আসসালামু আলাইকুম অয়া রাহমাতুল্লাহি অয়া বারকাতুহ
কেমন ছিলেন সাহাবী (রাঃ)?? আর আমরা তাঁদেরই উত্তরসূরি হয়ে কেনই বা এমন?? আক্ষরিক অর্থেই সাহাবা (রাঃ) উম্মাহর জন্য যা করতেন তাঁদের জন্য যতটা দরদ ছিল তাঁর সাথে আমাদের অবস্থা তুলনা করতে গেলে এক রাশ হতাশা ছাড়া আর কিছু মনে ভাসে না। সুবহানআল্লাহ তারা ছিলেন এমন যে হুকুম আসতে শুধু দেরি হত কিন্তু সেটা পালিত হত তৎক্ষণাৎ। আদেশ আসছে অমুক ময়দানে যেতে হবে। আচ্ছা আমাদের এই ময়দানের জন্য কতটুকু আসবাব নেওয়ার সামর্থ্য আছে। আচ্ছা আসবাব নিলাম এবং রওয়ানা হয়ে গেলাম। উনারা এই নীতিতে চলতেন। আমাদের মত এত বড় বুদ্ধিজীবি ছিলেন না। আচ্ছা এই আদেশ এসেছে এটা মানতে গেলে সম্ভাব্য কি কি পরিণতি হতে পারে; এত কম আসবাব নিয়ে কি যাওয়া উচিৎ হবে; এত সামান্য কারণে এতগুলো জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলা কি উচিৎ হবে ইত্যাদি আরও কত চিন্তা। এবং অবশেষে যখন কোন একটা কাজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল ত তখন আসলে অনেক দেরি হয়ে গেছে। সাহাবা (রাঃ) এবং আমাদের সময়ের ২ টা ঘটনার পারস্পরিক তুলনামূলক চিত্র কল্পনা করি ইনশাল্লাহ।।
আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) এর খেলাফতঃ খলিফার কাছ থেকে নির্দেশ গেছে পার্সিয়ার রনাঙ্গন থেকে শামের দিকে যেতে হবে যত দ্রুত সম্ভব। এবং সময়ের এই সীমারেখা এত কম যে নিয়মিত রাস্তায় গেলে মুসলিমদের সমূহ ক্ষতি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। বাহিনীর কমান্ডার খালিদ বিন অয়ালিদ (রাঃ) সবার সাথে আলোচনায় বসলেন কি করা যায়। সংক্ষিপ্ত তম যে পথ আছে তা হল মরুভূমির ভিতর দিয়ে। কিন্তু এই পথে যাওয়ার সম্ভাব্য পরিণতি পানির অভাবে মৃত্যু। আর অন্য রাস্তা ধরলে সেই যাওয়ায় কোন ফায়দা নাই। বাহিনীর মধ্যে একজন পাওয়া গেল যিনি মরু রাস্তা ধরে ছোটবেলায় বাবার সাথে একবার গিয়েছিলেন এবং তাঁর মনে পরে যে একটা পানির উৎস আছে। আপনারা একটু কল্পনা করে দেখেন আপনার বাচ্চার বয়স ধরেন ১০ বছর এবং তাঁকে পুরান ঢাকার কোন একটা চিপা গলিতে জীবনে একবার নিয়ে গিয়েছিলেন এবং সেই বাচ্চা ছেলেটি জীবনে আর কোন দিন পুরান ঢাকাতেই যায় নি সেই গলিতে যাওয়া ত অনেক পরের কথা। আপনি কি আপনার সন্তানের উপর এই ভরসা করতে পারবেন যে সেই বাচ্চাটি কাউকে কোন কিছু জিজ্ঞেস না করে সেই জায়গায় যেতে পারবে?? কতটুকু আত্মবিশ্বাস আছে আপনার তাঁর উপর?? বাস্তবতা এটাই যে আমি তাঁর উপর নির্ভর করতে পাড়ি না। কিন্তু ফিরে যাই সেই বাহিনীর দিকে। কি করেছিলেন তারা। সুবহানআল্লাহ সেই বাচ্চা বয়সের মরু অভিজ্ঞতার উপর ভরসা করে খালিদ বিন অয়ালিদ (রাঃ) পুরো একটা বাহিনীর জীবনের উপর বাজি ধরেছিলেন। কি কারণ ছিল এর পিছনে?? নিজেদের অনেক বড় কিছু প্রমাণ করা?? না, উনারা শুধুমাত্র আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির জন্য খলিফার হুকুম পালন করেছিলেন কারণ এর সাথে জড়িত মুসলিম উম্মাহর ভালাই। অতঃপর অপর একজন মুজাহিদের পানি সমস্যার আশু সমাধানের একটা বিকল্প উপায় এবং শিশু বয়সে মরু অভিজানের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে চলেছিলেন নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে। আর এর ফলাফল কি হয়েছিল তা আমরা সবাই জানি।
