due to my personal reason i delete this post
Announcement
Collapse
No announcement yet.
বাংলার কারাগারে আল্লাহর নুসরাত
Collapse
X
-
সুবহানাল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহু আকবার। লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ আখি।
বাংলার জমিনের আনাচে-কানাচে মুজাহিদীন দের এরকম অনেক কারামত ছড়িয়ে আছে,এগুলো সংকলন করে টা ১-টি ছোট বই লিখা দরকার। বর্তমানে ও বিভিন্ন কারামত প্রকাশ পাচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ। আসলে এটা তো সর্বদাই চলতে থাকবে।
যুগে যুগে আল্লাহ্*র নেককার বান্দাদের ক্ষেত্রে এরকম প্রায়ই হয়ে থাকে। আমাদের এই জমিন ও যে আল্লাহ্*র জমিন+এই জমিনে ও যে আল্লাহ্*র সাহায্য আছে এবং থাকবে এটা উপলব্ধি করা দরকার আমাদের।
আল্লাহ্* আমাদের সকল কে কবুল করুন।
আপনার দুয়া তে আমাকে ও শরিক রাইখেন।
ওয়াসসালাম।"মদীনাবাসী ও পাশ্ববর্তী পল্লীবাসীদের উচিত নয় রসূলুল্লাহর সঙ্গ ত্যাগ করে পেছনে থেকে যাওয়া এবং রসূলুল্লাহর প্রাণ থেকে নিজেদের প্রাণকে অধিক প্রিয় মনে করা। এটি এজন্য যে, আল্লাহর পথে যে তৃষ্ণা, ক্লান্তি ও ক্ষুধা তাদের স্পর্শ করে এবং তাদের এমন পদক্ষেপ যা কাফেরদের মনে ক্রোধের কারণ হয় আর শত্রুদের পক্ষ থেকে তারা যা কিছু প্রাপ্ত হয়-তার প্রত্যেকটির পরিবর্তে তাদের জন্য লিখিত হয়ে নেক আমল। নিঃসন্দেহে আল্লাহ সৎকর্মশীল লোকদের হক নষ্ট করেন না।"(সূরাঃতাওবা,আয়াতঃ১২০)
Comment
-
আস সালামু আলাইকুম,
Originally posted by ABU Ubayda View Post৩।একবার আমিরুল মু'মিনীন রাহিমাহুল্লাহ উনাকে বলেন যে তুমি যখনই আমাকে দেখতে চাইবে তখনই আমাকে ইয়া আমীর বলে সম্মোধন করবে আমাকে দেখতে পাবে ইনশা আল্লাহ।
মোল্লা ওমর কি গায়ব জানেন??
তিনি কি সর্বদা সর্বস্থানে হাজির-নাজির???
তাহলে, কীভাবে তিনি "ইয়া আমীর" ডাকে সাড়া দিয়ে, জেলখানায় উপস্থিত হবেন, বা স্বপ্নে দেখা দিবেন??? এগুলো তো বেরেলভী মুশরিকদের আক্বীদা।
কোন মৃত ব্যাক্তিকে কি "ইয়া আমীর" সম্বোধণ করা জায়েয আছে?
