শাইখ আবু উমার আল মুহাজির রচিত ৩৩৫টি আধুনিক মাসয়ালা বইয়ের পরিশিষ্ট অধ্যায় হতেঃ
মাসয়ালাঃ ২৯৩ পৃঃ ১৭৩
ঈমান কিংবা আমান ছাড়া কাফেরদের জান-মাল মুললিমদের নিকট নিরাপদ নয়। অতএব, প্রত্যেক এমন কাফের যাকে মুললিমগণ জিম্মাচুক্তি, সন্ধি কিংবা সায়মিক নিরাপত্তা প্রদানের মাধ্যমে নিরাপত্তা দেয়নি, তার জান ও মাল মুসলিমদের জন্য হালাল। চাই সে মুসলিমদের বিরুদ্ধে স্বশরীরে কিংবা বুদ্ধিপরামর্শ দিয়ে যুদ্ধে শরীক হোক বা না হোক। সে কাফের, সে আল্লাহকে অস্বীকার করে, এতটুকু অপরাধই তার জান-মাল হালাল হওয়ার জন্য যথেষ্ট। এটা এমন এক ইজমায়ী মাসয়ালা যে সম্পর্কে কোনো মুজতাহিদ ও ফকীহ এর দ্বিমত নেই। কুরয়ান-সুন্নাহয় এ সম্পর্কে ভুরিভুরি দলিল রয়েছে। আমরা যেহেতু সংক্ষেপ করণ হেতু দলিলের আলোচনা থেকে বিরত থেকেছি, তাই এখানে দলিল উল্লেখ করা হলো না। তবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য রেফারেন্স বর্ণিত কিতাবটি দেখার অনুরোধ করা গেল।১
মাসয়ালাঃ ২৯৪ পৃঃ ১৭৩-১৭৪
এমন হারবী কাফের যাকে মুসলিমগণ নিরাপত্তা দেয়নি, তাকে গুপ্তহত্যা করা বৈধ। সুযোগের অপেক্ষায় ওতপেতে থেকে তাকে হত্যা করা এবং তার অর্থকড়ি, সামানপত্র ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়া হালাল।
ইমাম ইবনে কাসীর রহ. সুরা তাওবার ৫ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন,
তোমরা কাফেরদের হাতের কাছে পেয়ে যাওয়াতেই সন্তুষ্ট হয়ো না। বরং তাদের দিকে অগ্রসর হও। তাদেরকে তাদের দুর্গ ও কেল্লায় অবরোধ করে রাখ। তাদের চলা-ফেরার পথে ওতপেতে বসে থাক, যাতে করে তাদের জীবন সংকীর্ণ হয়ে যায়। এমনকি নিহত হওয়া কিংবা ইসলাম কবুল করার মধ্য থেকে যেকোনো একটি গ্রহণ করতে তারা বাধ্য হয়ে যায়। ( তাফসীরে ইবনে কাসীর, সুরা তাওবাহ আয়াতঃ৫)
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ যেহেতু দারুল হারব। তাই এদেশে অবস্থানরত কাফেরদেরকে হত্যা করা, তাদের ঘর-বাড়ি ধ্বংস করা, তাদের মালামাল লুণ্ঠন করা সবই হালাল। তবে কেউ যদি কোনো সহিহ জিহাদী কাফেলার সাথে সংযুক্ত থাকে, তাহলে তার জন্য আমীরের নির্দেশনা ছাড়া এ কাজে অগ্রসর হওয়া উচিত নয়। এমনিভাবে এ ধরনের কাজে অগ্রসর হওয়ার আগে মুসলিমদের উপকার-অপকার, কল্যাণ-অকল্যাণ উভয়দিক বিবেচনা করে অগ্রসর হওয়া উচিত।২
মাসয়ালাঃ ৩২১ পৃঃ ১৮৬