ফিরে আসি মুসলিম উম্মাহর বর্তমানে সবচেয়ে নিরীহ একটি জনগোষ্ঠীর দিকেঃ একবিংশ শতাব্দী। নাপাক বৌদ্ধদের নির্যাতন সর্বকালের সব ইতিহাসকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যেন জানান দিল দেখ, আমাদের কাছ থেকে শেখ কিভাবে মুসলিমদের উপর নির্যাতন করতে হয়। সব কুফফাররা এটা নিয়ে নিজেদের মত তলে তলে খুশির মহরা আর উপড়ে উপড়ে মানবাধিকারের বুলি কপচাতে থাকল আর তাতেই মুসলিম উম্মাহ খুশিতে আত্মহারা। গুটিকয়েক হক্কানী আলেম ডাক দিলেন জিহাদের। আহ্বান করলেন নিজের যতটুকু আছে তাই নিয়ে সেই মা-বোনদের সাহায্য করার জন্য। কিন্তু আমরা উম্মাহর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজন্ম। আবেগে ভাসি না। আমরা সব কিছু চালুনি দিয়ে চেলে যাচাই করি। তাই কতিপয় আবেগি, অপরিণামদর্শী ব্যতিত সবাই বসে রইলাম। আর ফলাফল এটাও আমাদের সবার জানা। হাজার হাজার ভাই-বোনকে জীবন্ত পুড়িয়ে দেওয়া হল, বোনদের উপর চালানো বীভৎস নির্যাতন বর্ণনাতীত, রেহাই পায় না দুধের বাচ্চাটাও। সারা জীবনের সমস্ত অপরাধ বাদ দিয়ে যদি শুধুমাত্র এই একটা ব্যপারে আল্লাহ্* সুবঃ আমাদের জিজ্ঞেস করেন কি করেছিলে যখন আমার বান্দারা চিৎকার করে ফরিয়াদ জানিয়েছিল সাহায্য করার জন্য?? কিছুই কি ছিল না তোমার যা দিয়ে তুমি তাঁদের নির্যাতন সামান্য একটু লাঘব করতে পারতে। যে সময় আমার বান্দারা টিনের চালে আগুনে সিদ্ধ হচ্ছিল সেই সময়ে তুমি তোমার সন্তান, বিবিদের নিয়ে তাদেরই চোখের অনতিদূরে সমুদ্র সৈকতে মহা-সমারহে ক্যাম্প ফায়ার করছিলে, আগুনে ঝলসানো খাসির সীনা খাওয়ায় ব্যস্ত ছিলে। কি বলব সেই সময়?? কিছু আছে ভাই আপনাদের থলিতে। আমারটা শুন্য-গরের মাঠ। সারাজীবনের সব অপরাধ ম্লান হয়ে যায় এই একটা অপরাধের সামনে। কিছুই করি নাই তাঁদের জন্য।। এমনকি আল্লাহ্*র কাছে ঠিকমত দোয়াও করি নাই। হে আল্লাহ্* আপনি আমাদের মাফ করুন।।
প্রিয় ভাই, ইতোমধ্যে বেশ কিছুদিন গত হয়েছে নাপাক বৌদ্ধদের নির্যাতনের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের। প্রথম বারের নিষ্ক্রিয়তা যদি হয় অপরাধ তবে এবারের নিষ্ক্রিয়তাকে আসলে কোন সংজ্ঞার ভিতরেই ফেলার উপায় থাকবে না। একটু চোখ মেলে তাকান। আমারই ভাই-বোন তারা। আমার সন্তানের দুধ শেষ হয়ে গেলে যে পরিমাণ অস্থিরতা নিয়ে দোকানে ছুটে যাই নিদেনপক্ষে এতটুকু প্রতিক্রিয়া দেখানো আমাদের উপর আবশ্যক। এইবারো যদি আমরা হাত গুটিয়ে বসে থাকি ত আমাদের আসলে আল্লাহ্*র গজবের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।। আর এই গজব শুধু দুনিয়াতেই শেষ হবে এমন ভেবে বসবেন না যেন। আখিরাতে আমাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে আল্লাহ্*ই ভাল জানেন।
প্রিয় ভাইয়েরা আসুন একটু চোখ মেলে তাকাই আর নিজেদের মাগফিরাতের জন্য হলেও কিছু একটা করি। হতে পারে আমার আপনার একটু গা ঝারা দিয়ে অঠাটাই আল্লাহ্* সুবঃ কাছে এতটা পছন্দ হয়ে যাবে যে এর মাধ্যমেই একটা গণ- জাগরন তৈরি হয়ে যাবে।
