কাফের ও ত্বাগুতরা মনেকরে থাকে তাদের এই কয়েকটা অসফল অভিযানের করণে, আমরা তাদের ভয়ে আমাদের দীনের পথ থেকে পিছনের দিকে চলে যাব , ছেড়ে দিব মহাসাফল্য এ জিহাদের পথ । তারা মনেকরে সাধারণ মানুষের কাছে আমাদেরকে জঙ্গী আর সন্ত্রাসবাদ করে তুললে , আমরা জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহ পথকে ছেড়ে দিব । তারা মনে করে ধরে ধরে গুম আর হত্যা করে ফেললে তাদের ভয়ে ফরজ ইবাদত জিহাদকে ছেড়ে দিব ।
আমরা তাদেরকে জানিয়ে দিতে চাই, ‘‘আমরা আল্লাহর সৈনিক’’ । তোমরা যাই কর আমরা তাঁর কোন কিছুরই পরোয়া করিনা ।
শুনে রাখ ! তোমরা যত চক্রান্ত কর না কেন , আমরা আমাদের দীন থেকে বিন্দুমাত্র ও সরে যাব না ইনশাআল্লাহ । যত জুলুম আর নির্যাতনের ভয় দেখাও না কেন , আমারা জিহাদের এ পথ কে ছেড়ে দিব না ।
শুনে রাখ ! কোন নির্যাতন কারীর নির্যাতন এ জিহাদকে বন্ধ করতে পারবে না । কোন চক্রান্তকারীর চক্রান্ত এ জিহাদকে বন্ধ করতে পারবে না । জিহাদের পথে এ নির্যাতনকে আমরা নবী ও সলাফে সালিহীনদের সুন্নাহ মনে করা থাকি ।
শুনে রাখ ! তোমাদের চক্রান্ত আর নির্যাতন দেখে আমাদের ঈমানের বিন্দুমাত্রও কমতি হয়না বরং আমাদের ঈমান শত শত গুন বেড়ে যায় ।
‘‘যাদেরকে লোকেরা বলেছে যে , তোমাদের সাথে মোকাবেলা করার জন্য লোকেরা সরঞ্জাম জমা করেছে ; তাদের ভয় কর । তখন তাদের ঈমান আরও বেড়ে গেল এবং বলে আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট’’ ...
( সূরা আলে ইমরান ,আয়াত ১৭৩) ।
‘‘ যখন মুমিনরা শত্রুবাহিনীকে দেখল , তখন বলল , আল্লাহ ও তাঁর রাসুল এরই ওয়াদা আমাদেরকে দিয়েছিলেন এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সত্য বলেছেন । এতে তাদের ঈমান ও আত্মসমর্পণ বৃদ্ধি পেল’’ । ( সূরা আহযাব ,আয়াত ২২ ) ।
কাজেই তোমরা যত নির্যাতনের ভয় দেখাও না কেন , তাতে আমাদের ঈমান ও আত্মসমর্পণ কমে না বরং বেড়েই যায় । এবং তোমাদের ভয়ে জিহাদ ফী সাবিলিল্লার পথকে ছেড়ে দিব না বরং আরও শক্ত ও দৃঢ়ভাবে আকরে ধরব , কারণ তোমাদের এই নির্যাতন ও শাস্তি থেকে আল্লাহ সুব. আযাব কে আমরা আনেক বেশি ভয় করি ।
তোমাদের খুশি হওয়ার কোন কারণ নেই সর্বদা আমরাই বিজয় হব , কারণ আমাদের অভিবাবক হলেন আল্লাহ সুব. আর তোমাদের কোন অভিভাবকই নেই ।
‘‘আল্লাহ মুমিনদের অভিবাবক এবং কাফেরদের কোন অভিবাবক নাই’’। ( সূরা মুহাম্মদ , আয়াত ১১) ।
‘‘মেঘ দেখে তুই করিসনে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে’’ ।
আমরা তাদেরকে জানিয়ে দিতে চাই, ‘‘আমরা আল্লাহর সৈনিক’’ । তোমরা যাই কর আমরা তাঁর কোন কিছুরই পরোয়া করিনা ।
শুনে রাখ ! তোমরা যত চক্রান্ত কর না কেন , আমরা আমাদের দীন থেকে বিন্দুমাত্র ও সরে যাব না ইনশাআল্লাহ । যত জুলুম আর নির্যাতনের ভয় দেখাও না কেন , আমারা জিহাদের এ পথ কে ছেড়ে দিব না ।
শুনে রাখ ! কোন নির্যাতন কারীর নির্যাতন এ জিহাদকে বন্ধ করতে পারবে না । কোন চক্রান্তকারীর চক্রান্ত এ জিহাদকে বন্ধ করতে পারবে না । জিহাদের পথে এ নির্যাতনকে আমরা নবী ও সলাফে সালিহীনদের সুন্নাহ মনে করা থাকি ।
শুনে রাখ ! তোমাদের চক্রান্ত আর নির্যাতন দেখে আমাদের ঈমানের বিন্দুমাত্রও কমতি হয়না বরং আমাদের ঈমান শত শত গুন বেড়ে যায় ।
‘‘যাদেরকে লোকেরা বলেছে যে , তোমাদের সাথে মোকাবেলা করার জন্য লোকেরা সরঞ্জাম জমা করেছে ; তাদের ভয় কর । তখন তাদের ঈমান আরও বেড়ে গেল এবং বলে আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট’’ ...
( সূরা আলে ইমরান ,আয়াত ১৭৩) ।
‘‘ যখন মুমিনরা শত্রুবাহিনীকে দেখল , তখন বলল , আল্লাহ ও তাঁর রাসুল এরই ওয়াদা আমাদেরকে দিয়েছিলেন এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সত্য বলেছেন । এতে তাদের ঈমান ও আত্মসমর্পণ বৃদ্ধি পেল’’ । ( সূরা আহযাব ,আয়াত ২২ ) ।
কাজেই তোমরা যত নির্যাতনের ভয় দেখাও না কেন , তাতে আমাদের ঈমান ও আত্মসমর্পণ কমে না বরং বেড়েই যায় । এবং তোমাদের ভয়ে জিহাদ ফী সাবিলিল্লার পথকে ছেড়ে দিব না বরং আরও শক্ত ও দৃঢ়ভাবে আকরে ধরব , কারণ তোমাদের এই নির্যাতন ও শাস্তি থেকে আল্লাহ সুব. আযাব কে আমরা আনেক বেশি ভয় করি ।
তোমাদের খুশি হওয়ার কোন কারণ নেই সর্বদা আমরাই বিজয় হব , কারণ আমাদের অভিবাবক হলেন আল্লাহ সুব. আর তোমাদের কোন অভিভাবকই নেই ।
‘‘আল্লাহ মুমিনদের অভিবাবক এবং কাফেরদের কোন অভিবাবক নাই’’। ( সূরা মুহাম্মদ , আয়াত ১১) ।
‘‘মেঘ দেখে তুই করিসনে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে’’ ।
Comment