আগ্রাসী কাফের এবং মুরতাদ বাহিনীর অস্ত্র-শস্ত্রসহ যেকোনো সম্পদ যেমন বল প্রয়োগ করে, তাদেরকে পরাভুত করত ছিনিয়ে নেওয়া বৈধ ও হালাল, তেননিভাবে কাফের-মুরতাদদের অস্ত্র-শস্ত্রসহ যেকোনো সম্পদ তাদের না জানিয়ে গোপনে নেওয়াও জায়েয ও হালাল।
( হারবী কাফেরদের ব্যাংক এ্যাকাউন্ট হ্যাক করে অর্থকড়ি সরিয়ে নেওয়াও হালাল) ।৩
রেফারেন্সসমুহঃ-
১. মাসাইলু মিন ফিকহিল জিহাদ – আবু আবদিল্লাহ আল-মুহাজির পৃ. ২৯-৪৭
২. বিস্তারিত দেখুন মাসাইলু মিন ফিকহিল জিহাদ – আবু আবদিল্লাহ আল-মুহাজির পৃ. ৬৫-৭৮
৩. মিম্বারুততাওহিদ ওয়াল জিহাদ প্রশ্ন নং-৮৬৮
প্রথমেই কিছু বিষয় বলে নেয়া জরুরী মনে করছি। আমি একজন আওয়াম। আরবী ভাষা শেখার তাওফিক এখনো হয়নি। আল্লাহ তায়ালা তাওফিক দান করুন। তাই আমার পক্ষে সবভব নয় কোন আরবী কিতাব বা ফিকহের কিতাব নিজে নিজে পড়া। আর যে বিষয়ে প্রশ্ন করতে চাচ্ছি সেটা এই সময় কোন আলিমের কাছ থেকে জেনে নেয়া আমার জন্য অত্যন্ত কঠিন। তাই আমি আমার প্রশ্নের উত্তর এমনভাবে চাচ্ছি যাতে করে উত্তরের প্রতিটা দলিল এমনভাবে উপস্থাপন করা হয় যে একজন আওয়াম মানুষ হিসেবে খুব সহজেই এর বিশুদ্ধতা আমার কাছে ক্লিয়ার হয়ে যায় ও কোন সংশয় তৈরি না হয়।
আমি আমার প্রশ্নগুলো শুরু করছিঃ-
১. প্রথমেই রেফারেন্সে উল্লেখিত কিতাবটি সম্পর্কে জানতে চাই। মাসাইলু মিন ফিকহিল জিহাদ কিতাবটি কোথায় পাব ? কিতাবটিতে কি সব দলিল স্পস্টভাবে বর্ণনা করা আছে ?
আর মিম্বারুততাওহিদ ওয়াল জিহাদ এটা কি কোন কিতাব নাকি কোন ফোরাম ? যদি কিতাব হয় তবে কিতাবটি কোথায় পাব ? আর কোন ওয়েবসাইট হলে এর লিঙ্ক দিয়ে দিবেন ইনশাআল্লাহ।
২. উপরে উল্লেখিত মাসয়ালাগুলো থেকে এটাই মনে হচ্ছে যে, শুধুমাত্র কাফির বা মুরতাদ হলেই একজন মুসলিম তাকে হত্যা করতে পারে ও তার মাল তার জন্য হালাল হয়ে যায় । এখন প্রশ্ন হচ্ছেঃ-
• কোন কাফিরের মাল তাকে না জানিয়ে নেয়া যাবে কী না ? ( যেমন তার ব্যাংক এ্যাকাউন্ট হ্যাক করে)
• কোন একজন লোন উলফ ভাই যদি একাই কোন কাফির বা মুরতাদ পুরুষকে হত্যা করে তবে কী তার স্ত্রী-সন্তান দাস-দাসী হবে ?
• যদি দাস-দাসী হয় তবে যদি তার বালেগ ছেলে থাকে তাকে কি হত্যা করা যাবে ?
• মা-মেয়ে উভয়েই যদি দাসী হয় বা ওই কাফিরের একাধিক মেয়ে আছে তবে তাদের উভয়ের বা সকলের সাথে কী সঙ্গম করা যাবে ?
