Tweet
‘‘হে যুবক’’
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ্*র যিনি মুমিনদের অভিভাবক ও বিজয় দানকারী এবং কাফিরদের পরাজয় দানকারী । আর সালাত ও সালাম সেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর ; যিনি আমাদের আদর্শ ; যিনি বলতেন , আমার রিজিক রাখা হয়েছে তরবারির ছায়া তলে ।
হে যুবক তোমাকে বলছি ,
ঐ দেখো মুসলিম বিশ্বের প্রতিটি খিত্তা এবং প্রতি ইঞ্চি মাটি তোমাকে জিহাদের আহবান করছে , উম্মতের মুসলিমাহর ভাগ্যাকাশে নতুন এক প্রভাতের উদয় ঘটেছে । আপন শরীরে বিস্ফোরক বেঁধে কাফিরদের ভিড়ের মধ্যে ঢুকে জীবন বিলিয়ে দেয়া উম্মাহর আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন ভাই ও বোনেরা তোমাদেরকে আত্মমর্যাদা শিখতে উদ্বুদ্ধ করছে যে , হে মুসলিম যুবকরা ! জিহাদে আল্লাহ্* সুবঃ যে শক্তি রেখেছেন , কাফেরদের বিয়াল্লিশটি দেশ ও মুনাফিক মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানরা মিলেও যার মোকাবেলা করতে পারছেনা ।
শামের পুণ্যভূমি থেকে ভেসে জিহাদি তারনার সূর কান পেতে শোন । আফগানিস্তানের পাহাড়ের চূড়া থেকে তাকবীর ধ্বনি উচ্চারণকারী তোমাদের মুজাহিদ ভাইগণ অস্ত্রসজ্জিত অবস্থায় জান হাতে নিয়ে জান্নাতের বিনিময়ে আপন জীবনের সওদা করছে । এদের মাঝে অল্প বয়সের ছেলেরাও আছে , আছে তাগড়া জোয়ান , তোমাদের মা-বোন ও সফেদ চুল দাড়ির এই উম্মাহর বৃদ্ধরাও । এরা সবাই তোমার অপেক্ষায় রয়েছে । খোরাসান , শাম, আফগানিস্তান , বাংলাদেশের মুজাহিদরা শুধু তোমাদের অপেক্ষায় ।
শাম , সিরিয়া , আফগানিস্তান খৃষ্টান বাহিনীর জন্য জাহান্নামে পরিণত হয়েছে । জয় পরাজয় হতে এখনো বহু সময় প্রয়োজন । কে জিতবে আর কে পরাজিত হবে অবশ্যই আল্লাহ্* নির্ধারিত করে রেখেছেন । ইহুদি-খৃষ্টান পরাজিত হলে তাদের দুনিয়াব্যাপী সামান্যতম প্রধান্য অবশিষ্ট থাকবে না । তাদেরকে মুসলিম জাতীয়তাবাদী শক্তির কাছে বশ্যতা স্বীকার করতে বাধ্য করা হবে । বিশ্বের খৃষ্টান বাহিনীর জোটের বিরুদ্ধে জয় লাভ করার অর্থ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে মুসলমানদের জয়লাভ ।
তাই আর বিলম্ব নয় । আর একজন মুসলিম বোনদের উড়নায় হাত পড়ার পূর্বেই , মুসলমানদেরকে একত্র করে তাদের উপর তেল ঢেলে জীবিত জালানোর পূর্বেই । হে মুহাম্মদ বিন কাসিম ও সুলতান মাহমুদ গজনবীর উত্তরসূরিরা ! তোমরা জেগে উঠো । তোমরা আল্লাহ্* ও রাসুলের দুশমনদের আবাসগুলোকে পানি পথে পরিণত কর । আর অপেক্ষা কিসের ? গুঁড়িয়ে দাও ওদের স্বপনের মহল । প্রচণ্ড কম্পন সৃষ্টি হয়েছে । তা খসে পড়ার উপক্রম । ইনশাআল্লাহ অচিরেই এমন সময় আসছে । যেদিন হবে আল্লাহ্* পথে যুদ্ধরত মুজাহিদগনের বিজয়ের দিন । যেদিন শুনবে তোমরা এ গণতন্ত্র শাসন ব্যবস্থার পতনের আওয়াজ । আর সেই সাথে ইহুদিদের ইজারাদারীর সবচেয়ে বড় অস্ত্র ডলার পাউন্ডের রাজত্বের অবসান ঘটবে , ইনশাআল্লাহ ।
