Announcement

Collapse
No announcement yet.

মোরতাদ বাহিনীকে কি করা উচিৎ?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মোরতাদ বাহিনীকে কি করা উচিৎ?

    মোরতাদ বাহিনী যখন মুজাহিদদেরকে হত্যা বা
    গ্রেপ্তার করতে আসে
    তখন মোরতাদ বাহিনীর সাথে মুজাহিদদের কি করা উচিৎ?

    ১/ তাদের কাছে ধরা দেয়া

    ২/পালিয়ে যাওয়া

    ৩/ যত বেশি সম্ভব মোরতাদ বাহিনীকে হত্যা করে
    নিজেও শহীদ হয়ে যাওয়া।
    শহিদী সুধার খোঁজে মোরা
    ছুটে চলি বিশ্বময়!

  • #2
    ৩ নাম্বার,

    Comment


    • #3
      ভাইদের পরামর্শ কামনা করছি
      শহিদী সুধার খোঁজে মোরা
      ছুটে চলি বিশ্বময়!

      Comment


      • #4
        Originally posted by রক্ত ভেজা পথ View Post
        ৩ নাম্বার,
        ভাই আমিও তাই ভাবছি।
        এই ব্যাপারে সিনিয়র সকল ভাইদের
        মতামত কামনা করছি।
        শহিদী সুধার খোঁজে মোরা
        ছুটে চলি বিশ্বময়!

        Comment


        • #5
          হাতের কাছে যা পাবেন তা দিয়ে এদের মোকাবেলা করুন মনে রাখবেন হাতের কাছে একটি লাটি দা ছুরি যাই পান তা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়বেন কিছু দিন আগে কাশ্মিরের একটা খবর দেখলাম এক ব্যাক্তি হিন্দু একটা মালাউন পুলিশকে মরিচের গুড়া ছিটিয়ে কুপিয়ে একে-৪৭ ছিনতাই করেছে
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            tik asa vi,,,,inslh tai hoba

            Comment


            • #7
              Originally posted by কালো পতাকা View Post
              হাতের কাছে যা পাবেন তা দিয়ে এদের মোকাবেলা করুন মনে রাখবেন হাতের কাছে একটি লাটি দা ছুরি যাই পান তা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়বেন কিছু দিন আগে কাশ্মিরের একটা খবর দেখলাম এক ব্যাক্তি হিন্দু একটা মালাউন পুলিশকে মরিচের গুড়া ছিটিয়ে কুপিয়ে একে-৪৭ ছিনতাই করেছে
              জাজাকাল্লাহ ভাই,
              ঠিক বলেছেন।
              কারণ আমরা যদি পালিয়ে যেতে চেষ্টা করি বা তাদের কাছে ধরা দেই তবে তারা আমাদেরকে এমন অমানুষিক নির্যাতন করবে যা আমরা চিন্তাও করতে পারছিনা, আর আল্লহ না করুন নির্যাতনের ফলে যদি আমি এই বরকতময় জিহাদ থেকে বিমুখ হয়ে যাই তবেতো আমাদের পোড়া কোপাল, অত:পর তারা আমাদেরকে যদি ঈমানের উপর অটল দেখে তবে তাদের কোন ক্ষতি করার আগেই তারা আমাদেরকে যে কোন ভাবে হত্যা করে ফেলব।
              আমরা শহীদ হতে চাই তাতে কোন ভয় নাই,
              কিন্তু তাই বলে এসব মোরতাদ বাহিনির কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করে???
              এবং তাদের কোন ক্ষতি না করেই??

              মরতে তো হবেই,
              তাই আমার কাছে সবচেয়ে উওম মনে হচ্ছে আমরা সব সময় প্রস্তুত থাকা দরকার যে যদি মোরতাদ বাহিনি র*্যাব, পুলিশ এদের মুখামুখি হয়ে গেলে ধরা না দিয়ে একজন মর্দে মুজাহিদের মত লড়াই করে যত বেশি সম্ভব মোরতাদ কাফিরদের জাহান্নামে পাঠিয়ে শাহাদাতের অমিয় শুধা পান করা।
              শহিদী সুধার খোঁজে মোরা
              ছুটে চলি বিশ্বময়!

