প্রায় প্রতি কুরবানির ঈদে সেকুলাঙ্গার (সেকুলার+কুলাংগার) মতাদর্শের অনুসারীদের পশ্চাৎদেশে চুলকানী শুরু হয়ে যায়। আর তাদের এই চুলকানীর প্রথম ধাক্কাই গিয়ে লাগে গরুর উপরে।
আরো কত ধরনের চুলকানীর নমুনা এরা প্রকাশ করে তা ভাষায় প্রকাশ করার মত না।
কিন্তু এদের এই চুলকানী থাকে না যখন তাদের জাত ভাই মালায়নরা পাঠা বলি দেয়,
এদের চুলকানী থাকে না, যখন দুর্গা নামক এক পতিতার মূর্তির পিছনে লাখ লাখ টাকা খরচ করে পানিতে ভাসিয়ে দেয়া হয়,
এদের চুলকানী থাকে না, যখন শাহবাগের যৌন জাগরন মঞ্চের আশে পাশে কোন শিশু কুফুরী জাতীয়তাবাদের পতাকা গায়ে দিয়ে চিৎকার করে রাজাকারের ফাসি চাই।
কিন্তু চুলকানি তখনই হয় যখন হেফাযতের ছোট্ট কচি কচি বাচ্চারা বলে উঠে আমাদের কলিজার টুকরা নবী সাঃ এর অপমানের বিচার চাই!!!
তো যাই হোক গত বছর / এর আগের বছর মুশফিকুর রহিম নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে তার গরু জবাইয়ের ছবি দেয়। আর সাথে সাথে মানুষরুপী জানোয়ার সেকুলাঙ্গারদের চিৎকার চেঁচামেচি শুরু হয়ে যায় । শেষ পর্যন্ত বেচারা মুশফিক নিজের সেই ছবি সরিয়ে ফেলে এবং ক্ষমা পর্যন্ত চায়।
এখানে এটা বিষয় না যে, মুশফিক একজন ভালো মুসলিম কিনা / কুরবানি দিবে সে আল্লাহর জন্য কিন্তু ফেসবুকে কেন আপলোড করবে ??
মুল কথা হল আমি গরু জবাই দিয়ে ছবি তুলে ফেসবুকে দিব,তুই কোথাকার কে মানা করার??
তো সম্মানিত ভাইয়েরা আমি ভাবছি এবার কুরবানি ঈদে এই সেকুলাংগার দের অন্তরে আরো জ্বালা তৈরি হোক। আসুন আমরা সবাই কুরবানি করা পশুর ছবি ফেসবুক, টুইটারে শেয়ার করি যাতে এই আল্লাহর দুশমনদের অন্তর জ্বলে পুরে ছাই হয়ে যায়।
আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ আসুন এই দাওয়াত ছড়িয়ে দেই ফেসবুক,টুইটার, অফলাইন, অন লাইন সব স্থানে। যাতে করে সেকুলাংগাররা দেখে নিক মুফতি হান্নান রাহিঃ আর মুকুল রানা রাহিঃ সহ হাজারো শহীদের রক্তে এই রঞ্জিত জমীনে তাদের বস্তা পচা আদর্শের কোন স্থান নেই, স্থান নেই তাদের চিৎকার চেচামেচির।
সম্মানিত ভাইয়েরা এই অধমের এই মাসোয়ারা ভালো লাগলে ( অন লাইন+অফ লাইনে) শেয়ারের অনুরোধ থাকলো।
কেন একে জবাই করা হল? কেন এই টাকা দান করা হল না? শিশুরা হিংস্র হয়ে যাবে।
কিন্তু এদের এই চুলকানী থাকে না যখন তাদের জাত ভাই মালায়নরা পাঠা বলি দেয়,
এদের চুলকানী থাকে না, যখন দুর্গা নামক এক পতিতার মূর্তির পিছনে লাখ লাখ টাকা খরচ করে পানিতে ভাসিয়ে দেয়া হয়,
এদের চুলকানী থাকে না, যখন শাহবাগের যৌন জাগরন মঞ্চের আশে পাশে কোন শিশু কুফুরী জাতীয়তাবাদের পতাকা গায়ে দিয়ে চিৎকার করে রাজাকারের ফাসি চাই।
কিন্তু চুলকানি তখনই হয় যখন হেফাযতের ছোট্ট কচি কচি বাচ্চারা বলে উঠে আমাদের কলিজার টুকরা নবী সাঃ এর অপমানের বিচার চাই!!!
তো যাই হোক গত বছর / এর আগের বছর মুশফিকুর রহিম নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে তার গরু জবাইয়ের ছবি দেয়। আর সাথে সাথে মানুষরুপী জানোয়ার সেকুলাঙ্গারদের চিৎকার চেঁচামেচি শুরু হয়ে যায় । শেষ পর্যন্ত বেচারা মুশফিক নিজের সেই ছবি সরিয়ে ফেলে এবং ক্ষমা পর্যন্ত চায়।
এখানে এটা বিষয় না যে, মুশফিক একজন ভালো মুসলিম কিনা / কুরবানি দিবে সে আল্লাহর জন্য কিন্তু ফেসবুকে কেন আপলোড করবে ??
মুল কথা হল আমি গরু জবাই দিয়ে ছবি তুলে ফেসবুকে দিব,তুই কোথাকার কে মানা করার??
তো সম্মানিত ভাইয়েরা আমি ভাবছি এবার কুরবানি ঈদে এই সেকুলাংগার দের অন্তরে আরো জ্বালা তৈরি হোক। আসুন আমরা সবাই কুরবানি করা পশুর ছবি ফেসবুক, টুইটারে শেয়ার করি যাতে এই আল্লাহর দুশমনদের অন্তর জ্বলে পুরে ছাই হয়ে যায়।
আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ আসুন এই দাওয়াত ছড়িয়ে দেই ফেসবুক,টুইটার, অফলাইন, অন লাইন সব স্থানে। যাতে করে সেকুলাংগাররা দেখে নিক মুফতি হান্নান রাহিঃ আর মুকুল রানা রাহিঃ সহ হাজারো শহীদের রক্তে এই রঞ্জিত জমীনে তাদের বস্তা পচা আদর্শের কোন স্থান নেই, স্থান নেই তাদের চিৎকার চেচামেচির।
সম্মানিত ভাইয়েরা এই অধমের এই মাসোয়ারা ভালো লাগলে ( অন লাইন+অফ লাইনে) শেয়ারের অনুরোধ থাকলো।
Comment