যে কোন যোদ্ধ আপনি জয় লাভ করতে চাইলে কতগুলো মূলনিতি আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। যদি সেই মূলনিতিগুলো অনুসরণ করেন তাহলে বিজয় আপনার নিশ্চিত ইনশাআল্লাহ। আমি আপনাদের সাথে মৌলিক কিছু মুলনিতি নিয়ে আলোচনা করব। ইনশাআল্লাহ
যে কোন যোদ্ধের একটি মূল শক্তি হিসেবে যে জিনিসটি কাজ করে তা হল: মনোবল। আপনার যোদ্ধের জয় পরাজয় অনেকটাই মনোবল এর উপর নির্ভর করে। ইতিহাস থেকে যতটুকু জানা যাই,,এমন বহু যোদ্ধ গত হয়েছে যে, শত্রু বাহিনি সংখ্যায় কয়েক গুণ থাকা সত্বেও মনোবলহীন করতে পারায় যোদ্ধে জয় লাভ করা গেছে। শত্রুদের যখন মনোবল ভেঙ্গে পরেছে তখন তারা পলায়ন করতে শুরু করেছে। যাক আর এই মনোবল এর কতগুলো উৎস আছে।
দল ও ধর্ম অনুসারে তার ভিন্নতা দেখা যাই। উদাহরণ স্বরুপ: কোন কোন দল তার দলনেতার ভিত্তি করে যোদ্ধ করে, যখন দলনেতা শেষ তখন তারা এই চিন্তা করে মনোবল হারায় যে আমাদের দলনেতা কতবড় বীর সে-ই পরাজিত বা নিহত হয়েছে, আর আমরাতো তার তুলনাই কিছুয় না। ঠিক যখন কোন খ্রিস্টানরা যোদ্ধ করে তাদের প্রতিক ক্রোশ নিয়ে, যখন ক্রোশের কিছু হয়ে যাই তখন তারা চিন্তা করে ক্রোশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমাদের আর রক্ষা নাই। অর্থাৎ মনোবলহীন হয়ে পরে। ((যোদ্ধের উদাহরণ পেশ করা যেত কিন্তু সংক্ষেপ করার ইচ্ছা)) ঠিক কোন হিন্দু যখন কোন যোদ্ধ করে তাদের রক্ষা কবজ, তাদের দেবতা, তাদের দলনেতা ইত্যাদি যখন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংশ হয়, তখন তাদেরও মনোবল ভেঙ্গে যাই ও তারা পরাজয় বরণ করে। কিন্তু অপর দিকে মুসলমানরা যখন যোদ্ধ করে তখন তারা যোদ্ধ করে আল্লাহর জন্য যিনি চিরজিবী ও চিরন্তন। যাকে কোন তন্দ্রা বা নিদ্রা স্পর্শ করেনা। যার কোন সমকক্ষ নেই। এমন সত্তার জন্য যখন তাদের যোদ্ধ তখন তাদের মনোবল ভেঙ্গে যাই না। কারণ তারা মরলেও তাকে পাবে আর বচলেও তার জন্যই। তারা তাদের যোদ্ধের জয় ও পরাজয় সেই মহান সত্তার উপর ছেড়ে দেন । আর তিনি যাকে ইচ্ছা তাকে বিজয় দান করেন।
তাই ইতিহাস আমাদের সাক্ষি,,,মুসলমানদের বিজয় কেবল ইমানি মনোবলেই অর্জন হয়েছে।
এখনো যদি আমরা কোন সুপার পাওয়ার আল্লাহর চেয়ে অন্য কাউকে মনে করি তাহলে পরাজয় আবশ্যম্ভাবি। আর অল্লাহ-ই সমস্ত কিছুর মালিক ও তিনিই সমস্ত কিছু নিয়ন্ত্রণকারী একথা অন্তরে স্থাপন করতে পারি তাহলে মনোবল থাকবে ১০০% আর যোদ্ধ জয়,,আমাদের হাতের নাগালে।.....
