মুসলিম জাতির নাম শুনলে মনে হয় তারাই পৃথিবীর বুকে একমাত্র অসহায়, নিরীহ এবং মাজলুম জাতি। পৃথিবীতে এমন কোনো ভূখন্ড নেই যেখানে মুসলিমরা নির্যাতিত নয়। এমন কি মুসলিম দেশগুলোতেও মুরতাদ শাসকদের হাতে নিপীড়িত অবস্হায় দিনাতিপাত করতে হচ্ছে এই জাতির। আর কুফ্ফার রাষ্ট্রের কথা না বাদই দিলাম।
আমার প্রাণ প্রিয় বাংলা,পৃথিবীর মানচিত্রে একটি মুসলিম ভূখন্ড হিসাবে চিন্হিত। যখনই কেউ তার নাম শুনে তখন-ই হৃদয়ে উঁকি দেয় ইসলামের কথা। বুঝতে আর বাকি থাকে না, এটা যে মুসলিম ভূমি। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, এখানে স্বাধীনভাবে ইসলাম পালন করা যায় না। মুসিলম নামধারী মুরতাদ শাসকদের হাতে পরিচালিত হচ্ছে এই রাষ্ট্র। মানব রচিত কুফুরী সংবিধান বাস্তবায়ন করাই তাদের লক্ষ্য। যখন ইচ্ছা তখনই ইসলামের বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করে। নানা অজুহাতে ইসলাম দমনের চেষ্টায় লিপ্ত। তাদের প্রভু আমরিকা, ভারতের ইশারায় এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের বুকে পাখির মত গুলি চালাতে কুণ্ঠাবোধ করে না। তার জ্বলন্ত প্রমাণ দেখতে পাই ১৩ সালের শাপলাচত্বর, এবং ২১ সালের মার্চ মাসে বি,বাড়িয়া সহ আরো বিভিন্ন শহরে। জঙ্গি দমনের
নামে ইসলাম দমন। আরো কত কি-------!
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলাকে যদিও মুসলিম ভূমি বলতে পারি, কিন্তু তাকে ইসলামী সাজে সজ্জিত করতে পারছিনা। যার ফলে বাতিল শক্তি দিন দিন চড়াও হচ্ছে। যখনই আমাদের সামনে কোনো ফেৎনার আবির্ভাব ঘটে তখনই আমারা পশ্চিমা বিশ্বের কৃষ্টি -কালচার অনুসরেনর মাধ্যমে তার প্রতিবাদ করি। লজ্জার বিষয় হলো বাতিলের মোকাবেলা করি কাফেদের দেওয়া মিছিল, মিটিং, সমাবেশ আর হরতালের মাধ্যমে। রাসূল সা: (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর আদর্শ বেতিরেকে(ব্যতিরেকে) বাস্তবায়ন করি লেলিন আর আব্রাহাম লিঙ্কং এর আদর্শ। কেউ বা আবার কুফুরী গণতন্ত্রকে দ্বীন কায়েমের পথ হিসাবে বেছে নিয়েছে, আস্তাগিরুল্লাহ।
প্রিয় বাংলার প্রিয় ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাই, তোমাকে এই পৃথিবীতে সৃষ্টি করা হয়েছে এক আল্লাহর গোলামী করার জন্য, কোনো মানুষের নয়। তোমাকে প্রেরণ করা হয়েছে এক আল্লাহর একচ্ছত্র সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য, কোনো মানবের সার্বভৌমত্ব নয়। তোমাকে খেলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য শ্রেষ্ঠত্ব বানিয়েছে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য নয়। তোমাকে এই যমিনে এক আল্লাহর খলিফা (প্রতিনিধি) হিসাবে পাঠানো হয়েছে। তোমার কাজ হচ্ছে আল্লার যমিনে আল্লাহ আইন বাস্তবায়ন করা। তোমার মূল মূখ্য বিষয় হলো, এই যমিনে দ্বীনে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা। আল্লাহর যমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করতে হলে আল্লাহর দেওয়া পথ অনুসরেনর মাধ্যমেই সম্ভব, অন্য কোনো পদ্ধতিতে এই জাহেলি সমাজ পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।
