শরহুল মিশকাত লিততীবী: ২/৪৮৭, মিরকাতুল মাফাতীহ: ১/১০৫, তুহফাতুল আহওয়াযী: ৭/৩০৫
[3] কূতুল মুগতাযী: ২/৬৪০
[4] আল-কাওকাবুদ দুররী: ৩/৩৫০
[5] মুসনাদে আহমাদ: ৭৮৬৩
[6] মু’জামে কাবীর: ৮/২২৩, আল-জিহাদ লিবনি আবিল আসিম: ১/১৫৩। হাইসামী রহ. বলেন, সনদে ‘আলী বিন ইয়াযীদ’ নামক একজন দুর্বল বর্ণনাকারী রয়েছেন। -মাজমাউয যাওয়ায়েদ: ৫/২৭৪
[7] মু’জামে কাবীর: ১৮/৩১৮। হাইসামী রহ. বলেন, তাবরানী উক্ত হাদীসটি ‘আবু আব্দুল মালিক’ এর সূত্রে বর্ণনা করেন। আমি ‘আবু আব্দুল মালিক’কে চিনি না। বাকি বর্ণনাকারীরা নির্ভরযোগ্য।-মাজমাউয যাওয়ায়েদ: ৫/২৭৪
মুআয বিন জাবাল রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
كُنْتُ مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي سَفَرٍ، فَأَصْبَحْتُ يَوْمًا قَرِيبًا مِنْهُ وَنَحْنُ نَسِيرُ، فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ أَخْبِرْنِي بِعَمَلٍ يُدْخِلُنِي الجَنَّةَ وَيُبَاعِدُنِي عَنِ النَّارِ، قَالَ: «لَقَدْ سَأَلْتَنِي عَنْ عَظِيمٍ، وَإِنَّهُ لَيَسِيرٌ عَلَى مَنْ يَسَّرَهُ اللَّهُ عَلَيْهِ، تَعْبُدُ اللَّهَ وَلَا تُشْرِكْ بِهِ شَيْئًا، وَتُقِيمُ الصَّلَاةَ، وَتُؤْتِي الزَّكَاةَ، وَتَصُومُ رَمَضَانَ، وَتَحُجُّ البَيْتَ» ثُمَّ قَالَ: " أَلَا أَدُلُّكَ عَلَى أَبْوَابِ الخَيْرِ: الصَّوْمُ جُنَّةٌ، وَالصَّدَقَةُ تُطْفِئُ الخَطِيئَةَ كَمَا يُطْفِئُ المَاءُ النَّارَ، وَصَلَاةُ الرَّجُلِ مِنْ جَوْفِ اللَّيْلِ " قَالَ: ثُمَّ تَلَا {تَتَجَافَى جُنُوبُهُمْ عَنِ المَضَاجِعِ} [السجدة: 16]، حَتَّى بَلَغَ {يَعْمَلُونَ} [السجدة: 17] ثُمَّ قَالَ: «أَلَا أُخْبِرُكَ بِرَأْسِ الأَمْرِ كُلِّهِ وَعَمُودِهِ، وَذِرْوَةِ سَنَامِهِ»؟ قُلْتُ: بَلَى يَا رَسُولَ اللَّهِ، قَالَ: «رَأْسُ الأَمْرِ الإِسْلَامُ، وَعَمُودُهُ الصَّلَاةُ، وَذِرْوَةُ سَنَامِهِ الجِهَادُ» ثُمَّ قَالَ: «أَلَا أُخْبِرُكَ بِمَلَاكِ ذَلِكَ كُلِّهِ»؟ قُلْتُ: بَلَى يَا نَبِيَّ اللَّهِ، فَأَخَذَ بِلِسَانِهِ قَالَ: «كُفَّ عَلَيْكَ هَذَا»، فَقُلْتُ: يَا نَبِيَّ اللَّهِ، وَإِنَّا لَمُؤَاخَذُونَ بِمَا نَتَكَلَّمُ بِهِ؟ فَقَالَ: «ثَكِلَتْكَ أُمُّكَ يَا مُعَاذُ، وَهَلْ يَكُبُّ النَّاسَ فِي النَّارِ عَلَى وُجُوهِهِمْ أَوْ عَلَى مَنَاخِرِهِمْ إِلَّا حَصَائِدُ أَلْسِنَتِهِمْ»
“আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে এক সফরে ছিলাম। চলার সময় আমি একদিন তাঁর নিকটবর্তী হয়ে বললাম, হে আল্লাহর রাসূল, আমাকে এমন একটি আমল বাতলে দিন, যা আমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে এবং জাহান্নাম হতে দূরে রাখবে। তিনি বললেন, তুমি তো অনেক বড় এক বিষয় জিজ্ঞাসা করেছো। তবে আল্লাহ যার জন্য সহজ করে দিবেন, তার জন্য বিষয়টি অবশ্য সহজ। আল্লাহর এবাদত করবে, তার সাথে কাউকে শরীক করবে না, নামায কায়েম করবে, যাকাত আদায় করে, রামাদানের রোযা রাখবে এবং বাইতুল্লাহর হজ করবে।অতঃপর তিনি বললেন, আমি কি তোমাকে সকল ভালো কাজের দরজাসমূহ বাতলে দিবো না? রোযা হচ্ছে (জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য) ঢালস্বরূপ। সাদাকা গুণাহকে শেষ করে দেয়, যেভাবে পানি আগুন নিভিয়ে দেয়। আর (তৃতীয়টি হচ্ছে) মধ্য রাতের নামায (তাহাজ্জুদের নামায)। অতঃপর তিনি তিলাওয়াত করেন,