অথচ মৃতব্যাক্তি নিজ থেকে জীবিতদের কথা শুনতে পারে না। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন,
إِنَّكَ لَا تُسْمِعُ الْمَوْتَى وَلَا تُسْمِعُ الصُّمَّ الدُّعَاءَ إِذَا وَلَّوْا مُدْبِرِينَ
"আপনি মৃতদের শোনাতে পারবেন না।" [সুরা নামল - ৮০]
وَمَا يَسْتَوِي الْأَحْيَاءُ وَلَا الْأَمْوَاتُ ۚ إِنَّ اللَّهَ يُسْمِعُ مَنْ يَشَاءُ ۖ وَمَا أَنْتَ بِمُسْمِعٍ مَنْ فِي الْقُبُورِ
"জীবিত এবং মৃত সমান নয়। আল্লাহ যাকে চান তাকেই শোনান। আর আপনি কবরবাসীদেরকে শোনাতে পারবেন না।" [সুরা ফাতির ২২]
আমীরুল মুমিনীন তো স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি যদি শহীদও হতেন, তারপরেও তাকে সম্বোধন করা জায়েয নয়। কেননা শহীদদের হায়াত বারযাখের জগতে, দুনিয়াবী হিসেবে তারাও অন্য মুর্দাদের মত মৃত।
ভাই আমার। আজকে মুসলিম উম্মাহর ইমান-আক্বীদা নষ্টের পেছনে আজগুবী-অতিরঞ্জিত ভিত্তিহীন কারামত অনেকাংশে দায়ী। সুতরাং আমাদের খুব সতর্ক থাকতে হবে যেন ইসলামের সর্বোচ্চ চূড়া জিহাদেও এসেব শিরকি আক্বীদা প্রবেশ না করে।
আমীরুল মুমিনীন কখনোই তাকে বলেন নি, "ইয়া আমীর" বলে ডাক দিবে আর আমি হাজির-নাজির হয়ে যাব। কখনোই না। এটা স্পষ্ট শিরকি কথা। এটা আমীরুল মুমিনীন রহিমাহুল্লাহর উপর স্পষ্ট অপবাদ।
যদি ঐ ভাই, সত্য-সত্যই এরকম শুনে থাকেন বা স্বপ্নে দেখে থাকেন। তবে এটা শয়তানের ধোঁকা। এবং শয়তানের আওয়াজ ছিল। যা তিনি মোল্লা ওমরের আওয়াজ ভেবেছেন।
ওলামায়ে কেরাম স্পষ্ট বলেছেন, "যদি কোন ব্যাক্তি স্বপ্নে দেখে আল্লাহর রাসুল তাকে বলছেন মদ খেতে। তবে এর ব্যাখ্যা হবে, সে আল্লাহর রাসুলকে দেখলেও, আওয়াজ শুনেছে শয়তানের। তবে তার দেখা ভুল হয় নি। কারণ শয়তান আল্লাহর রাসুলের আকৃতি নকল করতে পারে না।"
ওলামায়ে কেরাম আরো বলেছেন, "স্বপ্নের মধ্যে কোন শরীয়ত বিরোধী কিছু দেখলে সেটা প্রত্যাখ্যান করতে হবে।"
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দাণ করুন। আমিন।।
Comment
-
Originally posted by নুজাইম শাউযারী View Postআস সালামু আলাইকুম,
প্রিয় ভাই, আপনি প্রথমবার লেখালেখি করছেন ভালো কথা। কিন্তু মৌলিক আকীদা তো ঠিক রেখে লিখবেন, তাই না?
মোল্লা ওমর কি গায়ব জানেন??
তিনি কি সর্বদা সর্বস্থানে হাজির-নাজির???
তাহলে, কীভাবে তিনি "ইয়া আমীর" ডাকে সাড়া দিয়ে, জেলখানায় উপস্থিত হবেন, বা স্বপ্নে দেখা দিবেন??? এগুলো তো বেরেলভী মুশরিকদের আক্বীদা।
কোন মৃত ব্যাক্তিকে কি "ইয়া আমীর" সম্বোধণ করা জায়েয আছে?
