মুজিবের জীবনী থেকে জানা যায় এই লোক নিজের জীবনের ৪৬৮২ দিন কারাগারে কাটিয়েছে যা ১৩ বছরের সমান। অথচ তার পলিটিক্যাল এইজ ছিলো মাত্র ২৬ বছর।
এই লোক ২৬ বছর রাজনীতি করেছে যার মধ্যে অর্ধেক সময় কাটিয়েছে কারাগারে!
যিন্দিক মুজিব তার জীবনের এতটা সময় কারাগারে কাটিয়েছে, মিথ্যা আদর্শকে প্রতিষ্ঠা করতে, তাও সে ক্ষমতার স্বাদ ৪ বছরের বেশি ভোগ করতে পারেনি। মেশিনগানের ভয়ানক গর্জনের নিচে তাকে শুইয়ে দেয়া হয়েছে চিরতরে।
যখন একবার সে আমরণ অনশন করে তাকে বলা হয়, আপনি মারা গেলে কাজ করবে কে?
মুজিব বলল, লোক আছে। কাজ পরে থাকবে না!!!
ইসলামপন্থীরা! শিক্ষা নিন এত্থেকে!
একজন আলেমকে বলেছিলাম, এই পর্যন্ত যে শাতেম ও নাস্তিক নিহত হয়েছে তাদের ব্যাপারে আলেমদের অবস্থান কি?
তিনি বলেন "আমরা হ্যা-ও বলব না না-ও বলব না। এসব কাজকে হারাম বলার কোনো যুক্তি বা দলীল নেই। তবে এসব কাজকে যদি আমরা হালাল বলে ফতোয়া দেই তাহলে পুলিশে ধরে নিয়ে যাবে।"
মুহতারাম হাসান আব্দুস সালাম(হাফি) সুন্দর বলেছিলেন, "এদেশের ইসলামপন্থীদের কাছে কেমন যেনো কারাগারকে কবরের ন্যায় মনে হয়।"
তাগুতকে তাগুত বললে, শাতিমে রাসুলের হত্যাকে বৈধ ঘোষণা দিলে, সেক্যুলারদের মুরতাদ ঘোষণা দিলে পুলিশে ধরে নিয়ে যাবে! আমি জেলে গেলে দ্বীনি কাজ আঞ্জাম দিবে কে, মাদ্রাসা চালাবে কে? যেনো কারাগারে গেলে জন্ম বৃথা গেলো। এলিট শ্রেণী কওমী আলেম ও তোলাবাদের মধ্যে কারাভীতি প্রচন্ড।
আশ্চর্য! আপনে বুঝতে পারছেন! কিন্তু ইমাম হুসাইন(রাদি.) এর মতো এত জান্নাতের সকল যুবকদের সরদারও বুঝেননি? উবায়দুল্লাহ বিন যিয়াদের কাছে আত্মসমর্পণ করে যদি মদিনায় গিয়ে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করে বসে পড়তেন তাহলে তো ভালোই ছিলো, দ্বীনি কাজ ভালো আঞ্জাম দিতে পারতেন।
সত্যি বলতে আপনার এই দ্বীনি কাজ আঞ্জাম দেয়ায় শান্তিবাদী আলেম তৈরী হতে পারে, কিন্তু উপমহাদেশের মযলুম মুসলিম উম্মাহর উত্তরণের জন্য বিন্দুমাত্র ফায়দা আনবে না।
আর এতো হেকমত, এতো কৌশল, এতো শান্তিপূর্ণ পথ অবলম্বন করেও তো তাগুত ছাড় দিচ্ছে না। বারবার আপনার রক্তে নিজের হাত রঞ্জিত করছে। এরপর হাত এগিয়ে দিলে সেটা আপনারা আবার বুকে জড়িয়ে ধরছেন পরম মমতায়।
এই লোক ২৬ বছর রাজনীতি করেছে যার মধ্যে অর্ধেক সময় কাটিয়েছে কারাগারে!
যিন্দিক মুজিব তার জীবনের এতটা সময় কারাগারে কাটিয়েছে, মিথ্যা আদর্শকে প্রতিষ্ঠা করতে, তাও সে ক্ষমতার স্বাদ ৪ বছরের বেশি ভোগ করতে পারেনি। মেশিনগানের ভয়ানক গর্জনের নিচে তাকে শুইয়ে দেয়া হয়েছে চিরতরে।
যখন একবার সে আমরণ অনশন করে তাকে বলা হয়, আপনি মারা গেলে কাজ করবে কে?
মুজিব বলল, লোক আছে। কাজ পরে থাকবে না!!!
ইসলামপন্থীরা! শিক্ষা নিন এত্থেকে!
একজন আলেমকে বলেছিলাম, এই পর্যন্ত যে শাতেম ও নাস্তিক নিহত হয়েছে তাদের ব্যাপারে আলেমদের অবস্থান কি?
তিনি বলেন "আমরা হ্যা-ও বলব না না-ও বলব না। এসব কাজকে হারাম বলার কোনো যুক্তি বা দলীল নেই। তবে এসব কাজকে যদি আমরা হালাল বলে ফতোয়া দেই তাহলে পুলিশে ধরে নিয়ে যাবে।"
মুহতারাম হাসান আব্দুস সালাম(হাফি) সুন্দর বলেছিলেন, "এদেশের ইসলামপন্থীদের কাছে কেমন যেনো কারাগারকে কবরের ন্যায় মনে হয়।"
তাগুতকে তাগুত বললে, শাতিমে রাসুলের হত্যাকে বৈধ ঘোষণা দিলে, সেক্যুলারদের মুরতাদ ঘোষণা দিলে পুলিশে ধরে নিয়ে যাবে! আমি জেলে গেলে দ্বীনি কাজ আঞ্জাম দিবে কে, মাদ্রাসা চালাবে কে? যেনো কারাগারে গেলে জন্ম বৃথা গেলো। এলিট শ্রেণী কওমী আলেম ও তোলাবাদের মধ্যে কারাভীতি প্রচন্ড।
আশ্চর্য! আপনে বুঝতে পারছেন! কিন্তু ইমাম হুসাইন(রাদি.) এর মতো এত জান্নাতের সকল যুবকদের সরদারও বুঝেননি? উবায়দুল্লাহ বিন যিয়াদের কাছে আত্মসমর্পণ করে যদি মদিনায় গিয়ে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করে বসে পড়তেন তাহলে তো ভালোই ছিলো, দ্বীনি কাজ ভালো আঞ্জাম দিতে পারতেন।
সত্যি বলতে আপনার এই দ্বীনি কাজ আঞ্জাম দেয়ায় শান্তিবাদী আলেম তৈরী হতে পারে, কিন্তু উপমহাদেশের মযলুম মুসলিম উম্মাহর উত্তরণের জন্য বিন্দুমাত্র ফায়দা আনবে না।
আর এতো হেকমত, এতো কৌশল, এতো শান্তিপূর্ণ পথ অবলম্বন করেও তো তাগুত ছাড় দিচ্ছে না। বারবার আপনার রক্তে নিজের হাত রঞ্জিত করছে। এরপর হাত এগিয়ে দিলে সেটা আপনারা আবার বুকে জড়িয়ে ধরছেন পরম মমতায়।
Comment