Announcement

Collapse
No announcement yet.

তাবলিগ থেকে জিহাদের পথে

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    jajakallah

    Comment


    • #17

      @ Ibn mumin bhai:
      আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ্* সুবহানু অয়া তা’আলা আপনাকে সঠিক পথের সন্ধান দিয়েছেন।
      আঁখি অতঃপর কিছু কথা। ভাই হিসেবে বলি মনে কষ্ট নিবেন না। আমি দ্বীনের বুঝ যখন অল্প অল্প করে পাওয়া শুরু করেছিলাম তখন ইন্টারনেটে কানাডিয়ান এক ভাইয়ের ইসলামে প্রবেশের গল্প শুনেছিলাম। গল্পটা ছিল এমনঃ
      তিনি ছিলেন একটা ব্রোকেন ফ্যামিলির ছেলে। মা ড্রাগসে আসক্ত এবং এই ব্যবসার সাথে জড়িত। সেই সূত্রে সেই ভাইও এক সময় মাদকাসক্ত হয়ে পরে এবং একজন সাপ্লায়ার হিসেবে কাজ করা শুরু করে। কোন একদিন একটা পার্কে বসে একদিন তিনি নেশা করছিলেন। এসময় তার পাশে আরেকজন নেশা করছিল। কিন্তু তার পাশের জনের কার্যক্রম একটু ব্যতিক্রমধর্মী ছিল। তাই সেই ভাই আগ্রহী হয়ে পাশের জনের সাথে কথা বলা শুরু করে। এবং কথা প্রসঙ্গে জানতে পারে যে পাশের জনের দেশ মরক্কো। দেশের নাম শুনে তিনি আগ্রহী হন কারণ তিনি জানতেন মরক্কোর লোক মুসলমান হয় আর খুব ছোট বেলায় তার ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানার আগ্রহ ছিল কিন্তু এক পাদ্রীর কথার কারণে আর জানা হয় নাই। যাই হোক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় তার সেই পুরনো দিনের কথা মনে পরে যায়। তখন তিনি তার পাশের জনকে জিজ্ঞেস করেন সে মুসলমান কিনা? যখন নিশ্চিত হন পাশের জন মুসলমান তখন তিনি ইসলাম সম্পর্কে তার কাছে জানতে চান। দুইজন নেশাখোর। একজন শ্রোতা আরেকজন বক্তা। বিষয় ইসলাম। কিন্তু আল্লাহ্* যখন ঐ ভাইয়ের হিদায়াত লিখে রেখেছেন তখন দুই নেশাখোরের এই আলাপচারিতাই হিদায়াতের ঐ ভাইয়ের জন্য যথেষ্ট হয়ে গেল। তাঁদের মধ্যে কথা হয়েছিল ৪ ঘন্টা এবং ঐ ভাই বলেন ৪ ঘন্টা পর আমি ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কনভিনসড হয়ে গেলাম এবং ইসলাম গ্রহন করলাম।