অথচ মৃতব্যাক্তি নিজ থেকে জীবিতদের কথা শুনতে পারে না। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন,
إِنَّكَ لَا تُسْمِعُ الْمَوْتَى وَلَا تُسْمِعُ الصُّمَّ الدُّعَاءَ إِذَا وَلَّوْا مُدْبِرِينَ
"আপনি মৃতদের শোনাতে পারবেন না।" [সুরা নামল - ৮০]
وَمَا يَسْتَوِي الْأَحْيَاءُ وَلَا الْأَمْوَاتُ ۚ إِنَّ اللَّهَ يُسْمِعُ مَنْ يَشَاءُ ۖ وَمَا أَنْتَ بِمُسْمِعٍ مَنْ فِي الْقُبُورِ
"জীবিত এবং মৃত সমান নয়। আল্লাহ যাকে চান তাকেই শোনান। আর আপনি কবরবাসীদেরকে শোনাতে পারবেন না।" [সুরা ফাতির ২২]
আমীরুল মুমিনীন তো স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি যদি শহীদও হতেন, তারপরেও তাকে সম্বোধন করা জায়েয নয়। কেননা শহীদদের হায়াত বারযাখের জগতে, দুনিয়াবী হিসেবে তারাও অন্য মুর্দাদের মত মৃত।
ভাই আমার। আজকে মুসলিম উম্মাহর ইমান-আক্বীদা নষ্টের পেছনে আজগুবী-অতিরঞ্জিত ভিত্তিহীন কারামত অনেকাংশে দায়ী। সুতরাং আমাদের খুব সতর্ক থাকতে হবে যেন ইসলামের সর্বোচ্চ চূড়া জিহাদেও এসেব শিরকি আক্বীদা প্রবেশ না করে।
আমীরুল মুমিনীন কখনোই তাকে বলেন নি, "ইয়া আমীর" বলে ডাক দিবে আর আমি হাজির-নাজির হয়ে যাব। কখনোই না। এটা স্পষ্ট শিরকি কথা। এটা আমীরুল মুমিনীন রহিমাহুল্লাহর উপর স্পষ্ট অপবাদ।
যদি ঐ ভাই, সত্য-সত্যই এরকম শুনে থাকেন বা স্বপ্নে দেখে থাকেন। তবে এটা শয়তানের ধোঁকা। এবং শয়তানের আওয়াজ ছিল। যা তিনি মোল্লা ওমরের আওয়াজ ভেবেছেন।
ওলামায়ে কেরাম স্পষ্ট বলেছেন, "যদি কোন ব্যাক্তি স্বপ্নে দেখে আল্লাহর রাসুল তাকে বলছেন মদ খেতে। তবে এর ব্যাখ্যা হবে, সে আল্লাহর রাসুলকে দেখলেও, আওয়াজ শুনেছে শয়তানের। তবে তার দেখা ভুল হয় নি। কারণ শয়তান আল্লাহর রাসুলের আকৃতি নকল করতে পারে না।"
ওলামায়ে কেরাম আরো বলেছেন, "স্বপ্নের মধ্যে কোন শরীয়ত বিরোধী কিছু দেখলে সেটা প্রত্যাখ্যান করতে হবে।"
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দাণ করুন। আমিন।।
ওয়া আলাইকুমুস সালাম
ভাই আমি প্রথমত আমি জেনারেল লাইনের ছাত্র। দ্বীনি ইলম খুবই কম। তাই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমা চাই।
আর ভাই এই ঘটনাটা ২০০৯-২০১০ এর মধ্যে যখন আমিরুল মু'মিনীন জীবিত ছিলেন তখনকার। তাই ব্যপারটা নিয়ে আসলে এত চিন্তা করিনি। ভাই দোয়া চাই যেন আল্লাহ আমার ইলম বাড়িয়ে দেন।
ভাই যেহেতু ঘটনাটি শুনে আমি লিখেছি তাই ভুল হতে পারে ভাষাগত। আমি চেষ্টা করব ঐ ভাইকে দিয়েই উনার ঘটনা গুলো লিখে হুবহু আপনাদের সামনে পেশ কোরতে।Last edited by ABU Ubayda; 09-10-2016, 10:28 AM.
