بسم الله ، و الحمد الله ، و الصّلاة و السّلام على رسول الله و على آله و صحبه و من والاه .
সন্দেহাতীতভাবে এই কথা প্রমানিত যে, ঈমান আমাল ঠিক করার জন্য শ্রীয়তের ইলম শিক্ষা করা আবশ্যক। তাই বলে ইলম শিক্ষার বাহানায় কোন ইবাদাত ছেড়ে দেয়া বা কমতি করা জায়েজ নয়। কেননা যখন সালাতের সময় হয় তখন ইলমের প্রয়োজনীয়তার বাহানা দেখিয়ে وفت শেষ হয়া পর্যন্ত বসে থাকা জায়েজ আছে? আল্লাহ তায়ালার দ্বীন যে বুঝে সে কখনই এই কথা বলবে না।
একই অবস্থা আল্লাহ তায়ালার এই আয়াতের সাথেঃ انفروا خِفَافاً وَثِقَالاً وَجَاهِدُوا بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنْفُسِكُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَكُمْ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ
আল্লাহ তায়ালা জিহাদের প্রতি উৎসাহিত করেছেন এবং জিহাদ যখন ফরয হয়ে যায় তখন কোন আমাল এটার থেকে উত্তম থাকে না এবং অগ্রাধিকারও পায় না( অর্থাৎ তখন এটা করার পর অন্য গুলো করতে হয় তা যতই প্রয়োজন হোক না কেন)। আল্লাহ আয়ালা বলেছেনঃ وَجَاهِدُوا بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنْفُسِكُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَكُمْ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ
প্রিয় ভাই, আল্লাহ তায়ালার শরিয়ত দ্বারা জিহাদের ব্যপারে শ্যতানের ধূকা থেকে সতর্ক করছি।
জেনে রাখ, ইলম শিক্ষার উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার ইবাদাত করা। আর এখন তাওহিদের পরে ফরয হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা। তাহলে ইলম শিক্ষার অজুহাতে কিভাবে এটা থেকে বসে থাকা যাবে ?
জানা আবশ্যক যে ইলমের সর্ব উত্তম জায়গা হচ্ছে জিহাদের ময়দান। আল্লাহ তায়ালার কসম, মানুষের ইলমের ততক্ষণ বরকত দেয়া হয় না যতক্ষন না ইহার উপর আমাম্ল না করে।
তোমাকে নসিহত করছি জিহাদে বের হয়ে যাও বিশেষ করে তুমি যেখানে বসবাস কর। তুমার ভাইদের সাথে মিলিত হয়ে যাও, তোমার কোন উযর গ্রহন যোগ্য নয় যখন তোমার ভূমী নাস্তিক, মুরতাদ, মুনাফেক, ইয়াহূদী ও খ্রিষ্ঠানদের দ্বারা পরিবেষ্টীত। তারা মাল-সম্পদ ছনিয়ে নিচ্ছে, দ্বীনের বিরোদ্ধে যুদ্ধ করছে, নবীকে গালি দিচ্ছে। হে আমার প্রিয় ভাই, এখন কি বসে থাকার জন্য কোন উজর বাকি আছে?
শায়খ আবু মুসলিম আল-জাযায়েরী
সন্দেহাতীতভাবে এই কথা প্রমানিত যে, ঈমান আমাল ঠিক করার জন্য শ্রীয়তের ইলম শিক্ষা করা আবশ্যক। তাই বলে ইলম শিক্ষার বাহানায় কোন ইবাদাত ছেড়ে দেয়া বা কমতি করা জায়েজ নয়। কেননা যখন সালাতের সময় হয় তখন ইলমের প্রয়োজনীয়তার বাহানা দেখিয়ে وفت শেষ হয়া পর্যন্ত বসে থাকা জায়েজ আছে? আল্লাহ তায়ালার দ্বীন যে বুঝে সে কখনই এই কথা বলবে না।
একই অবস্থা আল্লাহ তায়ালার এই আয়াতের সাথেঃ انفروا خِفَافاً وَثِقَالاً وَجَاهِدُوا بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنْفُسِكُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَكُمْ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ
আল্লাহ তায়ালা জিহাদের প্রতি উৎসাহিত করেছেন এবং জিহাদ যখন ফরয হয়ে যায় তখন কোন আমাল এটার থেকে উত্তম থাকে না এবং অগ্রাধিকারও পায় না( অর্থাৎ তখন এটা করার পর অন্য গুলো করতে হয় তা যতই প্রয়োজন হোক না কেন)। আল্লাহ আয়ালা বলেছেনঃ وَجَاهِدُوا بِأَمْوَالِكُمْ وَأَنْفُسِكُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَكُمْ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُونَ
প্রিয় ভাই, আল্লাহ তায়ালার শরিয়ত দ্বারা জিহাদের ব্যপারে শ্যতানের ধূকা থেকে সতর্ক করছি।
জেনে রাখ, ইলম শিক্ষার উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার ইবাদাত করা। আর এখন তাওহিদের পরে ফরয হচ্ছে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা। তাহলে ইলম শিক্ষার অজুহাতে কিভাবে এটা থেকে বসে থাকা যাবে ?
জানা আবশ্যক যে ইলমের সর্ব উত্তম জায়গা হচ্ছে জিহাদের ময়দান। আল্লাহ তায়ালার কসম, মানুষের ইলমের ততক্ষণ বরকত দেয়া হয় না যতক্ষন না ইহার উপর আমাম্ল না করে।
তোমাকে নসিহত করছি জিহাদে বের হয়ে যাও বিশেষ করে তুমি যেখানে বসবাস কর। তুমার ভাইদের সাথে মিলিত হয়ে যাও, তোমার কোন উযর গ্রহন যোগ্য নয় যখন তোমার ভূমী নাস্তিক, মুরতাদ, মুনাফেক, ইয়াহূদী ও খ্রিষ্ঠানদের দ্বারা পরিবেষ্টীত। তারা মাল-সম্পদ ছনিয়ে নিচ্ছে, দ্বীনের বিরোদ্ধে যুদ্ধ করছে, নবীকে গালি দিচ্ছে। হে আমার প্রিয় ভাই, এখন কি বসে থাকার জন্য কোন উজর বাকি আছে?
শায়খ আবু মুসলিম আল-জাযায়েরী
Comment