১/মুজাহিদ আল্লাহ্ যমীনে আল্লাহ্ প্রতিনিধি।
২/ মুজাহিদ যখন যুদ্ধের ময়দানে স্বদম্ভে চলাফেরা করে তখন আল্লাহ তা'য়ালা এতে অহংকার গৌরব করেন।
৩/যুদ্ধের ময়দানে মুজাহিদের একমুহুর্ত অবস্হান, একজন আবেদের সত্তর বছর রিয়াবিহীন ইবাদাত অপেক্ষা উত্তম।
৪/ মুজাহিদের রাতের বেলা পাহারা দেওয়া,আসওয়াদের পাশে দাঁড়িয়ে লাইলাতুল ক্বদরের ইবাদাতের চেয়েও উত্তম।
৫/ মুজাহিদের একদিন একরাত, আর যে মুজাহিদ নয় এমন ব্যক্তির মাস ব্যাপী রোজা রাখা এবং রাতের আধাঁরে নামায আদায়ে চেয়েও শ্রেষ্ঠ।
৬/ মুজাহিদের পায়ের ধুলি এবং জাহান্নামের আগুনের ধোঁয়া কখনো একত্রিত হবে না।
৭/ মুজাহিদের দিন অতিবাহিত হয় ঘোড়ার পিঠে আর রাত কাটে নামাজের মুসল্লায় দাঁড়িয়ে।
৮/ মুজাহিদের ইবাদাতে উপর ফেরেশতারা ঈর্ষা করে।
৯/ মুজাহিদ ইসলামী রাষ্ট্রের সীমানাগুলো সংরক্ষন করে গোটা উম্মতের আজর ও সওয়াব অর্জন করে।
১০/ মুজাহিদের জন্য গর্তের কীট পতঙ্গ,সমদ্রের মৎসরাজী এবং শূণ্যের উড়ন্ত পাখ পাখালীও দোয়া করে।
১১/ মুজাহিদের পক্ষে মাজলুমরা দোয়া করে।
১২/ মুজাহিদের জন্য রাতের আঁধারে উম্মতের মা,বোন এবং কন্যাসন্তানরা অশ্রু প্রবাহিত করে।
১৩/ মুজাহিদের হিম্মত,সংকল্প এবং সুদূর দৃষ্টিভঙ্গির জন্য আসমান ও ঈর্ষা করে।
১৪/ মুজাহিদের দৃঢ় মনোবল এবং স্হিরতার সামনে পর্বতও গর্দান ঝুকিয়ে দেয়।
১৫/ মুজাহিদের অনুনয় বিনয়ের সামনে যমীনও লজ্জিত হয়ে যায়।
১৬/ মুজাহিদ বিভিন্ন মুসীবতের শিকার হয়েও মুচকি হাসে।
১৭/ মুজাহিদ সর্ব প্রকার জটিলতা সহাস্য বদনে সমাধান করে থাকে।
১৮/ বীরত্ব এবং বাহাদুরী মুজাহিদকে সালাম করে।
১৯/ মুজাহিদ ধৈর্যশীল হয়ে থাকে।
২০/ মুজাহিদ পরিশ্রমী হয়ে থাকে।
২১/ মুজাহিদ অল্পেতুষ্ট,বৈরাগ্য এবং অনাড়ম্বরতার অনুপম দৃষ্টান্ত।
২২/ মুজাহিদ স্বীয় কাজের মাধ্যমে তাওহীদের দাওয়াত দেয়।
২৩/ মুজাহিদ নীরব দাঈ হয়ে থাকেন।
২৪/ মুজাহিদের জীবনাচার দ্বীনের নমুনা হয়ে থাকে।
২৫/ মুজাহিদের অলংকার হলো তার অস্র।
২৬/ মুজাহিদের মূল যুদ্ধাস্র হলো আল্লাহর উপর পূর্ণ ইয়াক্বীন।
২৭/ মুজাহিদ অস্রে সজ্জিত হয়েও স্বীয় আমিরের অনুসরণ করে।
২৮/ মুজাহিদ শক্তিশালী হয়েও দুর্বলদের উপর হাত তুলে না।
২৯/ মুজাহিদের তাকবীর ধ্বনি কাফেরদের উপর এটম বোম হয়ে পতিত হয়।
৩০/ মুজাহিদ মুসলমানের ঈমান,ইজ্জত এবং জান মালের সংরক্ষক।
৩১/ মুজাহিদ জেগে থাকে আর তাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে গোটা উম্মত নিশ্চিন্তে ঘুমায়।