কেমন ছিলেন সাহাবী (রাঃ)?? আর আমরা তাঁদেরই উত্তরসূরি হয়ে কেনই বা এমন?? আক্ষরিক অর্থেই সাহাবা (রাঃ) উম্মাহর জন্য যা করতেন তাঁদের জন্য যতটা দরদ ছিল তাঁর সাথে আমাদের অবস্থা তুলনা করতে গেলে এক রাশ হতাশা ছাড়া আর কিছু মনে ভাসে না। সুবহানআল্লাহ তারা ছিলেন এমন যে হুকুম আসতে শুধু দেরি হত কিন্তু সেটা পালিত হত তৎক্ষণাৎ। আদেশ আসছে অমুক ময়দানে যেতে হবে। আচ্ছা আমাদের এই ময়দানের জন্য কতটুকু আসবাব নেওয়ার সামর্থ্য আছে। আচ্ছা আসবাব নিলাম এবং রওয়ানা হয়ে গেলাম। উনারা এই নীতিতে চলতেন। আমাদের মত এত বড় বুদ্ধিজীবি ছিলেন না। আচ্ছা এই আদেশ এসেছে এটা মানতে গেলে সম্ভাব্য কি কি পরিণতি হতে পারে; এত কম আসবাব নিয়ে কি যাওয়া উচিৎ হবে; এত সামান্য কারণে এতগুলো জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলা কি উচিৎ হবে ইত্যাদি আরও কত চিন্তা। এবং অবশেষে যখন কোন একটা কাজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল ত তখন আসলে অনেক দেরি হয়ে গেছে। সাহাবা (রাঃ) এবং আমাদের সময়ের ২ টা ঘটনার পারস্পরিক তুলনামূলক চিত্র কল্পনা করি ইনশাল্লাহ।।
আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) এর খেলাফতঃ খলিফার কাছ থেকে নির্দেশ গেছে পার্সিয়ার রনাঙ্গন থেকে শামের দিকে যেতে হবে যত দ্রুত সম্ভব। এবং সময়ের এই সীমারেখা এত কম যে নিয়মিত রাস্তায় গেলে মুসলিমদের সমূহ ক্ষতি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। বাহিনীর কমান্ডার খালিদ বিন অয়ালিদ (রাঃ) সবার সাথে আলোচনায় বসলেন কি করা যায়। সংক্ষিপ্ত তম যে পথ আছে তা হল মরুভূমির ভিতর দিয়ে। কিন্তু এই পথে যাওয়ার সম্ভাব্য পরিণতি পানির অভাবে মৃত্যু। আর অন্য রাস্তা ধরলে সেই যাওয়ায় কোন ফায়দা নাই। বাহিনীর মধ্যে একজন পাওয়া গেল যিনি মরু রাস্তা ধরে ছোটবেলায় বাবার সাথে একবার গিয়েছিলেন এবং তাঁর মনে পরে যে একটা পানির উৎস আছে। আপনারা একটু কল্পনা করে দেখেন আপনার বাচ্চার বয়স ধরেন ১০ বছর এবং তাঁকে পুরান ঢাকার কোন একটা চিপা গলিতে জীবনে একবার নিয়ে গিয়েছিলেন এবং সেই বাচ্চা ছেলেটি জীবনে আর কোন দিন পুরান ঢাকাতেই যায় নি সেই গলিতে যাওয়া ত অনেক পরের কথা। আপনি কি আপনার সন্তানের উপর এই ভরসা করতে পারবেন যে সেই বাচ্চাটি কাউকে কোন কিছু জিজ্ঞেস না করে সেই জায়গায় যেতে পারবে?? কতটুকু আত্মবিশ্বাস আছে আপনার তাঁর উপর?? বাস্তবতা এটাই যে আমি তাঁর উপর নির্ভর করতে পাড়ি না। কিন্তু ফিরে যাই সেই বাহিনীর দিকে। কি করেছিলেন তারা। সুবহানআল্লাহ সেই বাচ্চা বয়সের মরু অভিজ্ঞতার উপর ভরসা করে খালিদ বিন অয়ালিদ (রাঃ) পুরো একটা বাহিনীর জীবনের উপর বাজি ধরেছিলেন। কি কারণ ছিল এর পিছনে?? নিজেদের অনেক বড় কিছু প্রমাণ করা?? না, উনারা শুধুমাত্র আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির জন্য খলিফার হুকুম পালন করেছিলেন কারণ এর সাথে জড়িত মুসলিম উম্মাহর ভালাই। অতঃপর অপর একজন মুজাহিদের পানি সমস্যার আশু সমাধানের একটা বিকল্প উপায় এবং শিশু বয়সে মরু অভিজানের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে চলেছিলেন নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে। আর এর ফলাফল কি হয়েছিল তা আমরা সবাই জানি।
