১/আল্লাহ্ তায়ালা,জিহাদ সম্পর্কে কোরআন শরিফে চারশরও বেশী আয়াত নাযিল করেছেন,
২/জিহাদ শিরোনামে ইমাম বুখারী,(রাহ)
দুইশত একচল্লিশটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ব্দ করেছেন,
৩/ জিহাদ শিরোনামে ইমাম মুসলিম রহ,
একশত পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৪/জিহাদ শিরোনামে ইমাম আবু দাউদ,
রহ,একশত ছিয়াত্তরটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৫/ জিহাদ শিরোনামে ইমাম তিরমিযী রহ,একশত পনেরটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৬/ জিহাদ শিরোনামে ইমাম নাসায়ী রহ,
আটচল্লিশটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৭/ জিহাদ শিরোনামে ইমাম ইবনে মাজা রহ,ছিচল্লিশটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৮/ জিহাদ শিরোনামে ফেক্বাহর প্রতিটি কিতাবে জিহাদের মাসআালা দ্বারা সুসজ্জিত,
৯/জিহাদ ইবাদাত এবং জরুরত উভয়টাই
১০/জিহাদ পর্যটনও আবার বৈরাগ্যতাও
১১/ জিহাদ মর্যাদা বৃদ্ধি মাধ্যম আবার ফরজ,
১২/ জিহাদ ঈমানের নিদর্শন।
১৩/ জিহাদ দ্বারা ঈমানের পরিপূর্ণতা অর্জিত হয়,
১৪/ জিহাদ দ্বারা আল্লাহ্ নৈকট্য অর্জিত হয়,
১৫/ জিহাদ দ্বারা আল্লাহ্ রহমত হাসিল হয়,
১৬/জিহাদ দ্বারা গুনাহ মাফ হয়,এবং আখেরাতে মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
১৭/ জিহাদের মাধ্যমে মুহুর্তে মুহুর্তে আধ্যাত্মিক উন্নতি সাধিত হয়,যা জিহাদ ব্যতীত কয়েক বৎসরের রিয়াযত মুজাহাদা দ্বারা অর্জন হয় না।
১৮/ জিহাদের জন্য হযরত সুলাইমান (আ) একশত স্ত্রী বানিয়েছিলেন।
১৯/ জিহাদ দ্বারা এ উম্মতের ফেরআউন আবু জেহেল ও রাসুল (সা)
এর ওফাতের পর সর্ব প্রথম ফেতনা যাকাত অস্বীকৃতি ও ইরতিদাদ তথা ধর্ম ত্যাগ নির্মূল হয়েছে।
২০/ জিহাদ দ্বারাই এ উম্মতের সর্বশেষ ও সর্ববৃহৎ ফেৎনা দাজ্জাল ধ্বংস হবে।
২১/ জিহাদের মাধ্যমে উলামায়ে কেরাম সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের বাধা দানের দায়িত্ব আদায় করে আম্বিয়া কেরামের প্রতিনিধিত্ব করে থাকেন।
২২/ জিহাদ দ্বারা উলামায়ে কেরাম বিচার ব্যবস্হার বিভিন্ন মর্যাদায় ভূষিত হন।
২৩/ জিহাদ দ্বারা দ্বীন প্রচার প্রসার পথ সুগম হয়ে থাকে।
২৪/ জিহাদ দ্বারা উলামায়ে কেরামের আযমত এবং আমির উমারাদের অনুসরণ হয়ে থাকে।
২৫/ জিহাদ দ্বারা উত্তমও শরীয়ত সমর্থিত বিষয়াদির প্রচলন এবং উন্নতি সাধিত হয়,আর মন্দ এবং শরীয়তের নিষিদ্ধ কার্যকলাপ বন্ধ হয়।
২৬/ জিহাদ দ্বারা শরীয়তের বিধি বিধান প্রতিষ্ঠত হয়।
২৭/ জিহাদ দ্বারা ঈমান জান মাল এবং ইজ্জতের হেফাজত হয়।
২৮/ জিহাদ দ্বারা কাফেরদের মুসলমানদের কাছে এসে ইসলাম ধর্মকে দেখা এবং বুঝার সুযোগ পায়।
২৯/ জিহাদ দ্বারা কাফেরদের ইসলাম গ্রহন তাওফিক হয় আর হঠকারী কাফেরদের ধ্বংস নিশ্চিত হয়।