              Comment


              • #8
                ভাই যদি কোন দেশী অস্ত্র নাও পাওয়া যায় আপনার সবচেয়ে বড় অস্ত্র তাকবীর দিয়ে জাপিয়ে পরুন। ইনশাল্লাহ কাপুরুষ মুরতাদ ভয়ে পালাবে।

                Comment


                • #9
                  বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে:
                  যদি নিরাপদে বা মোটামোটি পলায়নের সুযোগ থাকে, তাহলে বিকল্প কিছু না ভাবা উচিত।
                  আর যদি নিরাপদে বা মোটামোটিও পালায়নের সুযোগ না থাকে, তাহলে দেখতে হবে: যে ভাই/ ভাইয়েরা আক্রান্ত হয়েছেন, তারা কি এমন কঠিন কোন কাজ করেন কি না, বা তাদের নিকট গুরুত্বপূর্ণ কোন তথ্য আছে কি না।
                  যদি এমন কঠিন কোন কাজ করেন, যাতে জামিন হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই, বরং রিমান্ডের শাস্তি পেয়ে ফেৎনায় পড়তে হবে অথবা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যা তাগুতদের কাছে চলে যাবে, তাহলে তিন নাম্বার অপশনটি গ্রহণ করা উচিত। তথাপি তাগুতদেরকে মোটামোটি ঘায়েল করে পালিয়ে যাওয়াই উত্তম।
                  আর যদি কঠিন কোন কাজ না করেন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও না থাকে এবং এই সম্ভাবনা থাকে যে, তার মত লোকদের জামিন হতে পারে, তাহলে ধরা দেওয়া যেতে পারে। অযথা মারামারি করে নিজের জামিনের সম্ভাবনাকে নষ্ট না করলে ভাল হয়। আর আমাদের দেশে অনেকেই নরমাল হওয়ার কারণে জামিনে বেরিয়ে এসেছেন।

                  আল্লাহু আ’লাম

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by salahuddin aiubi View Post
                    বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে:
                    যদি নিরাপদে বা মোটামোটি পলায়নের সুযোগ থাকে, তাহলে বিকল্প কিছু না ভাবা উচিত।
                    আর যদি নিরাপদে বা মোটামোটিও পালায়নের সুযোগ না থাকে, তাহলে দেখতে হবে: যে ভাই/ ভাইয়েরা আক্রান্ত হয়েছেন, তারা কি এমন কঠিন কোন কাজ করেন কি না, বা তাদের নিকট গুরুত্বপূর্ণ কোন তথ্য আছে কি না।
                    যদি এমন কঠিন কোন কাজ করেন, যাতে জামিন হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই, বরং রিমান্ডের শাস্তি পেয়ে ফেৎনায় পড়তে হবে অথবা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যা তাগুতদের কাছে চলে যাবে, তাহলে তিন নাম্বার অপশনটি গ্রহণ করা উচিত। তথাপি তাগুতদেরকে মোটামোটি ঘায়েল করে পালিয়ে যাওয়াই উত্তম।
                    আর যদি কঠিন কোন কাজ না করেন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও না থাকে এবং এই সম্ভাবনা থাকে যে, তার মত লোকদের জামিন হতে পারে, তাহলে ধরা দেওয়া যেতে পারে। অযথা মারামারি করে নিজের জামিনের সম্ভাবনাকে নষ্ট না করলে ভাল হয়। আর আমাদের দেশে অনেকেই নরমাল হওয়ার কারণে জামিনে বেরিয়ে এসেছেন।

                    আল্লাহু আ’লাম
                    জাজাকাল্লাহ,
                    উত্তম পরামর্শ
                    শহিদী সুধার খোঁজে মোরা
                    ছুটে চলি বিশ্বময়!

                    Comment


                    • #11
                      বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে:
                      যদি নিরাপদে বা মোটামোটি পলায়নের সুযোগ থাকে, তাহলে বিকল্প কিছু না ভাবা উচিত।
                      আর যদি নিরাপদে বা মোটামোটিও পালায়নের সুযোগ না থাকে, তাহলে দেখতে হবে: যে ভাই/ ভাইয়েরা আক্রান্ত হয়েছেন, তারা কি এমন কঠিন কোন কাজ করেন কি না, বা তাদের নিকট গুরুত্বপূর্ণ কোন তথ্য আছে কি না।
                      যদি এমন কঠিন কোন কাজ করেন, যাতে জামিন হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই, বরং রিমান্ডের শাস্তি পেয়ে ফেৎনায় পড়তে হবে অথবা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যা তাগুতদের কাছে চলে যাবে, তাহলে তিন নাম্বার অপশনটি গ্রহণ করা উচিত। তথাপি তাগুতদেরকে মোটামোটি ঘায়েল করে পালিয়ে যাওয়াই উত্তম।
                      আর যদি কঠিন কোন কাজ না করেন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও না থাকে এবং এই সম্ভাবনা থাকে যে, তার মত লোকদের জামিন হতে পারে, তাহলে ধরা দেওয়া যেতে পারে। অযথা মারামারি করে নিজের জামিনের সম্ভাবনাকে নষ্ট না করলে ভাল হয়। আর আমাদের দেশে অনেকেই নরমাল হওয়ার কারণে জামিনে বেরিয়ে এসেছেন।