৩২/ মুজাহিদ নিজের রক্ত ঢেলে দিয়ে উম্মতের সংরক্ষণ করে।
৩৩/ মুজাহিদ দ্বীন প্রচারের দুয়ায় খুলে থাকেন।
৩৪/ মুজাহিদের সহযোগীতার জন্য আসমান থেকে ফেরেশতা অবতীর্ন হয়।
৩৫/ মুজাহিদের স্রীদের সম্মান মুসলমানদের কাছে মায়ের মত।
৩৬/ মুজাহিদের আওয়াজে হিংস্র প্রাণীরাও জঙ্গল খালি করে দেয়।
৩৭/ মুজাহিদের জন্য সৃষ্টিজীবের প্রতিটি জিনিস অনুগত হয়ে যায়।
৩৮/ মুজাহিদ আল্লাহ তা'য়ালার প্রিয় বান্দা হয়ে থাকেন।
৩৯/ মুজাহিদ আল্লাহ তা'য়ালার সত্যিকার প্রেমিক হয়ে থাকে।
৪০/ মুজাহিদ আল্লাহ তা'য়ালার প্রকৃত আনুগত্যশীল হয়ে থাকে।
৪১/ মুজাহিদ জান, মালের ক্রেতা স্বয়ং আল্লাহ তা'য়ালা।
৪২/ মুজাহিদের জান,মালের মূল্য জান্নাত।
৪৩/ মুজাহিদকে অভ্যথর্না জানানোর জন্য আয়না হুর জান্নাত থেকে যমীনে অবতরণ করে।
৪৪/ মুজাহিদের রক্তের প্রথম ফোঁটায় সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
৪৫/ মুজাহিদের আত্মা শরীর থেকে পৃথক হওয়ার পূর্বেই সে জন্নাতে নিজের বাসস্হান দেখে ফেলে।
৪৬/ মুজাহিদরা কেয়ামত দিবসে আল্লাহ তা'য়ালার আরশের ছায়া পাবে।
৪৭/ মুজাহিদের জাগ্রত থাকা,ঘুমানো, পানাহার,উঠা,বসা চলা,ফেরা, জীবিত, থাকা এবং মৃত্যুবরণ, করা সব ইবাদতই ইবাদত, বরং আবেদের জন্য ঈর্ষার বিষয়।
২/ মুজাহিদ যখন যুদ্ধের ময়দানে স্বদম্ভে চলাফেরা করে তখন আল্লাহ তা'য়ালা এতে অহংকার গৌরব করেন।
৩/যুদ্ধের ময়দানে মুজাহিদের একমুহুর্ত অবস্হান, একজন আবেদের সত্তর বছর রিয়াবিহীন ইবাদাত অপেক্ষা উত্তম।
৪/ মুজাহিদের রাতের বেলা পাহারা দেওয়া,আসওয়াদের পাশে দাঁড়িয়ে লাইলাতুল ক্বদরের ইবাদাতের চেয়েও উত্তম।
৫/ মুজাহিদের একদিন একরাত, আর যে মুজাহিদ নয় এমন ব্যক্তির মাস ব্যাপী রোজা রাখা এবং রাতের আধাঁরে নামায আদায়ে চেয়েও শ্রেষ্ঠ।
৬/ মুজাহিদের পায়ের ধুলি এবং জাহান্নামের আগুনের ধোঁয়া কখনো একত্রিত হবে না।
৭/ মুজাহিদের দিন অতিবাহিত হয় ঘোড়ার পিঠে আর রাত কাটে নামাজের মুসল্লায় দাঁড়িয়ে।
৮/ মুজাহিদের ইবাদাতে উপর ফেরেশতারা ঈর্ষা করে।
৯/ মুজাহিদ ইসলামী রাষ্ট্রের সীমানাগুলো সংরক্ষন করে গোটা উম্মতের আজর ও সওয়াব অর্জন করে।
১০/ মুজাহিদের জন্য গর্তের কীট পতঙ্গ,সমদ্রের মৎসরাজী এবং শূণ্যের উড়ন্ত পাখ পাখালীও দোয়া করে।
১১/ মুজাহিদের পক্ষে মাজলুমরা দোয়া করে।
১২/ মুজাহিদের জন্য রাতের আঁধারে উম্মতের মা,বোন এবং কন্যাসন্তানরা অশ্রু প্রবাহিত করে।
১৩/ মুজাহিদের হিম্মত,সংকল্প এবং সুদূর দৃষ্টিভঙ্গির জন্য আসমান ও ঈর্ষা করে।
