ঈমানের পর সবচেয়ে বড় নেয়ামত শাহাদাহ। আর এই মুমিন ব্যাক্তি সর্বদা শাহাদাতের সুধা পান করার জন্য ব্যাকুল থাকে। মুমিন ব্যাক্তি দিনে যদি কোনো দোয়া নাও করে তাও সে একবার হলেও শাহাদাতের সুধা পান করার জন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে ফরিয়াদ জানায়। কেননা মুমিনের মাঝে তো মুহাম্মাদ (স) এর গুণাবলি ই বিদ্দমান থাকবে। আর আল্লাহর রাসুল (স) কখনো এই দোয়া করেন নাই যে আল্লাহ!আপনি আমাকে নামাযে মৃত্যুদেন, বায়তুল্লায় মৃত্যু দেন, সিজদায় মৃত্যুদেন। অথচ আল্লাহর রাসুল (স)শাহাদাতের মৃত্যু চেয়েছেন আল্লাহর কাছে। শুধু একবার না বার বার চেয়েছেন।
আল্লাহর রাসুল (স) আল্লাহর কাছে বারবার শহীদ হতে চেয়েছেন। আল্লাহর রাসূলের ইচ্ছাছিল ওনাকে যেন "আল্লাহর রাস্তায় একবার শহীদ করা হয় তারপর আবার জীবিত করা হয় আবার শহীদ করা হয় আবার জীবিত করা হয় আবার শহীদ করা হয় আবার জীবিত করা হয় এবং আবার শহীদ করা হয়"৷
রাসুল (স) এই আকাঙ্ক্ষা দেখে আমরা স্পষ্ট বুঝতে পারি যে শাহাদাত কত মর্যাদার বিষয়, কত সম্মানের বিষয়, কত গৌরবের বিষয়। যদি সম্মান গৌরব না ই থাকত তাহলে আল্লাহর রাসুল কখনো এই জিনিস বার বার চাইতেনা না।
আর শহীদের ব্যাপারে কত চমৎকার কথা আল্লাহ তায়ালা বলেছেন
আল্লাহ তায়ালা শহীদ দের কে মৃত বলতে নিষেধ করেছেন যেমন টা আল্লাহ তায়ালা বলেন
وَلَا تَقُولُوا لِمَنْ يُقْتَلُ فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَمْوَاتٌ ۚ بَلْ أَحْيَاءٌ وَلَٰكِنْ لَا تَشْعُرُونَ
আর যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদের মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত, কিন্তু তোমরা তা বুঝ না।
(সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১৫৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন যে তারা শুধু জীবিত ই নহে বরং তারা আল্লাহর কাছে বিশেষ রিযিক প্রাপ্ত।
সুবহানাল্লাহ। কত চমৎকার।
আর তাদের জন্য আল্লাহর রাসুল (স) কত সুসংবাদ শুনিয়ে গেছেন
তাদের মৃত্যু যন্ত্রণা হবে না তাদের সকল গোনাহ আল্লাহ মাফ করে দিবেন রক্তের ১ম ফোটা মাটিতে পরার আগে।
কেয়ামতের মাঠে তারা রক্ত মাখা দেহ নিয়ে উঠবে আর চারদিক মেশক আম্বরের ঘ্রানে মাতাল করে তুলবে চারপাশ এমনকি তারা ৭০জন ব্যাক্তি কে শাফায়াত করার জন্য অনুমতি দেওয়া হবে (ইনশাআল্লাহ)।তারা বিনা হিসেবে জান্নাতে চলে যাবে। সুবহানাল্লাহ।
জান্নাতি হুরদের সাথে তাদের বিয়ে পড়িয়ে দেওয়া হবে সুবহানাল্লাহ কত বড় নেয়ামত।
আর একদিকে শহীদের রক্তের দরিয়া বসবে আর অন্যদিকে চিৎকার দিয়ে বলবে কাবা'র রবের শপথ আমি তো সফলকাম হয়ে গেলাম।
আরে ভাই আমরা কীসের জন্য দুনিয়া নিয়ে মগ্ন আছি আজও কী আমাদের সময় হয় নাই জিহাদের রণাঙ্গনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার?
