Announcement

Collapse
No announcement yet.

যাকে আল্লাহ জিহাদে এনেছেন তার জন্যে সতর্কতা ১ - আবু ইয়াহয়া লীবী রাহি:

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • যাকে আল্লাহ জিহাদে এনেছেন তার জন্যে সতর্কতা ১ - আবু ইয়াহয়া লীবী রাহি:

    যাকে আল্লাহ জিহাদে এনেছেন তার জন্যে সতর্কতা

    আবু য়াহিয়া লীবী রাহি:

    তোমার জন্য উত্তম আচরণ করা আবশ্যক। কেননা ইহাই আমলনামায় সবচেয়ে ভারী হিসেবে বিবেচিত হবে। এবং কিছু কিছু উলামারা বলেছেন: কস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকা, উত্তম জিনিস খরচ করা, প্রস্ফুটিত চেহারা, এবং ভাইদের সাথে এমন আচরণ কর যা তুমি তাদের থেকে পাওয়ার আশা কর। তাদের সাথে কঠোর বা কঠিন হয়ো না, বা খারাপ কার্জসম্পাদনকারী, জুলুম কারী বা গালীদাতা হয়ো না। বরং তাদের সাথে নম্র, ভদ্র, সহজ ও উত্তম আচরণকারী হও। এবং নাবী আলাইহিস সালামকে অনুসরণ কর তার আখলাকের ক্ষেত্রে যেমন অনুসরণ করে থেক তার সালাত ও জিহাদের ক্ষেত্রে।

  • #2
    জাযা কুমুল্লাহ

    Comment


    • #3
      ভাইদের সাথে এমন আচরণ কর যা তুমি তাদের থেকে পাওয়ার আশা কর।

      জাযাকাল্লাহ ।

      Comment


      • #4
        কস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকা, উত্তম জিনিস খরচ করা, প্রস্ফুটিত চেহারা, এবং ভাইদের সাথে এমন আচরণ কর যা তুমি তাদের থেকে পাওয়ার আশা কর।

        jazakumullah

        Comment


        • #5
          কস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকা, উত্তম জিনিস খরচ করা, প্রস্ফুটিত চেহারা, এবং ভাইদের সাথে এমন আচরণ কর যা তুমি তাদের থেকে পাওয়ার আশা কর।


          জাজাকাল্লাহ

          Comment


          • #6
            মহান আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা আমাদের স্বভাব ঠিক এমন বানিয়ে দেন... আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন!!!
            আল-&#248হে রব আপনার যে প্রিয় বান্দারা জান্নাতের সবুজ পাখি হয়ে আপনার আরশের নিচে এসে ঘুমায় তাদের সাথী হবার তৌফীক দান করুন... আমীন ইয়া আরহামার রাহীম!!!

            Comment


            • #7
              jazakallah
              ان الدين عندالله الاسلام
              ইসলামই একমাত্র আল্লাহর মনোনিত ধর্ম

              Comment


              • #8
                jazakallah
                Originally posted by তাহরীদ মিডিয়া View Post
                যাকে আল্লাহ জিহাদে এনেছেন তার জন্যে সতর্কতা

                আবু য়াহিয়া লীবী রাহি:

                তোমার জন্য উত্তম আচরণ করা আবশ্যক। কেননা ইহাই আমলনামায় সবচেয়ে ভারী হিসেবে বিবেচিত হবে। এবং কিছু কিছু উলামারা বলেছেন: কস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকা, উত্তম জিনিস খরচ করা, প্রস্ফুটিত চেহারা, এবং ভাইদের সাথে এমন আচরণ কর যা তুমি তাদের থেকে পাওয়ার আশা কর। তাদের সাথে কঠোর বা কঠিন হয়ো না, বা খারাপ কার্জসম্পাদনকারী, জুলুম কারী বা গালীদাতা হয়ো না। বরং তাদের সাথে নম্র, ভদ্র, সহজ ও উত্তম আচরণকারী হও। এবং নাবী আলাইহিস সালামকে অনুসরণ কর তার আখলাকের ক্ষেত্রে যেমন অনুসরণ করে থেক তার সালাত ও জিহাদের ক্ষেত্রে।
                ان الدين عندالله الاسلام
                ইসলামই একমাত্র আল্লাহর মনোনিত ধর্ম

                Comment


                • #9

                  উলামারা বলেছেন: কস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকা, ... এবং ভাইদের সাথে এমন আচরণ কর যা তুমি তাদের থেকে পাওয়ার আশা কর। তাদের সাথে কঠোর বা কঠিন হয়ো না, বা খারাপ কার্জসম্পাদনকারী, জুলুম কারী বা গালীদাতা হয়ো না। বরং তাদের সাথে নম্র, ভদ্র, সহজ ও উত্তম আচরণকারী হও। এবং নাবী আলাইহিস সালামকে অনুসরণ কর তার আখলাকের ক্ষেত্রে যেমন অনুসরণ করে থেক তার সালাত ও জিহাদের ক্ষেত্রে।
                  জাযাকাল্লাহ ভাই ।
                  উত্তম একটা বিষয় শেয়ার করেছেন। আমাদের প্রতিটি ভাইদের বিশেষকরে মাসউল/ দায়িত্বশীল ভাইদের মধ্যে উপরের বিষোয়গুলো থাকা/ অর্জন করা জরুরি ও আবশ্যক।