হে যুবক তোমাকে বলছি ,
ঐ দেখো মুসলিম বিশ্বের প্রতিটি খিত্তা এবং প্রতি ইঞ্চি মাটি তোমাকে জিহাদের আহবান করছে , উম্মতের মুসলিমাহর ভাগ্যাকাশে নতুন এক প্রভাতের উদয় ঘটেছে । আপন শরীরে বিস্ফোরক বেঁধে কাফিরদের ভিড়ের মধ্যে ঢুকে জীবন বিলিয়ে দেয়া উম্মাহর আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন ভাই ও বোনেরা তোমাদেরকে আত্মমর্যাদা শিখতে উদ্বুদ্ধ করছে যে , হে মুসলিম যুবকরা ! জিহাদে আল্লাহ্* সুবঃ যে শক্তি রেখেছেন , কাফেরদের বিয়াল্লিশটি দেশ ও মুনাফিক মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানরা মিলেও যার মোকাবেলা করতে পারছেনা ।
শামের পুণ্যভূমি থেকে ভেসে জিহাদি তারনার সূর কান পেতে শোন । আফগানিস্তানের পাহাড়ের চূড়া থেকে তাকবীর ধ্বনি উচ্চারণকারী তোমাদের মুজাহিদ ভাইগণ অস্ত্রসজ্জিত অবস্থায় জান হাতে নিয়ে জান্নাতের বিনিময়ে আপন জীবনের সওদা করছে । এদের মাঝে অল্প বয়সের ছেলেরাও আছে , আছে তাগড়া জোয়ান , তোমাদের মা-বোন ও সফেদ চুল দাড়ির এই উম্মাহর বৃদ্ধরাও । এরা সবাই তোমার অপেক্ষায় রয়েছে । খোরাসান , শাম, আফগানিস্তান , বাংলাদেশের মুজাহিদরা শুধু তোমাদের অপেক্ষায় ।
শাম , সিরিয়া , আফগানিস্তান খৃষ্টান বাহিনীর জন্য জাহান্নামে পরিণত হয়েছে । জয় পরাজয় হতে এখনো বহু সময় প্রয়োজন । কে জিতবে আর কে পরাজিত হবে অবশ্যই আল্লাহ্* নির্ধারিত করে রেখেছেন । ইহুদি-খৃষ্টান পরাজিত হলে তাদের দুনিয়াব্যাপী সামান্যতম প্রধান্য অবশিষ্ট থাকবে না । তাদেরকে মুসলিম জাতীয়তাবাদী শক্তির কাছে বশ্যতা স্বীকার করতে বাধ্য করা হবে । বিশ্বের খৃষ্টান বাহিনীর জোটের বিরুদ্ধে জয় লাভ করার অর্থ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে মুসলমানদের জয়লাভ ।
তাই আর বিলম্ব নয় । আর একজন মুসলিম বোনদের উড়নায় হাত পড়ার পূর্বেই , মুসলমানদেরকে একত্র করে তাদের উপর তেল ঢেলে জীবিত জালানোর পূর্বেই । হে মুহাম্মদ বিন কাসিম ও সুলতান মাহমুদ গজনবীর উত্তরসূরিরা ! তোমরা জেগে উঠো । তোমরা আল্লাহ্* ও রাসুলের দুশমনদের আবাসগুলোকে পানি পথে পরিণত কর । আর অপেক্ষা কিসের ? গুঁড়িয়ে দাও ওদের স্বপনের মহল । প্রচণ্ড কম্পন সৃষ্টি হয়েছে । তা খসে পড়ার উপক্রম । ইনশাআল্লাহ অচিরেই এমন সময় আসছে । যেদিন হবে আল্লাহ্* পথে যুদ্ধরত মুজাহিদগনের বিজয়ের দিন । যেদিন শুনবে তোমরা এ গণতন্ত্র শাসন ব্যবস্থার পতনের আওয়াজ । আর সেই সাথে ইহুদিদের ইজারাদারীর সবচেয়ে বড় অস্ত্র ডলার পাউন্ডের রাজত্বের অবসান ঘটবে , ইনশাআল্লাহ ।
Comment