আল্লাহ্* এমন জায়গা থেকে রিজিকের ব্যবস্থা করবেন যা আমরা কল্পনাও করতে পারি না। আর আল্লাহ্*র এই ওয়াদা জিহাদের ময়দানে যতটা ভালভাবে উপলব্ধি করা সম্ভব অন্য কোথাও এটা এত ভালভাবে উপলব্ধি করা সম্ভব না।
ঘটনা-একঃ এটা ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময়ের ঘটনা। একদিন আমরা তিন ভাই এমনিতেই বিভিন্ন খাবার নিয়ে কথা বলছিলাম। এক ভাই বললেন আমি জীবনে কখনো রাজহাঁস খাই নাই। আমাদের খাবারের আলোচনা এখানেই শেষ। আমাদের তিন জনের মধ্যে একজন ভাই কয়দিন পর বাড়িতে গেলেন। যেদিন ফিরলেন দেখলাম উনার হাতে একটা চটের ব্যাগ। ব্যাগের মাঝে একটা ছিদ্র দিয়ে একটা মাথা উঁকি দিয়ে আছে। ভিতরে আসার পর দেখলাম চটের ব্যাগের ভিতর বিশাল সাইজের একটা রাজহাঁস। ভাই বললেন এক বোন রাজহাঁস পালতেন। ত ঐ বোন রাজহাঁস পালা শুরুর সময়ই নিয়ত করেছিলেন যে একটা রাজহাঁস তিনি মুজাহিদ ভাইদেরকে খাওয়াবেন। অর্থাৎ আমাদের ঐ ভাই যখন রাজহাঁসের কথা বলেছিলেন তারও অনেক আগেই আল্লাহ্* সুবহানু তা’আলা ভাইয়ের জন্য এক বোনের বাড়িতে রাজহাঁস পালন করাচ্ছিলেন।
ঘটনা-দুইঃ কিছুদিন পূর্বে এক ভাইয়ের বাসায় কোন একটা কারণে আমরা দুই জন ভাই কিছুদিন ছিলাম। আমার সাথী ভাইয়ের গোশতের প্রতি প্রচন্ড অনুরাগ। বিশেষ করে গরুর গোশত। খাবারের মেনুতে গোশত থাকলে ভাইয়ের চোখ জলজল করতে থাকে। আর সবজি বা এই টাইপের কিছু থাকলে ভাইয়ের চেহারা ঐদিন হত দেখার মত। যাই হোক মূল ঘটনায় ফিরে আসি। আমার সাথী ভাই একদিন বললেন ভাই অনেক দিন হইছে গরুর গোশত খাই না। আমি ত এই বাসায় আসার সময় কোন হাদিয়া নিয়ে আসতে পারি নাই। আপনি একটু ভাইকে মেসেজ পাঠান যে ভাই যেন আজকে আসার সময় গরুর গোশত নিয়ে আসে। এই টাকাটা আমি ভাইকে দিয়ে দিব। আমি কি একটা জিনিস চিন্তা করে ভাইকে মেসেজ পাঠাতে ভুলে গেছি অথবা ইচ্ছা করেই পাঠাই নাই। যাই হোক রাতের বেলা বাইরে থেকে ভাই আসলেন। উনার হাতে দুইটা বক্স। একটা বক্সের মধ্যে সামুদ্রিক মাছ এবং আরেকটা বক্সের মধ্যে গরুর গোশত। আমি আমার সাথী ভাইয়ের দিকে তাকালাম। দেখলাম ভাই আল্লাহ্*র কাছে শুকরিয়া আদায় করছে।
এরকম ঘটনা আমার এই স্বল্প দিনের জিহাদি জীবনে এতবার ঘটেছে যে রিজিক নিয়ে কখনো আর কোন দুশ্চিন্তা হয় না।
হে আল্লাহ্* আপনি আমাদের মুজাহিদ হিসেবে আমাদের কাজগুলো কবুল করে নেন আর আমাদেরকে মুজাহিদ হিসেবেই আপনার সামনে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ করে দেন। আমিন।।
ঘটনা-একঃ এটা ২০১৫ সালের মাঝামাঝি সময়ের ঘটনা। একদিন আমরা তিন ভাই এমনিতেই বিভিন্ন খাবার নিয়ে কথা বলছিলাম। এক ভাই বললেন আমি জীবনে কখনো রাজহাঁস খাই নাই। আমাদের খাবারের আলোচনা এখানেই শেষ। আমাদের তিন জনের মধ্যে একজন ভাই কয়দিন পর বাড়িতে গেলেন। যেদিন ফিরলেন দেখলাম উনার হাতে একটা চটের ব্যাগ। ব্যাগের মাঝে একটা ছিদ্র দিয়ে একটা মাথা উঁকি দিয়ে আছে। ভিতরে আসার পর দেখলাম চটের ব্যাগের ভিতর বিশাল সাইজের একটা রাজহাঁস। ভাই বললেন এক বোন রাজহাঁস পালতেন। ত ঐ বোন রাজহাঁস পালা শুরুর সময়ই নিয়ত করেছিলেন যে একটা রাজহাঁস তিনি মুজাহিদ ভাইদেরকে খাওয়াবেন। অর্থাৎ আমাদের ঐ ভাই যখন রাজহাঁসের কথা বলেছিলেন তারও অনেক আগেই আল্লাহ্* সুবহানু তা’আলা ভাইয়ের জন্য এক বোনের বাড়িতে রাজহাঁস পালন করাচ্ছিলেন।
ঘটনা-দুইঃ কিছুদিন পূর্বে এক ভাইয়ের বাসায় কোন একটা কারণে আমরা দুই জন ভাই কিছুদিন ছিলাম। আমার সাথী ভাইয়ের গোশতের প্রতি প্রচন্ড অনুরাগ। বিশেষ করে গরুর গোশত। খাবারের মেনুতে গোশত থাকলে ভাইয়ের চোখ জলজল করতে থাকে। আর সবজি বা এই টাইপের কিছু থাকলে ভাইয়ের চেহারা ঐদিন হত দেখার মত। যাই হোক মূল ঘটনায় ফিরে আসি। আমার সাথী ভাই একদিন বললেন ভাই অনেক দিন হইছে গরুর গোশত খাই না। আমি ত এই বাসায় আসার সময় কোন হাদিয়া নিয়ে আসতে পারি নাই। আপনি একটু ভাইকে মেসেজ পাঠান যে ভাই যেন আজকে আসার সময় গরুর গোশত নিয়ে আসে। এই টাকাটা আমি ভাইকে দিয়ে দিব। আমি কি একটা জিনিস চিন্তা করে ভাইকে মেসেজ পাঠাতে ভুলে গেছি অথবা ইচ্ছা করেই পাঠাই নাই। যাই হোক রাতের বেলা বাইরে থেকে ভাই আসলেন। উনার হাতে দুইটা বক্স। একটা বক্সের মধ্যে সামুদ্রিক মাছ এবং আরেকটা বক্সের মধ্যে গরুর গোশত। আমি আমার সাথী ভাইয়ের দিকে তাকালাম। দেখলাম ভাই আল্লাহ্*র কাছে শুকরিয়া আদায় করছে।
এরকম ঘটনা আমার এই স্বল্প দিনের জিহাদি জীবনে এতবার ঘটেছে যে রিজিক নিয়ে কখনো আর কোন দুশ্চিন্তা হয় না।
হে আল্লাহ্* আপনি আমাদের মুজাহিদ হিসেবে আমাদের কাজগুলো কবুল করে নেন আর আমাদেরকে মুজাহিদ হিসেবেই আপনার সামনে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ করে দেন। আমিন।।
Comment