নাহমাদুহু অনুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম আম্মা বা,দ
আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদে বলেন وَقٰتِلوهُم حَتّىٰ لا تَكونَ فِتنَةٌ وَيَكونَ الدّينُ كُلُّهُ لِلَّهِ ۚ فَإِنِ انتَهَوا فَإِنَّ اللَّهَ بِما يَعمَلونَ بَصيرٌ
আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহর সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তারপর যদি তারা বিরত হয়ে যায়, তবে আল্লাহ তাদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করেন।
আসুন আমরা আমাদের দৃষ্টিতে ইসলামী খেলাফত আইনের কঠিন দিকগুলোর হিকমত নিয়ে সামান্য আলোকপাত করি
১) হত্যার বদলে হত্যা যার সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদের মধ্যে বলেন
وَلَكُم فِى القِصاصِ حَيوٰةٌ يٰأُولِى الأَلبٰبِ لَعَلَّكُم تَتَّقون
হে বুদ্ধিমানগণ! কেসাসের মধ্যে তোমাদের জন্যে জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পার। অর্থাৎ এই নিয়োম চালু হলে একে অপর থেকে নিরাপদ থাকবে এভাবে এতে আমাদের জীবন রয়েছে ।
কুরআন মাজীদের অপর জায়গায় রয়েছে وَجَزٰؤُا۟ سَيِّئَةٍ سَيِّئَةٌ مِثلُها ۖ فَمَن عَفا وَأَصلَحَ فَأَجرُهُ عَلَى اللَّهِ ۚ إِنَّهُ لا يُحِبُّ الظّٰلِمينَ
আর মন্দের প্রতিফল তো অনুরূপ মন্দই। যে ক্ষমা করে ও আপোষ করে তার পুরস্কার আল্লাহর কাছে রয়েছে; নিশ্চয় তিনি অত্যাচারীদেরকে পছন্দ করেন নাই।
এটাতো দুনিয়ার নিয়োমও যে যেই অন্যায় করবে সে সেই অনুযায়ী শাস্তি পাবে
২) বিবাহিত পুরুষ মহিলা ব্যবিচার করলে পাথর নিক্ষেপ করে তাদের হত্যা করা হবে।কারন এখানে তারা একটি নিষ্পাপ প্রানকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে আর যদি মৃত্যুর মুখে ঠেলে নাও দেয় তাহলেও তারা মানুষের জন্য এমন একটি অপরাধের দরজা খুলে দিচ্ছে এছাড়াও এতে এমন এমন খারাপ দিক রয়েছে যে জন্য এটি হত্যা যোগ্য অপরাধ যেমন শিশুগুলো যখন ব্যপক হারে অভিভাবক হীন হয়েপড়বে তখন তারা সুশিক্ষাহীন ,দিশাহীন এবং জীবন যাপনের ক্ষেত্রে উপায় হীন হয়ে পড়বে ফলে এক পর্যায়ে তারা সাধারন ভাবে চুরি ডাকাতির দিকে ধাবিত হবে যা খুন খারাপির পথকে উন্মুক্ত করে দিবে ইত্যাদি আর যদি বিবাহিত না হয় তাহলেতো তার মৃত্যু দন্ড হবে না তাকে ১০০ বেত্রাঘাত করা হবে । এবং এই আইন না থাকলে ধর্ষণের পথ খুলে যাবে যেটি একটি পরিবারের সামাজিক মর্যাদা হরন করে আত্মহত্যা প্রবণন করে তুলে
৩) চোরের হাত কেটে দেওয়া যেমন কুরআন মাজিদে রয়েছেوالسارق والسارقة فاقطعوا ايديهما এবং তোমরা পুরুষ চোর এবং মহিলা চোরের হাত কেটে দাও। চোরকি কখন হিসাব করে চুরি করে। সে চুরি করে কিছু প্রানকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় অথবা কিছু প্রানকে নিরুপায় করে দেয় যা তাদেরকে এক পর্যায়ে চুরি ডাকাতি করতে বাধ্য করবে যা খুন খারাপির দরজা খুলে দেবে কিন্তু ইসলামি খেলাফত আইনে ধনী যেভাবে নিরাপদ কেসাস, চুরি , ডাকাতির ,যথার্থ আইন থাকার কারনে তেমনি ভাবে গরীব ও নিরাপদ কিসাস, যাকাত,উশর,ইত্যাদি আইনের কারনে