আল্লাহ আমাদের সঠিকভাবে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।
বি: দ্র: মনোবল সম্পর্কিত পোষ্ট চলবে ইনশা,,,,,,,,,,
যে কোন যোদ্ধের একটি মূল শক্তি হিসেবে যে জিনিসটি কাজ করে তা হল: মনোবল। আপনার যোদ্ধের জয় পরাজয় অনেকটাই মনোবল এর উপর নির্ভর করে। ইতিহাস থেকে যতটুকু জানা যাই,,এমন বহু যোদ্ধ গত হয়েছে যে, শত্রু বাহিনি সংখ্যায় কয়েক গুণ থাকা সত্বেও মনোবলহীন করতে পারায় যোদ্ধে জয় লাভ করা গেছে। শত্রুদের যখন মনোবল ভেঙ্গে পরেছে তখন তারা পলায়ন করতে শুরু করেছে। যাক আর এই মনোবল এর কতগুলো উৎস আছে।
দল ও ধর্ম অনুসারে তার ভিন্নতা দেখা যাই। উদাহরণ স্বরুপ: কোন কোন দল তার দলনেতার ভিত্তি করে যোদ্ধ করে, যখন দলনেতা শেষ তখন তারা এই চিন্তা করে মনোবল হারায় যে আমাদের দলনেতা কতবড় বীর সে-ই পরাজিত বা নিহত হয়েছে, আর আমরাতো তার তুলনাই কিছুয় না। ঠিক যখন কোন খ্রিস্টানরা যোদ্ধ করে তাদের প্রতিক ক্রোশ নিয়ে, যখন ক্রোশের কিছু হয়ে যাই তখন তারা চিন্তা করে ক্রোশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমাদের আর রক্ষা নাই। অর্থাৎ মনোবলহীন হয়ে পরে। ((যোদ্ধের উদাহরণ পেশ করা যেত কিন্তু সংক্ষেপ করার ইচ্ছা)) ঠিক কোন হিন্দু যখন কোন যোদ্ধ করে তাদের রক্ষা কবজ, তাদের দেবতা, তাদের দলনেতা ইত্যাদি যখন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংশ হয়, তখন তাদেরও মনোবল ভেঙ্গে যাই ও তারা পরাজয় বরণ করে। কিন্তু অপর দিকে মুসলমানরা যখন যোদ্ধ করে তখন তারা যোদ্ধ করে আল্লাহর জন্য যিনি চিরজিবী ও চিরন্তন। যাকে কোন তন্দ্রা বা নিদ্রা স্পর্শ করেনা। যার কোন সমকক্ষ নেই। এমন সত্তার জন্য যখন তাদের যোদ্ধ তখন তাদের মনোবল ভেঙ্গে যাই না। কারণ তারা মরলেও তাকে পাবে আর বচলেও তার জন্যই। তারা তাদের যোদ্ধের জয় ও পরাজয় সেই মহান সত্তার উপর ছেড়ে দেন । আর তিনি যাকে ইচ্ছা তাকে বিজয় দান করেন।
তাই ইতিহাস আমাদের সাক্ষি,,,মুসলমানদের বিজয় কেবল ইমানি মনোবলেই অর্জন হয়েছে।
এখনো যদি আমরা কোন সুপার পাওয়ার আল্লাহর চেয়ে অন্য কাউকে মনে করি তাহলে পরাজয় আবশ্যম্ভাবি। আর অল্লাহ-ই সমস্ত কিছুর মালিক ও তিনিই সমস্ত কিছু নিয়ন্ত্রণকারী একথা অন্তরে স্থাপন করতে পারি তাহলে মনোবল থাকবে ১০০% আর যোদ্ধ জয়,,আমাদের হাতের নাগালে।.....
আল্লাহ আমাদের সঠিকভাবে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।
বি: দ্র: মনোবল সম্পর্কিত পোষ্ট চলবে ইনশা,,,,,,,,,,
Comment