Comment
-
ভাই যেহেতু ঘটনাটি শুনে আমি লিখেছি তাই ভুল হতে পারে ভাষাগত। আমি চেষ্টা করব ঐ ভাইকে দিয়েই উনার ঘটনা গুলো লিখে হুবহু আপনাদের সামনে পেশ কোরতে।
আর নুজাইম শাউজারীর কথায় আপনি মনোক্ষুন্ব হবেন না ,যার মাথায় কিলবিল করছে নেগেটিভ ধারণা ।
ভাষায় দেখুন কতো রুক্ষতা ! নম্রতার লেশমাত্র নেই ।ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।
Comment
-
নুজাইম শাউজারী আইডিধারীকে ফাত্তান মনে হচ্ছে । একজন নতুন ভাই লিখেছেন । ভুল ধরলে কি এভাবে ধরবে ।
কোন নতুন ভাইয়ের মনোবল ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য নুজাইম শাউজারী আইডিধারীর মতো দুএকটাই যথেস্ট।
ফাত্তানদের থেকে আল্লাহ তাআলা সব মুজাহিদ ভাইদেরকে হেফাযত রাখুন।
শাউজারী আইডিধারী যদি সামনে এমন করে তাহলে আমি আরো বলবো ।
আজ এতটুকুই।কাঁদো কাশ্মিরের জন্য !..................
Comment
-
Originally posted by polashi View Postনুজাইম শাউজারী আইডিধারীকে ফাত্তান মনে হচ্ছে । একজন নতুন ভাই লিখেছেন । ভুল ধরলে কি এভাবে ধরবে ।
কোন নতুন ভাইয়ের মনোবল ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য নুজাইম শাউজারী আইডিধারীর মতো দুএকটাই যথেস্ট।
ফাত্তানদের থেকে আল্লাহ তাআলা সব মুজাহিদ ভাইদেরকে হেফাযত রাখুন।
শাউজারী আইডিধারী যদি সামনে এমন করে তাহলে আমি আরো বলবো ।
আজ এতটুকুই।
আপনাকে ইলম-কালাম ওয়ালা মানুষ ভাবতাম। এখনও ভাবি। তবে মনে করি, আমার মত উম্মাহর ইসলাহকামী একজন ব্যাক্তিকে ফাত্তান আখ্যা দিয়ে আপনি অজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন। মহান আল্লাহ কুরআনে হাকীমে এরশাদ করেছেন, وَالْفِتْنَةُ أَشَدُّ مِنَ الْقَتْلِ "ফিতনা হত্যার চেয়েও জঘন্য।" [সুরা বাকারা ১৯১]
ওলামায়ে কেরাম তাফসীরে লিখেছেন, والفتنة الشرك منهم "এবং ফিতনাহ হচ্ছে তাদের শিরক" [তাফসীরে জালালাইন]
একজন অজ্ঞ ব্যাক্তি শিরকি কথা লিখল, তাকে আপনি ফিতনাবাজ বললেন না। যেখানে স্বয়ং আল্লাহ শিরককে সবচেয়ে বড় জুলুম বলেছেন। আর একজন সংশোধণের কথা বলল, আপনি তাকে ফাত্তান বলছেন। আপনার ইনসাফ কোথায় গেল ব্রাদার?
Comment
-
Originally posted by ABU Ubayda View Postওয়া আলাইকুমুস সালাম
ভাই আমি প্রথমত আমি জেনারেল লাইনের ছাত্র। দ্বীনি ইলম খুবই কম। তাই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমা চাই।
আর ভাই এই ঘটনাটা ২০০৯-২০১০ এর মধ্যে যখন আমিরুল মু'মিনীন জীবিত ছিলেন তখনকার। তাই ব্যপারটা নিয়ে আসলে এত চিন্তা করিনি। ভাই দোয়া চাই যেন আল্লাহ আমার ইলম বাড়িয়ে দেন।
ভাই যেহেতু ঘটনাটি শুনে আমি লিখেছি তাই ভুল হতে পারে ভাষাগত। আমি চেষ্টা করব ঐ ভাইকে দিয়েই উনার ঘটনা গুলো লিখে হুবহু আপনাদের সামনে পেশ কোরতে।
আল্লাহ ইয়ুবারিক ফিইকা ইয়া আখী।
Comment
-
একজন অজ্ঞ ব্যাক্তি শিরকি কথা লিখল, তাকে আপনি ফিতনাবাজ বললেন না। যেখানে স্বয়ং আল্লাহ শিরককে সবচেয়ে বড় জুলুম বলেছেন। আর একজন সংশোধণের কথা বলল, আপনি তাকে ফাত্তান বলছেন। আপনার ইনসাফ কোথায় গেল ব্রাদার?
