বিসমিল্লাহ ওয়াস সালাতু আস সালাম আলা রাসুলাল্লাহ -
দাউদ (আঃ) আল্লাহ কে জিজ্ঞেস করলেন, "ইয়া আল্লাহ আপনি কাকে ভালোবাসেন?" আল্লাহ বললেন, যে আমাকে ভালোবাসে আমি তাকে ভালোবাসি, যে আমাকে ভালোবাসে আর তাকে যে ভালোবাসে আমি তাকে ভালোবাসি, যে অন্যকে আমাকে ভালোবাসতে শেখায় আমি তাকেও ভালোবাসি"
দাউদ (আঃ) বললেন, ও আল্লাহ আমি আপনাকে ভালোবাসি, যে আপনাকে ভালোবাসে আমি তাকেও ভালোবাসি, কিন্তু আমি কিভাবে অন্যকে আপনাকে ভালোবাসতে শেখাবো?
আল্লাহ বললেন, "তুমি তাদের কে আমার মহত্ত্ব, আমার বড়ত্ব, আমার দয়া, আমার সম্মান আমার রহমত সম্পর্কে বল"
আল্লাহ সম্পর্কে কথা বলেন, দিল খুলে বলেন, নিজের সাথে বলেন, বাবা মার সাথে বলেন, ভাই বোনের সাথে বলেন, স্ত্রী সন্তানের সাথে বলেন - চেনার সাথে বলেন কিংবা অচেনার সাথে বলেন।
আপনি আল্লাহ সম্পর্কে যতই বলবেন আল্লাহ ততই আপনাকে ভালবাসবেন ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ সম্পর্কে বলার এই সম্মান নিয়ে নেন, এটা সৌভাগ্য আল্লাহ আমাদের কে তাঁর সম্পর্কে কথা বলার সুযোগ দিয়েছেন! আসলে তো আমরা সঠিক ভাবে আল্লাহ কে চিনতেই পারিনা, যদি পারতাম তাহলে তো সারা জিন্দেগী আল্লাহর প্রশংশা করলেও অন্তর প্রশান্ত হতোনা, আব্দুল্লাহ ইবনে হুদাইফা (রাঃ) কাঁদছিলেন আর বলছিলেন - আমার জীবন তো মাত্র একটা, আমি তো আল্লাহর জন্য মাত্র একবার মরতে পারবো, আমি এমন ভাবে আল্লাহর জন্য যদি হাজারো বার মরতে পারতাম!
আমরা হাজার মরতে না পারি, হাজার টা কথা তো আল্লাহর জন্য বলতে পারবো! ১০০০ টা না হোক ১০০ তো পারবো? ১০০ না হোক ১০ টা তো পারবো? আল্লাহ সম্পর্কে আপনার নিজে থেকে কোন প্রশংসা বানী, স্তুতি বাক্য বানাতেও হবেনা, এই চিন্তা করতে হবেনা, সুন্দর হলো কিনা! আল্লাহ নিজেই আমাদের জন্য তাঁর কালাম নাজিল করেছেন, এই কালাম আল্লাহরই কথা বলে। আল্লাহর কালাম এর চেয়ে আল্লাহর ব্যাপারে উত্তম কথা আর কোথায় পাবেন?
এই কালাম থেকেই ১০ টি আয়াত শিখেন, আল্লাহর জন্যই। ১০ টি আয়াত তিলাওয়াত করেন, আল্লাহর জন্যই। ১০ টি আয়াত অন্য কে বলেন, আল্লাহর জন্যই।
বলেন, -
আল্লাহু নুর উস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ -
আল্লাহ হচ্ছেন আসামান এবং জমিনের নূর!
কিংবা সাব্বহা লিল্লাহি মা ফিস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ, আল্লাহর কালাম খুলে দেখেন আপনি পেয়ে যাবেন আপনাকে কি বলতে হবে! সবার আগেই পেয়ে যাবেন -
"আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আ'লামিন" - শুধু মাত্র যদি এই একটি আয়াত এর মর্ম আমরা মানুষের কাছে তুলে ধরতে পারতাম!
