Tweet
হামদ এবং সালাতের পর-
(মুসলিম উম্মাহকে সম্বোধন করে বলি) প্রিয় ভাই আপনি যেই ভাইকে কোন দিন একটি গ্লাস পানিও পান করান নি অন্য কিছু তো দূরের কথা সেই ভাই যখন তার বিবেকের তাড়নায় আপনার পাশে দাঁড়াতে এসেছে আপনাকে পাহাড়া দিতে এসেছে ঐ সকল শত্রুদের থেকে যাদেরকে আপনি কখনো শত্রু হিসেবে দেখেন নি অথচ তারা আপনাকে কদমে কদমে ছোবল মারছে আপনার ফুটফুটে কচি মেয়েকে বোমা মেরে হত্যা করছে আপনার ছোট্ট দুষ্ট বোনের ইজ্জত হরন করছে আপনার লক্ষী বধূর গর্ভের সন্তানকে নষ্ট ও হত্যা করছে আপনার রাত জাগা মা এবং ঘামে ভেজা পিতাকে হত্যা করছে অথচ আপনি এ ভাইটিকে তাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন
নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি কাকে কাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন তার জন্য কি আপনার হৃদয় একটুও কাঁদে না একটুও কাঁপে না একটুও দয়া হয় না যদি কোনো দিন আল্লাহ এর জন্য আপনাকে প্রশ্ন করেন তাহলে কি উত্তর দিবেন এর জন্য যদি তিনি আপনাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করেন তখন আপনি কি করবেন অথচ এক জন মুমিনের এত এত দাম যে মুমিনের ব্যপারে আল্লাহ তায়ালা সায়্যেদুল আম্বিয়া হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকেও ছাড় দেননি তিনি একজন অন্ধ সাহাবীর ক্ষেত্রে সামান্য ভ্রু সংকোচন করার কারনে সূরা আবাসার মধ্যে আল্লাহ এর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যদি আসমান ও জমিনের সকল অধিবাসী মিলে একজন মুমিনকে(অন্যায় ভাবে) হত্যা করে তাহলে আল্লাহ তায়ালা তাদের সকলকে জাহান্নামের মধ্যে উপুড় করে ফেলে দিবেন এবং আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদে বলেন এবং যে ব্যক্তি একজন মুমিনকে ইচ্ছা করে হত্যা করে তার প্রতিদান হল সে চিরস্থায়ী জাহান্নামী হবে আল্লাহ তার উপর গজব ও লানত বর্ষন করবেন এবং তার জন্য প্রস্তুত করবেন কঠিন শাস্তি এখন কি বুঝলেন যদি আল্লাহর তাওফীকে কখনো বুঝ এসে যায় এবং আপনি তাওবা করে ফেলেন তখনও কি আপনি আপনাকে ক্ষমা করতে পারবেন আপনি কি ভেবেছেন মুজাহিদদের কে ধরিয়ে দিলে তারা(মুসলমানের শত্রুরা) আপনাকে নিরাপদে রাখবে এটি আপনার চরম ভুল ধারনা এটি বুঝতে হলে আপনার যুদ্ধ সম্পর্কে বুঝতে হবে যুদ্ধের মূল ভিত্তি হল মৌলিক বিষয়ে মতবিরোধ আর তাদের সাথে আমাদের মতবিরোধ মৌলিক বিষয়ে স্থায়ী এবং চরম পর্যায়ে ফলে আপনার সাথে তাদের লড়াই আজ না হয় কাল এই মতবিরোধের কারনে অবশ্যই হবে এখন যদি আপনি আপনার ভাইটিকে ধরিয়ে দিন তাহলে কাল আপনার সাহায্যে কে এগিয়ে আসবে কে আপনাকে পাহাড়া দিবে কে আপনার হয়ে তাদের সাথে লড়াই করবে আপনার সাহায্যে আমেরিকা আসবেনা ইজরায়েল আসবেনা এরদোগান আসবেনা ইমরান খান আসবেনা শেখ হাসিনা আসবেনা চীন আসবেনা আসবে শুধু আপনার পরম আপন প্রিয় বন্ধু মুজাহিদ ভাইগন তাই এই মুজাহিদ ভাই গন হল আপনার সম্পদ আপনি আপনার এই সম্পদকে নিজ হাত দিয়ে ধ্বংস করে নিজেই নিজেকে ধ্বংস করে দিবেন না নিজেই নিজের বিপদ ডেকে আনবেন না