      আঁখি গল্পটা এটুকু। কিন্তু গল্পের মোরালটা এখানে নাই। মোরালটা হল ঐ ভাই যেখানে তার এই গল্প বলছিলেন তখন একজন মুসলমান ঐ মরক্কোর ভাই সম্পর্কে একটা বাজে মন্তব্য করেছিল। কারণ সে মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও নেশা করে। কিন্তু ঐ ভাইয়ের এই মন্তব্য শুনে প্রতিক্রিয়া ছিল এটাঃ আপনি আমার সামনে আমার ভাই সম্পর্কে একটা খারাপ কথাও বলবেন না। কারণ আজকে তার জন্যই আজকে আল্লাহ্* আমাকে এখানে আসার সুযোগ দিয়েছে। আজকে আমার যত আমল আছে তা সবই আমার ঐ ভাইয়ের একাউন্টে যোগ হয়ে যাচ্ছে। হতে পারে তার নেশাগ্রস্থ অবস্থায় করা একটা কাজের জন্য তিনি জান্নাতে যাবেন আর আমরা এখানে যারা আছি তাঁদের অনেকে জাহান্নামে যাব।
      মোরালটা এখানে। আঁখি আপনি নিজেই বলেছেন আপনার সময় কাটত কিভাবে। আর সেখান থেকে উদ্ধারের কাজটা আল্লাহ্* একজন তাবলীগ ভাইয়ের মাধ্যমেই ঘটিয়েছেন। এমন হতেই পারে যে তাবলীগে যাওয়ার ফলে ধর্মের প্রতি যে অনুরাগ তৈরি হয়েছে সেটাই আপনাকে ফেসবুকের সেই পেজটায় ঢোকার প্রতি উৎসাহিত করেছে। আপনি আমি যখন তথাকথিত সেকুলার লাইফে ছিলাম তখনও কিন্তু ফেসবুকে এ ধরণের কত লিঙ্ক, কত কিছু আসত সেগুলোর দিকে কিন্তু আমরা ফিরেও তাকাতাম না। তাই হতে পারে আল্লাহ্* আপনাকে সঠিক পথের দিশা দেওয়ার জন্য তাবলীগকে একটা প্রাইমারী প্লাটফর্ম হিসেবে আপনার জন্য দিয়েছিলেন। আঁখি এই ফোরামে যাদেরকে দেখছেন তাঁদের সবার গল্পই কিন্তু অনেকটা আপনার মতই। কেই হয়ত তাবলীগ করত, কেউ শিবির করত, কেউ আহলে হাদীস ছিল। তাই যেখানে ছিলাম সেই জায়গাটার প্রতি হীন মনোভাব পোষণ না করে বরং আল্লাহ্*র কাছে দুয়া করেন যাতে আল্লাহ্* সবাইকে সঠিক বুঝ দান করেন। আর ব্যক্তিগতভাবে কাউকে নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা এটা ত কোনভাবেই শোভনীয় নয়।
      নোটঃ এই কথাগুলো এখানে লেখার কোন ইচ্ছা ছিল না। আপনাকে ব্যক্তিগতভাবেই বলার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু আমি লক্ষ্য করেছি আমার আশেপাশের অনেক ভাই ই আছেন যারা অন্যান্যদের হেয় প্রতিপন্য করতে কার্পণ্য করেন না। তাই এখানে লিখলাম। ভাই হক-বাতিলের প্রশ্নে আপনি হকের পতাকাতলে আসবেন। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু এজন্য বাকি সবাইকে অপদন্ত না করলেও মনে হয় চলে। কারণ সত্য যখন উপস্থিত হয় তখন বাতিল এমনিতেই বিতাড়িত হবেই।
      আল্লাহ্* তা’আলা আমাদের সবার জবান এবং লেখনীকে সংশোধন করুন। আমীন।।

