বিসমিল্লাহ ওয়াস সালাতু আস সালাম আলা রাসুলিল্লাহ -
শাইখুল ইসলাম ইবনে তায়িমিয়াহ রহঃ বলেন,
এই দুনিয়াতে কুরআন যদি তোমার অন্তর কে বিগলিত না করতে পারে, তাহলে নিশ্চিত থাকো যেদিন জাহান্নাম কে সামনে আনা হবে সেদিন তোমার অন্তর বিগলিত হবেই!
আল্লাহ সুরা ইউনুস এ বলছেন, "জেনে রেখো আল্লাহর বন্ধুদের কোন ভয় নাই, আর তারা দুঃখিতও হবে না। যারা ঈমঅ্যান আনে আর তাকওয়া অবলম্বন করে। তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়া এবং আখিরাতেও। আল্লাহর কথার কোন অদলবদল হয়না, এটাই হল ময়া সাফল্য!
ইউনুস - ৬২-৬৪
আসলে শুধু এই আয়াত দুইটি আমাদের অন্তর প্রশান্ত করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহ বলছেন, আলা ইন্না আওলিয়া আল্লাহ - আল্লাহ তাঁর আওলিয়া, তাঁর বন্ধুদের ব্যাপারে সম্বোধন করছেন আর বলছেন তাদের কোন ভয় নেই। এখানে কাজ হচ্ছে শুধু কারা আল্লাহর আওলিয়া তা খুজে বের করা, আর তাদের অনুসরন করা। আর এরপরেই আল্লাহ তাদের দুটি সিফাত জানিয়েছেন, তারা ঈমান আনে এবং তাকওয়া অবলম্বন করে। এই দুইটি সিফাত কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় আরো অনেক বার এসেছে।
তবে যদি এভাবে দেখি যে, যারা তাগুতের আওলিয়া তারা অবশ্যই আল্লাহর আওলিয়া না। আর যারা আল্লাহর আওলিয়া তারা তাগুতের আওলিয়া না বরং তাগুতের দুশমন! তাহলে এখান থেকেই কিছুটা বুঝে আসে আল্লাহর আওলিয়া রা কেমন হতে পারেন বা তারা কারা?
এরপর তো আল্লাহ বলেই দিচ্ছেন তাদের কোন ভয় নাই! আচ্ছা আল্লাহ যদি বলে দেন "তাদের কোন ভয় নাই" তাহলে কে এমন আছে যে আল্লাহর নিরাপত্তাকে চ্যালেঞ্জ করে আলালহর আওলিয়াদের ক্ষতি করতে পারে!
শুধু তাই নয়, আল্লাহ এর পরে আরো বলছেন, লা তাবদিলা লি কালিমাতল্লাহ - আল্লাহর কথা এমন নয় যে তা রদ বদল হবে বা কারো সেই সামর্থ্য আছে!
ভাই দেখেন, প্রথমে আল্লাহ ঘোষণা দিলেন, আমার আওলিয়া, অর্থাৎ ইনসানের মধ্যে এমন কেউ আছে যাদের আল্লাহ নিজের আওলিয়া এর সম্মান দিয়েছেন। এর পর ঘোষণা দিচ্ছেন তাদের কোন ভয় নাই! শুধু এখানেই শেষ নয়, আল্লাহ বলছেন, এটা আমন কারো কথা নয় যে তা রদ বদল করার সামর্থ্য কারো আছে!!!
সারা দুনিয়ার উপরে আল্লাহ এই চ্যালেঞ্জ দিয়ে দিয়েছেন - আল্লাহ আমি আমার আওলিয়াদের ব্যাপারে নিরাপত্তা দিচ্ছি, আর এটা এমন কোন কথা নয় যে কারও সামর্থ্য আছে এই কথাকে রদ বদল করে ।
ভাই আমার, আমাদের দেশে যখন কোন ভিআইপি গেস্ট আসে তখন তাকে কি পরিমান নিরাপত্তা দেয়া হয়! সামান্য মানুষ যদি এই নিরাপত্তা দেয় তাহলে সারা জাহান সমুহের মালিক যখন বলবেন তাদের কোন ভয় নাই তখন সেই নিরাপত্তা কেমন হতে পারে!!! শুধু তাই নয় আল্লাহ যদি আরো বলেন, আলালহর (এই কথা) রদবদল হবার নয় - তখন তা কেমন দাঁড়ায়!!!
মাত্র দুই টা আয়াতের মধ্যে আল্লাহর আওলিয়াদের জন্য আসলে কত বড় নিরাপত্তার কথা বলে দেয়া হয়েছে!!!
সমস্যা তো এটা যে আমরা কুরআনের দিকে অন্তর দিয়ে তাকাইনা!! হে ভাই আমার চলেন কুরআনের দিকে ঝুকে পড়ি, এই কুরান কে বুঝার চেস্টা করি!! আল্লাহ আমাদের সাথে অনেক কথা বলেছেন সেগুলো জানার চেস্টা করি। আল্লাহর নিরাপত্তার ওয়াদা যদি আমাদের বুঝে না থাকে তাহলে তো আমরা ভীত শঙ্কিত হবোই, আর আল্লাহর কালামের সাথে যদি আমাদের বন্ধুত্ব থাকে তবেইনা আমরা বলতে পারবো -
"আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট"
--
শাইখুল ইসলাম ইবনে তায়িমিয়াহ রহঃ বলেন,
এই দুনিয়াতে কুরআন যদি তোমার অন্তর কে বিগলিত না করতে পারে, তাহলে নিশ্চিত থাকো যেদিন জাহান্নাম কে সামনে আনা হবে সেদিন তোমার অন্তর বিগলিত হবেই!