তো একজন না জেনে যদি ভুল লিখে তাকে ফিৎনাবাজ বলার কোন যুক্তিকতাই নেই । বরং তিনি একজন্য সত্যান্বেষী মুমিন ।
ভূলটা ধরিয়ে দিলেই শোধরে নিবেন এবং এর প্রমাণও দেখেছেন যে তিনি শোধরে নিয়েছেন। তিনি যে কারামহটি বর্ণনা করলেন এর মধ্যে ইয়া আমির কথাটা বাদে বাকীটুকুতো আমাদের ঈমান বৃদ্ধি করলো । আমরা তার ভালোটুকু গ্রহণ করে অনুপ্রাণিত হলাম।
অথচ আপনি ওনাকে যেভাবে আক্রমণাত্বক কমেন্ট করেছেন । আমরা না ধরলে হয়তো তিনি ভেঙ্গে পড়তেন।
আপনাকে ধরার কারণে এখন আপনিও এসে ক্ষমা চেয়ে ঐ ভাইকে উৎসাহ দিলেন।
(আঞ্জেম = নুজাইম; চৌধুরী = শাউযারী) ভাই ! আপনাকে নিয়ে আমরা মুশকিলে আছি ....
আপনি এখন ভুল করেন তো আমরা ক্ষেপে গিয়ে আপনার সাথে রুক্ষ আচরণ করি
একটু পরে আপনি এসে আবার ক্ষমা চান তখন আমরা বিপাকে পড়ে যাই - ক্ষমা করি ।
কিন্তু পরক্ষণেই আপনি আবার ভুলের পুনরাবৃত্তি করেন ..........
অবস্থা কি এভাবেই চলবে ??????????????????????????????
এভাবে আর কতো কাল ??????????????????????????????????
এই করুন সময়ে একজন মুজাহিদের খুবই প্রযোজন ।
আমরা চাই আপনি আমাদের একজন শান্তশিষ্ঠ ভাই হযে থাকুন ।
কাউকে আক্রমণাত্বক কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকুন।
অতীত ভুলের পুনরাবৃত্তি বন্ধ করুন।
কারো ভুল ধরতে হলে খুবই সহনশীল ও শালীন ভাষায় ধরুন।
আমাদের ভাইদের ব্যাপারে পজেটিভ ধারণা করুন।
আমরা সবাই একই কাফেলার ................কাঁদো কাশ্মিরের জন্য !..................
Comment
-
আস সালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় ভাইয়েরা আমি আমার ভুল স্বীকার করে নিয়েছি। পরবর্তীতে আমি কিছু লিখলে কোন আলেম ভাইকে দিয়ে ভেরিফাই করে নিব ইনশা আল্লাহ।
নুজাইম শাউজারী ভাইয়ের কথায় আমি কিছু মনে করিনি বরং উনাকে ধন্যবাদ আমার ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য।
আল্লাহ রাহের আমার প্রিয় ভাইয়েরা দয়া করে আপনারা এ নিয়ে আর তর্কে জড়াবেন না। ভাই আমরা যাই করি উদ্দেশ্য কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি।
সবাই দোয়া করবেন যেন আমি পরবর্তীতে নির্ভুল ভাল কিছু লিখা উপহার দিতে পারি। আর নিয়মিত লিখলেই কিন্তু ভুলগুলো শুধরে যাবে ইনশা আল্লাহ।
ওয়াস সালাম
Comment
Comment