بسم الله الرحمن الرحيم
ইমাম আবূ বকর জাসসাস রহ বলেন-
وكذلك حكم من يأخذ أموال الناس من المتسلطين الظلمة وآخذي الضرائب، واجب على كل المسلمين قتالهم وقتلهم إذا كانوا ممتنعين، وهؤلاء أعظم جرما من آكلي ا لربا لانتهاكهم حرمة النهي وحرمة المسلمين جميعا، وآكل الربا إنما انتهك حرمة الله تعالى في أخذ الربا ولم ينتهك لمن يعطيه ذلك حرمة، لأنه أعطاه بطيبة نفسه، وآخذو الضرائب في معنى قطاع الطريق المنتهكين لحرمة نهي الله تعالى وحرمة المسلمين، إذ كانوا يأخذونه جبرا وقهرا لا على تأويل ولا شبهة، فجائز لمن علم من المسلمين إصرار هؤلاء على ما هم عليه من أخذ أموال الناس على وجه الضريبة أن يقتلهم كيف أمكنه قتلهم، وكذلك أتباعهم وأعوانهم الذين بهم يقومون على أخذ الأموال.
‘এমনিভাবে ঐ জালেমের বিধানও এটাই, মানুষের উপর যে (শাসক হিসেবে) চেপে বসেছে এবং অন্যায়ভাবে তাদের মাল ছিনিয়ে নেয়, আর তাদের উপর নাজায়েয ‘ট্যাক্স’ আরোপিত করে। যদি সে তায়েফায়ে মুমতানিয়া (শক্তিমান দল) হয়, তাহলে তার বিরোদ্ধে কিতাল করা এবং তাকে কতল করা সকল মুসলমানের উপর ফরজ। এই লোক তো সুদখোরদের চেয়েও বড় অপরাধী। কেননা, এই ব্যক্তি শুধু আল্লাহ তায়ালার বিধানাবলীর মর্যাদাই নষ্ট করেনি, বরং সে মুসলমানদের ইজ্জতেরও কোন পরোয়া করে না। পক্ষান্তরে সুদখোর আল্লাহ তায়ালার বিধানের মর্যাদা নষ্ট করে সন্দেহ নেই। কিন্তু সুদদাতার মর্যদাহানী করেনি। কারণ সে স্বেচ্ছায় সুদ দিচ্ছে। অন্যায়ভাবে ট্যাক্স গ্রহণকারী এই জালেমরা ঐ ডাকাতদের মতো, যারা আল্লাহ তায়ালার সীমানাকেও পদদলিত করে এবং মুসলমানদের (মালের) সম্মানকেও পদদলিত করে। ডাকাতদের মতো এরাও কোন ধরণের তাবিল বা সন্দেহ ছাড়াই জোর জবরদস্তি করে (মুসলমানদের) মাল আত্মসাৎ করে। সুতরাং যে মুসলমানই এমম লোকদের ব্যাপারে অবগত হবে, যারা ট্যাক্স-এর নামে অন্যায়ভবে মুসলমানদের মাল নিয়ে যায় এবং তারা বারবার একাজ করছে, তাহলে সেই মুসলমানের জন্য জায়েয হবে (ট্যাক্স দেওয়ার পরিবর্তে) কোন কৌশলে এই জালেমদের কতল করে ফেলা। এমনিভাবে প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জায়েয আছে এই জালেমের অনুসারী ও সাহায্যকারীদের কতল করে ফেলা, যাদের সহায়তায় সাধারণ লোকদের থেকে অন্যায়ভাবে মাল ছিনিয়ে নেওয়ার শক্তি সে পায়। (আহকামুল কুরআন লিল জাসসাস- ৩, পৃষ্ঠা- ১৯১)
ইমাম আবূ বকর জাসসাস রহ বলেন-
وكذلك حكم من يأخذ أموال الناس من المتسلطين الظلمة وآخذي الضرائب، واجب على كل المسلمين قتالهم وقتلهم إذا كانوا ممتنعين، وهؤلاء أعظم جرما من آكلي ا لربا لانتهاكهم حرمة النهي وحرمة المسلمين جميعا، وآكل الربا إنما انتهك حرمة الله تعالى في أخذ الربا ولم ينتهك لمن يعطيه ذلك حرمة، لأنه أعطاه بطيبة نفسه، وآخذو الضرائب في معنى قطاع الطريق المنتهكين لحرمة نهي الله تعالى وحرمة المسلمين، إذ كانوا يأخذونه جبرا وقهرا لا على تأويل ولا شبهة، فجائز لمن علم من المسلمين إصرار هؤلاء على ما هم عليه من أخذ أموال الناس على وجه الضريبة أن يقتلهم كيف أمكنه قتلهم، وكذلك أتباعهم وأعوانهم الذين بهم يقومون على أخذ الأموال.
‘এমনিভাবে ঐ জালেমের বিধানও এটাই, মানুষের উপর যে (শাসক হিসেবে) চেপে বসেছে এবং অন্যায়ভাবে তাদের মাল ছিনিয়ে নেয়, আর তাদের উপর নাজায়েয ‘ট্যাক্স’ আরোপিত করে। যদি সে তায়েফায়ে মুমতানিয়া (শক্তিমান দল) হয়, তাহলে তার বিরোদ্ধে কিতাল করা এবং তাকে কতল করা সকল মুসলমানের উপর ফরজ। এই লোক তো সুদখোরদের চেয়েও বড় অপরাধী। কেননা, এই ব্যক্তি শুধু আল্লাহ তায়ালার বিধানাবলীর মর্যাদাই নষ্ট করেনি, বরং সে মুসলমানদের ইজ্জতেরও কোন পরোয়া করে না। পক্ষান্তরে সুদখোর আল্লাহ তায়ালার বিধানের মর্যাদা নষ্ট করে সন্দেহ নেই। কিন্তু সুদদাতার মর্যদাহানী করেনি। কারণ সে স্বেচ্ছায় সুদ দিচ্ছে। অন্যায়ভাবে ট্যাক্স গ্রহণকারী এই জালেমরা ঐ ডাকাতদের মতো, যারা আল্লাহ তায়ালার সীমানাকেও পদদলিত করে এবং মুসলমানদের (মালের) সম্মানকেও পদদলিত করে। ডাকাতদের মতো এরাও কোন ধরণের তাবিল বা সন্দেহ ছাড়াই জোর জবরদস্তি করে (মুসলমানদের) মাল আত্মসাৎ করে। সুতরাং যে মুসলমানই এমম লোকদের ব্যাপারে অবগত হবে, যারা ট্যাক্স-এর নামে অন্যায়ভবে মুসলমানদের মাল নিয়ে যায় এবং তারা বারবার একাজ করছে, তাহলে সেই মুসলমানের জন্য জায়েয হবে (ট্যাক্স দেওয়ার পরিবর্তে) কোন কৌশলে এই জালেমদের কতল করে ফেলা। এমনিভাবে প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জায়েয আছে এই জালেমের অনুসারী ও সাহায্যকারীদের কতল করে ফেলা, যাদের সহায়তায় সাধারণ লোকদের থেকে অন্যায়ভাবে মাল ছিনিয়ে নেওয়ার শক্তি সে পায়। (আহকামুল কুরআন লিল জাসসাস- ৩, পৃষ্ঠা- ১৯১)
Comment