      Comment


      • #18
        Originally posted by bayezid View Post

        । আঁখি এই ফোরামে যাদেরকে দেখছেন তাঁদের সবার গল্পই কিন্তু অনেকটা আপনার মতই। কেই হয়ত তাবলীগ করত, কেউ শিবির করত, কেউ আহলে হাদীস ছিল। তাই যেখানে ছিলাম সেই জায়গাটার প্রতি হীন মনোভাব পোষণ না করে বরং আল্লাহ্*র কাছে দুয়া করেন যাতে আল্লাহ্* সবাইকে সঠিক বুঝ দান করেন। আর ব্যক্তিগতভাবে কাউকে নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা এটা ত কোনভাবেই শোভনীয় নয়।
        নোটঃ এই কথাগুলো এখানে লেখার কোন ইচ্ছা ছিল না। আপনাকে ব্যক্তিগতভাবেই বলার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু আমি লক্ষ্য করেছি আমার আশেপাশের অনেক ভাই ই আছেন যারা অন্যান্যদের হেয় প্রতিপন্য করতে কার্পণ্য করেন না। তাই এখানে লিখলাম। ভাই হক-বাতিলের প্রশ্নে আপনি হকের পতাকাতলে আসবেন। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু এজন্য বাকি সবাইকে অপদন্ত না করলেও মনে হয় চলে। কারণ সত্য যখন উপস্থিত হয় তখন বাতিল এমনিতেই বিতাড়িত হবেই।
        আল্লাহ্* তা’আলা আমাদের সবার জবান এবং লেখনীকে সংশোধন করুন। আমীন।।
        জাযাকাল্লাহ ভাই, আসলে আমি ভাবছিলাম কারো কমেন্টের কোন উত্তর দিব না। চুপ থাকবো। যেমন ইচ্ছে করলেই নবজাগরন ভাইয়ের কথার উত্তর দিতে পারতাম। কিন্তু তবুও এভইড করছি। কিন্তু ভাই আপনি আমাকে যা বুঝাতে চাচ্ছেন বিষয়টা এমন না।
        ১। আমি এইখানে কাউকে ব্যক্তিগত ভাবে হেয় করি নি
        ২। আমি কি এইখানে বলি নি যে তাবলিগে যাওয়ার ফলে কি কি ফায়দা হয়েছিল? এবং এটাও বলেছি যে সেই ফায়দাগুলোর সাথে সাথে কি কি আকিদাগত সমস্যাও আমি ফেস করেছিলাম।
        ৩। আপনি যে কারো মাধ্যমেই হকের পথে আসতে পারেন তাই বলে সেই ব্যক্তির মাঝে যদি কোন ভুল থাকে তবে টা বলা যাবে না এটা তো ঠিক না...
        ৪। আমার জানামতে আমাকে ব্যক্তিগত লাইফে আপনি চিনেন না, তাই হয়তো ভাবছেন যে আমি হয়তো তাবলিগের সেই ভাইদের প্রতি বিদ্বেষ রাখি। আসলে এটা আপনার ভুল ধারনা। আল্লাহর কসম আপনি আমাকে ব্যক্তিগত জীবনে চিনেন না। আর যদি চিনেও থাকেন তাহলে হয়তো অল্প একটুই দেখেছেন, দেখেন নি আমি আমার এলাকার তাবলিগের ভাইদের সাথে কেমন ব্যবহার করি। সুবহান আল্লাহ, আমাকে যদিও তারা আজকে থেকে কয়েক বছর আগে থেকেই এই জিহাদি মানহাজের কারণে পথ ভ্রষ্ট বলে কিন্তু এখন পর্যন্ত তারা কেউ ইংশা আল্লাহ বলতে পারবে না যে তাদের সাথে আমি কখনো এমন আচারন করেছি যাতে তাদের অন্তর সামান্য পরিমাণও কষ্ট পায়... আমি এখনো তাদের সাথে সহযোগিতার ভিত্তিতে পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় রাখি। আর আপনি আমাকে বলতেছেন যে আমি তাদের হেয় করেছি... সুবহান আল্লাহ ভাই।
        ৫। আপনি চাইলে আমার প্রোফাইলে গিয়ে ভিউ প্রিভিয়াস থ্রেডস পোস্ট গিয়ে পড়তে পারেন। দেখবেন আমি এক জায়গায় আমার এক তাবলিগের ভাইয়ের প্রশংসা করেছি যেখানে নিজেদের মানহাজে বিশ্বাসী ভাইদেরকে বিভিন্ন কারণে কথাও বলেছি।
        ৬। ভাই আসলেই আমি ভাবছিলাম যে এই বিষয়ে কোন কথাই বলবো না, কিন্তু কি করবো আপনার কমেন্ট পড়ে মনে হল আমি যেন নুন খেয়ে নিমকহারামি করেছি, তাই তাবলিগের বিরোধিতা করছি। কিন্তু অবাক করার বিষয় আমি এমনটা করি নি।
