Announcement

Collapse
No announcement yet.

মকবুল জামাত(??) নিয়ে কিছু কথা

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মকবুল জামাত(??) নিয়ে কিছু কথা

    যারা কোন ইবাদাতের ক্ষেত্রে কুরআনের স্পষ্ট আয়াতের ,সুন্নাহর স্পষ্ট বক্তব্যের বিরুদ্ধে অর্থাৎ,সাহাবিরা যে মত বলেন নি বা সালাফদের মধ্যে থেকে ইবাদতের ঐ ব্যাখ্যা নেয়া হয় নি ; এমন ব্যাখ্যা নেয় এদের বলা হয় মুলহিদ । হাদিসের পরিভাষায় জিন্দিক । এরা প্রকৃত মুমিন নয় ।

    মাওলানা হেমায়াত উদ্দিন তার কিতাব "ইসলামী আকিদা ও ভ্রান্ত মতবাদ" এ এর সম্পর্কে লিখেছেন কিছুটা লিখেছেন ।

    কুরআনের আয়াত নিয়ে নিজের মন মত কথা বলা সম্পর্কে একটা হাদিস বলতে চাই,
    وَمَنْ قَالَ فيِ الْقُرْآنِ بِرَأْيِهِ فـَلْيَتَبـَوَّ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّ ا
    The Prophet Muhammad said,
    “And whoever says [some-thing] about the Qur’ān according to his [own] opinion,then let him take his seat in the Fire.”
    Source:Tirmidhee no. 2951-حسن [Hasan]

    এখন সুরাহ তাওবা সহ বিভিন্ন ফি সাবিলিল্লাহর স্পষ্ট মুহকামাত আয়াতগুলো কোন দল তাহরীফ করে ? একটা ক্লু দেই দেওবন্দের 'উলামায়ে কিরামদের ভাষায় তারা হল ফিরকা । তাদের মুরব্বিদের টাকার মারকাট নিয়ে পানির জিম্মাদার সাথীকে হত্যা করেছে ।(https://www.youtube.com/watch?v=_fRiuysbX6c&t=11s)।


    তাদের আমীর দেওবন্দের একজন 'আলীমকে বলেছিল যে আমাকে মানতে না পারলে জাহান্নামে যাও । জাহেলিয়াতের চূড়ান্ত !!
    (https://www.youtube.com/watch?v=BbDh...f3tkorNq2hS95z)

    তাদের এক 'আলীম বলেছেন, হাম হে কাচ্চে মুসালমান । অতঃপর বলেছে তারা সাহাবা ওয়ালা না বনি-ইসরাইল ওয়ালা জামাত !
    (https://www.youtube.com/watch?v=ICQbP1rKtpQ)


    তাদের দলের সাথীদের মতে ইহা একটি মকবুল জামাত । ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজি'উন । মকবুল না বলুন মাজহুল !!

    কথা সুন্দর, দেখতে সুন্দর এগুলোই শুধু হকের দলিল না !!
    আল্লাহ্* তা'আলা মুনাফিকদের অবয়ব ও কথার মাধুর্যের কথার উল্লেখ করে বলেন ,
    وَإِذَا رَأَيْتَهُمْ تُعْجِبُكَ أَجْسَامُهُمْ ۖ وَإِن يَقُولُوا تَسْمَعْ لِقَوْلِهِمْ
    "আপনি যখন তাদেরকে দেখেন, তখন তাদের দেহাবয়ব আপনার কাছে প্রীতিকর মনে হয়। ........." (৬৩ঃ৪)

    সুতরাং , কেউ আছে কি চিন্তা করার । ওয়া মা 'আলাইনা ইল্লাল বালাগ । উম্মাহর স্বার্থে !! ওয়াল্লাহি তা না হলে আল্লাহ্* তা'আলা আমাকে সংশোধন করে দিন ।