• একজন দাসীর তার মালিকের কাছে কী কী হক রয়েছে আর একজন মালিকের তার দাসীর কাছে কী কী হক আছে ?
• কোন কাফিরকে হত্যা করলে তার স্ত্রী-সন্তানদের সম্পদও কি হালাল হয়ে যায়?
• কোন কাফিরকে হত্যা করার পুর্বে কি তাকে ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত দেয়া আবশ্যক (যারা অলরেডি আমাদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত) ?
• আর যদি একাধিক সদস্যের একটি লোন উলফ বাহিনী গঠিত হয় তবে তাদের মধ্যে কিভাবে দাস-দাসী বণ্টন করা হবে ?
• এইভাবে লোন-উলফ হামলা পরিচালনা করা কি জিহাদ হিসেবে পরিগণিত হবে নাকি সাধারণ ইবাদত হিসেবে ?
• এইভাবে অভিযান পরিচালনা করলে প্রাপ্ত মাল কী গনিমতের অংশ হবে নাকি পুরোটাই তার বা তার ছোট বাহিনীর হবে ?
• পুরো জিহাদের মাসয়ালা বিষয়ক কোনো কিতাব বাংলায় পাওয়া যাবে কি ?
যেহেতু জান-মালের প্রশ্ন তাই এমনভাবে আমার মুজাহিদ ভাই ও শ্রদ্ধেয় মুজাহিদ আলিমগণের কাছ থেকে উত্তর আশা করছি, যাতে করে প্রতিটা বিষয় দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট হয়ে যায় এবং আর কোন সংশয় না থাকে । আল্লাহ আমাদের জামায়াহ এর সাথে যুক্ত হয়ে জিহাদ করার তাওফিক দিন। আল্লাহ কাফিরদের দম্ভকে চূর্ণবিচূর্ণ করুন । আমার মুজাহিদ ভাইদের ও মাযলুম ভাই-বোনদের সবর করার তাওফিক দান করুন ও দ্বীনকে বিজয়ী করার তাওফিক দান করুন । আমিন ।
মাসয়ালাঃ ২৯৩ পৃঃ ১৭৩
ঈমান কিংবা আমান ছাড়া কাফেরদের জান-মাল মুললিমদের নিকট নিরাপদ নয়। অতএব, প্রত্যেক এমন কাফের যাকে মুললিমগণ জিম্মাচুক্তি, সন্ধি কিংবা সায়মিক নিরাপত্তা প্রদানের মাধ্যমে নিরাপত্তা দেয়নি, তার জান ও মাল মুসলিমদের জন্য হালাল। চাই সে মুসলিমদের বিরুদ্ধে স্বশরীরে কিংবা বুদ্ধিপরামর্শ দিয়ে যুদ্ধে শরীক হোক বা না হোক। সে কাফের, সে আল্লাহকে অস্বীকার করে, এতটুকু অপরাধই তার জান-মাল হালাল হওয়ার জন্য যথেষ্ট। এটা এমন এক ইজমায়ী মাসয়ালা যে সম্পর্কে কোনো মুজতাহিদ ও ফকীহ এর দ্বিমত নেই। কুরয়ান-সুন্নাহয় এ সম্পর্কে ভুরিভুরি দলিল রয়েছে। আমরা যেহেতু সংক্ষেপ করণ হেতু দলিলের আলোচনা থেকে বিরত থেকেছি, তাই এখানে দলিল উল্লেখ করা হলো না। তবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য রেফারেন্স বর্ণিত কিতাবটি দেখার অনুরোধ করা গেল।১
মাসয়ালাঃ ২৯৪ পৃঃ ১৭৩-১৭৪
এমন হারবী কাফের যাকে মুসলিমগণ নিরাপত্তা দেয়নি, তাকে গুপ্তহত্যা করা বৈধ। সুযোগের অপেক্ষায় ওতপেতে থেকে তাকে হত্যা করা এবং তার অর্থকড়ি, সামানপত্র ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়া হালাল।