                  অন্যথায় কথা ও কাজে সাথীদেরকে কষ্ট দেওয়ার ফলে তানজীমের সাথীদের মধ্যে আন্তরিকতা / শক্তি কমে যায়। আন্তরিকতায় চিড় ধরবে। এট কঠোরতার কুফল। এর জন্য কঠোরতাকারীই দায়ী।
                  সাথীদেরকে তাচ্ছিল্য করা যাবে না। হেয় প্রতিপন্ন করা যাবে না।

                  আর মাসউলদেরকে মনে রাখতে হবে যে, উনি জবাবদিহিতার উর্ধে নন। অধস্তন মা'মুর তার মাসুলের ব্যপারে অভিযোগ থাকলে তিনি তার মাসউলের মাসউল কে এটা অবগত করার সু্যোগ থাকতে হবে। যাতে কোন মাসউল তার অধীনস্তদের উপর সেচ্ছাচারিতার সুযোগ না পায়। জুলুম আর অপমানের সুযোগ না পায়। অন্যথায় কেই জুলুমের স্বীকার হলে আল্লাহর দরবারে উমারাদেরকে জবাবদিহি করতে হবে।

                  আমি মাসউল মানেই ম'মুররা আমার খেদমত করবে আর আমি মাখদুম বনে যাবো এমনটা ভাবা আন্তার ব্যাধি।

                  আমি মাসউল বলে সাথীদেরকে শুধু হুকুমদারী করবো, তাদের থেকে খেদমত নেওয়ার মানসিকতা আন্তার ব্যাধী বৈ কিছু নয়।
                  সাথীদের প্রতি কঠোর আচরনকারীদের থেকে মানুষ দুরে সরে যায়...কেউ কেউ এটাকে স্বজনপ্রীতি মনে করলে এটা ভুল চিন্তা হবে।
                  বরং এটা স্বার্থহীন দ্বীনি প্রীতি। ঈমানী মুহাব্বাত, "আজিল্লাতিন আলাল মু'মিনীন" - "রুহামা-উ বাইনাহুম" এর বাস্তবতা। "আল-হুব্বু ফিল্লাহ" এর নমুনা।

                  যারা এগুলো বুঝেনা, এক জায়গার দলিলকে আরেক জায়গায় ব্যবহার করে সাথীদের উপর প্রয়োগ করে কুধারনা করে বসে থাকে...তারা তাদের অজ্ঞতা অযোগ্যতার কারনেই বুঝে না। প্রকৃতপক্ষে এরা উম্মতের দায়িত্বশীল হওয়ার অযোগ্য।

                  আল্লাহ তায়ালার বানীঃ-
                  قال الله تعالى : فَبِمَا رَحْمَةٍ مِنَ اللَّهِ لِنْتَ لَهُمْ وَلَوْ كُنْتَ فَظًّا غَلِيظَ الْقَلْبِ لانْفَضُّوا مِنْ حَوْلِكَ...الايات (159). سورة ال عمران

                  বিনয়ের ফজিলত নিয়ে নবীর সাঃ সবকঃ-
                  عن أبي هريرة عن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال : ” ما نقصت صدقةٌ من مال ، وما زاد الله عبداً بعفوف إلا عزّاً ، وما تواضع أحدٌ لله إلا رفعه الله ” .

                  আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সাথীদের সাথে উত্তম আখলাক, আচরণ ,নম্রতা,সুধারনা পোষোন, সাথীদের কাজে সহযোগীতা করণ, ইকরাম করা ও সাথীদেরকে যথাযথ মূল্যায়ন করার তৌফিক দিন আমীন।
                  Last edited by Ahmad Faruq M; 04-18-2017, 09:53 AM.

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by Ahmad Faruq M View Post
                    আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সাথীদের সাথে উত্তম আখলাক, আচরণ ,নম্রতা,সুধারনা পোষোন, সাথীদের কাজে সহযোগীতা করণ, ইকরাম করা ও সাথীদেরকে যথাযথ মূল্যায়ন করার তৌফিক দিন আমীন।
                    যাজাকুমুল্লাহ আখী, একেবারে মনের কথাগুলোই বলেছেন। সবচেয়ে কষ্ট লাগে যখন নিজের একটু সার্থ বিরোধী কাজ করার কারনে কোন মা'মুর ভাইয়ের ব্যপারে মিথ্যা তোহমাত দেয়া হয়, এবং এটা উপরে ছড়ানো হয়। ভাইদের চোখে তোহমাতের ভিত্তিতে হেয় করা হয়। এবং তাকে দ্বীনের কাজের থেকে সরিয়েও দেয়া হয়, শুধু নিজের একটু মতের বিরোধী হওয়ার কারনে।

                    আরেকটা জিনিস অনেক গুরুত্বপূর্ন মনে হয়। প্রাথমিক ভাইদেরকে গুরুত্ব না দেয়া, তাদেরকে পাত্তা না দেয়া, একটা তানজীমের কোথাও কাজ ধসে পরার জন্যে শুধু এটাই যতেষ্ঠ। এটা কি ধরনের কথা যে, আপনি সময় দিলে তারাও আপনার পিছনে সময় দিবে ?!!! আরে ভাই! আপনি কি তাকে এতটুকু সময় দিয়ে ঘড়ে তুলেছেন যার ফলে সে আপনার কাছে সব কিছু সপে দিবে ?

                    আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সার্বিক ভাবে সাহায্য করুন।
                    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
                    রোম- ৪৭

                    Comment

                    Working...
                    X