    অবশেষে, দ্বীনের প্রতি ভালবাসা নিয়ে যেসব ভায়েরা এই জামাতের সাথে সংযুক্ত আছেন তাদের প্রতি আল্লাহ্* তা'আলার দয়ার দৃষ্টি দেয়ার জন্য উনার দরবারে আবেদন ।

    সোশাল মিডিয়াগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হোক ।

  • #2
    জাযাকাল্লাহু খাইরান।
    #জিহাদ এরকম একটি ইবাদত, যা মুমিন ও মুনাফিকের মাঝে পার্থক্য সৃষ্টি করে। যারা জিহাদকে মন থেকে ভালোবাসে না, তাদেরকে দেখা যায় জিহাদের কথা শুনলে তার ভ্রু ওপরে ওঠে যায়!! জিহাদের দাওয়াত দিচ্ছে, বা জিহাদের বয়ান করছে এমন ব্যক্তিদের সাথে বিবাদ করে! নিজের ঈমান কতটুকু আছে সেটা বুঝা যাবে জিহাদের প্রতি আবেগের দ্বারা। জিহাদকে ঘ্রিনা করলে তাএ মধ্যে কি ঈমান থাকবে!!!? তাকে কীভাবে আমরা মুসলিম বলবো?? আমাদের সমাজে এরকম হাজারো লোক পাওয়া যাবে, যারা জিহাদ করছে না, জিহাদের পথে মাল দিয়ে সাহায্যও করছে না, মনে জিহাদ করার ইচ্ছাও রাখছে না, যদি তাদের ইলমের অভাবে হয় তাহলে তো ভিন্ন, কিন্তু সেচ্ছায় হলে তার অবস্থা কি হবে???
    বেশি কষ্ট পায় যখন কোন আলিম জিহাদের বিরোধিতা করছে।
    আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
    আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

    Comment


    • #3
      যারা কোন ইবাদাতের ক্ষেত্রে কুরআনের স্পষ্ট আয়াতের ,সুন্নাহর স্পষ্ট বক্তব্যের বিরুদ্ধে অর্থাৎ,সাহাবিরা যে মত বলেন নি বা সালাফদের মধ্যে থেকে ইবাদতের ঐ ব্যাখ্যা নেয়া হয় নি ; এমন ব্যাখ্যা নেয় এদের বলা হয় মুলহিদ । হাদিসের পরিভাষায় জিন্দিক । এরা প্রকৃত মুমিন নয় ।

      মাওলানা হেমায়াত উদ্দিন তার কিতাব "ইসলামী আকিদা ও ভ্রান্ত মতবাদ" এ এর সম্পর্কে লিখেছেন কিছুটা লিখেছেন ।

      কুরআনের আয়াত নিয়ে নিজের মন মত কথা বলা সম্পর্কে একটা হাদিস বলতে চাই,
      وَمَنْ قَالَ فيِ الْقُرْآنِ بِرَأْيِهِ فـَلْيَتَبـَوَّ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّ ا
      The Prophet Muhammad said,
      “And whoever says [some-thing] about the Qur’ān according to his [own] opinion,then let him take his seat in the Fire.”
      Source:Tirmidhee no. 2951-حسن [Hasan]

      এখন সুরাহ তাওবা সহ বিভিন্ন ফি সাবিলিল্লাহর স্পষ্ট মুহকামাত আয়াতগুলো কোন দল তাহরীফ করে ? একটা ক্লু দেই দেওবন্দের 'উলামায়ে কিরামদের ভাষায় তারা হল ফিরকা । তাদের মুরব্বিদের টাকার মারকাট নিয়ে পানির জিম্মাদার সাথীকে হত্যা করেছে ।(https://www.youtube.com/watch?v=_fRiuysbX6c&t=11s)।


      তাদের আমীর দেওবন্দের একজন 'আলীমকে বলেছিল যে আমাকে মানতে না পারলে জাহান্নামে যাও । জাহেলিয়াতের চূড়ান্ত !!
      (https://www.youtube.com/watch?v=BbDh...f3tkorNq2hS95z)