১৪/ মুজাহিদের দৃঢ় মনোবল এবং স্হিরতার সামনে পর্বতও গর্দান ঝুকিয়ে দেয়।
১৫/ মুজাহিদের অনুনয় বিনয়ের সামনে যমীনও লজ্জিত হয়ে যায়।
১৬/ মুজাহিদ বিভিন্ন মুসীবতের শিকার হয়েও মুচকি হাসে।
১৭/ মুজাহিদ সর্ব প্রকার জটিলতা সহাস্য বদনে সমাধান করে থাকে।
১৮/ বীরত্ব এবং বাহাদুরী মুজাহিদকে সালাম করে।
১৯/ মুজাহিদ ধৈর্যশীল হয়ে থাকে।
২০/ মুজাহিদ পরিশ্রমী হয়ে থাকে।
২১/ মুজাহিদ অল্পেতুষ্ট,বৈরাগ্য এবং অনাড়ম্বরতার অনুপম দৃষ্টান্ত।
২২/ মুজাহিদ স্বীয় কাজের মাধ্যমে তাওহীদের দাওয়াত দেয়।
২৩/ মুজাহিদ নীরব দাঈ হয়ে থাকেন।
২৪/ মুজাহিদের জীবনাচার দ্বীনের নমুনা হয়ে থাকে।
২৫/ মুজাহিদের অলংকার হলো তার অস্র।
২৬/ মুজাহিদের মূল যুদ্ধাস্র হলো আল্লাহর উপর পূর্ণ ইয়াক্বীন।
২৭/ মুজাহিদ অস্রে সজ্জিত হয়েও স্বীয় আমিরের অনুসরণ করে।
২৮/ মুজাহিদ শক্তিশালী হয়েও দুর্বলদের উপর হাত তুলে না।
২৯/ মুজাহিদের তাকবীর ধ্বনি কাফেরদের উপর এটম বোম হয়ে পতিত হয়।
৩০/ মুজাহিদ মুসলমানের ঈমান,ইজ্জত এবং জান মালের সংরক্ষক।
৩১/ মুজাহিদ জেগে থাকে আর তাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে গোটা উম্মত নিশ্চিন্তে ঘুমায়।
৩২/ মুজাহিদ নিজের রক্ত ঢেলে দিয়ে উম্মতের সংরক্ষণ করে।
৩৩/ মুজাহিদ দ্বীন প্রচারের দুয়ায় খুলে থাকেন।
৩৪/ মুজাহিদের সহযোগীতার জন্য আসমান থেকে ফেরেশতা অবতীর্ন হয়।
৩৫/ মুজাহিদের স্রীদের সম্মান মুসলমানদের কাছে মায়ের মত।
৩৬/ মুজাহিদের আওয়াজে হিংস্র প্রাণীরাও জঙ্গল খালি করে দেয়।
৩৭/ মুজাহিদের জন্য সৃষ্টিজীবের প্রতিটি জিনিস অনুগত হয়ে যায়।
৩৮/ মুজাহিদ আল্লাহ তা'য়ালার প্রিয় বান্দা হয়ে থাকেন।
৩৯/ মুজাহিদ আল্লাহ তা'য়ালার সত্যিকার প্রেমিক হয়ে থাকে।
৪০/ মুজাহিদ আল্লাহ তা'য়ালার প্রকৃত আনুগত্যশীল হয়ে থাকে।
৪১/ মুজাহিদ জান, মালের ক্রেতা স্বয়ং আল্লাহ তা'য়ালা।
৪২/ মুজাহিদের জান,মালের মূল্য জান্নাত।
৪৩/ মুজাহিদকে অভ্যথর্না জানানোর জন্য আয়না হুর জান্নাত থেকে যমীনে অবতরণ করে।
৪৪/ মুজাহিদের রক্তের প্রথম ফোঁটায় সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
৪৫/ মুজাহিদের আত্মা শরীর থেকে পৃথক হওয়ার পূর্বেই সে জন্নাতে নিজের বাসস্হান দেখে ফেলে।
৪৬/ মুজাহিদরা কেয়ামত দিবসে আল্লাহ তা'য়ালার আরশের ছায়া পাবে।
৪৭/ মুজাহিদের জাগ্রত থাকা,ঘুমানো, পানাহার,উঠা,বসা চলা,ফেরা, জীবিত, থাকা এবং মৃত্যুবরণ, করা সব ইবাদতই ইবাদত, বরং আবেদের জন্য ঈর্ষার বিষয়।
Comment