তোমাকে বলছি হে ভাই,এই কুফুরী তন্ত্র, মন্ত্র ছুঁড়ে ফেলে ফিরে এসো জিহাদের পথে, ফিরে এসো দ্বীর কায়েমের পথে, ফিরে এসো কোরআনের পথে, ফিরে এসো খেলাফত প্রতিষ্ঠার পথে, ফিরে এসো মাজলুম উম্মাহকে মুক্তি করনের পথে, ফিরে এসো নিজের মা, বোন, স্ত্রী, কন্যাদের ইজ্জত রক্ষার পথে, ফিরে এসো রবের সন্তুষ্টির পথে, ফিরে এসো শাহাদাতের পথে, ফিরে এসো হুর প্রাপ্তির পথে, ফিরে এসো জান্নাতের পথে।
পরিশেষে তোমাকে স্বরণ করে দিতে চাই রবের সেই বানীটি, যা কিয়ামত পর্যন্ত বহাল রেখেছেন দ্বীন কায়েম এবং ফেৎনা নির্মূলের জন্য।
[আয়াত যুক্ত করে দেওয়া বাঞ্ছনীয়।- মডারেটর]
""""আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম(লড়াই) করতে থাকবে যতক্ষণ না ফেৎনা দূর হয় এবং দ্বীন পূর্নরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তারপর যদি তারা বিরত হয় তবে তারা যা করে আল্লাহ তো তার সম্যক দ্রষ্টা। (সূরা :আল-আনফাল :৩৯)
এ থেকে আমরা বুঝতে পারি যে, মুসলিমদেরকে কাফের,মুরতাদ এবং বাতিলদের বিরুদ্ধে ততক্ষণ পর্যন্ত যুদ্ধ করতে হবে যতক্ষণ না শির্ক,কুফুর নিঃশেষিত হয়ে যাবে এবং আল্লাহর একত্ববাদের পতাকা সারা বিশ্ব ব্যাপী উড্ডীন হয়।
উল্লেখিত আয়াত প্রমাণ করে যে, বিশ্ব ব্যাপী খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা একমাত্র ক্বিতাল ফি সাবিলিল্লাহর মাধ্যমেই সম্ভব অন্য কোনো পদ্ধতিতে নয়। নিঃসন্দেহে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর সফর আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য উপযুক্ত হবে এবং এই ভূমিতে নির্যাতিত উম্মতের নুসরত, মুসলমানদের হেদায়াত এবং কুফুরী শাসনব্যবস্থার উচ্ছেদের কারণ হবে ইনশাল্লাহ।
আমার প্রাণ প্রিয় বাংলা,পৃথিবীর মানচিত্রে একটি মুসলিম ভূখন্ড হিসাবে চিন্হিত। যখনই কেউ তার নাম শুনে তখন-ই হৃদয়ে উঁকি দেয় ইসলামের কথা। বুঝতে আর বাকি থাকে না, এটা যে মুসলিম ভূমি। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, এখানে স্বাধীনভাবে ইসলাম পালন করা যায় না। মুসিলম নামধারী মুরতাদ শাসকদের হাতে পরিচালিত হচ্ছে এই রাষ্ট্র। মানব রচিত কুফুরী সংবিধান বাস্তবায়ন করাই তাদের লক্ষ্য। যখন ইচ্ছা তখনই ইসলামের বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করে। নানা অজুহাতে ইসলাম দমনের চেষ্টায় লিপ্ত। তাদের প্রভু আমরিকা, ভারতের ইশারায় এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের বুকে পাখির মত গুলি চালাতে কুণ্ঠাবোধ করে না। তার জ্বলন্ত প্রমাণ দেখতে পাই ১৩ সালের শাপলাচত্বর, এবং ২১ সালের মার্চ মাসে বি,বাড়িয়া সহ আরো বিভিন্ন শহরে। জঙ্গি দমনের
নামে ইসলাম দমন। আরো কত কি-------!