আল্লাহ সুরা ইউনুস এ বলছেন, "জেনে রেখো আল্লাহর বন্ধুদের কোন ভয় নাই, আর তারা দুঃখিতও হবে না। যারা ঈমঅ্যান আনে আর তাকওয়া অবলম্বন করে। তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়া এবং আখিরাতেও। আল্লাহর কথার কোন অদলবদল হয়না, এটাই হল ময়া সাফল্য!
ইউনুস - ৬২-৬৪
আসলে শুধু এই আয়াত দুইটি আমাদের অন্তর প্রশান্ত করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহ বলছেন, আলা ইন্না আওলিয়া আল্লাহ - আল্লাহ তাঁর আওলিয়া, তাঁর বন্ধুদের ব্যাপারে সম্বোধন করছেন আর বলছেন তাদের কোন ভয় নেই। এখানে কাজ হচ্ছে শুধু কারা আল্লাহর আওলিয়া তা খুজে বের করা, আর তাদের অনুসরন করা। আর এরপরেই আল্লাহ তাদের দুটি সিফাত জানিয়েছেন, তারা ঈমান আনে এবং তাকওয়া অবলম্বন করে। এই দুইটি সিফাত কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় আরো অনেক বার এসেছে।
তবে যদি এভাবে দেখি যে, যারা তাগুতের আওলিয়া তারা অবশ্যই আল্লাহর আওলিয়া না। আর যারা আল্লাহর আওলিয়া তারা তাগুতের আওলিয়া না বরং তাগুতের দুশমন! তাহলে এখান থেকেই কিছুটা বুঝে আসে আল্লাহর আওলিয়া রা কেমন হতে পারেন বা তারা কারা?
এরপর তো আল্লাহ বলেই দিচ্ছেন তাদের কোন ভয় নাই! আচ্ছা আল্লাহ যদি বলে দেন "তাদের কোন ভয় নাই" তাহলে কে এমন আছে যে আল্লাহর নিরাপত্তাকে চ্যালেঞ্জ করে আলালহর আওলিয়াদের ক্ষতি করতে পারে!
শুধু তাই নয়, আল্লাহ এর পরে আরো বলছেন, লা তাবদিলা লি কালিমাতল্লাহ - আল্লাহর কথা এমন নয় যে তা রদ বদল হবে বা কারো সেই সামর্থ্য আছে!
ভাই দেখেন, প্রথমে আল্লাহ ঘোষণা দিলেন, আমার আওলিয়া, অর্থাৎ ইনসানের মধ্যে এমন কেউ আছে যাদের আল্লাহ নিজের আওলিয়া এর সম্মান দিয়েছেন। এর পর ঘোষণা দিচ্ছেন তাদের কোন ভয় নাই! শুধু এখানেই শেষ নয়, আল্লাহ বলছেন, এটা আমন কারো কথা নয় যে তা রদ বদল করার সামর্থ্য কারো আছে!!!
সারা দুনিয়ার উপরে আল্লাহ এই চ্যালেঞ্জ দিয়ে দিয়েছেন - আল্লাহ আমি আমার আওলিয়াদের ব্যাপারে নিরাপত্তা দিচ্ছি, আর এটা এমন কোন কথা নয় যে কারও সামর্থ্য আছে এই কথাকে রদ বদল করে ।
ভাই আমার, আমাদের দেশে যখন কোন ভিআইপি গেস্ট আসে তখন তাকে কি পরিমান নিরাপত্তা দেয়া হয়! সামান্য মানুষ যদি এই নিরাপত্তা দেয় তাহলে সারা জাহান সমুহের মালিক যখন বলবেন তাদের কোন ভয় নাই তখন সেই নিরাপত্তা কেমন হতে পারে!!! শুধু তাই নয় আল্লাহ যদি আরো বলেন, আলালহর (এই কথা) রদবদল হবার নয় - তখন তা কেমন দাঁড়ায়!!!
মাত্র দুই টা আয়াতের মধ্যে আল্লাহর আওলিয়াদের জন্য আসলে কত বড় নিরাপত্তার কথা বলে দেয়া হয়েছে!!!
সমস্যা তো এটা যে আমরা কুরআনের দিকে অন্তর দিয়ে তাকাইনা!! হে ভাই আমার চলেন কুরআনের দিকে ঝুকে পড়ি, এই কুরান কে বুঝার চেস্টা করি!! আল্লাহ আমাদের সাথে অনেক কথা বলেছেন সেগুলো জানার চেস্টা করি। আল্লাহর নিরাপত্তার ওয়াদা যদি আমাদের বুঝে না থাকে তাহলে তো আমরা ভীত শঙ্কিত হবোই, আর আল্লাহর কালামের সাথে যদি আমাদের বন্ধুত্ব থাকে তবেইনা আমরা বলতে পারবো -
"আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট"
--
Comment