ইমাম ইবনে কাসীর রহ. সুরা তাওবার ৫ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন,
তোমরা কাফেরদের হাতের কাছে পেয়ে যাওয়াতেই সন্তুষ্ট হয়ো না। বরং তাদের দিকে অগ্রসর হও। তাদেরকে তাদের দুর্গ ও কেল্লায় অবরোধ করে রাখ। তাদের চলা-ফেরার পথে ওতপেতে বসে থাক, যাতে করে তাদের জীবন সংকীর্ণ হয়ে যায়। এমনকি নিহত হওয়া কিংবা ইসলাম কবুল করার মধ্য থেকে যেকোনো একটি গ্রহণ করতে তারা বাধ্য হয়ে যায়। ( তাফসীরে ইবনে কাসীর, সুরা তাওবাহ আয়াতঃ৫)
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ যেহেতু দারুল হারব। তাই এদেশে অবস্থানরত কাফেরদেরকে হত্যা করা, তাদের ঘর-বাড়ি ধ্বংস করা, তাদের মালামাল লুণ্ঠন করা সবই হালাল। তবে কেউ যদি কোনো সহিহ জিহাদী কাফেলার সাথে সংযুক্ত থাকে, তাহলে তার জন্য আমীরের নির্দেশনা ছাড়া এ কাজে অগ্রসর হওয়া উচিত নয়। এমনিভাবে এ ধরনের কাজে অগ্রসর হওয়ার আগে মুসলিমদের উপকার-অপকার, কল্যাণ-অকল্যাণ উভয়দিক বিবেচনা করে অগ্রসর হওয়া উচিত।২
মাসয়ালাঃ ৩২১ পৃঃ ১৮৬
আগ্রাসী কাফের এবং মুরতাদ বাহিনীর অস্ত্র-শস্ত্রসহ যেকোনো সম্পদ যেমন বল প্রয়োগ করে, তাদেরকে পরাভুত করত ছিনিয়ে নেওয়া বৈধ ও হালাল, তেননিভাবে কাফের-মুরতাদদের অস্ত্র-শস্ত্রসহ যেকোনো সম্পদ তাদের না জানিয়ে গোপনে নেওয়াও জায়েয ও হালাল।
( হারবী কাফেরদের ব্যাংক এ্যাকাউন্ট হ্যাক করে অর্থকড়ি সরিয়ে নেওয়াও হালাল) ।৩
রেফারেন্সসমুহঃ-
১. মাসাইলু মিন ফিকহিল জিহাদ – আবু আবদিল্লাহ আল-মুহাজির পৃ. ২৯-৪৭
২. বিস্তারিত দেখুন মাসাইলু মিন ফিকহিল জিহাদ – আবু আবদিল্লাহ আল-মুহাজির পৃ. ৬৫-৭৮
৩. মিম্বারুততাওহিদ ওয়াল জিহাদ প্রশ্ন নং-৮৬৮
প্রথমেই কিছু বিষয় বলে নেয়া জরুরী মনে করছি। আমি একজন আওয়াম। আরবী ভাষা শেখার তাওফিক এখনো হয়নি। আল্লাহ তায়ালা তাওফিক দান করুন। তাই আমার পক্ষে সবভব নয় কোন আরবী কিতাব বা ফিকহের কিতাব নিজে নিজে পড়া। আর যে বিষয়ে প্রশ্ন করতে চাচ্ছি সেটা এই সময় কোন আলিমের কাছ থেকে জেনে নেয়া আমার জন্য অত্যন্ত কঠিন। তাই আমি আমার প্রশ্নের উত্তর এমনভাবে চাচ্ছি যাতে করে উত্তরের প্রতিটা দলিল এমনভাবে উপস্থাপন করা হয় যে একজন আওয়াম মানুষ হিসেবে খুব সহজেই এর বিশুদ্ধতা আমার কাছে ক্লিয়ার হয়ে যায় ও কোন সংশয় তৈরি না হয়।
আমি আমার প্রশ্নগুলো শুরু করছিঃ-
১. প্রথমেই রেফারেন্সে উল্লেখিত কিতাবটি সম্পর্কে জানতে চাই। মাসাইলু মিন ফিকহিল জিহাদ কিতাবটি কোথায় পাব ? কিতাবটিতে কি সব দলিল স্পস্টভাবে বর্ণনা করা আছে ?