{تَتَجَافَى جُنُوبُهُمْ عَنِ الْمَضَاجِعِ يَدْعُونَ رَبَّهُمْ خَوْفًا وَطَمَعًا وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنْفِقُونَ (16) فَلَا تَعْلَمُ نَفْسٌ مَا أُخْفِيَ لَهُمْ مِنْ قُرَّةِ أَعْيُنٍ جَزَاءً بِمَا كَانُوا يَعْمَلُونَ } [السجدة: 16، 17]
“তাদের পার্শ বিছানা থেকে আলাদা থাকে, এ অবস্থায় যে, তারা তাদের রবকে ভয় ও আশা নিয়ে ডাকে এবং আমার দেওয়ার রিযিক থেকে খরচ করে। কেউ জানে না, তাদের কৃতকর্মের পুরস্কার-স্বরূপ তাদের জন্য চক্ষু শীতলকারী কি কি বস্তু গোপনে রাখা হয়েছে।” –সূরা সিজদাহ: ১৬, ১৭অতঃপর বললেন, আমি কি তোমাকে পূর্ণ দীনের ভিত্তি, খুঁটি এবং তার সর্বোচ্চ শিখর বাতলে দিবো না? আমি বললাম, জি, হে আল্লাহর রাসূল। তিনি বললেন, দীনের ভিত্তি হচ্ছে ইসলাম, খুঁটি হচ্ছে নামায আর সর্বোচ্চ শিখর হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা।
অতঃপর বললেন, আমি কি তোমাকে এ সব কিছুর আয়ত্বকারী বাতলে দিবো না? আমি বললাম, জি, হে আল্লাহর রাসূল। তিনি তাঁর জিহ্বা ধরে বললেন, এটিকে সংযত রাখো। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল, আমরা যা কথাবার্তা বলি সে কারণেও কি আমরা পাকড়াও হবো? তিনি বললেন, তোমার মা তোমাকে হারিয়ে ফেলুক, হে মুআয। যবানের কামাই ছাড়া অন্য কোন কারণে কি মানুষ অধঃমুখে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে!”[1]
হাদীসের তাৎপর্য ও গুরোত্বের প্রতি লক্ষ্য রেখে পূর্ণ হাদীসটি উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যথায় আমাদের মূল উদ্ধেশিত অংশ হচ্ছে, “দীনের সর্বোচ্চ শিখর হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা”।
হাদীসের উক্ত অংশের ব্যাখ্যায় ইবনে মালাক হানাফী রহ. (৮৫৪ হি.) বলেন,
"وذروة سنامه الجهاد"؛ فإن الجهاد يحصل به للدين رفعة، وفيه إشارة إلى صعوبة الجهاد وعلو أمره وتفوقه على سائر الأعمال.
“আর সর্বোচ্চ শিখর হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা’ কেননা জিহাদের মাধ্যমে দীনের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জিত হয়। উক্ত হাদীসে জিহাদের কাঠিন্যতা, মহত্ব এবং অন্যান্য আমলের উপর এর শ্রেষ্ঠতার প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে।”[2]জালালুদ্দীন সুয়ূতী শাফেয়ী রহ. (৯১১ হি.) বলেন,
وأما قوله: "ذِرْوَةِ سِنَامِهِ الجِهَادُ" [فقيل] : معناه لا شيء من معالِم الإسلام أشهر ولا أظهر منه، فهو كذِرْوَةِ السَّنام التي لا شيء في البعير أعلا منه، وعليه يقع بصر النَّاظر من بُعد.
“হাদীসের শব্দ ‘সর্বোচ্চ শিখর হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা’ এর অর্থ হচ্ছে, ইসলামের নিদর্শনসমূহের মধ্যে জিহাদের চেয়ে বেশি প্রশিদ্ধ ও স্পষ্ট অন্য কিছু নেই। তাই জিহাদ হচ্ছে, উটের কুঁজের ন্যায়, যার উপর উটের আর কোন অংশ নেই। দূর থেকে দেখলে উক্ত উচু অংশের প্রতি চোখ পড়ে।”[3]রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী রহ. (১৩২৩ হি.) বলেন,
قوله [وذروة سنامه الجهاد] فإن إعلاء كلمة الله التي هي الإسلام إنما هو به.