৩০/ জিহাদ দ্বারা ইবাদাতখানার সংরক্ষণ হয় যদিও সেটা কাফেরদের হোক না কেন।
৩১/জিহাদ দ্বারা পাপাচারী ও ফাসেকরা বেদআত,অন্যায় ও অশ্লীল কাজকর্ম থেকে ফিরে আসে,
৩২/জিহাদ দ্বারা মানুষের স্বভাবজাত হত্যা লন্ঠনের যে মনোভাব থাকে সেটা যোগ্যতা ও সঠিক স্হানে ব্যায় হয়,
৩৩/ জিহাদের দ্বারা ধন সম্পদের প্রাচুর্য লাভ হয় এবং পরমুখাপেক্ষীতা দূর হয়,
৩৪/ জিহাদের দ্বারা গোলাম বাঁদীর নেয়ামত হাসিল হয়
৩৫/ জিহাদের কারণে ফেরেশতারা আসমান থেকে সহযোগিতা নাযিল করে।
৩৬/ জিহাদ মুসলমানদের বিরুদ্ব্দে অবস্হান নেওয়া কাফেরদের জন্য শাস্তি এবং অপদস্ততা।
৩৭/ জিহাদ মুসলমানদের হৃদয়ের আরোগ্যতা এবং অন্তরের আক্রোশ ও ক্রোধ দমনের মাধ্যম।
৩৮/ জিহাদ আল্লাহর নুসরাত ও সাহায্য লাভের সবচেয়ে বড় মাধ্যম।
৩৯/ জিহাদ দ্বারা গোটা সৃষ্টিজীব মুসলমানদের অনুগত হয়ে যায়।
৪০/ জিহাদে হাত ব্যবহার হয় মুসলমানদের কিন্তু শক্তি ব্যবহার হয় স্বয়ং আল্লাহ তা'য়ালার।
৪১/ জিহাদ আমাদের হেফাযতকারী, আমমাদের প্রতিরক্ষাকারী,এবং আমাদের দূর্গ।
৪২/জিহাদের কারণে মুনাফিকদের ষড়যন্ত্র ও নস্যাৎ হয়ে যায়।
৪৩/জিহাদের দ্বারা জিম্মী কাফেদেরও জান মাল ইজ্জত সংরক্ষিত থাকে।
৪৪/জিহাদের দ্বারা কাপুরুষতা থেকে বেচেঁ থাকা যায় এটা পুরুষের জন্য অনেক বড় ত্রুটি।
৪৫/জিহাদের প্রস্তুতি গ্রহন করা সার্ক্ষণিক ওয়াজিব।
৪৬/কাফেদের থেকেও জিহাদের প্রশিক্ষণ গ্রহন করা বৈধ।
৪৭/জিহাদকারী মুসলিম মুজাহিদ যদি যুদ্ধ করতে থাকে তাহলে গাজী আর যদি নিহত হয়ে যায় তাহলে শহিদ।
৪৮/জিহাদে জন সংখ্যা ও শক্তি বৃদ্ধি জন্য শরীয়ত চার বিয়ে করাকে জায়েজ করেছে।
৪৯/জিহাদ ছেড়ে দিলে অর্থনৈতিক দূরাবস্হা,ভয় ভীতি অনিরাপত্তা,হতাশা এবং নৈরাশ্যতার সৃষ্টি হয়।
৫০/জিহাদ ছেড়ে দিলে মুসলমানদের উপর ব্যাপকভাবে আযাব আসে।
৫১/ জিহাদ ছেড়ে দিলে দাসত্বের জীবন এবং কাপুরুষতা সুনিশ্চিত হয়ে যায়।
৫২/ জিহাদ ছেড়ে দিলে দ্বীনি আহকাম প্রতিষ্ঠার বরকত থেকে বন্ঞিত থাকতে হয়।
৫৩/ জিহাদ ছেড়ে দিলে জান মাল এবং ইজ্জত দুসমনের অনুগ্রহের উপর নির্ভর হয়ে পড়ে।
৫৪/ জিহাদ ছেড়ে দিলে যমীনে ফেতনা ফাসাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।
৫৫/যৌক্তিক কারণে ব্যতীত জিহাদ ছেড়ে দিলে ঐ ব্যক্তি ফাসেক হয়ে যায়।
৫৬/জিহাদের মধ্যে অপব্যাখ্যাকারী মুরতাদ ফিল আক্বীদাহ তথা খারাপ আক্বীদা পোষনকারী কাফের হয়ে যায়।
৫৭/জিহাদের মধ্যে তাহরীফকারী তথা অপব্যাখ্যাকারী সঠিক অর্থে বিকৃত সাধনকারী এবং জিহাদকে অস্বীকারকারী ব্যক্তি কাফের।
৫৮/জিহাদ ছেড়ে দিলে অন্তর থেকে কুফুরি এবং পাপাচারের প্রতি ঘৃণা দূর হয়ে যায়।
৫৯/ জিহাদ ছেড়ে দিলে মানুষ মৃত্যুর পূর্বেই বিভিন্ন মুসীবতে সম্মুখীন হয়।
৬০/ জিহাদ ছেড়ে দিয়ে মৃত্যুবরণ করা মুনাফেকীর উপর মৃত্যুবরন করার নামান্তর।
