হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসসাল্লামকে নিয়ে চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকা কতৃপক্ষ। গতকাল ৩০এপ্রিল রোববার বর্ষ ১৮সংখ্যা ৮৮পৃষ্টা ১২টিউটেরিয়াল পাতায় ৫ম শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের পড়াশুনা “ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা” পাঠে যুগান্তর পত্রিকা একটি রাজ হাঁসের স্কেচ অঙ্কন করে। ঐ স্কেচে আরবী ক্যালগ্রাফিতে মুহাম্মদ (সাঃ) লিখে দেয়। রাজ হাঁসের ছবিতে মুহাম্মদ (সাঃ) এর নাম অঙ্কিত দেখে বিস্মৃত হন পাঠক সমাজ। তারা এনিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়।
মুহাম্মদের শব্দের আরবী ‘মিম’ দিয়ে হাঁসের ঠোট, মূখ, মাথা ও গলা চিত্রায়িত করা হয়েছে। ‘হা ও মিম’ দিয়ে হাঁসের পেটের অংশ অঙ্কিত হয়েছে। ‘দাল’ দিয়ে লেজের অংশ শুরু করেছে। সাল্লালাহু আলাইহি দিয়ে হাঁসের শরীরের পাখা, ওয়াসসাল্লাম দিয়ে লেজের শেষ অংশ অঙ্কন করা হয়েছে। আর হাঁসের পূর্ণতা পাওয়ার জন্য নিচে দুটি পা আকৃতির জুড়িয়ে দিয়েছে। আর হাঁসটি পানিতে ভাসমান বুঝাতে নিচে হালকা কিছু নীল রঙ্গ ছিটিয়ে দেয়া হয়েছে।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর নাম নিয়ে এমন ধৃষ্টতাপূর্ণ ক্ষমার অযোগ্য ক্যালগ্রাফি অঙ্কন ও রাজ হাঁসের স্কেচ তৈরি নিঃসন্দেহে দৈনিক যুগান্তর কতৃপক্ষ জেনে বুঝেই মুহাম্মদ (সাঃ) কে অপমান করার শামিল বলে অনেকই মনে করেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাাদ জানাই।
মুহাম্মদের শব্দের আরবী ‘মিম’ দিয়ে হাঁসের ঠোট, মূখ, মাথা ও গলা চিত্রায়িত করা হয়েছে। ‘হা ও মিম’ দিয়ে হাঁসের পেটের অংশ অঙ্কিত হয়েছে। ‘দাল’ দিয়ে লেজের অংশ শুরু করেছে। সাল্লালাহু আলাইহি দিয়ে হাঁসের শরীরের পাখা, ওয়াসসাল্লাম দিয়ে লেজের শেষ অংশ অঙ্কন করা হয়েছে। আর হাঁসের পূর্ণতা পাওয়ার জন্য নিচে দুটি পা আকৃতির জুড়িয়ে দিয়েছে। আর হাঁসটি পানিতে ভাসমান বুঝাতে নিচে হালকা কিছু নীল রঙ্গ ছিটিয়ে দেয়া হয়েছে।
মুহাম্মদ (সাঃ) এর নাম নিয়ে এমন ধৃষ্টতাপূর্ণ ক্ষমার অযোগ্য ক্যালগ্রাফি অঙ্কন ও রাজ হাঁসের স্কেচ তৈরি নিঃসন্দেহে দৈনিক যুগান্তর কতৃপক্ষ জেনে বুঝেই মুহাম্মদ (সাঃ) কে অপমান করার শামিল বলে অনেকই মনে করেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাাদ জানাই।
Information:http://somoy.net/jati/46942
Comment