সুবাহান আল্লাহ্*, কিছু মানুষ আছেন যাদেরকে জ্বিহাদের কথা বললে, তারা নানা ধরণের অজুহাত তুলে ধরে নানা ধরণের কথা বলেন, তার মধ্যে কিছু মন্তব্য তুলে ধরলাম যেমনঃ
১.ইসলামে জ্বিহাদ আছে, কিন্তু এখনও সেটার সময় আসেনি। ইমাম মাহদি আসলে অবশ্যই উনার সাথে যোগ দেবো
২. আমার ঈমান দুর্বল, জ্বিহাদের ময়দানে গেলে পালিয়ে যেতে পারি, আর জ্বিহাদের ময়দান থেকে পালিয়ে যাওয়া তো জঘন্য অপরাধ। আগে ঈমান তাজা করে তবেই আমি জ্বিহাদে যাব
৩. জ্বিহাদ করতে হবে ঠিক আছে, কিন্তু আমরা তো দুর্বল, শক্তি অর্জন করে তবেই জ্বিহাদ করবো
জবাবঃ-১. প্রায় সাড়ে ৫শ বছর পার হয়ে গেল, মুসলিম ভুখন্ড আল-আন্দালুসিয়া কাফিরদের হাতে দখল হয়ে আছে, ইসলামের প্রথম কাবা বাইতুল মুকাদ্দাস আজ ইয়াহুদিদের কবলে, ফিলিস্থিন,সিরিয়া,ইরাক,আফগানিস্তান,আরাকান,চীন,
ফিলিপাইন,থাইল্যান্ড,ভারতসহ প্রায় প্রতিটি দেশে মুসলিমরা আজকে নির্যাতিত। আরব ভুখন্ডে আজ ক্রুসেডার বাহিনী অবস্থান করছে। জ্বিহাদ ফারদুল আইন(সকলের জন্য ফরজ) হওয়ার সকল বিষয়ই এখন বিদ্যমান। এখন যদি সময় না আসে, তাহলে জ্বিহাদের সময় কখন? আল কুরআন ও রাসুল(সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সুন্নাহতে জ্বিহাদের ফরজিয়াতের বিষয়ে পরিস্কারভাবে বলা হয়েছে। এতগুলো দালিল থকার পরেও কি জ্বিহাদের সময় এখনও আসেনি? আর ইমাম মাহদি আসার আগ পর্যন্ত কি জ্বিহাদ ফরজ হবে না, অথচ তিনি একজন আমীরের হাত থেকে উম্মাহর দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।
২.আপনার ঈমান দুর্বল ভেবে কি আপনি নামায, রোজা, হজ্জ, যাকাত ছেড়ে দিচ্ছেন? এই গুলোর জন্য কি ঈমান প্রয়োজন হয় না? জ্বিহাদ বর্তমান সময়ে সর্বসম্মতিক্রমে একটি ফরজ ইবাদাত, নামায-রোজার মতই।
৩. আলহামদুলিল্লাহ্*, যুদ্ধে জয়-পরাজয় সম্পূর্ণই আল্লাহ্* সুবহানাহু তায়ালার হাতে, আল্লাহু আকবর, আল্লাহ্* সর্বশক্তিমান। অতীতে আল্লাহ্* কত ক্ষুদ্র দলকে বৃহৎ শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে বিজয়ী করেছেন। আল্লাহ্* তায়ালা আমাদের ওয়াদা করেছেন যে যদি আমরা মু'মিন হই, তাহলে আমরাই বিজয়ী হব, বিইজনিল্লাহ।
বি.দ্র-এটি আমার প্রথম পোস্ট, কোন ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী
১.ইসলামে জ্বিহাদ আছে, কিন্তু এখনও সেটার সময় আসেনি। ইমাম মাহদি আসলে অবশ্যই উনার সাথে যোগ দেবো
২. আমার ঈমান দুর্বল, জ্বিহাদের ময়দানে গেলে পালিয়ে যেতে পারি, আর জ্বিহাদের ময়দান থেকে পালিয়ে যাওয়া তো জঘন্য অপরাধ। আগে ঈমান তাজা করে তবেই আমি জ্বিহাদে যাব
৩. জ্বিহাদ করতে হবে ঠিক আছে, কিন্তু আমরা তো দুর্বল, শক্তি অর্জন করে তবেই জ্বিহাদ করবো
জবাবঃ-১. প্রায় সাড়ে ৫শ বছর পার হয়ে গেল, মুসলিম ভুখন্ড আল-আন্দালুসিয়া কাফিরদের হাতে দখল হয়ে আছে, ইসলামের প্রথম কাবা বাইতুল মুকাদ্দাস আজ ইয়াহুদিদের কবলে, ফিলিস্থিন,সিরিয়া,ইরাক,আফগানিস্তান,আরাকান,চীন,
ফিলিপাইন,থাইল্যান্ড,ভারতসহ প্রায় প্রতিটি দেশে মুসলিমরা আজকে নির্যাতিত। আরব ভুখন্ডে আজ ক্রুসেডার বাহিনী অবস্থান করছে। জ্বিহাদ ফারদুল আইন(সকলের জন্য ফরজ) হওয়ার সকল বিষয়ই এখন বিদ্যমান। এখন যদি সময় না আসে, তাহলে জ্বিহাদের সময় কখন? আল কুরআন ও রাসুল(সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সুন্নাহতে জ্বিহাদের ফরজিয়াতের বিষয়ে পরিস্কারভাবে বলা হয়েছে। এতগুলো দালিল থকার পরেও কি জ্বিহাদের সময় এখনও আসেনি? আর ইমাম মাহদি আসার আগ পর্যন্ত কি জ্বিহাদ ফরজ হবে না, অথচ তিনি একজন আমীরের হাত থেকে উম্মাহর দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।
২.আপনার ঈমান দুর্বল ভেবে কি আপনি নামায, রোজা, হজ্জ, যাকাত ছেড়ে দিচ্ছেন? এই গুলোর জন্য কি ঈমান প্রয়োজন হয় না? জ্বিহাদ বর্তমান সময়ে সর্বসম্মতিক্রমে একটি ফরজ ইবাদাত, নামায-রোজার মতই।
৩. আলহামদুলিল্লাহ্*, যুদ্ধে জয়-পরাজয় সম্পূর্ণই আল্লাহ্* সুবহানাহু তায়ালার হাতে, আল্লাহু আকবর, আল্লাহ্* সর্বশক্তিমান। অতীতে আল্লাহ্* কত ক্ষুদ্র দলকে বৃহৎ শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে বিজয়ী করেছেন। আল্লাহ্* তায়ালা আমাদের ওয়াদা করেছেন যে যদি আমরা মু'মিন হই, তাহলে আমরাই বিজয়ী হব, বিইজনিল্লাহ।
বি.দ্র-এটি আমার প্রথম পোস্ট, কোন ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী
Comment