আল্লাহ তায়ালা আমাদের জন্য ইসলামকে দ্বীন হিসেবে মনোনীত করেছেন।ইসলামের বিধানাবলী যথাযথভাবে
মানতে পারলে আমরা কামিয়াব ভালোভাবে না মানলে নাকাম।
ইসলামেরকরনীয় বিধানাবলীর মাঝে কিছু ফরজ কিছু নফল ফরজ কাজের মধ্য সর্বোচ্চ গুরুত্বপুর্ণ
ফরজ হলো ফরজে আইন জিহাদ।আবু হানিফা মালেক,শাফি রহঃ এদের মতে ফরজে আইনের
সময় এর গুরুত্ব নামাজের চেয়েও বেশি।
প্রিয় ভাইয়েরা!জিহাদ কি এখনো আমাদের উপর ফরজে আইন হয়নি?অবশ্যই ফরযে আইন হয়ে গেছে প্রতিটি
মুসলিমের উপর।
আল্লাহর বাণী আপনাদেরকে ডাকছে দুর্বলদের পক্ষে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়তে।আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আর তোমাদের কি হলো কেন আল্লাহর রাস্তায় ক্বিতাল করছোনা ঐ পরিস্থিতিতে যখন দু্র্বল নারী, পুরুষ
ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে,হে আমাদের প্রতিপালক আমাদেরকে এই জালিম অধ্যুষিত এলাকা
থেকে উদ্ধার করুন আমাদের জন্য সাহায্যকারী ও অভিবাবক পাঠাও।
ভাইয়েরা!আমাদের কাছে কি নির্যাতিত বোন ফাতেমার আহ্বান পৌছেনি?আফিয়া সিদ্দিকার সাথে জালিমদের
নিষ্ঠুর আচরণ প্রত্যক্ষ করিনি?উম্মতের হাজারো মেয়ের ইজ্জত লুন্ঠিত হওয়ার খবর কি তোমার আমার কানে পৌছেনি?
লক্ষ লক্ষ শিশুর কলজাফাটা চিৎকার কি আমাদের জানা নেই?মায়েদের বুকফাটা চিৎকার কি শুনতে পাইনি?
ভাইয়েরা! এত কিছু শুনেও কি আমরা জেগে উঠতে পেরেছি নাকি নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত আছি
পড়ালেখায় মগ্ন আছি আরাম আয়েশকে কাজের উপর প্রাধান্য দিচ্ছি। আমরা কি আল্লাহর বানী ভুলে গিয়েছি?
তিনি বলেন,যদি তোমাদের পিতামাতা, ছেলে-মেয়ে,ভাই-বোন,স্ত্রীগণ,আত্নীয়স্বজন,ধনসম্পদ যা তোমরা কামাই করেছো,
ব্যবসা যাতে ধ্বস নামার ভয় করো,বাড়ি-ঘর যার প্রতি তোমরা আনন্দিত এগুলো তোমাদের কাছে আল্লাহ তার রাসুল ও
তার রাস্তায় জিহাদের চেয়ে প্রিয় হয় তবে আমার গজব নাযেল করা পর্যন্ত অপেক্ষা করো।
ভাইয়েরা আমরা তো ৮টি জিনিসকে প্রাধান্য দিয়ে গজবের উপযুক্ত হচ্ছিনা?ভেবে দেখুন জিহাদকে প্রাধান্য দিচ্ছি
নাকি দুনিয়াকে।
হে যুবক তুমি তোমার কিতাব নিয়ে ব্যস্ত আছো অথচ তোমার সামনে নবীজীকে গালি দেওয়া হচ্ছে
ব্যঙ্গ করা হচ্ছে তুমি নিশ্চুপ বসে আছো তোমার কি মান-মর্যাদা নেই তোমার নবীকে
গালি দেওয়া হয়,তোমার বরকে কটুক্তি করা হয় তার পরও তুমি বসে থাকো।
ওহে মাদরাসার তালিবুল ইলম ভাই!ইলম আর কত অন্বেষন করবে?আমলের সময় কি আসেনি?