আর মিম্বারুততাওহিদ ওয়াল জিহাদ এটা কি কোন কিতাব নাকি কোন ফোরাম ? যদি কিতাব হয় তবে কিতাবটি কোথায় পাব ? আর কোন ওয়েবসাইট হলে এর লিঙ্ক দিয়ে দিবেন ইনশাআল্লাহ।
২. উপরে উল্লেখিত মাসয়ালাগুলো থেকে এটাই মনে হচ্ছে যে, শুধুমাত্র কাফির বা মুরতাদ হলেই একজন মুসলিম তাকে হত্যা করতে পারে ও তার মাল তার জন্য হালাল হয়ে যায় । এখন প্রশ্ন হচ্ছেঃ-
• কোন কাফিরের মাল তাকে না জানিয়ে নেয়া যাবে কী না ? ( যেমন তার ব্যাংক এ্যাকাউন্ট হ্যাক করে)
• কোন একজন লোন উলফ ভাই যদি একাই কোন কাফির বা মুরতাদ পুরুষকে হত্যা করে তবে কী তার স্ত্রী-সন্তান দাস-দাসী হবে ?
• যদি দাস-দাসী হয় তবে যদি তার বালেগ ছেলে থাকে তাকে কি হত্যা করা যাবে ?
• মা-মেয়ে উভয়েই যদি দাসী হয় বা ওই কাফিরের একাধিক মেয়ে আছে তবে তাদের উভয়ের বা সকলের সাথে কী সঙ্গম করা যাবে ?
• একজন দাসীর তার মালিকের কাছে কী কী হক রয়েছে আর একজন মালিকের তার দাসীর কাছে কী কী হক আছে ?
• কোন কাফিরকে হত্যা করলে তার স্ত্রী-সন্তানদের সম্পদও কি হালাল হয়ে যায়?
• কোন কাফিরকে হত্যা করার পুর্বে কি তাকে ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত দেয়া আবশ্যক (যারা অলরেডি আমাদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত) ?
• আর যদি একাধিক সদস্যের একটি লোন উলফ বাহিনী গঠিত হয় তবে তাদের মধ্যে কিভাবে দাস-দাসী বণ্টন করা হবে ?
• এইভাবে লোন-উলফ হামলা পরিচালনা করা কি জিহাদ হিসেবে পরিগণিত হবে নাকি সাধারণ ইবাদত হিসেবে ?
• এইভাবে অভিযান পরিচালনা করলে প্রাপ্ত মাল কী গনিমতের অংশ হবে নাকি পুরোটাই তার বা তার ছোট বাহিনীর হবে ?
• পুরো জিহাদের মাসয়ালা বিষয়ক কোনো কিতাব বাংলায় পাওয়া যাবে কি ?
যেহেতু জান-মালের প্রশ্ন তাই এমনভাবে আমার মুজাহিদ ভাই ও শ্রদ্ধেয় মুজাহিদ আলিমগণের কাছ থেকে উত্তর আশা করছি, যাতে করে প্রতিটা বিষয় দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট হয়ে যায় এবং আর কোন সংশয় না থাকে । আল্লাহ আমাদের জামায়াহ এর সাথে যুক্ত হয়ে জিহাদ করার তাওফিক দিন। আল্লাহ কাফিরদের দম্ভকে চূর্ণবিচূর্ণ করুন । আমার মুজাহিদ ভাইদের ও মাযলুম ভাই-বোনদের সবর করার তাওফিক দান করুন ও দ্বীনকে বিজয়ী করার তাওফিক দান করুন । আমিন ।
Comment