        ৭। অনেকেই শামে আইসাইস থেকে ফিরত এসে মুজাহিদিনদের কাতারে শরীক হয়। তারা কি আইসাইস এর ভ্রান্তি গুলো তুলে ধরে না? নাকি বলে ওদের মাধ্যমে আমি জিহাদের পথে আসছি তাই কোন ভ্রান্তিইও বলা যাবে না !!!
        ৮। আরেক ভাই বিভিন্ন স্ত্রাটেজি বলে কয়ে একেবারে সেই অবস্থা করে দিছেন। আসলে ভাই আমাদের মুজাহিদিন শুয়ুখরা কি গন্তান্ত্রিক ইসলামের বিভ্রান্তি নিয়ে লেকচার দেন নি? নাকি বলেছেন আমাদের আখলাক দেখে ওরা জিহাদের পথে আসবে?? আমাদের দেশেও কি সেই কথিত ইসলামিকদল গুলোকে নিয়ে যে বিভ্রান্তি আছে তাদের বিভ্রান্তি নিরসন করে লেকচার দেওয়া হয় নি? নাকি বলা হয়েছে পাবলিক সাপোর্ট খুব গুরুত্ব পূর্ণ?? ভাই আপনি যদি পাবলিক সাপোর্টের জন্য সকল কিছু করেন তাহলে এক সময় আমাদের মাঝে আর গনতান্ত্রিক দলগুলোর মাঝে কোন পার্থক্য থাকবে না। শাতিম দের কতল করার আগে পাবলিক সাপোর্ট ছিল না, শাতিমদের কতল করার পর থেকেই পাবলিক সাপোর্ট এসেছে। এখন বাংলাদেশের মেজরিটি মানুষ চায় না যে কোন জঙ্গিগ্রুপ শাতিমদের কতল করুক তারা চায় এই কেস সরকার ডিল করুক তাহলে এখন এই পাবলিক সাপোর্ট পাওয়ার জন্য আপনি শাতিমদের কতল করা বাঁধ দিয়ে দিবেন??!! দেখেন ভাই আমরা খারেজিদের মত না যে পাবলিক সাপোর্টের কোন তোয়াক্কা করবো না, ঠিক আবার মুরজিয়াদের মতও না যে পাবলিক সাপোর্টের জন্যই সব কিছু করবো/ করতে হবে। যদি পাবলিক সাপোর্টের জন্যই সকল কিছু করা লাগে তাহলে আজকে থেকে এই দেশে জিহাদের দাওয়াহ বন্ধ করে গাট্টি পোটলা নিয়ে চলেন তাবলিগেই চলে যাই। কারণ মেজরিটি মানুষ তো দুরের কথা আলেমরাই জিহাদের বিপক্ষে।
        ৯। যাই হোক বায়জিদ ভাই আপনি আপনার কথায় বুঝিয়েছেন আমি তাবলিগকে অপদস্থ করেছি সুবহান আল্লাহ কারো দ্বারা যদি প্রকাশ্যে মানুষ বিভ্রান্ত হয় তাহলে কি তার জবাব প্রকাশ্যে দেয়া উচিত না? সুবহান আল্লাহ ভাই, আপনি এইখানে একটা লাইন আমার কোট করেন যেখানে আমি তাদের অপদস্থ করেছি। একবার এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর দরবারে আসল এবং রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আগেই তার খারাবি আয়েশা (রাজিঃ)কে বলে দিলেন। তাহলে কি আপনি বলবেন এটা অপদস্থ করা/ গিবত করা ছিল?? লা হাওলা ওলা কূয়াতা ইল্লাবিল্লাহ। ভাই কারো দ্বারা যখন ব্যাপক হারে মানুষ গোমরাহ হয় তখন তার ভালো দিকগুলো প্রকাশের সাথে সাথে কোন কোন গোমরাহি আছে তাও প্রকাশ করা জরুরী।
        ১০। আপনিই বললেন যে আমাকে গোপনে নসিহা করতে চেয়েছিলেন কিন্তু প্রকাশ্যে করলেন কারণ আমার মত অনেকেই আপনার মতে নিজের পূর্ববর্তী ছেড়ে আসা জামাহকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। প্রিয় ভাই শুধু মাত্র এইটুকু কারণে যদি আপনি আমাকে এবং আমার মত যারা আছে তাদেরকে প্রকাশ্যে অপদস্থকারি/উপকারির উপকার অস্বীকারকারী বলে সতর্ক করতে পারেন তাহলে যারা লাখ লাখ মুসলিম যুবকদেরকে ভেড়ার পাল বানিয়ে রেখেছে, যাদের অন্তরে মাজলুম মুসলিমদের চেয়ে বেশি জালিম কাফেরদের ভালোবাসা বেশি, যারা মানুষকে দাওয়াহ দেয় অপূর্ণাঙ্গ তাওহিদের, যারা নিজের মুরুব্বিদের রব বানিয়ে নিয়েছে, যাদের কারণে মানুষ দলে দলে ইরজায় পতিত হচ্ছে, এক কথায় যাদের কারণে মানুষ আমাদের মহান আল্লাহ আযযা ওয়া জালের দ্বীনের, তাওহিদের অপব্যাক্ষাকেই সঠিক ব্যাক্ষা মনে করছে তাদের বিভ্রান্তি কেন প্রকাশ্যে তুলে ধরা যাবে না??? তখন কেন এই কথা শুনতে হবে যে আমি তাদের অপদস্থকারি!!!!