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলাকে যদিও মুসলিম ভূমি বলতে পারি, কিন্তু তাকে ইসলামী সাজে সজ্জিত করতে পারছিনা। যার ফলে বাতিল শক্তি দিন দিন চড়াও হচ্ছে। যখনই আমাদের সামনে কোনো ফেৎনার আবির্ভাব ঘটে তখনই আমারা পশ্চিমা বিশ্বের কৃষ্টি -কালচার অনুসরেনর মাধ্যমে তার প্রতিবাদ করি। লজ্জার বিষয় হলো বাতিলের মোকাবেলা করি কাফেদের দেওয়া মিছিল, মিটিং, সমাবেশ আর হরতালের মাধ্যমে। রাসূল সা: (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর আদর্শ বেতিরেকে(ব্যতিরেকে) বাস্তবায়ন করি লেলিন আর আব্রাহাম লিঙ্কং এর আদর্শ। কেউ বা আবার কুফুরী গণতন্ত্রকে দ্বীন কায়েমের পথ হিসাবে বেছে নিয়েছে, আস্তাগিরুল্লাহ।
প্রিয় বাংলার প্রিয় ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাই, তোমাকে এই পৃথিবীতে সৃষ্টি করা হয়েছে এক আল্লাহর গোলামী করার জন্য, কোনো মানুষের নয়। তোমাকে প্রেরণ করা হয়েছে এক আল্লাহর একচ্ছত্র সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য, কোনো মানবের সার্বভৌমত্ব নয়। তোমাকে খেলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য শ্রেষ্ঠত্ব বানিয়েছে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য নয়। তোমাকে এই যমিনে এক আল্লাহর খলিফা (প্রতিনিধি) হিসাবে পাঠানো হয়েছে। তোমার কাজ হচ্ছে আল্লার যমিনে আল্লাহ আইন বাস্তবায়ন করা। তোমার মূল মূখ্য বিষয় হলো, এই যমিনে দ্বীনে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা। আল্লাহর যমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করতে হলে আল্লাহর দেওয়া পথ অনুসরেনর মাধ্যমেই সম্ভব, অন্য কোনো পদ্ধতিতে এই জাহেলি সমাজ পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।
তোমাকে বলছি হে ভাই,এই কুফুরী তন্ত্র, মন্ত্র ছুঁড়ে ফেলে ফিরে এসো জিহাদের পথে, ফিরে এসো দ্বীর কায়েমের পথে, ফিরে এসো কোরআনের পথে, ফিরে এসো খেলাফত প্রতিষ্ঠার পথে, ফিরে এসো মাজলুম উম্মাহকে মুক্তি করনের পথে, ফিরে এসো নিজের মা, বোন, স্ত্রী, কন্যাদের ইজ্জত রক্ষার পথে, ফিরে এসো রবের সন্তুষ্টির পথে, ফিরে এসো শাহাদাতের পথে, ফিরে এসো হুর প্রাপ্তির পথে, ফিরে এসো জান্নাতের পথে।
পরিশেষে তোমাকে স্বরণ করে দিতে চাই রবের সেই বানীটি, যা কিয়ামত পর্যন্ত বহাল রেখেছেন দ্বীন কায়েম এবং ফেৎনা নির্মূলের জন্য।
[আয়াত যুক্ত করে দেওয়া বাঞ্ছনীয়।- মডারেটর]
""""আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম(লড়াই) করতে থাকবে যতক্ষণ না ফেৎনা দূর হয় এবং দ্বীন পূর্নরূপে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। তারপর যদি তারা বিরত হয় তবে তারা যা করে আল্লাহ তো তার সম্যক দ্রষ্টা। (সূরা :আল-আনফাল :৩৯)
এ থেকে আমরা বুঝতে পারি যে, মুসলিমদেরকে কাফের,মুরতাদ এবং বাতিলদের বিরুদ্ধে ততক্ষণ পর্যন্ত যুদ্ধ করতে হবে যতক্ষণ না শির্ক,কুফুর নিঃশেষিত হয়ে যাবে এবং আল্লাহর একত্ববাদের পতাকা সারা বিশ্ব ব্যাপী উড্ডীন হয়।
উল্লেখিত আয়াত প্রমাণ করে যে, বিশ্ব ব্যাপী খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা একমাত্র ক্বিতাল ফি সাবিলিল্লাহর মাধ্যমেই সম্ভব অন্য কোনো পদ্ধতিতে নয়। নিঃসন্দেহে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর সফর আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য উপযুক্ত হবে এবং এই ভূমিতে নির্যাতিত উম্মতের নুসরত, মুসলমানদের হেদায়াত এবং কুফুরী শাসনব্যবস্থার উচ্ছেদের কারণ হবে ইনশাল্লাহ।
Comment