“হাদীসের শব্দ ‘আর সর্বোচ্চ শিখর হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা’ কেননা একমাত্র জিহাদের মাধ্যমে কালিমাতুল্লাহ তথা ইসলামকে বিজয়ী করা সম্ভব।”[4]আবু হুরায়রা রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
سُئِلَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: أَيُّ الْأَعْمَالِ أَفْضَلُ، وَأَيُّ الْأَعْمَالِ خَيْرٌ؟ قَالَ: "إِيمَانٌ بِاللهِ وَرَسُولِهِ" قَالَ: ثُمَّ أَيٌّ يَا رَسُولَ اللهِ؟ قَالَ: "الْجِهَادُ فِي سَبِيلِ اللهِ سَنَامُ الْعَمَلِ" قَالَ: ثُمَّ أَيٌّ يَا رَسُولَ اللهِ؟ قَالَ: "حَجٌّ مَبْرُورٌ"
“রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হলো, সর্বোত্তম ও সর্বশ্রেষ্ট আমল কোনটি? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উপর ঈমান আনা। প্রশ্নকারী বললো, এর পরে কোন আমল, হে আল্লাহর রাসূল? তিনি বলেন, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ হচ্ছে আমলের (ক্ষেত্রে উটের) কুঁজ (এর ন্যায়)। প্রশ্নকারী বললো, এর পরে কোন আমল, হে আল্লাহর রাসূল? তিনি বলেন, মকবুল হজ।”[5]আবু যর রাদি. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন,
«ذِرْوَةُ سَنَامِ الْإِسْلَامِ الْجِهَادُ فِي سَبِيلِ اللَّهِ، لَا يَنَالُهُ إِلَّا أَفْضَلُهُمْ»
“ইসলামের সর্বোচ্চ শিখর হচ্ছে, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা। সর্বোত্তম ব্যক্তিরা ছাড়া অন্য কেউ তা অর্জন করতে পারবে না।”[6]ফাযালা বিন উবাইদ আনসারী রাদি. বলেন,
سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: " الْإِسْلَامُ ثَلَاثَةُ أَبْيَاتٍ: سُفْلَى، وَعُلْيَا، وَغُرْفَةٌ، فَأَمَّا السُّفْلَى: فَالْإِسْلَامُ دَخَلَ عَلَيْهِ عَامَّةُ الْمُسْلِمِينَ، فَلَا يُسْأَلُ أَحَدٌ مِنْهُمْ إِلَّا قَالَ: أَنَا مُسْلِمٌ. وَأَمَّا الْعُلْيَا: فَتَفَاضُلُ أَعْمَالِهِمْ، بَعْضُ الْمُسْلِمِينَ أَفْضَلُ مِنْ بَعْضٍ. وَأَمَّا الْغُرْفَةُ الْعُلْيَا: فَالْجِهَادُ فِي سَبِيلِ اللهِ، لَا يَنَالُهَا إِلَّا أَفْضَلُهُمْ "
“আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ইসলাম হচ্ছে তিনটি ঘর; নিচ, উপর ও (বিশেষ) কামরা। নিচের ঘর হচ্ছে ইসলাম; সকল মুসলিম তাতে প্রবেশ করেছে। তাদের কাউকে জিজ্ঞাসা করা হলে, সে বলে আমি মুসলিম। আর উচু ঘর হচ্ছে, আমল অনুযায়ী মর্যাদা কমবেশি হওয়া। একজন অন্যজন থেকে উত্তম হবে। আর বিশেষ কামরা হচ্ছে, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা। সর্বোত্তম ব্যক্তিরা ছাড়া অন্য কেউ তা অর্জন করতে পারবে না।”[7][1] জামে’ তিরমিযী: ২৬১৬, সুনানে ইবনে মাজাহ: ৩৯৭৩, মুসনাদে আহমদ: ২২০১৬, মুসতাদরাকে হাকিম: ২/৪৪৭। ইমাম তিরমিযী রহ. হাদীসটি হাসান সহীহ বলেছেন।
[2] শরহুল মাসাবীহ লিবনি মালাক: ১/৬৫। আরও দেখুন: শরহুল মিশকাত লিততীবী: ২/৪৮৭, মিরকাতুল মাফাতীহ: ১/১০৫, তুহফাতুল আহওয়াযী: ৭/৩০৫
[3] কূতুল মুগতাযী: ২/৬৪০
[4] আল-কাওকাবুদ দুররী: ৩/৩৫০
[5] মুসনাদে আহমাদ: ৭৮৬৩
[6] মু’জামে কাবীর: ৮/২২৩, আল-জিহাদ লিবনি আবিল আসিম: ১/১৫৩। হাইসামী রহ. বলেন, সনদে ‘আলী বিন ইয়াযীদ’ নামক একজন দুর্বল বর্ণনাকারী রয়েছেন। -মাজমাউয যাওয়ায়েদ: ৫/২৭৪
[7] মু’জামে কাবীর: ১৮/৩১৮। হাইসামী রহ. বলেন, তাবরানী উক্ত হাদীসটি ‘আবু আব্দুল মালিক’ এর সূত্রে বর্ণনা করেন। আমি ‘আবু আব্দুল মালিক’কে চিনি না। বাকি বর্ণনাকারীরা নির্ভরযোগ্য।-মাজমাউয যাওয়ায়েদ: ৫/২৭৪
Comment