        যাই হোক ভাই, আপনার সাথে এই বিষয়ে কথা বলে লাভ খুজে পাচ্ছি না। মানুষ তার আপন বুঝ অনুযায়ী কথা বলে থাকে।
        যারা আমার রবের দ্বীনকে পরিবর্তন করবে, যারা আমার রবের দ্বীনের মাঝে বিভ্রান্তির প্রবেশ করাবে তাদের বিরুদ্ধে
        আমার জবান,কলম বা চাপাতি সবই চলবে ইংশা আল্লাহ, যখন যেটা দরকার। এখন সে ব্যক্তি বাবুনগরি হোক বা অলিপুরি কিংবা কোন মাদানি...
        হয়তো তাদের দ্বারা সৃষ্ট সংশয়গুলোর বিরুদ্ধে কথা বললে মনে হতে পারে আমি তাদের ব্যক্তিগত ভাবে হীন করছি
        তাহলে আপনি মনে করতে পারেন ভাই আমার কিছু বলার নাই,

        শেষ কথা ভাই, আজকে যদি আমার বাবা আর মাও যদি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর অপমান দেখে দুঃখ না পেত এবং তাদের অন্তরে রক্তক্ষরণ না হত? তাহলে ইংশা আল্লাহ আমার বাবা মাকেও আমি পরিত্যাগ করতাম।
        আর এইখানে তো সেই কথিত ইসলামি সেবকদের কথা বলাই বাহুল্য যারা বলেঃ রাসুল (সাঃ) এর সম্মানে আঘাত যে করবে তাকেও দাওয়াহ দিতে হবে, যদি কবুল না করে তবে জাহান্নামে যাবে কিন্তু কিছু করা যাবে না, যদি তাদের সেন্ট্রাল মুরুব্বি বলে এখন জিহাদের সময় না, আমাদেরকে বনি ইসরাইল থেকে শিক্ষা নিতে হবে, তাহলে শুনে রাখুন হে ভাই, আল্লাহর কসম তখন তো তাদের ভ্রান্তি সবার সম্মুখে প্রকাশ করা আবশ্যক হয়ে যায়। এখন যার ইচ্ছা যা ভাবুক। যাদের অন্তর রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সম্মানে আঘাতকারিদের প্রতি নরম থাকে আল্লাহর কসম তাদের প্রতি আমার অন্তর পাথরের চেয়েও শক্ত থাকবে ইংশা আল্লাহ যদি সেই ব্যক্তি আমার জন্মদাতা পিতা বা গর্ভধারিণী মাও হোক না কেন। আর যাদের অন্তর এই বিভ্রান্তির গুরুদের প্রতি নরম থাকবে তাদের জন্য করুনা আর আফসোস।
        হাজার হাজার মানুষকে যারা গোমরাহ করছে তাদের ভ্রান্তি জনসম্মুখে তুলে ধরা জরুরী, যদিও তাদের দ্বারা মানুষ উপকৃত হয়।
        আর এটাকে কাউকে হেয় করা বলে না...



        --সালাম।
        Last edited by ibn mumin; 08-31-2016, 12:24 PM.
        "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
        বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

        Comment


        • #19
          @Ibn Mumin bhai:

          জাজাকাল্লাহু খইরান।।

          ভাই নানা জন নানা রকম ভাবে। আর এই নানামুখী ভাবুক ভাইদের সংস্পর্শে আসলে অনেক কিছু শেখা যায়। নিজের ভাবনার মোড় পরিবর্তিত হয় অনেক সময়। যাই হোক আমি এক ভাবনা থেকে কমেন্ট করেছিলাম। ভাগ্যিস কমেন্ট করেছিলাম নতুবা আপনার ভাবনার এই ব্যপ্তি আমার জানা হত না। আল্লাহ্* আপনাকে এই চিন্তার উপর ইস্তেকামাত থাকার তৌফিক দান করুন।। দোয়া করবেন যাতে আপনার মত ঈমানী দৃঢ়তা আল্লাহ্* দান করেন।।

          Comment

          Working...
          X