(মুসলিম উম্মাহকে সম্বোধন করে বলি) প্রিয় ভাই আপনি যেই ভাইকে কোন দিন একটি গ্লাস পানিও পান করান নি অন্য কিছু তো দূরের কথা সেই ভাই যখন তার বিবেকের তাড়নায় আপনার পাশে দাঁড়াতে এসেছে আপনাকে পাহাড়া দিতে এসেছে ঐ সকল শত্রুদের থেকে যাদেরকে আপনি কখনো শত্রু হিসেবে দেখেন নি অথচ তারা আপনাকে কদমে কদমে ছোবল মারছে আপনার ফুটফুটে কচি মেয়েকে বোমা মেরে হত্যা করছে আপনার ছোট্ট দুষ্ট বোনের ইজ্জত হরন করছে আপনার লক্ষী বধূর গর্ভের সন্তানকে নষ্ট ও হত্যা করছে আপনার রাত জাগা মা এবং ঘামে ভেজা পিতাকে হত্যা করছে অথচ আপনি এ ভাইটিকে তাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন
নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি কাকে কাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন তার জন্য কি আপনার হৃদয় একটুও কাঁদে না একটুও কাঁপে না একটুও দয়া হয় না যদি কোনো দিন আল্লাহ এর জন্য আপনাকে প্রশ্ন করেন তাহলে কি উত্তর দিবেন এর জন্য যদি তিনি আপনাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করেন তখন আপনি কি করবেন অথচ এক জন মুমিনের এত এত দাম যে মুমিনের ব্যপারে আল্লাহ তায়ালা সায়্যেদুল আম্বিয়া হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকেও ছাড় দেননি তিনি একজন অন্ধ সাহাবীর ক্ষেত্রে সামান্য ভ্রু সংকোচন করার কারনে সূরা আবাসার মধ্যে আল্লাহ এর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যদি আসমান ও জমিনের সকল অধিবাসী মিলে একজন মুমিনকে(অন্যায় ভাবে) হত্যা করে তাহলে আল্লাহ তায়ালা তাদের সকলকে জাহান্নামের মধ্যে উপুড় করে ফেলে দিবেন এবং আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদে বলেন এবং যে ব্যক্তি একজন মুমিনকে ইচ্ছা করে হত্যা করে তার প্রতিদান হল সে চিরস্থায়ী জাহান্নামী হবে আল্লাহ তার উপর গজব ও লানত বর্ষন করবেন এবং তার জন্য প্রস্তুত করবেন কঠিন শাস্তি এখন কি বুঝলেন যদি আল্লাহর তাওফীকে কখনো বুঝ এসে যায় এবং আপনি তাওবা করে ফেলেন তখনও কি আপনি আপনাকে ক্ষমা করতে পারবেন আপনি কি ভেবেছেন মুজাহিদদের কে ধরিয়ে দিলে তারা(মুসলমানের শত্রুরা) আপনাকে নিরাপদে রাখবে এটি আপনার চরম ভুল ধারনা এটি বুঝতে হলে আপনার যুদ্ধ সম্পর্কে বুঝতে হবে যুদ্ধের মূল ভিত্তি হল মৌলিক বিষয়ে মতবিরোধ আর তাদের সাথে আমাদের মতবিরোধ মৌলিক বিষয়ে স্থায়ী এবং চরম পর্যায়ে ফলে আপনার সাথে তাদের লড়াই আজ না হয় কাল এই মতবিরোধের কারনে অবশ্যই হবে এখন যদি আপনি আপনার ভাইটিকে ধরিয়ে দিন তাহলে কাল আপনার সাহায্যে কে এগিয়ে আসবে কে আপনাকে পাহাড়া দিবে কে আপনার হয়ে তাদের সাথে লড়াই করবে আপনার সাহায্যে আমেরিকা আসবেনা ইজরায়েল আসবেনা এরদোগান আসবেনা ইমরান খান আসবেনা শেখ হাসিনা আসবেনা চীন আসবেনা আসবে শুধু আপনার পরম আপন প্রিয় বন্ধু মুজাহিদ ভাইগন তাই এই মুজাহিদ ভাই গন হল আপনার সম্পদ আপনি আপনার এই সম্পদকে নিজ হাত দিয়ে ধ্বংস করে নিজেই নিজেকে ধ্বংস করে দিবেন না নিজেই নিজের বিপদ ডেকে আনবেন না
Comment