৪)ডাকাতকে হত্যা করার বিধান ও রয়েছে কারন তারা সাধারণত মানুষকে হত্যা করে ডাকাতি করে কারন মানুষ তো সাধারনত তার ধন সম্পদ কাউকে দিতে চায়না
৫) মুরতাদকে হত্যা করার বিধান রয়েছে ঃতুমি মুসলমান হিসাবে কখনও মুরতাদ হবে বলে আশা করিনা তাহলে তোমার এতে কোন চিন্তা নেই তার পরেও মুসলমানরা যে দ্বীনকে উঁচু করার জন্য জীবন দিয়েছে সেই দ্বীনকে তুমি অপমান করলে তার বিধান কি হওয়া উচিত। কারন এর প্রভাব সাধারণ মুসলমানদের উপর পরবে যদি সে মহিলা হয় সাধারণত তাকে হত্যা করা হবে না বরং বন্দি করা হবে কারন তারা অল্প জ্ঞানের অধিকারী এবং মানুষও এই কথা মনে করবেন তার অল্প জ্ঞানের কারনে সে এই কাজ করেছে এতে অপর মুসলমান প্রভাবিত হওয়ার আশংকা কম
৬)আমরা তাদের উপর বিজয়ী হলে তারা যিজিয়া দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের মত নিরাপদ হয়ে যাবে অথচ তারা কাফের রাষ্ট্রে থাকলেও দেশ চালানোর জন্য কর দিতে হত পক্ষান্তরে তারা আমাদের উপর বিজয়ী হলে আমাদের নারী শিশু সহ কেহ তাদের হাতে নিরাপদ নয় যে সম্পর্কে আল্লাহ বলেন
كَيفَ وَإِن يَظهَروا عَلَيكُم لا يَرقُبوا فيكُم إِلًّا وَلا ذِمَّةً ۚ يُرضونَكُم بِأَفوٰهِهِم وَتَأبىٰ قُلوبُهُم وَأَكثَرُهُم فٰسِقونَ
কিরূপে? তারা তোমাদের উপর জয়ী হলে তোমাদের আত্নীয়তার ও অঙ্গীকারের কোন মর্যাদা দেবে না। তারা মুখে তোমাদের সন্তুষ্ট করে, কিন্তু তাদের অন্তরসমূহ তা অস্বীকার করে, আর তাদের অধিকাংশ অপরাধী।
আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদে বলেন وَقٰتِلوهُم حَتّىٰ لا تَكونَ فِتنَةٌ وَيَكونَ الدّينُ كُلُّهُ لِلَّهِ ۚ فَإِنِ انتَهَوا فَإِنَّ اللَّهَ بِما يَعمَلونَ بَصيرٌ
আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহর সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তারপর যদি তারা বিরত হয়ে যায়, তবে আল্লাহ তাদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করেন।
আসুন আমরা আমাদের দৃষ্টিতে ইসলামী খেলাফত আইনের কঠিন দিকগুলোর হিকমত নিয়ে সামান্য আলোকপাত করি
১) হত্যার বদলে হত্যা যার সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদের মধ্যে বলেন
وَلَكُم فِى القِصاصِ حَيوٰةٌ يٰأُولِى الأَلبٰبِ لَعَلَّكُم تَتَّقون
হে বুদ্ধিমানগণ! কেসাসের মধ্যে তোমাদের জন্যে জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পার। অর্থাৎ এই নিয়োম চালু হলে একে অপর থেকে নিরাপদ থাকবে এভাবে এতে আমাদের জীবন রয়েছে ।
কুরআন মাজীদের অপর জায়গায় রয়েছে وَجَزٰؤُا۟ سَيِّئَةٍ سَيِّئَةٌ مِثلُها ۖ فَمَن عَفا وَأَصلَحَ فَأَجرُهُ عَلَى اللَّهِ ۚ إِنَّهُ لا يُحِبُّ الظّٰلِمينَ
আর মন্দের প্রতিফল তো অনুরূপ মন্দই। যে ক্ষমা করে ও আপোষ করে তার পুরস্কার আল্লাহর কাছে রয়েছে; নিশ্চয় তিনি অত্যাচারীদেরকে পছন্দ করেন নাই।
এটাতো দুনিয়ার নিয়োমও যে যেই অন্যায় করবে সে সেই অনুযায়ী শাস্তি পাবে