নাকি তুমি ভেবেছো,ইলম অন্বেষণই আমাকে জান্নাতে পৌোছে দিবে।
তুমি কি বলবে আগে ইলম শিখি পরে নামাজ পড়বো।কখনো বলবেনা
তাহলে কেন বলো আগে পড়ালেখা করি পরে জিহাদ।
এটি কি বলতে পারোনা আগে জিহাদ পরে পড়ালেখা।কারন তোমার ইলম তোমাকে জান্নাতে পৌছাবে
না আমল ছাড়া,সুতরাং ফরয আদায় করো ইলম আল্লাহই দিবেন।নয়তো তোমার শিখা ইলম
তোমাকে সঠিক পথ দেখাবেনা,
মানতে পারলে আমরা কামিয়াব ভালোভাবে না মানলে নাকাম।
ইসলামেরকরনীয় বিধানাবলীর মাঝে কিছু ফরজ কিছু নফল ফরজ কাজের মধ্য সর্বোচ্চ গুরুত্বপুর্ণ
ফরজ হলো ফরজে আইন জিহাদ।আবু হানিফা মালেক,শাফি রহঃ এদের মতে ফরজে আইনের
সময় এর গুরুত্ব নামাজের চেয়েও বেশি।
প্রিয় ভাইয়েরা!জিহাদ কি এখনো আমাদের উপর ফরজে আইন হয়নি?অবশ্যই ফরযে আইন হয়ে গেছে প্রতিটি
মুসলিমের উপর।
আল্লাহর বাণী আপনাদেরকে ডাকছে দুর্বলদের পক্ষে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়তে।আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আর তোমাদের কি হলো কেন আল্লাহর রাস্তায় ক্বিতাল করছোনা ঐ পরিস্থিতিতে যখন দু্র্বল নারী, পুরুষ
ও শিশুরা ফরিয়াদ করছে,হে আমাদের প্রতিপালক আমাদেরকে এই জালিম অধ্যুষিত এলাকা
থেকে উদ্ধার করুন আমাদের জন্য সাহায্যকারী ও অভিবাবক পাঠাও।
ভাইয়েরা!আমাদের কাছে কি নির্যাতিত বোন ফাতেমার আহ্বান পৌছেনি?আফিয়া সিদ্দিকার সাথে জালিমদের
নিষ্ঠুর আচরণ প্রত্যক্ষ করিনি?উম্মতের হাজারো মেয়ের ইজ্জত লুন্ঠিত হওয়ার খবর কি তোমার আমার কানে পৌছেনি?
লক্ষ লক্ষ শিশুর কলজাফাটা চিৎকার কি আমাদের জানা নেই?মায়েদের বুকফাটা চিৎকার কি শুনতে পাইনি?
ভাইয়েরা! এত কিছু শুনেও কি আমরা জেগে উঠতে পেরেছি নাকি নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত আছি
পড়ালেখায় মগ্ন আছি আরাম আয়েশকে কাজের উপর প্রাধান্য দিচ্ছি। আমরা কি আল্লাহর বানী ভুলে গিয়েছি?
তিনি বলেন,যদি তোমাদের পিতামাতা, ছেলে-মেয়ে,ভাই-বোন,স্ত্রীগণ,আত্নীয়স্বজন,ধনসম্পদ যা তোমরা কামাই করেছো,
ব্যবসা যাতে ধ্বস নামার ভয় করো,বাড়ি-ঘর যার প্রতি তোমরা আনন্দিত এগুলো তোমাদের কাছে আল্লাহ তার রাসুল ও
তার রাস্তায় জিহাদের চেয়ে প্রিয় হয় তবে আমার গজব নাযেল করা পর্যন্ত অপেক্ষা করো।
ভাইয়েরা আমরা তো ৮টি জিনিসকে প্রাধান্য দিয়ে গজবের উপযুক্ত হচ্ছিনা?ভেবে দেখুন জিহাদকে প্রাধান্য দিচ্ছি
নাকি দুনিয়াকে।
হে যুবক তুমি তোমার কিতাব নিয়ে ব্যস্ত আছো অথচ তোমার সামনে নবীজীকে গালি দেওয়া হচ্ছে
ব্যঙ্গ করা হচ্ছে তুমি নিশ্চুপ বসে আছো তোমার কি মান-মর্যাদা নেই তোমার নবীকে
গালি দেওয়া হয়,তোমার বরকে কটুক্তি করা হয় তার পরও তুমি বসে থাকো।
ওহে মাদরাসার তালিবুল ইলম ভাই!ইলম আর কত অন্বেষন করবে?আমলের সময় কি আসেনি?
নাকি তুমি ভেবেছো,ইলম অন্বেষণই আমাকে জান্নাতে পৌোছে দিবে।
তুমি কি বলবে আগে ইলম শিখি পরে নামাজ পড়বো।কখনো বলবেনা
তাহলে কেন বলো আগে পড়ালেখা করি পরে জিহাদ।
এটি কি বলতে পারোনা আগে জিহাদ পরে পড়ালেখা।কারন তোমার ইলম তোমাকে জান্নাতে পৌছাবে
না আমল ছাড়া,সুতরাং ফরয আদায় করো ইলম আল্লাহই দিবেন।নয়তো তোমার শিখা ইলম
তোমাকে সঠিক পথ দেখাবেনা,
Comment