ফিরে আসি মুসলিম উম্মাহর বর্তমানে সবচেয়ে নিরীহ একটি জনগোষ্ঠীর দিকেঃ একবিংশ শতাব্দী। নাপাক বৌদ্ধদের নির্যাতন সর্বকালের সব ইতিহাসকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যেন জানান দিল দেখ, আমাদের কাছ থেকে শেখ কিভাবে মুসলিমদের উপর নির্যাতন করতে হয়। সব কুফফাররা এটা নিয়ে নিজেদের মত তলে তলে খুশির মহরা আর উপড়ে উপড়ে মানবাধিকারের বুলি কপচাতে থাকল আর তাতেই মুসলিম উম্মাহ খুশিতে আত্মহারা। গুটিকয়েক হক্কানী আলেম ডাক দিলেন জিহাদের। আহ্বান করলেন নিজের যতটুকু আছে তাই নিয়ে সেই মা-বোনদের সাহায্য করার জন্য। কিন্তু আমরা উম্মাহর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজন্ম। আবেগে ভাসি না। আমরা সব কিছু চালুনি দিয়ে চেলে যাচাই করি। তাই কতিপয় আবেগি, অপরিণামদর্শী ব্যতিত সবাই বসে রইলাম। আর ফলাফল এটাও আমাদের সবার জানা। হাজার হাজার ভাই-বোনকে জীবন্ত পুড়িয়ে দেওয়া হল, বোনদের উপর চালানো বীভৎস নির্যাতন বর্ণনাতীত, রেহাই পায় না দুধের বাচ্চাটাও। সারা জীবনের সমস্ত অপরাধ বাদ দিয়ে যদি শুধুমাত্র এই একটা ব্যপারে আল্লাহ্* সুবঃ আমাদের জিজ্ঞেস করেন কি করেছিলে যখন আমার বান্দারা চিৎকার করে ফরিয়াদ জানিয়েছিল সাহায্য করার জন্য?? কিছুই কি ছিল না তোমার যা দিয়ে তুমি তাঁদের নির্যাতন সামান্য একটু লাঘব করতে পারতে। যে সময় আমার বান্দারা টিনের চালে আগুনে সিদ্ধ হচ্ছিল সেই সময়ে তুমি তোমার সন্তান, বিবিদের নিয়ে তাদেরই চোখের অনতিদূরে সমুদ্র সৈকতে মহা-সমারহে ক্যাম্প ফায়ার করছিলে, আগুনে ঝলসানো খাসির সীনা খাওয়ায় ব্যস্ত ছিলে। কি বলব সেই সময়?? কিছু আছে ভাই আপনাদের থলিতে। আমারটা শুন্য-গরের মাঠ। সারাজীবনের সব অপরাধ ম্লান হয়ে যায় এই একটা অপরাধের সামনে। কিছুই করি নাই তাঁদের জন্য।। এমনকি আল্লাহ্*র কাছে ঠিকমত দোয়াও করি নাই। হে আল্লাহ্* আপনি আমাদের মাফ করুন।।
প্রিয় ভাই, ইতোমধ্যে বেশ কিছুদিন গত হয়েছে নাপাক বৌদ্ধদের নির্যাতনের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের। প্রথম বারের নিষ্ক্রিয়তা যদি হয় অপরাধ তবে এবারের নিষ্ক্রিয়তাকে আসলে কোন সংজ্ঞার ভিতরেই ফেলার উপায় থাকবে না। একটু চোখ মেলে তাকান। আমারই ভাই-বোন তারা। আমার সন্তানের দুধ শেষ হয়ে গেলে যে পরিমাণ অস্থিরতা নিয়ে দোকানে ছুটে যাই নিদেনপক্ষে এতটুকু প্রতিক্রিয়া দেখানো আমাদের উপর আবশ্যক। এইবারো যদি আমরা হাত গুটিয়ে বসে থাকি ত আমাদের আসলে আল্লাহ্*র গজবের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।। আর এই গজব শুধু দুনিয়াতেই শেষ হবে এমন ভেবে বসবেন না যেন। আখিরাতে আমাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে আল্লাহ্*ই ভাল জানেন।
প্রিয় ভাইয়েরা আসুন একটু চোখ মেলে তাকাই আর নিজেদের মাগফিরাতের জন্য হলেও কিছু একটা করি। হতে পারে আমার আপনার একটু গা ঝারা দিয়ে অঠাটাই আল্লাহ্* সুবঃ কাছে এতটা পছন্দ হয়ে যাবে যে এর মাধ্যমেই একটা গণ- জাগরন তৈরি হয়ে যাবে।
Comment