২) বিবাহিত পুরুষ মহিলা ব্যবিচার করলে পাথর নিক্ষেপ করে তাদের হত্যা করা হবে।কারন এখানে তারা একটি নিষ্পাপ প্রানকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে আর যদি মৃত্যুর মুখে ঠেলে নাও দেয় তাহলেও তারা মানুষের জন্য এমন একটি অপরাধের দরজা খুলে দিচ্ছে এছাড়াও এতে এমন এমন খারাপ দিক রয়েছে যে জন্য এটি হত্যা যোগ্য অপরাধ যেমন শিশুগুলো যখন ব্যপক হারে অভিভাবক হীন হয়েপড়বে তখন তারা সুশিক্ষাহীন ,দিশাহীন এবং জীবন যাপনের ক্ষেত্রে উপায় হীন হয়ে পড়বে ফলে এক পর্যায়ে তারা সাধারন ভাবে চুরি ডাকাতির দিকে ধাবিত হবে যা খুন খারাপির পথকে উন্মুক্ত করে দিবে ইত্যাদি আর যদি বিবাহিত না হয় তাহলেতো তার মৃত্যু দন্ড হবে না তাকে ১০০ বেত্রাঘাত করা হবে । এবং এই আইন না থাকলে ধর্ষণের পথ খুলে যাবে যেটি একটি পরিবারের সামাজিক মর্যাদা হরন করে আত্মহত্যা প্রবণন করে তুলে
৩) চোরের হাত কেটে দেওয়া যেমন কুরআন মাজিদে রয়েছেوالسارق والسارقة فاقطعوا ايديهما এবং তোমরা পুরুষ চোর এবং মহিলা চোরের হাত কেটে দাও। চোরকি কখন হিসাব করে চুরি করে। সে চুরি করে কিছু প্রানকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় অথবা কিছু প্রানকে নিরুপায় করে দেয় যা তাদেরকে এক পর্যায়ে চুরি ডাকাতি করতে বাধ্য করবে যা খুন খারাপির দরজা খুলে দেবে কিন্তু ইসলামি খেলাফত আইনে ধনী যেভাবে নিরাপদ কেসাস, চুরি , ডাকাতির ,যথার্থ আইন থাকার কারনে তেমনি ভাবে গরীব ও নিরাপদ কিসাস, যাকাত,উশর,ইত্যাদি আইনের কারনে
৪)ডাকাতকে হত্যা করার বিধান ও রয়েছে কারন তারা সাধারণত মানুষকে হত্যা করে ডাকাতি করে কারন মানুষ তো সাধারনত তার ধন সম্পদ কাউকে দিতে চায়না
৫) মুরতাদকে হত্যা করার বিধান রয়েছে ঃতুমি মুসলমান হিসাবে কখনও মুরতাদ হবে বলে আশা করিনা তাহলে তোমার এতে কোন চিন্তা নেই তার পরেও মুসলমানরা যে দ্বীনকে উঁচু করার জন্য জীবন দিয়েছে সেই দ্বীনকে তুমি অপমান করলে তার বিধান কি হওয়া উচিত। কারন এর প্রভাব সাধারণ মুসলমানদের উপর পরবে যদি সে মহিলা হয় সাধারণত তাকে হত্যা করা হবে না বরং বন্দি করা হবে কারন তারা অল্প জ্ঞানের অধিকারী এবং মানুষও এই কথা মনে করবেন তার অল্প জ্ঞানের কারনে সে এই কাজ করেছে এতে অপর মুসলমান প্রভাবিত হওয়ার আশংকা কম
৬)আমরা তাদের উপর বিজয়ী হলে তারা যিজিয়া দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের মত নিরাপদ হয়ে যাবে অথচ তারা কাফের রাষ্ট্রে থাকলেও দেশ চালানোর জন্য কর দিতে হত পক্ষান্তরে তারা আমাদের উপর বিজয়ী হলে আমাদের নারী শিশু সহ কেহ তাদের হাতে নিরাপদ নয় যে সম্পর্কে আল্লাহ বলেন
كَيفَ وَإِن يَظهَروا عَلَيكُم لا يَرقُبوا فيكُم إِلًّا وَلا ذِمَّةً ۚ يُرضونَكُم بِأَفوٰهِهِم وَتَأبىٰ قُلوبُهُم وَأَكثَرُهُم فٰسِقونَ
কিরূপে? তারা তোমাদের উপর জয়ী হলে তোমাদের আত্নীয়তার ও অঙ্গীকারের কোন মর্যাদা দেবে না। তারা মুখে তোমাদের সন্তুষ্ট করে, কিন্তু তাদের অন্তরসমূহ তা অস্বীকার করে, আর তাদের অধিকাংশ অপরাধী।
Comment