      তাদের এক 'আলীম বলেছেন, হাম হে কাচ্চে মুসালমান । অতঃপর বলেছে তারা সাহাবা ওয়ালা না বনি-ইসরাইল ওয়ালা জামাত !
      (https://www.youtube.com/watch?v=ICQbP1rKtpQ)


      তাদের দলের সাথীদের মতে ইহা একটি মকবুল জামাত । ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজি'উন । মকবুল না বলুন মাজহুল !!

      কথা সুন্দর, দেখতে সুন্দর এগুলোই শুধু হকের দলিল না !!
      আল্লাহ্* তা'আলা মুনাফিকদের অবয়ব ও কথার মাধুর্যের কথার উল্লেখ করে বলেন ,
      وَإِذَا رَأَيْتَهُمْ تُعْجِبُكَ أَجْسَامُهُمْ ۖ وَإِن يَقُولُوا تَسْمَعْ لِقَوْلِهِمْ
      "আপনি যখন তাদেরকে দেখেন, তখন তাদের দেহাবয়ব আপনার কাছে প্রীতিকর মনে হয়। ........." (৬৩ঃ৪)

      সুতরাং , কেউ আছে কি চিন্তা করার । ওয়া মা 'আলাইনা ইল্লাল বালাগ । উম্মাহর স্বার্থে !! ওয়াল্লাহি তা না হলে আল্লাহ্* তা'আলা আমাকে সংশোধন করে দিন ।

      অবশেষে, দ্বীনের প্রতি ভালবাসা নিয়ে যেসব ভায়েরা এই জামাতের সাথে সংযুক্ত আছেন তাদের প্রতি আল্লাহ্* তা'আলার দয়ার দৃষ্টি দেয়ার জন্য উনার দরবারে আবেদন ।

      সোশাল মিডিয়াগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হোক ।
      ------------
      Last edited by Ahmad Faruq M; 08-09-2017, 07:10 AM.

      Comment


      • #4
        জুনদুল্লাহ২৪ ভাই তো সঠিক কথাই বলেছেন। আল্লাহ ভাইকে উত্তম প্রতিদান দান করুন! ইবনুল খাত্তাব ভাই কি বললেন! তা বোধগম্য নয়।

        Comment


        • #5
          আমাদের অবশ্যই মধ্যম পন্থা অবলম্বন করতে হবে, তাছাড়া ফোরাম তো বিবাদের জায়গা নয়। আমাদের অবশ্যই স্বরণ রাখতে হবে আমাদের এ জনপথ শত বছর ধরে কুফরি তন্ত্রের দ্বারা শ্বাসিত হচ্ছে, কাজেই জনগণ হুটকরে খেলাফত মেনে নিবে না, আমাদের কৌশলে এগুইতে হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন, আমিন। আমাদের ভাইদের মধ্যে একতা বজায় রাখুন, আমিন।
          আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
          আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