২/জিহাদ শিরোনামে ইমাম বুখারী,(রাহ)
দুইশত একচল্লিশটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ব্দ করেছেন,
৩/ জিহাদ শিরোনামে ইমাম মুসলিম রহ,
একশত পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৪/জিহাদ শিরোনামে ইমাম আবু দাউদ,
রহ,একশত ছিয়াত্তরটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৫/ জিহাদ শিরোনামে ইমাম তিরমিযী রহ,একশত পনেরটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৬/ জিহাদ শিরোনামে ইমাম নাসায়ী রহ,
আটচল্লিশটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৭/ জিহাদ শিরোনামে ইমাম ইবনে মাজা রহ,ছিচল্লিশটি পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ করেছেন,
৮/ জিহাদ শিরোনামে ফেক্বাহর প্রতিটি কিতাবে জিহাদের মাসআালা দ্বারা সুসজ্জিত,
৯/জিহাদ ইবাদাত এবং জরুরত উভয়টাই
১০/জিহাদ পর্যটনও আবার বৈরাগ্যতাও
১১/ জিহাদ মর্যাদা বৃদ্ধি মাধ্যম আবার ফরজ,
১২/ জিহাদ ঈমানের নিদর্শন।
১৩/ জিহাদ দ্বারা ঈমানের পরিপূর্ণতা অর্জিত হয়,
১৪/ জিহাদ দ্বারা আল্লাহ্ নৈকট্য অর্জিত হয়,
১৫/ জিহাদ দ্বারা আল্লাহ্ রহমত হাসিল হয়,
১৬/জিহাদ দ্বারা গুনাহ মাফ হয়,এবং আখেরাতে মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
১৭/ জিহাদের মাধ্যমে মুহুর্তে মুহুর্তে আধ্যাত্মিক উন্নতি সাধিত হয়,যা জিহাদ ব্যতীত কয়েক বৎসরের রিয়াযত মুজাহাদা দ্বারা অর্জন হয় না।
১৮/ জিহাদের জন্য হযরত সুলাইমান (আ) একশত স্ত্রী বানিয়েছিলেন।
১৯/ জিহাদ দ্বারা এ উম্মতের ফেরআউন আবু জেহেল ও রাসুল (সা)
এর ওফাতের পর সর্ব প্রথম ফেতনা যাকাত অস্বীকৃতি ও ইরতিদাদ তথা ধর্ম ত্যাগ নির্মূল হয়েছে।
২০/ জিহাদ দ্বারাই এ উম্মতের সর্বশেষ ও সর্ববৃহৎ ফেৎনা দাজ্জাল ধ্বংস হবে।
২১/ জিহাদের মাধ্যমে উলামায়ে কেরাম সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের বাধা দানের দায়িত্ব আদায় করে আম্বিয়া কেরামের প্রতিনিধিত্ব করে থাকেন।
২২/ জিহাদ দ্বারা উলামায়ে কেরাম বিচার ব্যবস্হার বিভিন্ন মর্যাদায় ভূষিত হন।
২৩/ জিহাদ দ্বারা দ্বীন প্রচার প্রসার পথ সুগম হয়ে থাকে।
২৪/ জিহাদ দ্বারা উলামায়ে কেরামের আযমত এবং আমির উমারাদের অনুসরণ হয়ে থাকে।
২৫/ জিহাদ দ্বারা উত্তমও শরীয়ত সমর্থিত বিষয়াদির প্রচলন এবং উন্নতি সাধিত হয়,আর মন্দ এবং শরীয়তের নিষিদ্ধ কার্যকলাপ বন্ধ হয়।
২৬/ জিহাদ দ্বারা শরীয়তের বিধি বিধান প্রতিষ্ঠত হয়।
২৭/ জিহাদ দ্বারা ঈমান জান মাল এবং ইজ্জতের হেফাজত হয়।
২৮/ জিহাদ দ্বারা কাফেরদের মুসলমানদের কাছে এসে ইসলাম ধর্মকে দেখা এবং বুঝার সুযোগ পায়।
২৯/ জিহাদ দ্বারা কাফেরদের ইসলাম গ্রহন তাওফিক হয় আর হঠকারী কাফেরদের ধ্বংস নিশ্চিত হয়।