প্রিয় ভাই, আল্লাহ তায়ালা এখন বাজার বসিয়ে দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা ডাকতেছেন কে আছে যে আমার সাথে ব্যাবসা করবে? কে আছে নিজের জান মালের বিনিময়ে জান্নাত ক্রয় করবে?কে আছে জান্নাতের হুরদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে?সুবহানাল্লাহ!কত সুন্দর এ’লান করতেছেন মহান রব।
সুতরাং প্রিয় ভাই দুনিয়ার লোভ লালসা বাদ দিয়ে আসুন আমরা সবাই আখিরাত মুখী হই। আল্লাহর জান্নাত লাভের আশায় নিজের জীবন কে উৎসর্গ করি। আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েমের জন্য নিজেকে আল্লাহর পথে কোরবান দেওয়ার মন মানসিকতা প্রস্তুত করি ইনশাআল্লাহ।মুসলিম মাজলুম মা বোনদের ইজ্জত সম্মান রক্ষার জন্য নিজেকে কোরবান দেওয়ার মন মানসিকতা প্রস্তুত করি ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহর জমিনে গায়রুল্লাহর সকল বিধান বাতিল করে এক আল্লাহর বিধান কায়েমের জন্য নিজের জান মাল নিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদের মানসিকতা প্রস্তুত করি ইনশাআল্লাহ।
সর্বশেষ একটি আয়াত দিয়ে শেষ করতে চাই আল্লাহ তায়ালা বলেন
وَقَاتِلُوهُمْ حَتَّىٰ لَا تَكُونَ فِتْنَةٌ وَيَكُونَ الدِّينُ لِلَّهِ ۖ فَإِنِ انْتَهَوْا فَلَا عُدْوَانَ إِلَّا عَلَى الظَّالِمِينَ
বাংলা অনুবাদঃ আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়। অতঃপর যদি তারা নিবৃত হয়ে যায় তাহলে কারো প্রতি কোন জবরদস্তি নেই, কিন্তু যারা যালেম (তাদের ব্যাপারে আলাদা)।
(সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১৯৩)
আল্লাহর রাসুল (স) আল্লাহর কাছে বারবার শহীদ হতে চেয়েছেন। আল্লাহর রাসূলের ইচ্ছাছিল ওনাকে যেন "আল্লাহর রাস্তায় একবার শহীদ করা হয় তারপর আবার জীবিত করা হয় আবার শহীদ করা হয় আবার জীবিত করা হয় আবার শহীদ করা হয় আবার জীবিত করা হয় এবং আবার শহীদ করা হয়"৷
রাসুল (স) এই আকাঙ্ক্ষা দেখে আমরা স্পষ্ট বুঝতে পারি যে শাহাদাত কত মর্যাদার বিষয়, কত সম্মানের বিষয়, কত গৌরবের বিষয়। যদি সম্মান গৌরব না ই থাকত তাহলে আল্লাহর রাসুল কখনো এই জিনিস বার বার চাইতেনা না।
আর শহীদের ব্যাপারে কত চমৎকার কথা আল্লাহ তায়ালা বলেছেন
আল্লাহ তায়ালা শহীদ দের কে মৃত বলতে নিষেধ করেছেন যেমন টা আল্লাহ তায়ালা বলেন
وَلَا تَقُولُوا لِمَنْ يُقْتَلُ فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَمْوَاتٌ ۚ بَلْ أَحْيَاءٌ وَلَٰكِنْ لَا تَشْعُرُونَ
আর যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদের মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত, কিন্তু তোমরা তা বুঝ না।
(সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১৫৪)
অন্য আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন যে তারা শুধু জীবিত ই নহে বরং তারা আল্লাহর কাছে বিশেষ রিযিক প্রাপ্ত।
সুবহানাল্লাহ। কত চমৎকার।
আর তাদের জন্য আল্লাহর রাসুল (স) কত সুসংবাদ শুনিয়ে গেছেন
তাদের মৃত্যু যন্ত্রণা হবে না তাদের সকল গোনাহ আল্লাহ মাফ করে দিবেন রক্তের ১ম ফোটা মাটিতে পরার আগে।
কেয়ামতের মাঠে তারা রক্ত মাখা দেহ নিয়ে উঠবে আর চারদিক মেশক আম্বরের ঘ্রানে মাতাল করে তুলবে চারপাশ এমনকি তারা ৭০জন ব্যাক্তি কে শাফায়াত করার জন্য অনুমতি দেওয়া হবে (ইনশাআল্লাহ)।তারা বিনা হিসেবে জান্নাতে চলে যাবে। সুবহানাল্লাহ।
জান্নাতি হুরদের সাথে তাদের বিয়ে পড়িয়ে দেওয়া হবে সুবহানাল্লাহ কত বড় নেয়ামত।
আর একদিকে শহীদের রক্তের দরিয়া বসবে আর অন্যদিকে চিৎকার দিয়ে বলবে কাবা'র রবের শপথ আমি তো সফলকাম হয়ে গেলাম।
আরে ভাই আমরা কীসের জন্য দুনিয়া নিয়ে মগ্ন আছি আজও কী আমাদের সময় হয় নাই জিহাদের রণাঙ্গনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার?
প্রিয় ভাই, আল্লাহ তায়ালা এখন বাজার বসিয়ে দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা ডাকতেছেন কে আছে যে আমার সাথে ব্যাবসা করবে? কে আছে নিজের জান মালের বিনিময়ে জান্নাত ক্রয় করবে?কে আছে জান্নাতের হুরদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে?সুবহানাল্লাহ!কত সুন্দর এ’লান করতেছেন মহান রব।
সুতরাং প্রিয় ভাই দুনিয়ার লোভ লালসা বাদ দিয়ে আসুন আমরা সবাই আখিরাত মুখী হই। আল্লাহর জান্নাত লাভের আশায় নিজের জীবন কে উৎসর্গ করি। আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েমের জন্য নিজেকে আল্লাহর পথে কোরবান দেওয়ার মন মানসিকতা প্রস্তুত করি ইনশাআল্লাহ।মুসলিম মাজলুম মা বোনদের ইজ্জত সম্মান রক্ষার জন্য নিজেকে কোরবান দেওয়ার মন মানসিকতা প্রস্তুত করি ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহর জমিনে গায়রুল্লাহর সকল বিধান বাতিল করে এক আল্লাহর বিধান কায়েমের জন্য নিজের জান মাল নিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদের মানসিকতা প্রস্তুত করি ইনশাআল্লাহ।
সর্বশেষ একটি আয়াত দিয়ে শেষ করতে চাই আল্লাহ তায়ালা বলেন
وَقَاتِلُوهُمْ حَتَّىٰ لَا تَكُونَ فِتْنَةٌ وَيَكُونَ الدِّينُ لِلَّهِ ۖ فَإِنِ انْتَهَوْا فَلَا عُدْوَانَ إِلَّا عَلَى الظَّالِمِينَ
বাংলা অনুবাদঃ আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয় এবং আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়। অতঃপর যদি তারা নিবৃত হয়ে যায় তাহলে কারো প্রতি কোন জবরদস্তি নেই, কিন্তু যারা যালেম (তাদের ব্যাপারে আলাদা)।
(সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১৯৩)
Comment