বিসমিল্লাহ - ওয়াস সালাতু আসসালাম আলা রাসুলিল্লাহ
আবু সাইদ আল খুদরী (রাঃ) থেকে বর্নিত, - এক ব্যাক্তি আরেক ব্যাক্তিকে বারবার সুরা ইখলাস তিলাওয়াত করতে শুনলো। পরদিন সে এসে রাসুল (সাঃ) কে বিষয় টি এমন ভাবে জানালো যেন এটি যথেষ্ট নয়। এর পরে রাসুল (সাঃ) বললেন, যার হাতে আমার প্রান তাঁর কসম এই সুরা হচ্ছে কুরআনের এক তৃতীয়াংশ
- বুখারী
ছোট ছোট এমন অনেক আমল আছে যা আমরা লক্ষ্য করিনা, আর আল্লাহু কারীম এই নামটি স্মরন থাকে না।
রমাদান এ তারাবী হয় ২০ রাকাত। প্রতি দুই রাকাত পরে কিছু বিরতি থাকে। শুদ্ধ ভাবে ৩ বার সুরা ইখলাস পড়তে সময় লাগে ৩০ সেকেন্ড। প্রতি দুই রাকাত নামাজের পর যদি ৩ বার করে সুরা ইখলাস পড়া হয় তাহলে এক দিনের নামাজের সাথে বোনাস ১০ বার কুরআন খতমের সওয়াব ইনশাআল্লাহ –
কুরআন এ অক্ষর আছে ৩২০০১৫ টি। প্রতি অক্ষরে ১০ নেকি হলে তা হয় - ৩২০০১৫০ নেকি এবং তার সাথে আরো ১০ গুন হলে হয় -
৩২০০১৫০০ !!!!
অবশ্যই বলছি এটি কোন হাদিসে উল্লেখিত নয় - আমি এটিকেই সাব্যস্ত করছিনা - তবে যা হাদিসে আছে তা হচ্ছে, ৩ বার সুরা ইখলাস এক খতমের সওয়াব, এবং কুরআন এর এক অক্ষরে ১০ নেকি। আমি আশা করি আল্লাহ আমাদের কে আরো বেশি দিবেন ইনশাআল্লাহ!
এখানে একটি বিষয় বলা প্রয়োজন। ৩ বার সুরা ইখলাস পড়লেই কুরআন আলাদা ভাবে খতমের প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়ে যায়না, বা ৩ বার সুরা ইখলাস পড়তে বলে কুরআন খতম কে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে না কোন ভাবেই। যে পারবে সে তো অবশ্যই কুরআন খতম দিবে। জাঝা এবং ইজ্জাহ এই দুইটি বিষয় আলাদা। কুরআন খতমের জাঝা এবং কুরআন খতমের ইজ্জাহ এক নয়।
কথা হচ্ছে তারাবির নামাজের দুই রাকাত নামাজের ঐ বিরতি টুকুর মধ্যে আসলে কত হাসানাত অর্জন করার সম্ভাবনা আমাদের জন্য খুলে দেয়া আছে!
কেন তারাবি? কেন অন্য সময় নয়? তারাবী উল্লেখ করা মানে অন্য সময় না এমন নয়। বরং তারাবীহ এর ঐ সল্প সময় উল্লেখ করার কারন হচ্ছে তাহলে সারা দিনে আসলে আরো কত হাসানাত অর্জন করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ এই বিষয়ে চিন্তা করা। আর দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে - সবাই যখন মসজিদে থাকে দুই নামাজের মধ্যে তার অন্য দুনিয়াবি চিন্তা থেকে নিজেকে বিরত থেকে শুধু মাত্র সওয়াব প্রাপ্তির আশায় আমল করা সহজ হবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ দিতে ক্লান্ত হোন না- তাই আমরাও যেন নেয়ার ব্যাপারে গাফেল না হয়ে যাই ইনশাআল্লাহ!
আবু সাইদ আল খুদরী (রাঃ) থেকে বর্নিত, - এক ব্যাক্তি আরেক ব্যাক্তিকে বারবার সুরা ইখলাস তিলাওয়াত করতে শুনলো। পরদিন সে এসে রাসুল (সাঃ) কে বিষয় টি এমন ভাবে জানালো যেন এটি যথেষ্ট নয়। এর পরে রাসুল (সাঃ) বললেন, যার হাতে আমার প্রান তাঁর কসম এই সুরা হচ্ছে কুরআনের এক তৃতীয়াংশ
- বুখারী
ছোট ছোট এমন অনেক আমল আছে যা আমরা লক্ষ্য করিনা, আর আল্লাহু কারীম এই নামটি স্মরন থাকে না।
রমাদান এ তারাবী হয় ২০ রাকাত। প্রতি দুই রাকাত পরে কিছু বিরতি থাকে। শুদ্ধ ভাবে ৩ বার সুরা ইখলাস পড়তে সময় লাগে ৩০ সেকেন্ড। প্রতি দুই রাকাত নামাজের পর যদি ৩ বার করে সুরা ইখলাস পড়া হয় তাহলে এক দিনের নামাজের সাথে বোনাস ১০ বার কুরআন খতমের সওয়াব ইনশাআল্লাহ –
কুরআন এ অক্ষর আছে ৩২০০১৫ টি। প্রতি অক্ষরে ১০ নেকি হলে তা হয় - ৩২০০১৫০ নেকি এবং তার সাথে আরো ১০ গুন হলে হয় -
৩২০০১৫০০ !!!!
অবশ্যই বলছি এটি কোন হাদিসে উল্লেখিত নয় - আমি এটিকেই সাব্যস্ত করছিনা - তবে যা হাদিসে আছে তা হচ্ছে, ৩ বার সুরা ইখলাস এক খতমের সওয়াব, এবং কুরআন এর এক অক্ষরে ১০ নেকি। আমি আশা করি আল্লাহ আমাদের কে আরো বেশি দিবেন ইনশাআল্লাহ!
এখানে একটি বিষয় বলা প্রয়োজন। ৩ বার সুরা ইখলাস পড়লেই কুরআন আলাদা ভাবে খতমের প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়ে যায়না, বা ৩ বার সুরা ইখলাস পড়তে বলে কুরআন খতম কে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে না কোন ভাবেই। যে পারবে সে তো অবশ্যই কুরআন খতম দিবে। জাঝা এবং ইজ্জাহ এই দুইটি বিষয় আলাদা। কুরআন খতমের জাঝা এবং কুরআন খতমের ইজ্জাহ এক নয়।
কথা হচ্ছে তারাবির নামাজের দুই রাকাত নামাজের ঐ বিরতি টুকুর মধ্যে আসলে কত হাসানাত অর্জন করার সম্ভাবনা আমাদের জন্য খুলে দেয়া আছে!
কেন তারাবি? কেন অন্য সময় নয়? তারাবী উল্লেখ করা মানে অন্য সময় না এমন নয়। বরং তারাবীহ এর ঐ সল্প সময় উল্লেখ করার কারন হচ্ছে তাহলে সারা দিনে আসলে আরো কত হাসানাত অর্জন করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ এই বিষয়ে চিন্তা করা। আর দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে - সবাই যখন মসজিদে থাকে দুই নামাজের মধ্যে তার অন্য দুনিয়াবি চিন্তা থেকে নিজেকে বিরত থেকে শুধু মাত্র সওয়াব প্রাপ্তির আশায় আমল করা সহজ হবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ দিতে ক্লান্ত হোন না- তাই আমরাও যেন নেয়ার ব্যাপারে গাফেল না হয়ে যাই ইনশাআল্লাহ!
Comment