রাজধানীর কলাবাগানে জুলহাস মান্নান ও তার বন্ধু মাহবুব রাব্বী তনয় হত্যা মামলায় ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে ঢাকার সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
বেলা ১২ টা ৮ মিনিটে বিচারক এজলাসে ওঠেন রায় পড়ার জন্য। এ সময় ফাঁসির রায়ে আসামিদের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি বরং তারা খুশিই হয়েছেন। তারা ছিলেন হাস্যোজ্জল। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত দুই আসামি আরাফাত রহমান এবং আসাদুল্লাহকে যখন আদালত থেকে নামিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তখন তারা বলেন,‘আলহামদুলিল্লাহ’।
এরআগে আরাফাত এবং আসাদুল্লাহ রায় ঘোষণার পর আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন,‘টেনশন নাই, আমরা সফল হয়েছি। আল্লাহর পথে আমরা জীবন দিয়ে দিবো। এ রায়ে আমরা সফল হলাম। বিচার ব্যবস্থায় আমাদের আস্থা নাই। তাগুতি আইন আমাদের পায়ের নীচে। আমরা আখিরাতে সফল হবো।’
এরআগে সকাল ১১ টা ২৭ মিনিটের দিকে কারাগারে থাকা চার আসামিকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় তাদের মাথায় ছিল হেলমেট, হাতে হাতকড়া আর জ্যাকেট পরিহিত। তারা হাসিমুখ নিয়েই নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা বলেন।
আসামির কাঠগড়ায় থাকা অবস্থায় পুলিশ তাদের চারিদিক দিয়ে ঘিরে রাখে। এক পর্যায়ে হাতকড়া পিঠ দিয়ে লাগাতে গেলে ক্ষিপ্ত হন তারা। পুলিশের উদ্দেশ্যে বলেন,‘জঙ্গীদের কোনো মানবাধিকার নাই, তাদের বাক স্বাধীনতা নাই। আমরা তো কোর্টে কিছু করিনি। কোনো ঝামেলা, চিল্লাচিল্লি করিনি। আপনারা যেভাবে বলছেন সে ভাবেই আছি। প্রত্যেক মানুষের অধিকার আছে। আমাদেরও অধিকার আছে। না হলে বলেন কি কি নির্দেশনা আছে আমাদের জন্য।’
আল্লাহু আকবার!আল্লাহু আকবার
হেরে গেলাম আমরা,তোমাদের ইমান দেখে।
প্রেরণা পেলাম আমরা,তোমাদের হাসি দেখে।
শুনে রেখ হে পথিক!ভুলবো না আত্ম ত্যাগ তোমাদের।
পুষিয়ে দিবো আমরা পাওনা তাগুতের।
ইনশাআল্লাহ
(কালেক্টেড ঈষত্ বর্ধিত করে)
মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে ঢাকার সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
বেলা ১২ টা ৮ মিনিটে বিচারক এজলাসে ওঠেন রায় পড়ার জন্য। এ সময় ফাঁসির রায়ে আসামিদের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি বরং তারা খুশিই হয়েছেন। তারা ছিলেন হাস্যোজ্জল। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত দুই আসামি আরাফাত রহমান এবং আসাদুল্লাহকে যখন আদালত থেকে নামিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তখন তারা বলেন,‘আলহামদুলিল্লাহ’।
এরআগে আরাফাত এবং আসাদুল্লাহ রায় ঘোষণার পর আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন,‘টেনশন নাই, আমরা সফল হয়েছি। আল্লাহর পথে আমরা জীবন দিয়ে দিবো। এ রায়ে আমরা সফল হলাম। বিচার ব্যবস্থায় আমাদের আস্থা নাই। তাগুতি আইন আমাদের পায়ের নীচে। আমরা আখিরাতে সফল হবো।’
এরআগে সকাল ১১ টা ২৭ মিনিটের দিকে কারাগারে থাকা চার আসামিকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় তাদের মাথায় ছিল হেলমেট, হাতে হাতকড়া আর জ্যাকেট পরিহিত। তারা হাসিমুখ নিয়েই নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা বলেন।
আসামির কাঠগড়ায় থাকা অবস্থায় পুলিশ তাদের চারিদিক দিয়ে ঘিরে রাখে। এক পর্যায়ে হাতকড়া পিঠ দিয়ে লাগাতে গেলে ক্ষিপ্ত হন তারা। পুলিশের উদ্দেশ্যে বলেন,‘জঙ্গীদের কোনো মানবাধিকার নাই, তাদের বাক স্বাধীনতা নাই। আমরা তো কোর্টে কিছু করিনি। কোনো ঝামেলা, চিল্লাচিল্লি করিনি। আপনারা যেভাবে বলছেন সে ভাবেই আছি। প্রত্যেক মানুষের অধিকার আছে। আমাদেরও অধিকার আছে। না হলে বলেন কি কি নির্দেশনা আছে আমাদের জন্য।’
আল্লাহু আকবার!আল্লাহু আকবার
হেরে গেলাম আমরা,তোমাদের ইমান দেখে।
প্রেরণা পেলাম আমরা,তোমাদের হাসি দেখে।
শুনে রেখ হে পথিক!ভুলবো না আত্ম ত্যাগ তোমাদের।
পুষিয়ে দিবো আমরা পাওনা তাগুতের।
ইনশাআল্লাহ
(কালেক্টেড ঈষত্ বর্ধিত করে)
Comment