                      আল্লাহু আ’লাম

                      Jajakallah. আল্লাহ আমাদেৱ সঠিক সিদ্দান্ত গহনেৱ তাওফীক দান করুন, আমীন





                      শাতিমদেৱ সাথে কথা হবে তরবারির ভাষায়, ইনশাঅাল্লাহ

                      Comment


                      • #12
                        বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে:
                        যদি নিরাপদে বা মোটামোটি পলায়নের সুযোগ থাকে, তাহলে বিকল্প কিছু না ভাবা উচিত।
                        আর যদি নিরাপদে বা মোটামোটিও পলায়নের সুযোগ না থাকে, তাহলে দেখতে হবে: যে ভাই/ ভাইয়েরা আক্রান্ত হয়েছেন, তারা কি এমন কঠিন কোন কাজ করেন কি না, বা তাদের নিকট গুরুত্বপূর্ণ কোন তথ্য আছে কি না।
                        যদি এমন কঠিন কোন কাজ করেন, যাতে জামিন হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই, বরং রিমান্ডের শাস্তি পেয়ে ফেৎনায় পড়তে হবে অথবা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তাগুতদের কাছে চলে যাবে, তাহলে তিন নাম্বার অপশনটি গ্রহণ করা উচিত। তথাপি তাগুতদেরকে মোটামোটি ঘায়েল করে পালিয়ে যাওয়াই উত্তম।
                        আর যদি কঠিন কোন কাজ না করেন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও না থাকে এবং এই সম্ভাবনা থাকে যে, তার মত লোকদের জামিন হতে পারে, তাহলে ধরা দেওয়া যেতে পারে। অযথা মারামারি করে নিজের জামিনের সম্ভাবনাকে নষ্ট না করলে ভাল হয়। আর আমাদের দেশে অনেকেই নরমাল হওয়ার কারণে জামিনে বেরিয়ে এসেছেন।
                        আল্লাহু আ’লাম
                        জাজাকাল্লাহ।

                        Comment


                        • #13
                          আখি শুকরিয়া, আমার পরামর্ষ হচ্ছে, প্রত্যেক সাথী তার শান অনুযায়ী পরিস্তিতির মোকাবেলা করবে।
                          আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                          আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                          Comment


                          • #14
                            আমার মনে হয় ৩ নাম্বারটা করলে ভালই হয়।
                            বাকী বড় ভাই দের পরামর্শ কামনা করছি।

                            Comment


                            • #15
                              আল্লাহু আকবার

                              Quote Originally Posted by কালো পতাকা View Post
                              হাতের কাছে যা পাবেন তা দিয়ে এদের মোকাবেলা করুন মনে রাখবেন হাতের কাছে একটি লাটি দা ছুরি যাই পান তা নিয়ে ঝাপিয়ে পড়বেন কিছু দিন আগে কাশ্মিরের একটা খবর দেখলাম এক ব্যাক্তি হিন্দু একটা মালাউন পুলিশকে মরিচের গুড়া ছিটিয়ে কুপিয়ে একে-৪৭ ছিনতাই করেছে
                              জাজাকাল্লাহ ভাই,
                              ঠিক বলেছেন।
                              কারণ আমরা যদি পালিয়ে যেতে চেষ্টা করি বা তাদের কাছে ধরা দেই তবে তারা আমাদেরকে এমন অমানুষিক নির্যাতন করবে যা আমরা চিন্তাও করতে পারছিনা, আর আল্লহ না করুন নির্যাতনের ফলে যদি আমি এই বরকতময় জিহাদ থেকে বিমুখ হয়ে যাই তবেতো আমাদের পোড়া কোপাল, অত:পর তারা আমাদেরকে যদি ঈমানের উপর অটল দেখে তবে তাদের কোন ক্ষতি করার আগেই তারা আমাদেরকে যে কোন ভাবে হত্যা করে ফেলব।
                              আমরা শহীদ হতে চাই তাতে কোন ভয় নাই,
                              কিন্তু তাই বলে এসব মোরতাদ বাহিনির কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করে???
                              এবং তাদের কোন ক্ষতি না করেই??

                              মরতে তো হবেই,
                              তাই আমার কাছে সবচেয়ে উওম মনে হচ্ছে আমরা সব সময় প্রস্তুত থাকা দরকার যে যদি মোরতাদ বাহিনি র*্যাব, পুলিশ এদের মুখামুখি হয়ে গেলে ধরা না দিয়ে একজন মর্দে মুজাহিদের মত লড়াই করে যত বেশি সম্ভব মোরতাদ কাফিরদের জাহান্নামে পাঠিয়ে শাহাদাতের অমিয় শুধা পান করা।

                              Comment

                              Working...
                              X