৩০/ জিহাদ দ্বারা ইবাদাতখানার সংরক্ষণ হয় যদিও সেটা কাফেরদের হোক না কেন।
৩১/জিহাদ দ্বারা পাপাচারী ও ফাসেকরা বেদআত,অন্যায় ও অশ্লীল কাজকর্ম থেকে ফিরে আসে,
৩২/জিহাদ দ্বারা মানুষের স্বভাবজাত হত্যা লন্ঠনের যে মনোভাব থাকে সেটা যোগ্যতা ও সঠিক স্হানে ব্যায় হয়,
৩৩/ জিহাদের দ্বারা ধন সম্পদের প্রাচুর্য লাভ হয় এবং পরমুখাপেক্ষীতা দূর হয়,
৩৪/ জিহাদের দ্বারা গোলাম বাঁদীর নেয়ামত হাসিল হয়
৩৫/ জিহাদের কারণে ফেরেশতারা আসমান থেকে সহযোগিতা নাযিল করে।
৩৬/ জিহাদ মুসলমানদের বিরুদ্ব্দে অবস্হান নেওয়া কাফেরদের জন্য শাস্তি এবং অপদস্ততা।
৩৭/ জিহাদ মুসলমানদের হৃদয়ের আরোগ্যতা এবং অন্তরের আক্রোশ ও ক্রোধ দমনের মাধ্যম।
৩৮/ জিহাদ আল্লাহর নুসরাত ও সাহায্য লাভের সবচেয়ে বড় মাধ্যম।
৩৯/ জিহাদ দ্বারা গোটা সৃষ্টিজীব মুসলমানদের অনুগত হয়ে যায়।
৪০/ জিহাদে হাত ব্যবহার হয় মুসলমানদের কিন্তু শক্তি ব্যবহার হয় স্বয়ং আল্লাহ তা'য়ালার।
৪১/ জিহাদ আমাদের হেফাযতকারী, আমমাদের প্রতিরক্ষাকারী,এবং আমাদের দূর্গ।
৪২/জিহাদের কারণে মুনাফিকদের ষড়যন্ত্র ও নস্যাৎ হয়ে যায়।
৪৩/জিহাদের দ্বারা জিম্মী কাফেদেরও জান মাল ইজ্জত সংরক্ষিত থাকে।
৪৪/জিহাদের দ্বারা কাপুরুষতা থেকে বেচেঁ থাকা যায় এটা পুরুষের জন্য অনেক বড় ত্রুটি।
৪৫/জিহাদের প্রস্তুতি গ্রহন করা সার্ক্ষণিক ওয়াজিব।
৪৬/কাফেদের থেকেও জিহাদের প্রশিক্ষণ গ্রহন করা বৈধ।
৪৭/জিহাদকারী মুসলিম মুজাহিদ যদি যুদ্ধ করতে থাকে তাহলে গাজী আর যদি নিহত হয়ে যায় তাহলে শহিদ।
৪৮/জিহাদে জন সংখ্যা ও শক্তি বৃদ্ধি জন্য শরীয়ত চার বিয়ে করাকে জায়েজ করেছে।
৪৯/জিহাদ ছেড়ে দিলে অর্থনৈতিক দূরাবস্হা,ভয় ভীতি অনিরাপত্তা,হতাশা এবং নৈরাশ্যতার সৃষ্টি হয়।
৫০/জিহাদ ছেড়ে দিলে মুসলমানদের উপর ব্যাপকভাবে আযাব আসে।
৫১/ জিহাদ ছেড়ে দিলে দাসত্বের জীবন এবং কাপুরুষতা সুনিশ্চিত হয়ে যায়।
৫২/ জিহাদ ছেড়ে দিলে দ্বীনি আহকাম প্রতিষ্ঠার বরকত থেকে বন্ঞিত থাকতে হয়।
৫৩/ জিহাদ ছেড়ে দিলে জান মাল এবং ইজ্জত দুসমনের অনুগ্রহের উপর নির্ভর হয়ে পড়ে।
৫৪/ জিহাদ ছেড়ে দিলে যমীনে ফেতনা ফাসাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।
৫৫/যৌক্তিক কারণে ব্যতীত জিহাদ ছেড়ে দিলে ঐ ব্যক্তি ফাসেক হয়ে যায়।
৫৬/জিহাদের মধ্যে অপব্যাখ্যাকারী মুরতাদ ফিল আক্বীদাহ তথা খারাপ আক্বীদা পোষনকারী কাফের হয়ে যায়।
৫৭/জিহাদের মধ্যে তাহরীফকারী তথা অপব্যাখ্যাকারী সঠিক অর্থে বিকৃত সাধনকারী এবং জিহাদকে অস্বীকারকারী ব্যক্তি কাফের।
৫৮/জিহাদ ছেড়ে দিলে অন্তর থেকে কুফুরি এবং পাপাচারের প্রতি ঘৃণা দূর হয়ে যায়।
৫৯/ জিহাদ ছেড়ে দিলে মানুষ মৃত্যুর পূর্বেই বিভিন্ন মুসীবতে সম্মুখীন হয়।
৬০/ জিহাদ ছেড়ে দিয়ে মৃত্যুবরণ করা মুনাফেকীর উপর মৃত্যুবরন করার নামান্তর।
Comment