          Comment


          • #6
            আদ্দীনু আন্নাছীহা এর দাবি হলো স্পষ্ট দলীলের ভিত্তিতে কারো কোন ভ্রান্তি দেখলে তাকে অবশ্যই ভ্রান্তির ব্যপারে সতর্ক করা থেকে কিছুতেই নিবৃত না হওয়া। গুনাহগার এর তাওবা নছীবের সম্ভাবনা থাকে,কিন্তু গায়রে দ্বীন কে দীন মনে করে এর চির্চায় লিপ্ত ব্যক্তির তাওবা সুদূর পরাহত।এইজন্য তার ভ্রান্তি অপুনোধনে সচেষ্ট হওয়া হক প্রকাশের নামান্তর।নতুবা দ্বীনের বিকৃত সাধিত হবে।
            রাসুল আল্লাল্লাহু আলাইহি ও্য়াছাল্লাম যে ক্ষেত্রে যে কথা বলেন নি সে ক্ষেত্রে রাসূলের নামে কোন কথা রটিয়ে দেয়া এটা দ্বীন বিকৃতির এমন স্তর যার ব্যপারে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে সে যেন আপন ঠিকানা জাহান্নামে দেখে নেই , একজন মুসলিম যে ভুলে এমন কাজ করচ্ছে তাকে কি এই ব্যপারে সাবধান করা হবে না!?
            দ্বীনের পরিষ্কার দলীল দ্বারা প্রমানিত কিছু বিষয়ের ব্যপারে বিমাতা সুলভ অনিহা এটা কি কুফরি নহে? ভুলে কেহ এই কাজে লিপ্ত হয়ে পড়লে তাকে কি সঠিক বিষয়টি জানিয়ে দেয়া ফরিজা নহে?
            সত্যের পরিষ্কার ঘোষনা ছাড়া সত্য প্রতিষ্ঠিত হবে কি করে? কারো সাথে বিবাদে জড়ানো আর তাকে সত্য জানীয়ে দেওয়া একই বিষয় নহে , রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ও্য়াসাল্লাম কারো সাথে বিবাদে জড়ান নি কিন্তু সত্য প্রকাশে আপোশ করেন নি।
            Last edited by murabit; 07-24-2017, 01:11 PM.

            Comment


            • #7
              Originally posted by murabit View Post
              আদ্দীনু আন্নাছীহা এর দাবি হলো স্পষ্ট দলীলের ভিত্তিতে কারো কোন ভ্রান্তি দেখলে তাকে অবশ্যই ভ্রান্তির ব্যপারে সতর্ক করা থেকে কিছুতেই নিবৃত না হওয়া। গুনাহগার এর তাওবা নছীবের সম্ভাবনা থাকে,কিন্তু গায়রে দ্বীন কে দীন মনে করে এর চির্চায় লিপ্ত ব্যক্তির তাওবা সুদূর পরাহত।এইজন্য তার ভ্রান্তি অপুনোধনে সচেষ্ট হওয়া হক প্রকাশের নামান্তর।নতুবা দ্বীনের বিকৃত সাধিত হবে।
              রাসুল আল্লাল্লাহু আলাইহি ও্য়াছাল্লাম যে ক্ষেত্রে যে কথা বলেন নি সে ক্ষেত্রে রাসূলের নামে কোন কথা রটিয়ে দেয়া এটা দ্বীন বিকৃতির এমন স্তর যার ব্যপারে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে সে যেন আপন ঠিকানা জাহান্নামে দেখে নেই , একজন মুসলিম যে ভুলে এমন কাজ করচ্ছে তাকে কি এই ব্যপারে সাবধান করা হবে না!?
              দ্বীনের পরিষ্কার দলীল দ্বারা প্রমানিত কিছু বিষয়ের ব্যপারে বিমাতা সুলভ অনিহা এটা কি কুফরি নহে? ভুলে কেহ এই কাজে লিপ্ত হয়ে পড়লে তাকে কি সঠিক বিষয়টি জানিয়ে দেয়া ফরিজা নহে?
              সত্যের পরিষ্কার ঘোষনা ছাড়া সত্য প্রতিষ্ঠিত হবে কি করে? কারো সাথে বিবাদে জড়ানো আর তাকে সত্য জানীয়ে দেওয়া একই বিষয় নহে , রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ও্য়াসাল্লাম কারো সাথে বিবাদে জড়ান নি কিন্তু সত্য প্রকাশে আপোশ করেন নি।

              জাযাকাল্লাহ শায়খ মুরাবিত হাফিজাহুল্লাহকে! শায়খ! আপনিই সঠিক কথা বলেছেন। وقع مني الخطأ في تعيين مصداق الجماعة المقبولة في كلامه

              Comment

              Working...
              X