দাউদ (আঃ) আল্লাহ কে জিজ্ঞেস করলেন, "ইয়া আল্লাহ আপনি কাকে ভালোবাসেন?" আল্লাহ বললেন, যে আমাকে ভালোবাসে আমি তাকে ভালোবাসি, যে আমাকে ভালোবাসে আর তাকে যে ভালোবাসে আমি তাকে ভালোবাসি, যে অন্যকে আমাকে ভালোবাসতে শেখায় আমি তাকেও ভালোবাসি"
দাউদ (আঃ) বললেন, ও আল্লাহ আমি আপনাকে ভালোবাসি, যে আপনাকে ভালোবাসে আমি তাকেও ভালোবাসি, কিন্তু আমি কিভাবে অন্যকে আপনাকে ভালোবাসতে শেখাবো?
আল্লাহ বললেন, "তুমি তাদের কে আমার মহত্ত্ব, আমার বড়ত্ব, আমার দয়া, আমার সম্মান আমার রহমত সম্পর্কে বল"
আল্লাহ সম্পর্কে কথা বলেন, দিল খুলে বলেন, নিজের সাথে বলেন, বাবা মার সাথে বলেন, ভাই বোনের সাথে বলেন, স্ত্রী সন্তানের সাথে বলেন - চেনার সাথে বলেন কিংবা অচেনার সাথে বলেন।
আপনি আল্লাহ সম্পর্কে যতই বলবেন আল্লাহ ততই আপনাকে ভালবাসবেন ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ সম্পর্কে বলার এই সম্মান নিয়ে নেন, এটা সৌভাগ্য আল্লাহ আমাদের কে তাঁর সম্পর্কে কথা বলার সুযোগ দিয়েছেন! আসলে তো আমরা সঠিক ভাবে আল্লাহ কে চিনতেই পারিনা, যদি পারতাম তাহলে তো সারা জিন্দেগী আল্লাহর প্রশংশা করলেও অন্তর প্রশান্ত হতোনা, আব্দুল্লাহ ইবনে হুদাইফা (রাঃ) কাঁদছিলেন আর বলছিলেন - আমার জীবন তো মাত্র একটা, আমি তো আল্লাহর জন্য মাত্র একবার মরতে পারবো, আমি এমন ভাবে আল্লাহর জন্য যদি হাজারো বার মরতে পারতাম!
আমরা হাজার মরতে না পারি, হাজার টা কথা তো আল্লাহর জন্য বলতে পারবো! ১০০০ টা না হোক ১০০ তো পারবো? ১০০ না হোক ১০ টা তো পারবো? আল্লাহ সম্পর্কে আপনার নিজে থেকে কোন প্রশংসা বানী, স্তুতি বাক্য বানাতেও হবেনা, এই চিন্তা করতে হবেনা, সুন্দর হলো কিনা! আল্লাহ নিজেই আমাদের জন্য তাঁর কালাম নাজিল করেছেন, এই কালাম আল্লাহরই কথা বলে। আল্লাহর কালাম এর চেয়ে আল্লাহর ব্যাপারে উত্তম কথা আর কোথায় পাবেন?
এই কালাম থেকেই ১০ টি আয়াত শিখেন, আল্লাহর জন্যই। ১০ টি আয়াত তিলাওয়াত করেন, আল্লাহর জন্যই। ১০ টি আয়াত অন্য কে বলেন, আল্লাহর জন্যই।
বলেন, -
আল্লাহু নুর উস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ -
আল্লাহ হচ্ছেন আসামান এবং জমিনের নূর!
কিংবা সাব্বহা লিল্লাহি মা ফিস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ, আল্লাহর কালাম খুলে দেখেন আপনি পেয়ে যাবেন আপনাকে কি বলতে হবে! সবার আগেই পেয়ে যাবেন -
"আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আ'লামিন" - শুধু মাত্র যদি এই একটি আয়াত এর মর্ম আমরা মানুষের কাছে তুলে ধরতে পারতাম!
Comment